শামসুন্নাহার সুমনা
শরৎ এলেই চোখে পড়ে নীল আকাশের বুকে সাদা সাদা মেঘের ভেলা। ঝিলে-বিলে শাপলা, শালুক আর সাদা সাদা কাশফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য। কাশফুল ফুটলেই বোঝা যায় শরৎ এসে গেছে। শরতের কাশফুলের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয় সবাই।
কাশফুল শরৎকালের একটি অন্যতম প্রধান জনপ্রিয় ফুল। কাশফুল দেখতে ধবধবে সাদা ও রুপালি বর্ণের হয়ে থাকে। এর উচ্চতা ৫ থেকে ১০ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। নদীর ধারে, উঁচু ভিটায় এবং বিলের মাঝে দেখা যায় কাশফুলের নজরকাড়া সৌন্দর্য।
কাশফুলকে চেনে না বা কাশফুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়নি আমাদের দেশে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বিরল। ভাদ্র-আশ্বিন মাস শরৎকাল হলেও কাশফুলের সৌন্দর্য কার্তিক মাস পর্যন্ত থাকে। এই কাশফুল সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে যুগে যুগে সব কবি লিখেছেন শত শত কবিতা, সাহিতকরা তাদের সাহিত্যের ভাষায় সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন কাশফুলের নয়নাভিরাম সৌন্দর্যকে। শিল্পীরা রঙ আর তুলির আঁচড়ে সুনিপুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন কাশফুলের নজরকাড়া জীবন্ত ছবি।
কাশফুলের গাছ তৃণ বা ঘাসজাতীয়। শরৎ এলেই এই তৃণ সবুজ গাছগুলোয় যেন খুশির আমেজ চলে আসে। প্রতিটি সবুজ কাশগাছ তার বুকচিড়ে বের করে আনে ধবধবে সাদা কাশফুল। রোদের আলো পেলে আরো বেশি খিলখিল করে হাসে কাশফুলরা। কাশফুলের এই অপরূপ সৌন্দর্যকে উপভোগ করার জন্য প্রতিবছর দেশের বড় কাশবনগুলোয় শত হাজার দর্শনার্থীদের ঢল নামে।
কাশফুলের গাছ দিয়ে ঘরের বেড়া ও চালা ছাওয়া যায়। গ্রাম-বাংলার মানুষ কাশ ঘাস দিয়ে মাদুরসহ বিভিন্ন ব্যবহার্য জিনিসপত্র তৈরি করেন। কাশফুল ঝরে যাওয়ার পর কাশফুলের ডগা দিয়ে ঝাড়ু তৈরি করা হয়। এছাড়া শুকনো কাশফুলের গাছ গ্রামের বধূরা জ্বালানি হিসেবেও ব্যবহার করেন ।
শরতে হালকা
শরৎ এলেই চোখে পড়ে নীল আকাশের বুকে সাদা সাদা মেঘের ভেলা। ঝিলে-বিলে শাপলা, শালুক আর সাদা সাদা কাশফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য। কাশফুল ফুটলেই বোঝা যায় শরৎ এসে গেছে। শরতের কাশফুলের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয় সবাই।
কাশফুল শরৎকালের একটি অন্যতম প্রধান জনপ্রিয় ফুল। কাশফুল দেখতে ধবধবে সাদা ও রুপালি বর্ণের হয়ে থাকে। এর উচ্চতা ৫ থেকে ১০ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। নদীর ধারে, উঁচু ভিটায় এবং বিলের মাঝে দেখা যায় কাশফুলের নজরকাড়া সৌন্দর্য।
কাশফুলকে চেনে না বা কাশফুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়নি আমাদের দেশে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বিরল। ভাদ্র-আশ্বিন মাস শরৎকাল হলেও কাশফুলের সৌন্দর্য কার্তিক মাস পর্যন্ত থাকে। এই কাশফুল সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে যুগে যুগে সব কবি লিখেছেন শত শত কবিতা, সাহিতকরা তাদের সাহিত্যের ভাষায় সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন কাশফুলের নয়নাভিরাম সৌন্দর্যকে। শিল্পীরা রঙ আর তুলির আঁচড়ে সুনিপুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন কাশফুলের নজরকাড়া জীবন্ত ছবি।
কাশফুলের গাছ তৃণ বা ঘাসজাতীয়। শরৎ এলেই এই তৃণ সবুজ গাছগুলোয় যেন খুশির আমেজ চলে আসে। প্রতিটি সবুজ কাশগাছ তার বুকচিড়ে বের করে আনে ধবধবে সাদা কাশফুল। রোদের আলো পেলে আরো বেশি খিলখিল করে হাসে কাশফুলরা। কাশফুলের এই অপরূপ সৌন্দর্যকে উপভোগ করার জন্য প্রতিবছর দেশের বড় কাশবনগুলোয় শত হাজার দর্শনার্থীদের ঢল নামে।
কাশফুলের গাছ দিয়ে ঘরের বেড়া ও চালা ছাওয়া যায়। গ্রাম-বাংলার মানুষ কাশ ঘাস দিয়ে মাদুরসহ বিভিন্ন ব্যবহার্য জিনিসপত্র তৈরি করেন। কাশফুল ঝরে যাওয়ার পর কাশফুলের ডগা দিয়ে ঝাড়ু তৈরি করা হয়। এছাড়া শুকনো কাশফুলের গাছ গ্রামের বধূরা জ্বালানি হিসেবেও ব্যবহার করেন ।
শরতে হালকা
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
২ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৩ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৫ ঘণ্টা আগে