ফখরুল আলম
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য ইংল্যান্ডের লেক ডিস্ট্রিক্ট। যারা প্রকৃতিকে ভালোবাসেন, পাহাড়, নদী, লেক আর সবুজ উপত্যকার মাঝে হারিয়ে যেতে চান, তাদের জন্য লেক ডিস্ট্রিক্ট হবে এক স্বপ্নের জায়গা। পর্যটকদের কাছে লেক ডিস্ট্রিক্টের অপরূপ সৌন্দর্য যেন পাহাড়ের কোলে প্রকৃতির জাদু। ১৬টি বিশাল লেকে ঘেরা লেক ডিস্ট্রিক্টের স্বচ্ছ নীল পানি ও সবুজ পাহাড়চূড়ার নিসর্গে মুগ্ধ হয়ে যান পর্যটকরা।
লেক ডিস্ট্রিক্ট মানেই যেন সবুজ পাহাড়, লেক, কুয়াশা আর ইতিহাসের গল্পে মোড়ানো এক রহস্যময় শহর। আসলেই কি তা-ই? হ্যাঁ, অনেকটা তা-ই মনে হবে। অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক মোহনীয় জগৎ। সবুজ পাহাড়, কুয়াশায় ঢাকা উপত্যকা, ছোট-বড় হ্রদ—এরই মধ্যে বয়ে চলা মাইলের পর মাইল বিস্তৃত ন্যাশনাল পার্ক। প্রকৃতির নির্মল ছোঁয়ায় এখানে পর্যটকদের প্রাণে শিহরন জাগে। ছোট-বড় নৌকায় করে লেক ভ্রমণ করা—এ যেন নিঝুম পানির মধ্যে আকাশের নীল প্রতিবিম্ব দেখার মুগ্ধতা। পাশাপাশি পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে রয়েছে বিভিন্ন ফুল আর বুনো বৃক্ষরাজির স্নিগ্ধ প্রকৃতির এক অনন্য রূপ।
প্রকৃতি যেন তার সকল সৌন্দর্য উজাড় করে দিয়েছে এই অঞ্চলটিতে। তার ঝলমলে রূপ-সৌন্দর্য যে কাউকেই মুগ্ধ করে। পাহাড়ি উপত্যকা থেকে হাত বাড়ালেই যেন মেঘ ছুঁয়ে দেখা যায়! স্বপ্নের মতো সুন্দর এক অনন্য স্থান লেক ডিস্ট্রিক্ট। শুধুই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই নয়, এখানে ইংরেজি সাহিত্য আর সাহিত্যিকদের অপার সম্ভাবনার এক ভান্ডার রয়েছে। লেক ডিস্ট্রিক্টে ইংরেজ কবি উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থের বাড়ি। ১৭৭০ সালের ৭ এপ্রিল উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থের জন্ম। তার বিখ্যাত কবিতার মধ্যে ‘টিনটার্ন অ্যাবে’ কবিতাটি ছিল একটি জগদ্বিখ্যাত রোমান্টিক কবিতা। তার কবিতায় মানুষ ও প্রকৃতি একে অপরের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত বলে চিত্রিত হয়েছে।
প্রকৃতির সব সুন্দর ও আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য অনেকটা মানুষের মনের আয়না হিসেবে তিনি চিত্রিত করে গেছেন তার কবিতায়। মূলত কবি তার এই কবিতার মধ্য দিয়ে প্রকৃতি ও তার সৌন্দর্য সম্পর্কে নিজস্ব দর্শন তুলে ধরেছেন। কবি উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ এই কবিতাটি ১৭৯৮ সালে ওয়াই নদীর ওয়েলশ তীরে মনমাউথশায়ারের টিনটার্ন গ্রাম নিয়ে লিখেছিলেন।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর ইংল্যান্ডের লেক ডিস্ট্রিক্ট একটি জাতীয় উদ্যান। এর আয়তন ২ হাজার ৩৬২ বর্গকিলোমিটার। এই বিস্তীর্ণ অঞ্চলে ছোট-বড় মিলিয়ে রয়েছে ১৬টি লেক বা হ্রদ। এর মধ্যে একটি হলো ‘উনটরসমার’, যার আয়তন ১৮ বর্গকিলোমিটার। এছাড়া রয়েছে অনিস্টন ওয়াটার, কেসউইকসহ অসংখ্য লেক, যেগুলো দেখে পর্যটকরা এই এলাকাকে প্রকৃতির বুকে এক শান্তির রাজ্য বলে মনে করেন। এসব লেকের চারপাশে সারি সারি পাথরের তৈরি হলিডে কটেজ গড়ে উঠেছে। প্রকৃতির আদলে নির্মিত এই কটেজগুলো লেক ও পাহাড়ি এলাকার সৌন্দর্য ও শান্তির এক নিখুঁত মেলবন্ধন সৃষ্টি করেছে।
লেক ডিস্ট্রিক্টের প্রায় সব লেকেই প্রমোদতরি ভ্রমণের নানারকম আয়োজন রয়েছে। প্রমোদতরিগুলো বিভিন্ন মানের ভাড়া ও ভিন্ন ভিন্ন সময়সূচির মাধ্যমে লেকের দুই তীরের নৈসর্গিক সৌন্দর্য বিলিয়ে পর্যটকদের মাতিয়ে রাখে। বিশাল এসব প্রমোদতরির অনেকগুলোই ৩০ কিংবা ৪৫ মিনিটের পাবলিক সার্ভিস হিসেবে চলে, যেখানে একসঙ্গে কয়েকশ মানুষ ভ্রমণ করতে পারেন। তাছাড়া অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় পর্যটকদের জন্য রয়েছে প্রাইভেট নৌবিহারের ব্যবস্থাও।
লেকডিস্ট্রিক্ট একসময় ‘লেইকল্যান্ড’ বা ‘লকল্যান্ড’ নামে পরিচিতি ছিল। এটি ইংল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিম কোণে কুমারিয়া নামক স্থান পর্যন্ত বিস্তৃত। ইংল্যান্ডের সেরা দর্শনীয় জায়গার মধ্যে অন্যতম হলো লেক ডিস্ট্রিক্ট। নয়নাভিরাম সৌন্দর্যে ভরপুর এই লেক ডিস্ট্রিক্ট ইউনেস্কো কর্তৃক সংরক্ষিত একটি স্থান। এখানকার অপূর্ব সব লেক ও পাহাড়ই শুধু নয়, এখানকার পাহাড়ি গ্রামগুলো দেখেও আগত পর্যটকরা মুগ্ধ হন। বছরের সবসময়ই লেক ডিস্ট্রিক্টে পর্যটকদের আনাগোনা লেগেই থাকে। বিশেষ করে সামার সময়টায় মানুষের ঢল লক্ষণীয়। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য এই অঞ্চলটি ভ্রমণপিপাসুদের পিকনিক ও পর্যটন স্পট হিসেবে দেশ-বিদেশে বেশ জনপ্রিয়।
লেক ডিস্ট্রিক্টের সর্বোচ্চ পবর্ত হলো ‘স্কাফেল পাইক’, যার উচ্চতা ৩ হাজার ২০৯ ফুট। এটা ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ পর্বতচূড়া। পাহাড়ের সুউচ্চ চূড়া থেকে সূর্যাস্তের আলো অবলোকন করতে করতে ক্লান্ত পায়ে হেঁটে বেড়ালে মনে হবে যেন প্রকৃতির গভীরে হারিয়ে গেছেন। সত্যিকারের অর্থে সেখানে আপনি প্রকৃতিকে ছুঁয়ে নিজের অজান্তে হারিয়ে গিয়ে ফিরে পেতে পারেন এক নতুন প্রশান্তি।
লেক ডিস্ট্রিক্ট অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, নীল জলরাশি, সবুজ উপত্যকা আর মনোমুগ্ধকর পাহাড়ি পথ ধরে হাইকিং, ক্যাম্পিং কিংবা নৌকাভ্রমণ—সবকিছুতেই রয়েছে এক অপূর্ব রোমাঞ্চের ছোঁয়া। যারা প্রকৃতির সঙ্গে হৃদয়ের বন্ধনে জড়াতে চান এবং তার অপরূপ সৌন্দর্যের সান্নিধ্য পেতে আগ্রহী, তাদের জন্য ইংল্যান্ডের লেক ডিস্ট্রিক্ট হতে পারে এক আনন্দময় ভ্রমণের গন্তব্য।
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য ইংল্যান্ডের লেক ডিস্ট্রিক্ট। যারা প্রকৃতিকে ভালোবাসেন, পাহাড়, নদী, লেক আর সবুজ উপত্যকার মাঝে হারিয়ে যেতে চান, তাদের জন্য লেক ডিস্ট্রিক্ট হবে এক স্বপ্নের জায়গা। পর্যটকদের কাছে লেক ডিস্ট্রিক্টের অপরূপ সৌন্দর্য যেন পাহাড়ের কোলে প্রকৃতির জাদু। ১৬টি বিশাল লেকে ঘেরা লেক ডিস্ট্রিক্টের স্বচ্ছ নীল পানি ও সবুজ পাহাড়চূড়ার নিসর্গে মুগ্ধ হয়ে যান পর্যটকরা।
লেক ডিস্ট্রিক্ট মানেই যেন সবুজ পাহাড়, লেক, কুয়াশা আর ইতিহাসের গল্পে মোড়ানো এক রহস্যময় শহর। আসলেই কি তা-ই? হ্যাঁ, অনেকটা তা-ই মনে হবে। অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক মোহনীয় জগৎ। সবুজ পাহাড়, কুয়াশায় ঢাকা উপত্যকা, ছোট-বড় হ্রদ—এরই মধ্যে বয়ে চলা মাইলের পর মাইল বিস্তৃত ন্যাশনাল পার্ক। প্রকৃতির নির্মল ছোঁয়ায় এখানে পর্যটকদের প্রাণে শিহরন জাগে। ছোট-বড় নৌকায় করে লেক ভ্রমণ করা—এ যেন নিঝুম পানির মধ্যে আকাশের নীল প্রতিবিম্ব দেখার মুগ্ধতা। পাশাপাশি পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে রয়েছে বিভিন্ন ফুল আর বুনো বৃক্ষরাজির স্নিগ্ধ প্রকৃতির এক অনন্য রূপ।
প্রকৃতি যেন তার সকল সৌন্দর্য উজাড় করে দিয়েছে এই অঞ্চলটিতে। তার ঝলমলে রূপ-সৌন্দর্য যে কাউকেই মুগ্ধ করে। পাহাড়ি উপত্যকা থেকে হাত বাড়ালেই যেন মেঘ ছুঁয়ে দেখা যায়! স্বপ্নের মতো সুন্দর এক অনন্য স্থান লেক ডিস্ট্রিক্ট। শুধুই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই নয়, এখানে ইংরেজি সাহিত্য আর সাহিত্যিকদের অপার সম্ভাবনার এক ভান্ডার রয়েছে। লেক ডিস্ট্রিক্টে ইংরেজ কবি উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থের বাড়ি। ১৭৭০ সালের ৭ এপ্রিল উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থের জন্ম। তার বিখ্যাত কবিতার মধ্যে ‘টিনটার্ন অ্যাবে’ কবিতাটি ছিল একটি জগদ্বিখ্যাত রোমান্টিক কবিতা। তার কবিতায় মানুষ ও প্রকৃতি একে অপরের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত বলে চিত্রিত হয়েছে।
প্রকৃতির সব সুন্দর ও আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য অনেকটা মানুষের মনের আয়না হিসেবে তিনি চিত্রিত করে গেছেন তার কবিতায়। মূলত কবি তার এই কবিতার মধ্য দিয়ে প্রকৃতি ও তার সৌন্দর্য সম্পর্কে নিজস্ব দর্শন তুলে ধরেছেন। কবি উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ এই কবিতাটি ১৭৯৮ সালে ওয়াই নদীর ওয়েলশ তীরে মনমাউথশায়ারের টিনটার্ন গ্রাম নিয়ে লিখেছিলেন।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর ইংল্যান্ডের লেক ডিস্ট্রিক্ট একটি জাতীয় উদ্যান। এর আয়তন ২ হাজার ৩৬২ বর্গকিলোমিটার। এই বিস্তীর্ণ অঞ্চলে ছোট-বড় মিলিয়ে রয়েছে ১৬টি লেক বা হ্রদ। এর মধ্যে একটি হলো ‘উনটরসমার’, যার আয়তন ১৮ বর্গকিলোমিটার। এছাড়া রয়েছে অনিস্টন ওয়াটার, কেসউইকসহ অসংখ্য লেক, যেগুলো দেখে পর্যটকরা এই এলাকাকে প্রকৃতির বুকে এক শান্তির রাজ্য বলে মনে করেন। এসব লেকের চারপাশে সারি সারি পাথরের তৈরি হলিডে কটেজ গড়ে উঠেছে। প্রকৃতির আদলে নির্মিত এই কটেজগুলো লেক ও পাহাড়ি এলাকার সৌন্দর্য ও শান্তির এক নিখুঁত মেলবন্ধন সৃষ্টি করেছে।
লেক ডিস্ট্রিক্টের প্রায় সব লেকেই প্রমোদতরি ভ্রমণের নানারকম আয়োজন রয়েছে। প্রমোদতরিগুলো বিভিন্ন মানের ভাড়া ও ভিন্ন ভিন্ন সময়সূচির মাধ্যমে লেকের দুই তীরের নৈসর্গিক সৌন্দর্য বিলিয়ে পর্যটকদের মাতিয়ে রাখে। বিশাল এসব প্রমোদতরির অনেকগুলোই ৩০ কিংবা ৪৫ মিনিটের পাবলিক সার্ভিস হিসেবে চলে, যেখানে একসঙ্গে কয়েকশ মানুষ ভ্রমণ করতে পারেন। তাছাড়া অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় পর্যটকদের জন্য রয়েছে প্রাইভেট নৌবিহারের ব্যবস্থাও।
লেকডিস্ট্রিক্ট একসময় ‘লেইকল্যান্ড’ বা ‘লকল্যান্ড’ নামে পরিচিতি ছিল। এটি ইংল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিম কোণে কুমারিয়া নামক স্থান পর্যন্ত বিস্তৃত। ইংল্যান্ডের সেরা দর্শনীয় জায়গার মধ্যে অন্যতম হলো লেক ডিস্ট্রিক্ট। নয়নাভিরাম সৌন্দর্যে ভরপুর এই লেক ডিস্ট্রিক্ট ইউনেস্কো কর্তৃক সংরক্ষিত একটি স্থান। এখানকার অপূর্ব সব লেক ও পাহাড়ই শুধু নয়, এখানকার পাহাড়ি গ্রামগুলো দেখেও আগত পর্যটকরা মুগ্ধ হন। বছরের সবসময়ই লেক ডিস্ট্রিক্টে পর্যটকদের আনাগোনা লেগেই থাকে। বিশেষ করে সামার সময়টায় মানুষের ঢল লক্ষণীয়। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য এই অঞ্চলটি ভ্রমণপিপাসুদের পিকনিক ও পর্যটন স্পট হিসেবে দেশ-বিদেশে বেশ জনপ্রিয়।
লেক ডিস্ট্রিক্টের সর্বোচ্চ পবর্ত হলো ‘স্কাফেল পাইক’, যার উচ্চতা ৩ হাজার ২০৯ ফুট। এটা ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ পর্বতচূড়া। পাহাড়ের সুউচ্চ চূড়া থেকে সূর্যাস্তের আলো অবলোকন করতে করতে ক্লান্ত পায়ে হেঁটে বেড়ালে মনে হবে যেন প্রকৃতির গভীরে হারিয়ে গেছেন। সত্যিকারের অর্থে সেখানে আপনি প্রকৃতিকে ছুঁয়ে নিজের অজান্তে হারিয়ে গিয়ে ফিরে পেতে পারেন এক নতুন প্রশান্তি।
লেক ডিস্ট্রিক্ট অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, নীল জলরাশি, সবুজ উপত্যকা আর মনোমুগ্ধকর পাহাড়ি পথ ধরে হাইকিং, ক্যাম্পিং কিংবা নৌকাভ্রমণ—সবকিছুতেই রয়েছে এক অপূর্ব রোমাঞ্চের ছোঁয়া। যারা প্রকৃতির সঙ্গে হৃদয়ের বন্ধনে জড়াতে চান এবং তার অপরূপ সৌন্দর্যের সান্নিধ্য পেতে আগ্রহী, তাদের জন্য ইংল্যান্ডের লেক ডিস্ট্রিক্ট হতে পারে এক আনন্দময় ভ্রমণের গন্তব্য।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৫ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৫ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৬ ঘণ্টা আগে