প্রতিনিধি, ইবি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও শ্রদ্ধার সাথে ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মিলাদুন্নবী উদ্যাপন পরিষদ।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা থেকে শিক্ষার্থীরা একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করে। পরে সেটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় মসজিদে গিয়ে শেষ হয়। র্যালি শেষে সেখানে এক দোয়া মাহফিল ও জিলাপি বিতরণের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন মিলাদুন্নবী উদ্যাপন পরিষদের আহ্বায়ক কাজী আহবাব দস্তগীর, সদস্য সচিব মোঃ মাহদী, এবং সদস্য সাজ্জাতুল্লাহ শেখ, মো. জাকারিয়া, সৈয়দ মুহাম্মদ আলী, ও রেজাউল ইসলাম রাকিব।এছাড়া ছিলেন ইবি ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি আবু ইউসুফ আলী, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের শাখা সভাপতি ইসমাইল হোসেন রাহাত, জমিয়াতে তোলাবায়ে আরাবিয়া শাখার সেক্রেটারি আব্দুর রউফসহ ধর্মপ্রাণ শতাধিক শিক্ষার্থী।
বক্তব্য প্রদানকালে, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের শাখা সভাপতি ইসমাইল হোসেন রাহাত বলেন, ‘আজকের এই দিনে এমন এক মহামানবের আগমন ঘটেছিলো, যিনি না আসলে আসমান, জমিন, এমনকি এই বিশ্বজগতের কিছুই সৃষ্টি হতো না। তাঁর কারণেই আমাদের সৃষ্টি হয়েছে, এই পৃথিবীর অস্তিত্ব হয়েছে। সেই মহান নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আগমন উপলক্ষে যে র্যালি আয়োজন করা হয়েছে, তা খুবই ছোট একটি উদ্যোগ হলেও আমরা তাঁকে স্মরণ করার চেষ্টা করেছি।’
তিনি বলেন, ‘রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কেবল একজন ধর্মীয় নেতা ছিলেন না, তিনি রাজনীতি, সমাজ সংস্কার ও নেতৃত্বেও ছিলেন অনন্য। বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমরা তাঁর আদর্শ থেকে অনেক দূরে সরে গেছি। তাই আজ আমাদের সবার উচিত মহানবীর রেখে যাওয়া পূর্ণাঙ্গ আদর্শ অনুসরণ ও বাস্তবায়ন করা।’
ইবি ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি আবু ইউসুফ আলী বলেন, ‘যখন পৃথিবী ছিল চরম অস্থির ও অন্ধকারাচ্ছন্ন, তখন আরব সমাজ ছিল অশান্ত, অন্যায়-অবিচারে পূর্ণ। মানুষের অধিকার ছিল পদদলিত, নারীরা ছিল নিরাপত্তাহীন। সেই ভয়ংকর সময়ে আলোর প্রতীক হয়ে আবির্ভূত হন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)। তিনি এমন একটি সমাজ উপহার দেন যেখানে ছিল না কোনো জুলুম, অন্যায় বা অবিচার; মা-বোনেরা ছিলেন নিরাপদ।’
তিনি আরো বলেন, ‘আজকের র্যালির মধ্যেই যদি আমাদের ভালোবাসা সীমাবদ্ধ থাকে, তাহলে তা যথেষ্ট নয়। আমাদের নবী (সা.) যে আদর্শ, শিক্ষা ও গাইডলাইন রেখে গেছেন, আমরা যদি তা বাস্তব জীবনে প্রয়োগ না করি, তাহলে তা হবে তার প্রকৃত মর্যাদা দেয়া হবে না। আমাদের উচিত, সেই আদর্শকে বাস্তবায়ন করে জাতির কল্যাণে কাজ করা।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও শ্রদ্ধার সাথে ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মিলাদুন্নবী উদ্যাপন পরিষদ।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা থেকে শিক্ষার্থীরা একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করে। পরে সেটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় মসজিদে গিয়ে শেষ হয়। র্যালি শেষে সেখানে এক দোয়া মাহফিল ও জিলাপি বিতরণের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন মিলাদুন্নবী উদ্যাপন পরিষদের আহ্বায়ক কাজী আহবাব দস্তগীর, সদস্য সচিব মোঃ মাহদী, এবং সদস্য সাজ্জাতুল্লাহ শেখ, মো. জাকারিয়া, সৈয়দ মুহাম্মদ আলী, ও রেজাউল ইসলাম রাকিব।এছাড়া ছিলেন ইবি ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি আবু ইউসুফ আলী, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের শাখা সভাপতি ইসমাইল হোসেন রাহাত, জমিয়াতে তোলাবায়ে আরাবিয়া শাখার সেক্রেটারি আব্দুর রউফসহ ধর্মপ্রাণ শতাধিক শিক্ষার্থী।
বক্তব্য প্রদানকালে, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের শাখা সভাপতি ইসমাইল হোসেন রাহাত বলেন, ‘আজকের এই দিনে এমন এক মহামানবের আগমন ঘটেছিলো, যিনি না আসলে আসমান, জমিন, এমনকি এই বিশ্বজগতের কিছুই সৃষ্টি হতো না। তাঁর কারণেই আমাদের সৃষ্টি হয়েছে, এই পৃথিবীর অস্তিত্ব হয়েছে। সেই মহান নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আগমন উপলক্ষে যে র্যালি আয়োজন করা হয়েছে, তা খুবই ছোট একটি উদ্যোগ হলেও আমরা তাঁকে স্মরণ করার চেষ্টা করেছি।’
তিনি বলেন, ‘রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কেবল একজন ধর্মীয় নেতা ছিলেন না, তিনি রাজনীতি, সমাজ সংস্কার ও নেতৃত্বেও ছিলেন অনন্য। বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমরা তাঁর আদর্শ থেকে অনেক দূরে সরে গেছি। তাই আজ আমাদের সবার উচিত মহানবীর রেখে যাওয়া পূর্ণাঙ্গ আদর্শ অনুসরণ ও বাস্তবায়ন করা।’
ইবি ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি আবু ইউসুফ আলী বলেন, ‘যখন পৃথিবী ছিল চরম অস্থির ও অন্ধকারাচ্ছন্ন, তখন আরব সমাজ ছিল অশান্ত, অন্যায়-অবিচারে পূর্ণ। মানুষের অধিকার ছিল পদদলিত, নারীরা ছিল নিরাপত্তাহীন। সেই ভয়ংকর সময়ে আলোর প্রতীক হয়ে আবির্ভূত হন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)। তিনি এমন একটি সমাজ উপহার দেন যেখানে ছিল না কোনো জুলুম, অন্যায় বা অবিচার; মা-বোনেরা ছিলেন নিরাপদ।’
তিনি আরো বলেন, ‘আজকের র্যালির মধ্যেই যদি আমাদের ভালোবাসা সীমাবদ্ধ থাকে, তাহলে তা যথেষ্ট নয়। আমাদের নবী (সা.) যে আদর্শ, শিক্ষা ও গাইডলাইন রেখে গেছেন, আমরা যদি তা বাস্তব জীবনে প্রয়োগ না করি, তাহলে তা হবে তার প্রকৃত মর্যাদা দেয়া হবে না। আমাদের উচিত, সেই আদর্শকে বাস্তবায়ন করে জাতির কল্যাণে কাজ করা।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৫ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৫ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৬ ঘণ্টা আগে