তানজিলা মেহের
আমরা যাকে বাইন মাছ বলি, ইংরেজিতে তাকে ইল (Eel) বলা হয়। ইল সাধারণত সমুদ্রে বাস করে। তবে কোনো কোনো প্রজাতির ইল মাছকে নদীতেও দেখতে পাওয়া যায়। এরা সবাই বিপজ্জনক নয়। তবে কঙ্গারজাতীয় ইল বিপজ্জনক হয়। মোরে ইল (Morey Eel) কঙ্গার জাতীয়দের মধ্যে অন্যতম।
এরা অনেকটা সাপের মতো দেখতে। এ জাতীয় ইল লম্বায় আট ফুট এবং ওজনে ১৫০ পাউন্ড পর্যন্ত হয়।
মোরে ইল বিষধর না হলেও এদের কামড় খুবই যন্ত্রণাদায়ক। মোরে ঈল মুখ দিয়ে জোর লাগিয়ে কামড়ে ধরে আর এদের দাঁত এতটাই শক্ত যে, কোনো মানুষকে সেই দাঁত দিয়ে চেপে ধরলে এর মাথা কেটে না ফেলে কামড় থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হয় না। তারপরও শুধু মাথা কেটে ফেললেই আক্রান্ত মানুষটি পু্রোপুরি মুক্ত হতে পারে না। তাকে সাঁড়াশি বা ওই জাতীয় কিছু দিয়ে টেনে চোয়াল খুলে মুক্ত হতে হয়।
মানুষের মাংসের প্রতি মোরে ইলের যে লোভ রয়েছে, এ কথা প্রাচীন যুগের রোমান কবি হোরেস তার কাব্যে প্রকাশ করে গেছেন। বিত্তশালী ধনী রোমানরা নিজ নিজ বাড়ির হাউসে মোরে ইল পুষত। তারা তাদের অবাধ্য ক্রীতদাসদের সেসব হাউসে ফেলে দিয়ে মোরে ইলের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করত বলে ইতিহাসে প্রমাণ রয়েছে। আবার সে যুগের কোনো কোনো প্রজাতির মানুষও মোরে ইলের মাংস খেত। মোরে ইলের মাংস সুস্বাদু বলে তারা জানিয়েছে।
আমাদের বিশাল এই পৃথিবীর বিভিন্ন সমুদ্র ও নদীতে প্রায় একশ প্রজাতির ইল দেখতে পাওয়া যায়। এদের বেশির ভাগ উষ্ণ ও নাতিশীতোষ্ণ সমুদ্রে থাকা প্রবাল দ্বীপের আশপাশে বাস করে। এ কারণে যে ডুবুরিরা প্রবাল সংগ্রহ করার জন্য প্রবালকুঞ্জের ভেতর ঢোকে, তাদের মোরে ইল সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হয়। প্রবাল পাহাড়ের ফটলে, এর আশপাশে এবং গর্তের ভেতরে মোরে ইলরা সাপের মতো কুণ্ডলী পাকিয়ে চুপটি করে শিকার ধরার অপেক্ষায় থাকে।
তবে অযথা মানুষদের আক্রমণ করে না। সাধারণত মানুষ দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়লেই কামড়ে ধরে। আর একবার কামড়ে ধরলে সেই কামড় থেকে উদ্ধার পাওয়া মানুষটির জন্য প্রায় দুঃসাধ্য হয়ে ওঠে।
মোরে ইলের খাদ্য হলো ছোট আকৃতির মাছ, শামুক ও ঝিনুক। কখনো কখনো এরা ছোট আকৃতির অক্টোপাসও খেয়ে ফেলে। মানুষের মাংসের প্রতি কোনো লোভ না থাকলেও মানুষ দেখে ভয় পেয়ে গেলে আত্মরক্ষার জন্য মানুষের হাত নয়তো পা কামড়ে ধরতে দ্বিধা করে না। দাঁতে বিষ না থাকলেও দাঁতের চাপ খুবই যন্ত্রণাদায়ক।
আমরা যাকে বাইন মাছ বলি, ইংরেজিতে তাকে ইল (Eel) বলা হয়। ইল সাধারণত সমুদ্রে বাস করে। তবে কোনো কোনো প্রজাতির ইল মাছকে নদীতেও দেখতে পাওয়া যায়। এরা সবাই বিপজ্জনক নয়। তবে কঙ্গারজাতীয় ইল বিপজ্জনক হয়। মোরে ইল (Morey Eel) কঙ্গার জাতীয়দের মধ্যে অন্যতম।
এরা অনেকটা সাপের মতো দেখতে। এ জাতীয় ইল লম্বায় আট ফুট এবং ওজনে ১৫০ পাউন্ড পর্যন্ত হয়।
মোরে ইল বিষধর না হলেও এদের কামড় খুবই যন্ত্রণাদায়ক। মোরে ঈল মুখ দিয়ে জোর লাগিয়ে কামড়ে ধরে আর এদের দাঁত এতটাই শক্ত যে, কোনো মানুষকে সেই দাঁত দিয়ে চেপে ধরলে এর মাথা কেটে না ফেলে কামড় থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হয় না। তারপরও শুধু মাথা কেটে ফেললেই আক্রান্ত মানুষটি পু্রোপুরি মুক্ত হতে পারে না। তাকে সাঁড়াশি বা ওই জাতীয় কিছু দিয়ে টেনে চোয়াল খুলে মুক্ত হতে হয়।
