
তানিয়া সুলতানা

শীত এলে শুরু হয় ত্বকের রুক্ষতা। ঠান্ডা মৌসুমে পা ফাটা এবং ত্বক খসখসে ও রুক্ষ হয়ে যাওয়াসহ নানা সমস্যা দেখা দেয়। সামান্য অবহেলায় ত্বক ফেটে দেখা দেয় নানা সমস্যা। শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় পায়ের গোড়ালির ত্বক অনেক বেশি শক্ত। শীতে ত্বকের শুষ্কতা ও ধুলাবালির প্রকোপে গোড়ালি আরো বেশি শক্ত হয়ে পড়ে। এ থেকেই শুরু হয় পা ফাটার সমস্যা। অনেকের আবার সারা বছরই পা ফাটার সমস্যা থাকে। তবে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখলে এবং নিয়মিত যত্ন নিলে শীত এলেও আর পা ফাটবে না।
পা ফাটার প্রতিকার
* পা সব সময় ধুলাবালি থেকে পরিষ্কার রাখুন। বাইরে থেকে ফিরে বা কোনো কারণে ময়লা হলে পা ধুতে হবে দ্রুত। পা ধোয়ার পর মুছে ক্রিম বা ময়েশ্চারাইজার লাগান। দিনের বেলা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করবেন না, কারণ এতে আরো ধুলাবালি আটকানোর আশঙ্কা থাকে বেশি।
* ত্বক নরম রাখতে গোসলের আগে পায়ে তেল ম্যাসাজ করতে পারেন। এক্ষেত্রে তিলের তেল বা কোনো ভেজিটেবল অয়েলও ব্যবহার করতে পারেন। ম্যাসাজের আগে সম্ভব হলে তেল অল্প গরম করে নিন।
* সপ্তাহে এক দিন পায়ের বিশেষ যত্ন নিন। রাতে শোয়ার আগে উষ্ণ গরম পানিতে লবণ ও শ্যাম্পু মিশিয়ে ২০ মিনিট পা ডুবিয়ে রাখুন। এতে গোড়লির মরা ত্বক নরম হলে স্ক্রাবার বা পাথর দিয়ে ঘষে তুলে ফেলুন।
* পায়ের ত্বকের কোমলতার জন্য ময়দা, হলুদের গুঁড়া, লেবুর রস ও টক দই একসঙ্গে মিশিয়ে প্যাক হিসেবে লাগালে উপকার পাবেন।
* পায়ে মুলতানি মাটি, শসার রস, কমলার রস ও টকদই একসঙ্গে মিশিয়ে ২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। এরপর ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।
* যাদের বেশিরভাগ সময় বাইরে থাকতে হয় এবং বেশি হাঁটাহাঁটি করতে হয়, তারা মোজাসহ পা-বন্ধ জুতা পরতে পারেন। তবে খেয়াল রাখুন পা যেন না ঘামে।
* মাঝেমধ্যে ভালো বিউটি সেলুন থেকে পেডিকিওর করান।
* গোড়ালির অংশে অতিরিক্ত যত্ন নিন।
পা ফাটার কারণ
* প্রতিদিন খুব বেশি হাঁটাহাঁটি করা।
* ধুলা-ময়লায় খালি পায়ে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে কাজ করা।
* ওভার ওয়েট হলে শরীরের সব ভার পায়ের ওপরই পড়ে। সে ক্ষেত্রে গোড়ালি ফাটে।
* আবহাওয়ার পরিবর্তন।
* অনুপযুক্ত জুতা পরা।
* ভিটামিন ও মিনারেলের যথাযথ সামঞ্জস্য না থাকা।
রাতে শুতে যাওয়ার আগে পায়ের যত্ন
* পা গরম পানিতে ধুয়ে শুকনো করে মুছে নিন।
* যেকোনো ভালো তেল, গিসারিন, লোশন বা ভ্যাসলিন লাগিয়ে সুতির মোজা পরুন।
খাওয়া-দাওয়া
* শরীরে ভিটামিন বা মিনারেলের (ক্যালসিয়াম ও আয়রন) ঘাটতি হলে অনেক সময় পা ফাটে।
* ভিটামিন ও মিনারেলযুক্ত খাবার খান।
* সবুজ শাকসবজি ও বাদামে ভিটামিন আছে, যা আপনার ত্বকের জন্য উপকারী।
* দুধ, চিজ বা পনির, দই, ব্রকোলি, মাছ ও মাংসে পাবেন নানা ধরনের মিনারেল।
* মৌসুমি ফল খান।
* ব্যালান্স ডায়েট মেনে চলুন।
মনে রাখতে হবে
* পা পরিষ্কার রাখুন সব সময়।
* শীতকালে ঘরে খালি পায়ে হাঁটাহাঁটি করবেন না।
* ময়েশ্চারাইজার ক্রিম মালিশ করুন নিয়মিত।
* নেইলপলিশ এক সপ্তাহের বেশি কখনো লাগিয়ে রাখবেন না।
* পর্যাপ্ত পানি খান।
* রাতে শোয়ার আগে যেকোনো ক্রিম দিয়ে ফুট ম্যাসাজ করুন অন্তত ১০ মিনিট।
* অবসর সময়ে পায়ে দুধ, লেবুর রস ও পেডিকিওর সল্ট মিশিয়ে রাখুন, উপকার পাবেন।
* যাদের ব্লাড সুগারের সমস্যা আছে বা যারা ডায়াবেটিক রোগী, তারা মেটাল স্ক্র্যাপারের বদলে পলিশ স্টোন ব্যবহার করুন।
* পায়ের রক্ত সঞ্চালন যাতে ঠিকমতো হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
* নিয়মিত পায়ের এক্সারসাইজ করুন।

শীত এলে শুরু হয় ত্বকের রুক্ষতা। ঠান্ডা মৌসুমে পা ফাটা এবং ত্বক খসখসে ও রুক্ষ হয়ে যাওয়াসহ নানা সমস্যা দেখা দেয়। সামান্য অবহেলায় ত্বক ফেটে দেখা দেয় নানা সমস্যা। শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় পায়ের গোড়ালির ত্বক অনেক বেশি শক্ত। শীতে ত্বকের শুষ্কতা ও ধুলাবালির প্রকোপে গোড়ালি আরো বেশি শক্ত হয়ে পড়ে। এ থেকেই শুরু হয় পা ফাটার সমস্যা। অনেকের আবার সারা বছরই পা ফাটার সমস্যা থাকে। তবে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখলে এবং নিয়মিত যত্ন নিলে শীত এলেও আর পা ফাটবে না।
পা ফাটার প্রতিকার
* পা সব সময় ধুলাবালি থেকে পরিষ্কার রাখুন। বাইরে থেকে ফিরে বা কোনো কারণে ময়লা হলে পা ধুতে হবে দ্রুত। পা ধোয়ার পর মুছে ক্রিম বা ময়েশ্চারাইজার লাগান। দিনের বেলা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করবেন না, কারণ এতে আরো ধুলাবালি আটকানোর আশঙ্কা থাকে বেশি।
* ত্বক নরম রাখতে গোসলের আগে পায়ে তেল ম্যাসাজ করতে পারেন। এক্ষেত্রে তিলের তেল বা কোনো ভেজিটেবল অয়েলও ব্যবহার করতে পারেন। ম্যাসাজের আগে সম্ভব হলে তেল অল্প গরম করে নিন।
* সপ্তাহে এক দিন পায়ের বিশেষ যত্ন নিন। রাতে শোয়ার আগে উষ্ণ গরম পানিতে লবণ ও শ্যাম্পু মিশিয়ে ২০ মিনিট পা ডুবিয়ে রাখুন। এতে গোড়লির মরা ত্বক নরম হলে স্ক্রাবার বা পাথর দিয়ে ঘষে তুলে ফেলুন।
* পায়ের ত্বকের কোমলতার জন্য ময়দা, হলুদের গুঁড়া, লেবুর রস ও টক দই একসঙ্গে মিশিয়ে প্যাক হিসেবে লাগালে উপকার পাবেন।
* পায়ে মুলতানি মাটি, শসার রস, কমলার রস ও টকদই একসঙ্গে মিশিয়ে ২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। এরপর ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।
* যাদের বেশিরভাগ সময় বাইরে থাকতে হয় এবং বেশি হাঁটাহাঁটি করতে হয়, তারা মোজাসহ পা-বন্ধ জুতা পরতে পারেন। তবে খেয়াল রাখুন পা যেন না ঘামে।
* মাঝেমধ্যে ভালো বিউটি সেলুন থেকে পেডিকিওর করান।
* গোড়ালির অংশে অতিরিক্ত যত্ন নিন।
