
প্রতিনিধি, পবিপ্রবি

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে তিন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪১তম শৃঙ্খলা কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গত ২৮ অক্টোবর রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত অফিস আদেশ জারি করা হয়।
অফিস আদেশে জানানো হয়েছে, কৃষি অনুষদের ৪র্থ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ও শহীদ জিয়াউর রহমান হল–১ এর আবাসিক ছাত্র ফারহান ইসরাক খান (সুপ্ত) র্যাগিংয়ের পরিকল্পনা, নেতৃত্ব, সক্রিয় অংশগ্রহণসহ শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগে দুই সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কৃত করা হয়েছে।
একই ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে মৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ৪র্থ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ও শহীদ জিয়াউর রহমান হল–১ এর আবাসিক ছাত্র মো. নাফিউল আলম নাহিদকে এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
এছাড়া কৃষি অনুষদের ২য় সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ও কবি বেগম সুফিয়া কামাল হলের আবাসিক ছাত্রী ফারিয়া আক্তার নাতাশাকে ঘটনার মূল উস্কানিদাত্রী এবং টিজ করার বিষয়ে মিথ্যা অভিযোগ করার দায়ে এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
অফিস আদেশে আরও উল্লেখ করা হয়, বহিষ্কারের মেয়াদকালে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো একাডেমিক বা আবাসিক এলাকায় অবস্থান করতে পারবে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন স্বাক্ষরিত আদেশে বলা হয় যে, “সিদ্ধান্তটি উপাচার্যের অনুমোদনক্রমে কার্যকর করা হয়েছে”।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আবুল বাশার খান বলেন, “তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে শাস্তি দিয়ে আমরা যেন শুধুমাত্র স্বস্তি পাই—এমন ভাবনা নয়; আমাদের লক্ষ্য বিশ্ববিদ্যালয়কে সম্পূর্ণভাবে র্যাগিংমুক্ত ক্যাম্পাসে পরিণত করা।”

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে তিন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪১তম শৃঙ্খলা কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গত ২৮ অক্টোবর রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত অফিস আদেশ জারি করা হয়।
অফিস আদেশে জানানো হয়েছে, কৃষি অনুষদের ৪র্থ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ও শহীদ জিয়াউর রহমান হল–১ এর আবাসিক ছাত্র ফারহান ইসরাক খান (সুপ্ত) র্যাগিংয়ের পরিকল্পনা, নেতৃত্ব, সক্রিয় অংশগ্রহণসহ শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগে দুই সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কৃত করা হয়েছে।
একই ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে মৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ৪র্থ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ও শহীদ জিয়াউর রহমান হল–১ এর আবাসিক ছাত্র মো. নাফিউল আলম নাহিদকে এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
এছাড়া কৃষি অনুষদের ২য় সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ও কবি বেগম সুফিয়া কামাল হলের আবাসিক ছাত্রী ফারিয়া আক্তার নাতাশাকে ঘটনার মূল উস্কানিদাত্রী এবং টিজ করার বিষয়ে মিথ্যা অভিযোগ করার দায়ে এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
অফিস আদেশে আরও উল্লেখ করা হয়, বহিষ্কারের মেয়াদকালে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো একাডেমিক বা আবাসিক এলাকায় অবস্থান করতে পারবে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন স্বাক্ষরিত আদেশে বলা হয় যে, “সিদ্ধান্তটি উপাচার্যের অনুমোদনক্রমে কার্যকর করা হয়েছে”।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আবুল বাশার খান বলেন, “তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে শাস্তি দিয়ে আমরা যেন শুধুমাত্র স্বস্তি পাই—এমন ভাবনা নয়; আমাদের লক্ষ্য বিশ্ববিদ্যালয়কে সম্পূর্ণভাবে র্যাগিংমুক্ত ক্যাম্পাসে পরিণত করা।”

আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্রের সমস্যাগুলো দুর্বল নেতৃত্বের কারণে হয়েছে। যদি যথাযোগ্য নেতৃত্ব আমরা তৈরি করতে পারতাম, যদি যোগ্য নেতৃত্ব আমরা হাজির করতে পারতাম, তাহলে এ সমস্যাগুলো থাকতো না বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামিক স্কলার ড. মিজানুর রহমান আজহারী।
৪ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত বছর গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের বিভিন্ন পদধারী নেতা ও কর্মীর বিরুদ্ধে অন্তত ৩২টি লিখিত অভিযোগ জমা পড়ে। এর মধ্যে মারধর, হুমকি, জোরপূর্বক অবস্থান দখল ও অ্যাকাডেমিক কার্যক্রমে বাধা দেয়ার মতো অভিযোগও রয়েছে। এতসব অভিযোগ জমা পড়লেও মাত্র দুটি অভিযোগের
৪ ঘণ্টা আগে
আগামী ৩০ অক্টোবরের মধ্যেই ক্লাস ও ভর্তি কার্যক্রম শুরুর দাবিতে অনশনে বসেছেন প্রস্তাবিত সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি, ঢাকা কলেজ ও বাংলা কলেজ ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীরা। যদি দাবি পূরণ না হয়, তাহলে কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলে জানান তারা।
৮ ঘণ্টা আগে
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আল-কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. নাসির উদ্দিন মিঝি কর্তৃক নারী শিক্ষার্থীদের পোশাক নিয়ে কটূক্তির ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষকের বহিষ্কারসহ ৫ দফা দাবিতে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যকে স্মারকলিপি দিয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে