নাদিম নওশাদ
ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার সরকারের সময় বিভিন্ন হেনস্তার শিকার হয়েও এবার ‘অভ্র কিবোর্ড’-এর অবদানের কারণে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে মেহদী হাসান খান ও তার সহযোগী রিফাত নবী, তানবিন ইসলাম সিয়াম এবং শাবাব মুস্তাফাকে ‘একুশে পদক’-এর জন্য মনোনীত করা হয়েছে। এর আগে ২০১১ সালে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস অভ্র টিমকে অভ্র কিবোর্ড সফটওয়্যারের জন্য ‘বিশেষ অবদান তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কার ২০১১’ দেবে।
কম্পিউটারে বাংলা টাইপ করার কাজ শুরু হয় আশির দশকে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বাংলা টাইপ করার জন্য সুবিধামতো বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার নিয়ে কাজ করত। ফলে সমন্বয়হীনতার কারণে কোনো সিস্টেমে একটি সফটওয়্যার দিয়ে টাইপ করলে অন্য সিস্টেমে তা কাজ করত না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিভিন্ন ভাষার জন্য একটি সর্বজনীন পদ্ধতির ব্যবহার শুরু হয়। সে সময় ইউনিকোড বিভিন্ন দেশের ভাষাগুলোকে কম্পিউটারে সংরক্ষণ করার ক্ষেত্রে একটি স্ট্যান্ডার্ড ঠিক করে দেয়।
ইউনিকোডের মাধ্যমে বাংলা লেখার সুযোগ তৈরি হওয়ার পর থেকেই স্মার্ট ডিভাইসগুলোয় বাংলা লেখার চাহিদা বাড়তে থাকে। প্রথমদিকে কিছু বাংলা লেখার অ্যাপস পরিচিতি লাভ করলেও সেগুলো ব্যবহার করার জন্য গুনতে হতো অর্থ। ফলে সর্বসাধারণের জন্য এটার ব্যবহার ছিল দুঃসাধ্য।
তবে ২০০৩ সালে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের ছাত্র মেহদী হাসান খানের হাত ধরে অভ্র কিবোর্ড (Avro Keyboard) আত্মপ্রকাশ করে। এটি প্রথম বিনামূল্যে ডাউনলোডের জন্য ওয়েবে প্রকাশিত হয়। পরে ওমিক্রনল্যাব অভ্র কিবোর্ড ৫.০.৫, পাবলিক বিটা ১-সহ সোর্স কোড প্রকাশ করে। প্রাথমিকভাবে অভ্র কিবোর্ড C++তে লেখা হয়েছিল। তবে পরে এটি iBus এবং জাভাস্ক্রিপ্টে স্থানান্তরিত হয়।
২০০৩ সালের ১৪ জুন সফটওয়্যারটি ইউনিকোড কনসোর্টিয়াম থেকে স্বীকৃতি পায়। কার্যকর সিস্টেম বা টুল, অত্যন্ত সুবিধাজনক এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ব্যবহারের সুযোগ থাকায় খুব অল্প সময়ের মধ্যেই এটি একটি বহুল ব্যবহৃত এবং জনপ্রিয় বাংলা টাইপিং সফটওয়্যার হিসেবে নিজের অবস্থান তৈরি করে নেয়। ফলে পোস্ট, চ্যাটিং, ম্যাসেজিংয়ে বাংলা দারুণ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। অভ্র কিবোর্ড শুধু একটি সাধারণ কিবোর্ড নয়। বরং অনেকগুলো ফিচার-সংবলিত এই সফটওয়্যারটি বাংলা লেখাকে স্মার্ট ডিভাইসে আরো সহজ ও কার্যকর করে উপস্থাপন করতে সহায়তা করেছে। ফনেটিক টাইপিং পদ্ধতি অভ্র কিবোর্ডের সবচেয়ে আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ ফিচার। এটি দ্বারা ইংরেজি বর্ণ ব্যবহার করে বাংলা শব্দ লেখা যায়। যেভাবে বিজয় ও অভ্র বিতর্ক শুরু হয়। বাংলাদেশে অভ্র চালুর আগে বাংলা টাইপিংয়ের জন্য বিজয় সফটওয়্যার ব্যবহৃত হতো। যা একটি বাণিজ্যিক সফটওয়্যার। ব্যবহারকারীদের টাকা দিয়ে লাইসেন্স কিনে বিজয় সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হতো। ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ছিলেন সফটওয়্যারটির স্বত্বাধিকারী।
২০১০ সালে অভ্র সফটওয়্যারটি বিতর্কের মুখে পড়ে। মোস্তাফা জব্বার এক সংবাদপত্রের নিবন্ধে অভিযোগ করেন, হ্যাকাররা বিজয় সফটওয়্যার চুরি করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিচ্ছে। সে সময় তিনি আরো দাবি করেন, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন জাতীয় তথ্যভান্ডার তৈরির কাজে অভ্র ব্যবহার করায় বিজয় সফটওয়্যারের প্রায় ৫ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। এরপর একাধিক উকিল নোটিস, কপিরাইট লঙ্ঘনের অভিযোগ, এমনকি বিভিন্ন হুমকির সম্মুখীন হন অভ্র নির্মাতারা। জব্বারের অভিযোগ ছিল, অভ্রতে থাকা ‘ইউনি বিজয়’ লেআউট মূল বিজয় কিবোর্ড লেআউটের নকল। এ নিয়ে কপিরাইট অফিস থেকে অভ্র নির্মাতা মেহদী হাসান খানকে কারণ দর্শানোর নোটিসও পাঠানো হয়। এরপর ২০১০ সালের জুন মাসে ঢাকার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলে মেহদী হাসান খান ও মোস্তাফা জব্বারের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ফলে ২০ আগস্ট ২০১০ সালে প্রকাশিত অভ্র কিবোর্ড সংস্করণ ৪.৫.২ থেকে ইউনিবিজয় কিবোর্ডস্বরূপ লেআউটটি সরিয়ে ফেলা হয়।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের প্রায় ৫ কোটি টাকা বাঁচানোর জন্য অভ্র দল প্রশংসিতও হয়েছিল। বিগত বছরগুলোয় অভ্র বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্রের শিকার হলেও ব্যবহারকারীদের মনে ঠিকই জায়গা করে নিয়েছে অভ্র। আসলে কারো প্রতিভাকে দাবিয়ে রাখা যায়না। অভ্রকেও দাবিয়ে রাখতে পারেনি জব্বার।
তাই বলাই যায়, অভ্র কিবোর্ডের বিজয়। এই কিবোর্ড সম্পর্কে আবদুল হামিদ তানিম নামের এক শিক্ষার্থী জানান, ‘অভ্র ব্যবহারের ফলে মেসেজ করা, ই-মেইল লেখা বা বন্ধুদের সঙ্গে বাংলায় চ্যাট করা দ্রুত এবং সহজ হয়।’ শরীফ নেওয়াজ শুভ নামের অন্য এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘পড়াশোনার কাজে বা অনলাইনে বাংলা কনটেন্ট লিখতে অভ্র দারুণ সহায়ক। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, দ্রুত বাংলা লেখা যায়, বানান ভুল কম হয় এবং সময় কম লাগে। তা ছাড়া প্রয়োজনীয় সব ফিচার এখানে আছে।’
ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার সরকারের সময় বিভিন্ন হেনস্তার শিকার হয়েও এবার ‘অভ্র কিবোর্ড’-এর অবদানের কারণে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে মেহদী হাসান খান ও তার সহযোগী রিফাত নবী, তানবিন ইসলাম সিয়াম এবং শাবাব মুস্তাফাকে ‘একুশে পদক’-এর জন্য মনোনীত করা হয়েছে। এর আগে ২০১১ সালে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস অভ্র টিমকে অভ্র কিবোর্ড সফটওয়্যারের জন্য ‘বিশেষ অবদান তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কার ২০১১’ দেবে।
কম্পিউটারে বাংলা টাইপ করার কাজ শুরু হয় আশির দশকে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বাংলা টাইপ করার জন্য সুবিধামতো বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার নিয়ে কাজ করত। ফলে সমন্বয়হীনতার কারণে কোনো সিস্টেমে একটি সফটওয়্যার দিয়ে টাইপ করলে অন্য সিস্টেমে তা কাজ করত না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিভিন্ন ভাষার জন্য একটি সর্বজনীন পদ্ধতির ব্যবহার শুরু হয়। সে সময় ইউনিকোড বিভিন্ন দেশের ভাষাগুলোকে কম্পিউটারে সংরক্ষণ করার ক্ষেত্রে একটি স্ট্যান্ডার্ড ঠিক করে দেয়।
ইউনিকোডের মাধ্যমে বাংলা লেখার সুযোগ তৈরি হওয়ার পর থেকেই স্মার্ট ডিভাইসগুলোয় বাংলা লেখার চাহিদা বাড়তে থাকে। প্রথমদিকে কিছু বাংলা লেখার অ্যাপস পরিচিতি লাভ করলেও সেগুলো ব্যবহার করার জন্য গুনতে হতো অর্থ। ফলে সর্বসাধারণের জন্য এটার ব্যবহার ছিল দুঃসাধ্য।
তবে ২০০৩ সালে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের ছাত্র মেহদী হাসান খানের হাত ধরে অভ্র কিবোর্ড (Avro Keyboard) আত্মপ্রকাশ করে। এটি প্রথম বিনামূল্যে ডাউনলোডের জন্য ওয়েবে প্রকাশিত হয়। পরে ওমিক্রনল্যাব অভ্র কিবোর্ড ৫.০.৫, পাবলিক বিটা ১-সহ সোর্স কোড প্রকাশ করে। প্রাথমিকভাবে অভ্র কিবোর্ড C++তে লেখা হয়েছিল। তবে পরে এটি iBus এবং জাভাস্ক্রিপ্টে স্থানান্তরিত হয়।
২০০৩ সালের ১৪ জুন সফটওয়্যারটি ইউনিকোড কনসোর্টিয়াম থেকে স্বীকৃতি পায়। কার্যকর সিস্টেম বা টুল, অত্যন্ত সুবিধাজনক এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ব্যবহারের সুযোগ থাকায় খুব অল্প সময়ের মধ্যেই এটি একটি বহুল ব্যবহৃত এবং জনপ্রিয় বাংলা টাইপিং সফটওয়্যার হিসেবে নিজের অবস্থান তৈরি করে নেয়। ফলে পোস্ট, চ্যাটিং, ম্যাসেজিংয়ে বাংলা দারুণ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। অভ্র কিবোর্ড শুধু একটি সাধারণ কিবোর্ড নয়। বরং অনেকগুলো ফিচার-সংবলিত এই সফটওয়্যারটি বাংলা লেখাকে স্মার্ট ডিভাইসে আরো সহজ ও কার্যকর করে উপস্থাপন করতে সহায়তা করেছে। ফনেটিক টাইপিং পদ্ধতি অভ্র কিবোর্ডের সবচেয়ে আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ ফিচার। এটি দ্বারা ইংরেজি বর্ণ ব্যবহার করে বাংলা শব্দ লেখা যায়। যেভাবে বিজয় ও অভ্র বিতর্ক শুরু হয়। বাংলাদেশে অভ্র চালুর আগে বাংলা টাইপিংয়ের জন্য বিজয় সফটওয়্যার ব্যবহৃত হতো। যা একটি বাণিজ্যিক সফটওয়্যার। ব্যবহারকারীদের টাকা দিয়ে লাইসেন্স কিনে বিজয় সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হতো। ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ছিলেন সফটওয়্যারটির স্বত্বাধিকারী।
২০১০ সালে অভ্র সফটওয়্যারটি বিতর্কের মুখে পড়ে। মোস্তাফা জব্বার এক সংবাদপত্রের নিবন্ধে অভিযোগ করেন, হ্যাকাররা বিজয় সফটওয়্যার চুরি করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিচ্ছে। সে সময় তিনি আরো দাবি করেন, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন জাতীয় তথ্যভান্ডার তৈরির কাজে অভ্র ব্যবহার করায় বিজয় সফটওয়্যারের প্রায় ৫ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। এরপর একাধিক উকিল নোটিস, কপিরাইট লঙ্ঘনের অভিযোগ, এমনকি বিভিন্ন হুমকির সম্মুখীন হন অভ্র নির্মাতারা। জব্বারের অভিযোগ ছিল, অভ্রতে থাকা ‘ইউনি বিজয়’ লেআউট মূল বিজয় কিবোর্ড লেআউটের নকল। এ নিয়ে কপিরাইট অফিস থেকে অভ্র নির্মাতা মেহদী হাসান খানকে কারণ দর্শানোর নোটিসও পাঠানো হয়। এরপর ২০১০ সালের জুন মাসে ঢাকার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলে মেহদী হাসান খান ও মোস্তাফা জব্বারের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ফলে ২০ আগস্ট ২০১০ সালে প্রকাশিত অভ্র কিবোর্ড সংস্করণ ৪.৫.২ থেকে ইউনিবিজয় কিবোর্ডস্বরূপ লেআউটটি সরিয়ে ফেলা হয়।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের প্রায় ৫ কোটি টাকা বাঁচানোর জন্য অভ্র দল প্রশংসিতও হয়েছিল। বিগত বছরগুলোয় অভ্র বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্রের শিকার হলেও ব্যবহারকারীদের মনে ঠিকই জায়গা করে নিয়েছে অভ্র। আসলে কারো প্রতিভাকে দাবিয়ে রাখা যায়না। অভ্রকেও দাবিয়ে রাখতে পারেনি জব্বার।
তাই বলাই যায়, অভ্র কিবোর্ডের বিজয়। এই কিবোর্ড সম্পর্কে আবদুল হামিদ তানিম নামের এক শিক্ষার্থী জানান, ‘অভ্র ব্যবহারের ফলে মেসেজ করা, ই-মেইল লেখা বা বন্ধুদের সঙ্গে বাংলায় চ্যাট করা দ্রুত এবং সহজ হয়।’ শরীফ নেওয়াজ শুভ নামের অন্য এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘পড়াশোনার কাজে বা অনলাইনে বাংলা কনটেন্ট লিখতে অভ্র দারুণ সহায়ক। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, দ্রুত বাংলা লেখা যায়, বানান ভুল কম হয় এবং সময় কম লাগে। তা ছাড়া প্রয়োজনীয় সব ফিচার এখানে আছে।’
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
১৬ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগে