
প্রতিনিধি, জাবি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (আইআর) বিভাগের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের প্রতি অন্যায্য আচরণ, রাজনৈতিক ট্যাগ দিয়ে অপমান, খাতার অবমূল্যায়ন এবং মানসিক হয়রানির অভিযোগ তুলেছেন চতুর্থ বর্ষের এক শিক্ষার্থী।
রোববার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে একটি লিখিত অভিযোগপত্র দাখিল করেন আইআর বিভাগের শিক্ষার্থী সজিবুর রহমান।
এসময় তিনি বলেন, “বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফজলুল হালিম রানা দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষার্থীদের প্রতি বৈষম্যমূলক ব্যবহার করছেন এবং খাতা যথাযথভাবে মূল্যায়ন না করে মানসিক হয়রানি এবং রাজনৈতিকভাবে ট্যাগিং করছেন।”
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, অভিযুক্ত শিক্ষক প্রায়ই টিউটোরিয়াল বা অ্যাসাইনমেন্ট খাতা না দেখে ইচ্ছামতো কম নম্বর দেন। এমনকি এক শিক্ষার্থী প্রথম টিউটোরিয়ালে কম নম্বর পাওয়ার কারণ দেখিয়ে পরবর্তী টিউটোরিয়াল খাতা না দেখে একই নম্বর দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগপত্রে বলা হয়।
শিক্ষার্থীদের ভাষ্যমতে, একই ধরনের উত্তরে কেউ পূর্ণ নম্বর পেলেও কেউ কম নম্বর পেয়েছেন—যা শিক্ষক মূল্যায়নে পক্ষপাতের ইঙ্গিত দেয়।
এছাড়া অভিযোগকারী এবং অন্য শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, শিক্ষক অনেক সময় শিক্ষার্থীদের দাড়ি, পোশাক বা মাদ্রাসা ব্যাকগ্রাউন্ডের কারণে ‘শিবির’ বা ‘জঙ্গি’ ট্যাগ দিয়ে অপমান করে থাকেন। বিভাগের ক্লাস প্রতিনিধি (সিআর) ও বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীও তার খারাপ ব্যবহার, হুমকি এবং অবমাননাকর মন্তব্যের অভিজ্ঞতা জানিয়েছেন।
অভিযোগপত্রে অন্তর্ভুক্ত বেশ কয়েকটি ব্যক্তিগত সাক্ষ্য তুলে ধরেছেন অভিযোগকারী।
৫০তম ব্যাচের শিক্ষার্থী হযরত আলী জানান, ভর্তি কার্যক্রমের সময় শিক্ষক তার মাদ্রাসা ব্যাকগ্রাউন্ড দেখে ‘জঙ্গি’ উল্লেখ করে অপমান করেন এবং তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেন।
তাকিউদ্দীন নামের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, শিক্ষক তাকে আইএস সংশ্লিষ্ট বলে সন্দেহ করেন এবং বিভাগে ‘টিকতে দেওয়া হবে না’ বলে হুমকি দেন।
জাহাঙ্গীর আলম নামের আরেক শিক্ষার্থী অভিযোগ করেন, দাড়ি রাখায় তাকে ‘শিবির’ আখ্যা দেওয়া হয় এবং দুই টিউটোরিয়ালে একই নম্বর দেওয়া হয়, যদিও তিনি প্রশ্ন অনুযায়ী উত্তর লিখেছিলেন।
আরেক শিক্ষার্থী তুরান (৫০ ব্যাচ) অভিযোগ করেন, শিক্ষক তার ভর্তি যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এবং পারিবারিক পরিচয় নিয়েও কটূক্তি করেন।
৪৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মারুফ আল ফাহিম বলেন, ব্যক্তিগত ক্ষোভ থেকে শিক্ষক তার ফলাফল ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন এবং মানসিক চাপে ফেলেছেন; এমনকি তাকে বহিষ্কারের উদ্যোগও নেওয়া হয়েছিল।
আন নাজমুস সাকিব অভিযোগ করেন, টিউটোরিয়াল খাতা পড়া ছাড়াই কম নম্বর দেওয়া হয় এবং মাদ্রাসা ব্যাকগ্রাউন্ড হওয়ায় বৈষম্যের শিকার হন।