পা ফাটার কারণ
* প্রতিদিন খুব বেশি হাঁটাহাঁটি করা।
* ধুলা-ময়লায় খালি পায়ে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে কাজ করা।
* ওভার ওয়েট হলে শরীরের সব ভার পায়ের ওপরই পড়ে। সে ক্ষেত্রে গোড়ালি ফাটে।
* আবহাওয়ার পরিবর্তন।
* অনুপযুক্ত জুতা পরা।
* ভিটামিন ও মিনারেলের যথাযথ সামঞ্জস্য না থাকা।
রাতে শুতে যাওয়ার আগে পায়ের যত্ন
* পা গরম পানিতে ধুয়ে শুকনো করে মুছে নিন।
* যেকোনো ভালো তেল, গিসারিন, লোশন বা ভ্যাসলিন লাগিয়ে সুতির মোজা পরুন।
খাওয়া-দাওয়া
* শরীরে ভিটামিন বা মিনারেলের (ক্যালসিয়াম ও আয়রন) ঘাটতি হলে অনেক সময় পা ফাটে।
* ভিটামিন ও মিনারেলযুক্ত খাবার খান।
* সবুজ শাকসবজি ও বাদামে ভিটামিন আছে, যা আপনার ত্বকের জন্য উপকারী।
* দুধ, চিজ বা পনির, দই, ব্রকোলি, মাছ ও মাংসে পাবেন নানা ধরনের মিনারেল।
* মৌসুমি ফল খান।
* ব্যালান্স ডায়েট মেনে চলুন।
মনে রাখতে হবে
* পা পরিষ্কার রাখুন সব সময়।
* শীতকালে ঘরে খালি পায়ে হাঁটাহাঁটি করবেন না।
* ময়েশ্চারাইজার ক্রিম মালিশ করুন নিয়মিত।
* নেইলপলিশ এক সপ্তাহের বেশি কখনো লাগিয়ে রাখবেন না।
* পর্যাপ্ত পানি খান।
* রাতে শোয়ার আগে যেকোনো ক্রিম দিয়ে ফুট ম্যাসাজ করুন অন্তত ১০ মিনিট।
* অবসর সময়ে পায়ে দুধ, লেবুর রস ও পেডিকিওর সল্ট মিশিয়ে রাখুন, উপকার পাবেন।
* যাদের ব্লাড সুগারের সমস্যা আছে বা যারা ডায়াবেটিক রোগী, তারা মেটাল স্ক্র্যাপারের বদলে পলিশ স্টোন ব্যবহার করুন।
* পায়ের রক্ত সঞ্চালন যাতে ঠিকমতো হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
* নিয়মিত পায়ের এক্সারসাইজ করুন।

রোববার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
কাপ্তাইয়ের এক ছোট্ট দ্বীপে গড়ে উঠেছে রাঙামাটি জেলার প্রথম হোমস্টে। সেখানে গেলে থাকা যাবে চাকমাদের বাড়ি, খাওয়া যাবে তাদের হাতের রান্না, উপভোগ করা যাবে কাপ্তাই হ্রদের জল আর পাহাড় সারির স্নিগ্ধতা। এসব তথ্য জানার পর থেকেই ইচ্ছা ছিল সেখানে ঘুরতে যাওয়ার।
২ ঘণ্টা আগে
শীত এলে শুরু হয় ত্বকের রুক্ষতা। ঠান্ডা মৌসুমে পা ফাটা এবং ত্বক খসখসে ও রুক্ষ হয়ে যাওয়াসহ নানা সমস্যা দেখা দেয়। সামান্য অবহেলায় ত্বক ফেটে দেখা দেয় নানা সমস্যা। শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় পায়ের গোড়ালির ত্বক অনেক বেশি শক্ত। শীতে ত্বকের শুষ্কতা ও ধুলাবালির প্রকোপে গোড়ালি আরো বেশি শক্ত হয়ে পড়ে। এ থেকেই
৫ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) এস এম ফরহাদ বলেছেন, যে কোনো ধরনের ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির বিরুদ্ধে ডাকসুর ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন, শিক্ষক, কর্মচারী কিংবা যার মাধ্যমেই হ্যারাসমেন্ট ঘটুক না কেন-সে যত বড় প্রভাবশালীই হোক, তার শিকড় আমরা উপড়ে ফেলতে হবে।
১৮ ঘণ্টা আগে