মানুষের মাংসের প্রতি মোরে ইলের যে লোভ রয়েছে, এ কথা প্রাচীন যুগের রোমান কবি হোরেস তার কাব্যে প্রকাশ করে গেছেন। বিত্তশালী ধনী রোমানরা নিজ নিজ বাড়ির হাউসে মোরে ইল পুষত। তারা তাদের অবাধ্য ক্রীতদাসদের সেসব হাউসে ফেলে দিয়ে মোরে ইলের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করত বলে ইতিহাসে প্রমাণ রয়েছে। আবার সে যুগের কোনো কোনো প্রজাতির মানুষও মোরে ইলের মাংস খেত। মোরে ইলের মাংস সুস্বাদু বলে তারা জানিয়েছে।
আমাদের বিশাল এই পৃথিবীর বিভিন্ন সমুদ্র ও নদীতে প্রায় একশ প্রজাতির ইল দেখতে পাওয়া যায়। এদের বেশির ভাগ উষ্ণ ও নাতিশীতোষ্ণ সমুদ্রে থাকা প্রবাল দ্বীপের আশপাশে বাস করে। এ কারণে যে ডুবুরিরা প্রবাল সংগ্রহ করার জন্য প্রবালকুঞ্জের ভেতর ঢোকে, তাদের মোরে ইল সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হয়। প্রবাল পাহাড়ের ফটলে, এর আশপাশে এবং গর্তের ভেতরে মোরে ইলরা সাপের মতো কুণ্ডলী পাকিয়ে চুপটি করে শিকার ধরার অপেক্ষায় থাকে।
তবে অযথা মানুষদের আক্রমণ করে না। সাধারণত মানুষ দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়লেই কামড়ে ধরে। আর একবার কামড়ে ধরলে সেই কামড় থেকে উদ্ধার পাওয়া মানুষটির জন্য প্রায় দুঃসাধ্য হয়ে ওঠে।
মোরে ইলের খাদ্য হলো ছোট আকৃতির মাছ, শামুক ও ঝিনুক। কখনো কখনো এরা ছোট আকৃতির অক্টোপাসও খেয়ে ফেলে। মানুষের মাংসের প্রতি কোনো লোভ না থাকলেও মানুষ দেখে ভয় পেয়ে গেলে আত্মরক্ষার জন্য মানুষের হাত নয়তো পা কামড়ে ধরতে দ্বিধা করে না। দাঁতে বিষ না থাকলেও দাঁতের চাপ খুবই যন্ত্রণাদায়ক।
কিডনি রোগের চিকিৎসায় সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ওষুধ ফিনেরেনন, যার বাজারে মূল্য ১০ মিলিগ্রামের ট্যাবলেট ৮০ টাকা এবং ২০ মিলিগ্রামের ট্যাবলেট ১৫০ টাকা।
৫ ঘণ্টা আগে‘ফ্যাসিবাদী আমলে দীর্ঘদিন ধরে ছাত্র সংসদ নির্বাচন না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা গণতন্ত্র চর্চা, নেতৃত্ব বিকাশ ও অধিকার আদায়ের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছেস। ফলে প্রশাসনের স্বেচ্ছাচার বেড়েছে, শিক্ষার্থীদের সমস্যা উপেক্ষিত হয়েছে এবং ছাত্ররাজনীতি দখলদারিত্বমূলক হয়ে উঠেছে।’
৮ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র সংসদের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখার নতুন আংশিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সভাপতি হয়েছেন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো. জহিরুল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন রসায়ন বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এ এইচ ফাহিম।
৮ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, জোবায়েদ হোসেন হত্যাকাণ্ডের বিচার যেন শুধু গ্রেপ্তারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ না থাকে। তিনি বলেন, দ্রুত, স্বচ্ছ ও সুষ্ঠু বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সচেষ্ট থাকবে।
১০ ঘণ্টা আগে