শ্রেণী প্রতিনিধি সালমান শাহ জানান, শিক্ষক নির্দেশ দিয়েছিলেন যে কোনো শিক্ষার্থী তার রুমে যেতে পারবে না এবং তাকে ফোন করাও যাবে না। এমনকি নিয়মিত ক্লাস না নেওয়ার পর বিষয়টি জানাতে গেলে ক্লাসে তাকে অপমান করা হয়।
অভিযোগকারী শিক্ষার্থী জানান, “শিক্ষক বছরের বেশিরভাগ সময় ক্লাস না নিলেও পরীক্ষা শুরুর কয়েকদিন আগে হঠাৎ হাতে লেখা অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে বলেন, যা শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতি বাধাগ্রস্ত করে।”
এসময় অভিযোগকারী শিক্ষার্থী সজিবুর রহমানের সাথে অভিযোগ জানাতে আসেন ঐ বিভাগের আরও বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী। অভিযোগপত্রে শিক্ষার্থীরা চার দফা দাবি উত্থাপন করেছেন। দাবিগুলো হলো–
(১) সহযোগী অধ্যাপক ফজলুল হালিম রানা যেন চতুর্থ বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন না করেন; (২) টিউটোরিয়ালসহ সব খাতা স্বাধীনভাবে পুনর্মূল্যায়নের ব্যবস্থা করা; (৩) নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন করে অভিযোগ সত্য প্রমাণ হলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ; (৪) শিক্ষার্থীদের ওপর ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক হেনস্থা প্রতিরোধে স্থায়ী নীতিমালা গ্রহণ এবং অভিযুক্ত শিক্ষকের বিষয়ে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
অভিযোগপত্র জমাদান শেষে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, “দীর্ঘদিনের আচরণে তারা মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ও নিরাপত্তাহীনতা অনুভব করছেন। এধরনের ঘটনার ফলে পরবর্তীতে তাদের শারীরিক, মানসিক হয়রানি এবং একাডেমিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে দাবি জানান।”
এসময় অন্যান্যদের মাঝে আরও উপস্থিত ছিলেন জাকসুর শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক আবু উবায়দা, কার্যকরী সদস্য মোহাম্মদ আলী চিশতিসহ বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফজলুল হালিম রানা গণমাধ্যমকে বলেন, আমার শিক্ষকতা জীবনের ১৮ বছরে কোনো শিক্ষার্থীর পোশাক-পরিচ্ছদ নিয়ে এ ধরনের কথা বলিনি। আমি সব শিক্ষার্থীকে স্বকীয়তা বজায় রাখার জন্য উৎসাহিত করি। এগুলো সব ভিত্তিহীন অভিযোগ। চতুর্থ বর্ষে একটা কোর্সের ক্লাস নিই। ওই কোর্সের এখনো ফাইনাল নাম্বার আমি দেইনি। তাহলে এধরনের অভিযোগের তো কোনো ভিত্তি থাকে না।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (আইআর) বিভাগের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের প্রতি অন্যায্য আচরণ, রাজনৈতিক ট্যাগ দিয়ে অপমান, খাতার অবমূল্যায়ন এবং মানসিক হয়রানির অভিযোগ তুলেছেন চতুর্থ বর্ষের এক শিক্ষার্থী।
রোববার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে একটি লিখিত অভিযোগপত্র দাখিল করেন আইআর বিভাগের শিক্ষার্থী সজিবুর রহমান।
এসময় তিনি বলেন, “বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফজলুল হালিম রানা দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষার্থীদের প্রতি বৈষম্যমূলক ব্যবহার করছেন এবং খাতা যথাযথভাবে মূল্যায়ন না করে মানসিক হয়রানি এবং রাজনৈতিকভাবে ট্যাগিং করছেন।”
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, অভিযুক্ত শিক্ষক প্রায়ই টিউটোরিয়াল বা অ্যাসাইনমেন্ট খাতা না দেখে ইচ্ছামতো কম নম্বর দেন। এমনকি এক শিক্ষার্থী প্রথম টিউটোরিয়ালে কম নম্বর পাওয়ার কারণ দেখিয়ে পরবর্তী টিউটোরিয়াল খাতা না দেখে একই নম্বর দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগপত্রে বলা হয়।
শিক্ষার্থীদের ভাষ্যমতে, একই ধরনের উত্তরে কেউ পূর্ণ নম্বর পেলেও কেউ কম নম্বর পেয়েছেন—যা শিক্ষক মূল্যায়নে পক্ষপাতের ইঙ্গিত দেয়।
এছাড়া অভিযোগকারী এবং অন্য শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, শিক্ষক অনেক সময় শিক্ষার্থীদের দাড়ি, পোশাক বা মাদ্রাসা ব্যাকগ্রাউন্ডের কারণে ‘শিবির’ বা ‘জঙ্গি’ ট্যাগ দিয়ে অপমান করে থাকেন। বিভাগের ক্লাস প্রতিনিধি (সিআর) ও বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীও তার খারাপ ব্যবহার, হুমকি এবং অবমাননাকর মন্তব্যের অভিজ্ঞতা জানিয়েছেন।
অভিযোগপত্রে অন্তর্ভুক্ত বেশ কয়েকটি ব্যক্তিগত সাক্ষ্য তুলে ধরেছেন অভিযোগকারী।
৫০তম ব্যাচের শিক্ষার্থী হযরত আলী জানান, ভর্তি কার্যক্রমের সময় শিক্ষক তার মাদ্রাসা ব্যাকগ্রাউন্ড দেখে ‘জঙ্গি’ উল্লেখ করে অপমান করেন এবং তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেন।
তাকিউদ্দীন নামের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, শিক্ষক তাকে আইএস সংশ্লিষ্ট বলে সন্দেহ করেন এবং বিভাগে ‘টিকতে দেওয়া হবে না’ বলে হুমকি দেন।
জাহাঙ্গীর আলম নামের আরেক শিক্ষার্থী অভিযোগ করেন, দাড়ি রাখায় তাকে ‘শিবির’ আখ্যা দেওয়া হয় এবং দুই টিউটোরিয়ালে একই নম্বর দেওয়া হয়, যদিও তিনি প্রশ্ন অনুযায়ী উত্তর লিখেছিলেন।
আরেক শিক্ষার্থী তুরান (৫০ ব্যাচ) অভিযোগ করেন, শিক্ষক তার ভর্তি যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এবং পারিবারিক পরিচয় নিয়েও কটূক্তি করেন।
৪৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মারুফ আল ফাহিম বলেন, ব্যক্তিগত ক্ষোভ থেকে শিক্ষক তার ফলাফল ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন এবং মানসিক চাপে ফেলেছেন; এমনকি তাকে বহিষ্কারের উদ্যোগও নেওয়া হয়েছিল।
আন নাজমুস সাকিব অভিযোগ করেন, টিউটোরিয়াল খাতা পড়া ছাড়াই কম নম্বর দেওয়া হয় এবং মাদ্রাসা ব্যাকগ্রাউন্ড হওয়ায় বৈষম্যের শিকার হন।
শ্রেণী প্রতিনিধি সালমান শাহ জানান, শিক্ষক নির্দেশ দিয়েছিলেন যে কোনো শিক্ষার্থী তার রুমে যেতে পারবে না এবং তাকে ফোন করাও যাবে না। এমনকি নিয়মিত ক্লাস না নেওয়ার পর বিষয়টি জানাতে গেলে ক্লাসে তাকে অপমান করা হয়।
অভিযোগকারী শিক্ষার্থী জানান, “শিক্ষক বছরের বেশিরভাগ সময় ক্লাস না নিলেও পরীক্ষা শুরুর কয়েকদিন আগে হঠাৎ হাতে লেখা অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে বলেন, যা শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতি বাধাগ্রস্ত করে।”
এসময় অভিযোগকারী শিক্ষার্থী সজিবুর রহমানের সাথে অভিযোগ জানাতে আসেন ঐ বিভাগের আরও বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী। অভিযোগপত্রে শিক্ষার্থীরা চার দফা দাবি উত্থাপন করেছেন। দাবিগুলো হলো–
(১) সহযোগী অধ্যাপক ফজলুল হালিম রানা যেন চতুর্থ বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন না করেন; (২) টিউটোরিয়ালসহ সব খাতা স্বাধীনভাবে পুনর্মূল্যায়নের ব্যবস্থা করা; (৩) নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন করে অভিযোগ সত্য প্রমাণ হলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ; (৪) শিক্ষার্থীদের ওপর ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক হেনস্থা প্রতিরোধে স্থায়ী নীতিমালা গ্রহণ এবং অভিযুক্ত শিক্ষকের বিষয়ে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
অভিযোগপত্র জমাদান শেষে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, “দীর্ঘদিনের আচরণে তারা মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ও নিরাপত্তাহীনতা অনুভব করছেন। এধরনের ঘটনার ফলে পরবর্তীতে তাদের শারীরিক, মানসিক হয়রানি এবং একাডেমিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে দাবি জানান।”
এসময় অন্যান্যদের মাঝে আরও উপস্থিত ছিলেন জাকসুর শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক আবু উবায়দা, কার্যকরী সদস্য মোহাম্মদ আলী চিশতিসহ বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফজলুল হালিম রানা গণমাধ্যমকে বলেন, আমার শিক্ষকতা জীবনের ১৮ বছরে কোনো শিক্ষার্থীর পোশাক-পরিচ্ছদ নিয়ে এ ধরনের কথা বলিনি। আমি সব শিক্ষার্থীকে স্বকীয়তা বজায় রাখার জন্য উৎসাহিত করি। এগুলো সব ভিত্তিহীন অভিযোগ। চতুর্থ বর্ষে একটা কোর্সের ক্লাস নিই। ওই কোর্সের এখনো ফাইনাল নাম্বার আমি দেইনি। তাহলে এধরনের অভিযোগের তো কোনো ভিত্তি থাকে না।

হেমন্তের নরম রোদ, শিশিরভেজা ঘাস, আর চারদিকে সোনালি ধানের সুবাস মাখা অগ্রহায়ণের সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আজ যেন পুনরায় ফিরে গেল বাংলার প্রাচীন গ্রামীণ জনপদে। দীর্ঘদিন ধরে বৈশাখে নববর্ষ উদযাপন করলেও এ অঞ্চলে যে একসময় পহেলা অগ্রহায়ণই ছিল নববর্ষ- এই ভুলে যাওয়া ইতিহাস সামনে এনেই আজ প্রথমবারের মতো আয়োজিত
২ ঘণ্টা আগে
প্রতিযোগিতা আয়োজনকারী প্রতিষ্ঠান বাবুইয়ের প্রকাশক কাদের বাবু বলেন, ‘বিচারকমণ্ডলী ৪২৭টি গল্পের প্রতিটিই মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন। তারা অনেক পরিশ্রম করে সেরা পাঁচটি গল্প বাছাই করেছেন। আরও অনেক গল্প পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য ছিল, তবে নিয়ম না মানায় সেগুলো বাদ দিতে হয়েছে।’
৫ ঘণ্টা আগে
বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি), বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইনোভেশন ক্লাবের ব্যবস্থাপনায় ১৬ নভেম্বর ২০২৫ তারিখ আয়োজন করে শিন শিন গ্রুপ প্রেজেন্টস ন্যাশনাল টেক্সটাইল ম্যানেজমেন্ট ফেয়ার ২০২৫।
৫ ঘণ্টা আগে
গণহত্যা, গুম-খুন ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে মশাল মিছিল করেছে জাতীয় ছাত্রশক্তি। রবিবার (১৬ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে