প্রতিনিধি, জবি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম বলেছেন—লেখকরা তাদের ভাবনা, চিন্তা ও বাস্তবতাকে এমনভাবে উপস্থাপন করেন, যা সহজেই মানুষের মনে প্রভাব বিস্তার করে। সাধারণত লেখকরা শালীন ও সম্মানিত হয়ে থাকেন এবং তারা কোনো অনভিপ্রেত কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকেন না।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) জবি তরুণ কলাম লেখক ফোরামের উদ্যোগে আয়োজিত ‘লেখক সম্মেলন ও নবীন বরণ’ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে দিনব্যাপী এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
উপাচার্য আরো বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দায়িত্বশীল ও সচেতনভাবে সক্রিয় হলে অপ্রিয় ও অযৌক্তিক বক্তব্য অনেকটাই চাপা পড়ে যাবে। সমাজে যা সৌন্দর্যময় সেটিকে সামনে এগিয়ে নেওয়া এবং যা অগ্রহণযোগ্য সেটিকে যথাসাধ্য পেছনে ফেলে দেওয়ার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন উপাচার্য।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন বলেন, তরুণ লেখকদের জন্য এ প্ল্যাটফর্ম সৃজনশীলতা প্রকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। সমাজকে সঠিক পথে পরিচালনা ও ইতিবাচক পরিবর্তনে লেখনীর ভূমিকা অপরিসীম উল্লেখ করে তিনি বলেন, শুধু সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই নয়; লেখালেখির মাধ্যমে লেখকেরাও নিজেদের সমৃদ্ধ করতে পারেন।
তিনি আরো বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দক্ষতার পাশাপাশি দায়িত্বশীল ও সচেতন থাকা জরুরি। আধুনিকতা অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে, তবে তা যেন কখনো সাংস্কৃতিক শিষ্টাচার ও নিজস্ব ঐতিহ্যকে আড়াল না করে। অন্যের অনুকরণে নিজস্বতা হারিয়ে ফেলা যাবে না বলেও সতর্ক করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জবি তরুণ কলাম লেখক ফোরামের সভাপতি আব্দুল কাদের নাগিব। শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে ‘সেরা লেখক’ ও ‘উদীয়মান লেখক’ ক্যাটাগরিতে নির্বাচিতদের মাঝে ক্রেস্ট বিতরণ এবং নবীন সদস্যদের আনুষ্ঠানিকভাবে বরণ করে নেওয়া হয়। দিনব্যাপী এ আয়োজন শেষে সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম বলেছেন—লেখকরা তাদের ভাবনা, চিন্তা ও বাস্তবতাকে এমনভাবে উপস্থাপন করেন, যা সহজেই মানুষের মনে প্রভাব বিস্তার করে। সাধারণত লেখকরা শালীন ও সম্মানিত হয়ে থাকেন এবং তারা কোনো অনভিপ্রেত কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকেন না।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) জবি তরুণ কলাম লেখক ফোরামের উদ্যোগে আয়োজিত ‘লেখক সম্মেলন ও নবীন বরণ’ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে দিনব্যাপী এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
উপাচার্য আরো বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দায়িত্বশীল ও সচেতনভাবে সক্রিয় হলে অপ্রিয় ও অযৌক্তিক বক্তব্য অনেকটাই চাপা পড়ে যাবে। সমাজে যা সৌন্দর্যময় সেটিকে সামনে এগিয়ে নেওয়া এবং যা অগ্রহণযোগ্য সেটিকে যথাসাধ্য পেছনে ফেলে দেওয়ার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন উপাচার্য।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন বলেন, তরুণ লেখকদের জন্য এ প্ল্যাটফর্ম সৃজনশীলতা প্রকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। সমাজকে সঠিক পথে পরিচালনা ও ইতিবাচক পরিবর্তনে লেখনীর ভূমিকা অপরিসীম উল্লেখ করে তিনি বলেন, শুধু সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই নয়; লেখালেখির মাধ্যমে লেখকেরাও নিজেদের সমৃদ্ধ করতে পারেন।
তিনি আরো বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দক্ষতার পাশাপাশি দায়িত্বশীল ও সচেতন থাকা জরুরি। আধুনিকতা অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে, তবে তা যেন কখনো সাংস্কৃতিক শিষ্টাচার ও নিজস্ব ঐতিহ্যকে আড়াল না করে। অন্যের অনুকরণে নিজস্বতা হারিয়ে ফেলা যাবে না বলেও সতর্ক করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জবি তরুণ কলাম লেখক ফোরামের সভাপতি আব্দুল কাদের নাগিব। শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে ‘সেরা লেখক’ ও ‘উদীয়মান লেখক’ ক্যাটাগরিতে নির্বাচিতদের মাঝে ক্রেস্ট বিতরণ এবং নবীন সদস্যদের আনুষ্ঠানিকভাবে বরণ করে নেওয়া হয়। দিনব্যাপী এ আয়োজন শেষে সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটে।
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
২১ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
২ ঘণ্টা আগে
সমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগে