
আহাদ আদনান

ওয়ালরাস (Walrus) স্তন্যপায়ী সামুদ্রিক প্রাণী। প্রাণিজগতে দুই ধরনের ওয়ালরাস রয়েছে। এরা হলো আটলান্টিক ওয়ালরাস ও প্যাসিফিক ওয়ালরাস। এদের বাস উত্তর মেরুর কাছাকাছি সাইবেরিয়া, আলাস্কা, গ্রিনল্যান্ড ও এলসমেয়ার এলাকায়।
ওয়ালরাস দেখতে অনেকটা বড় আকৃতির সিলের মতো। পুরুষ প্রজাতি মেয়ে প্রজাতির চেয়ে লম্বা হয়। পূর্ণবয়স্ক একেকটি ওয়ালরাস প্রায় তিন মিটার (১০ ফুট) লম্বাা হয় আর ওজন হয় ৯০০ কেজিরও (দুই হাজার পাউন্ড) বেশি। এদের চামড়া কুঁচকানো এবং প্রায় লোমহীন।
ওয়ালরাসরা সাঁতারের জন্য দুই জোড়া পাখনা ব্যবহার করে। দেহের তুলনায় মাথা ছোট, বাইরে থেকে কান দেখা যায় না। নাসিকা প্রকাণ্ড আর লোমশ। সামনে একজোড়া কর্তন দাঁত, অনেকটা হাতির দাঁতের মতো দেখতে, যার দৈর্ঘ্য ১ মিটার (৩ ফুট পর্যন্ত হতে পারে)। ওয়ালরাসের দাঁত এদের শিকারের কাজে লাগে। এদের শিকারের তালিকায় রয়েছে শামুক-ঝিনুক, ছোট মাছ প্রভৃতি। এই দাঁত দিয়ে এরা আত্মরক্ষার কাজও করে। এছাড়া বরফের গা বেয়ে চলাচল করার জন্য এই দাঁত আংটা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
ওয়ালরাসরা সবসময় দল বেঁধে চলাফেরা করে। প্রতি দলে ১০০টিরও বেশি ওয়ালরাস থাকে। সমুদ্রের তীরের কাছাকাছি এদের বেশি দেখতে পাওয়া যায় আর নাক দিয়ে বের হওয়া গোঙানির শব্দ অনেক দূর থেকে শোনা যায় ।
স্বভাবে এরা নিরীহ। তবে দলের কেউ বিপদে পড়লে সবাই দল বেঁধে তাকে বাঁচানোর জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ে। মেরু ভালুক এদের প্রধান শত্রু। এছাড়া এদের মূল্যবান দাঁত ও চামড়া নেওয়ার জন্য মানুষ এই নিরীহ প্রাণীটিকে শিকার করে ।

ওয়ালরাস (Walrus) স্তন্যপায়ী সামুদ্রিক প্রাণী। প্রাণিজগতে দুই ধরনের ওয়ালরাস রয়েছে। এরা হলো আটলান্টিক ওয়ালরাস ও প্যাসিফিক ওয়ালরাস। এদের বাস উত্তর মেরুর কাছাকাছি সাইবেরিয়া, আলাস্কা, গ্রিনল্যান্ড ও এলসমেয়ার এলাকায়।
ওয়ালরাস দেখতে অনেকটা বড় আকৃতির সিলের মতো। পুরুষ প্রজাতি মেয়ে প্রজাতির চেয়ে লম্বা হয়। পূর্ণবয়স্ক একেকটি ওয়ালরাস প্রায় তিন মিটার (১০ ফুট) লম্বাা হয় আর ওজন হয় ৯০০ কেজিরও (দুই হাজার পাউন্ড) বেশি। এদের চামড়া কুঁচকানো এবং প্রায় লোমহীন।
ওয়ালরাসরা সাঁতারের জন্য দুই জোড়া পাখনা ব্যবহার করে। দেহের তুলনায় মাথা ছোট, বাইরে থেকে কান দেখা যায় না। নাসিকা প্রকাণ্ড আর লোমশ। সামনে একজোড়া কর্তন দাঁত, অনেকটা হাতির দাঁতের মতো দেখতে, যার দৈর্ঘ্য ১ মিটার (৩ ফুট পর্যন্ত হতে পারে)। ওয়ালরাসের দাঁত এদের শিকারের কাজে লাগে। এদের শিকারের তালিকায় রয়েছে শামুক-ঝিনুক, ছোট মাছ প্রভৃতি। এই দাঁত দিয়ে এরা আত্মরক্ষার কাজও করে। এছাড়া বরফের গা বেয়ে চলাচল করার জন্য এই দাঁত আংটা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
ওয়ালরাসরা সবসময় দল বেঁধে চলাফেরা করে। প্রতি দলে ১০০টিরও বেশি ওয়ালরাস থাকে। সমুদ্রের তীরের কাছাকাছি এদের বেশি দেখতে পাওয়া যায় আর নাক দিয়ে বের হওয়া গোঙানির শব্দ অনেক দূর থেকে শোনা যায় ।
স্বভাবে এরা নিরীহ। তবে দলের কেউ বিপদে পড়লে সবাই দল বেঁধে তাকে বাঁচানোর জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ে। মেরু ভালুক এদের প্রধান শত্রু। এছাড়া এদের মূল্যবান দাঁত ও চামড়া নেওয়ার জন্য মানুষ এই নিরীহ প্রাণীটিকে শিকার করে ।

আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
২ ঘণ্টা আগে
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৩ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৫ ঘণ্টা আগে