আব্দুস সালাম, নাটোর
প্রায় ২০ বছর আগে ফুল-ফলের বাগান শুরু করেন লিরা জামান। ঢাকা, রংপুর, পাবনা, রাজশাহী, নাটোর, বগুড়াসহ বিভিন্ন জেলা থেকে তিনি দেশি-বিদেশি প্রায় ১৫০ প্রজাতির ফুল-ফলগাছ সংগ্রহ করে বাগান তৈরি করেছেন। তার নিরলস প্রচেষ্টায় বাগানে শোভা পাচ্ছে অসংখ্য ফুল ও ফল।
নাটোরের সিংড়া পৌর শহরের কাঁটাপুকুরিয়া মহল্লার বাসিন্দা আবু হেনা মোস্তফা জামান রনির সহধর্মিণী লিরা জামান। বসতবাড়ির আঙিনায় ফুল-ফলের বাগান করে সফলতা পেয়েছেন গৃহবধূ লিরা জামান। তার বসতবাড়ির আঙিনায় প্রায় তিন বিঘা জায়গায় এখন শোভা পাচ্ছে দেশি-বিদেশি প্রায় ১৫০ ধরনের ফুলগাছ, প্রায় ২৫ ধরনের আমগাছ ও ১০ ধরনের সবজি গাছ। তার এ সফলতায় ফুল-ফলের বাগান করতে উৎসাহী হচ্ছে অনেকেই।
সংসারের সব কাজ করে বাগানের যত্ন নিতে কমতি নেই এ দুই সন্তানের জননীর। ছোটবেলায় বাবার বাড়ি আর বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে বাগানেই যেন কাটে তার বেশি সময়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, চিতালিলি, পামটি, মানিপ্লান্ট, চায়না বট, চায়না বাঁশ, পাতাবাহার বাটারফ্লাই, রক্ত পরোবি, সল্টলিলি, হৈমন্তী, হলুদ অ্যালমন্ডা, বেগুনি অ্যালমন্ডা, অ্যারিকাপাম, সিঙ্গোনিয়াম, ফার্ন, বেবি টিয়ারস, জল গোলাপ, হলুদ শাপলা, বেগুনি শাপলা, অপরাজিতা, স্থলপদ্ম, বিচিত্রা, নীল পারুল, চন্দ্রপ্রভা, করবি, ক্রুসেনডা, সিরোসিয়া, হৈমন্তী, হাসনাহেনা, রঙ্গন, শেফালি ফুল, কাঠগোলাপ, দোলনচাঁপা, ফুরুজ ফুল, চার ধরনের অর্কিড, আট ধরনের ঘাস ফুল, ছয় ধরনের পর্তুলিকা, পাঁচ ধরনের কচুপাতা, পাঁচ ধরনের বাগানবিলাস, সাত ধরনের গোলাপ, পাঁচ ধরনের জবা, সাত ধরনের রেইন লিলি, ৩০ ধরনের ইনডোর প্লান্টসহ প্রায় ১৫০ ধরনের ফুলগাছ রয়েছে লিরা জামানের বাগানে।
এ ছাড়া ল্যাংড়া, সুরমা ফজলি, বারি-৪, ক্ষীরশাপাতিসহ প্রায় ২৫ ধরনের জাতের আমগাছ ও বেগুন, কাঁচামরিচ, পুঁইশাক, লাউ, টমেটো, কলমিশাক, মিষ্টি কুমড়া, লেবুসহ ১০ ধরনের নিরাপদ সবজি উৎপাদন হচ্ছে তার বাগানে। এ বাগানে তিনি সর্বনিম্ন লিলি ফুল ৫০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ হাজার ২০০ টাকা দিয়ে চিতালিলি ফুল কিনেছেন। চিতালিলি ফুলগাছ সিংড়া উপজেলায় শুধু লিরা জামানের বাগানেই রয়েছে।
লিরা জামান বলেন, ছোটবেলা থেকে গাছ ও প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা থেকেই এ বাগানের জন্ম। ফুলগাছগুলো প্রকৃতির সৌন্দর্য ধরে রেখেছে, যা সবাইকে মুগ্ধ করে। এখান থেকে ফরমালিনমুক্ত ফল ও সবজি পাওয়া যায়। নিজেদের চাহিদা পূরণ করে প্রতিবেশী ও স্বজনদের দেওয়া হয় এসব ফল এবং সবজি।
তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন জেলা থেকে গাছগুলো সংগ্রহ করতে এ পর্যন্ত ২ লক্ষাধিক টাকা খরচ হয়েছে। দুজন শ্রমিক বাগানে কাজ করেন। বাগানটি আরো বড় করার ইচ্ছা আছে। তার বাগান দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে প্রতিবেশী ও স্বজনরা বাগান করেছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ খন্দকার ফরিদ জানান, লিরা জামান একজন শৌখিন বাগানি। তার বাগান দেখে এলাকার অনেকেই বাড়ির উঠান ও ছাদে বাগান করতে আগ্রহী হচ্ছেন। কৃষি বিভাগ সবসময় তার পাশে রয়েছে। যারা ফুল, ফল ও সবজি বাগান করতে আগ্রহী, আমরা তাদের পরামর্শ এবং কারিগরি সহায়তাসহ যাবতীয় সহযোগিতা করে থাকি। যাতে তাদের দেখে অন্যরাও উদ্বুদ্ধ হতে পারেন। কৃষি বিভাগ সবসময় তাদের সঙ্গে রয়েছে।
প্রায় ২০ বছর আগে ফুল-ফলের বাগান শুরু করেন লিরা জামান। ঢাকা, রংপুর, পাবনা, রাজশাহী, নাটোর, বগুড়াসহ বিভিন্ন জেলা থেকে তিনি দেশি-বিদেশি প্রায় ১৫০ প্রজাতির ফুল-ফলগাছ সংগ্রহ করে বাগান তৈরি করেছেন। তার নিরলস প্রচেষ্টায় বাগানে শোভা পাচ্ছে অসংখ্য ফুল ও ফল।
নাটোরের সিংড়া পৌর শহরের কাঁটাপুকুরিয়া মহল্লার বাসিন্দা আবু হেনা মোস্তফা জামান রনির সহধর্মিণী লিরা জামান। বসতবাড়ির আঙিনায় ফুল-ফলের বাগান করে সফলতা পেয়েছেন গৃহবধূ লিরা জামান। তার বসতবাড়ির আঙিনায় প্রায় তিন বিঘা জায়গায় এখন শোভা পাচ্ছে দেশি-বিদেশি প্রায় ১৫০ ধরনের ফুলগাছ, প্রায় ২৫ ধরনের আমগাছ ও ১০ ধরনের সবজি গাছ। তার এ সফলতায় ফুল-ফলের বাগান করতে উৎসাহী হচ্ছে অনেকেই।
সংসারের সব কাজ করে বাগানের যত্ন নিতে কমতি নেই এ দুই সন্তানের জননীর। ছোটবেলায় বাবার বাড়ি আর বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে বাগানেই যেন কাটে তার বেশি সময়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, চিতালিলি, পামটি, মানিপ্লান্ট, চায়না বট, চায়না বাঁশ, পাতাবাহার বাটারফ্লাই, রক্ত পরোবি, সল্টলিলি, হৈমন্তী, হলুদ অ্যালমন্ডা, বেগুনি অ্যালমন্ডা, অ্যারিকাপাম, সিঙ্গোনিয়াম, ফার্ন, বেবি টিয়ারস, জল গোলাপ, হলুদ শাপলা, বেগুনি শাপলা, অপরাজিতা, স্থলপদ্ম, বিচিত্রা, নীল পারুল, চন্দ্রপ্রভা, করবি, ক্রুসেনডা, সিরোসিয়া, হৈমন্তী, হাসনাহেনা, রঙ্গন, শেফালি ফুল, কাঠগোলাপ, দোলনচাঁপা, ফুরুজ ফুল, চার ধরনের অর্কিড, আট ধরনের ঘাস ফুল, ছয় ধরনের পর্তুলিকা, পাঁচ ধরনের কচুপাতা, পাঁচ ধরনের বাগানবিলাস, সাত ধরনের গোলাপ, পাঁচ ধরনের জবা, সাত ধরনের রেইন লিলি, ৩০ ধরনের ইনডোর প্লান্টসহ প্রায় ১৫০ ধরনের ফুলগাছ রয়েছে লিরা জামানের বাগানে।
এ ছাড়া ল্যাংড়া, সুরমা ফজলি, বারি-৪, ক্ষীরশাপাতিসহ প্রায় ২৫ ধরনের জাতের আমগাছ ও বেগুন, কাঁচামরিচ, পুঁইশাক, লাউ, টমেটো, কলমিশাক, মিষ্টি কুমড়া, লেবুসহ ১০ ধরনের নিরাপদ সবজি উৎপাদন হচ্ছে তার বাগানে। এ বাগানে তিনি সর্বনিম্ন লিলি ফুল ৫০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ হাজার ২০০ টাকা দিয়ে চিতালিলি ফুল কিনেছেন। চিতালিলি ফুলগাছ সিংড়া উপজেলায় শুধু লিরা জামানের বাগানেই রয়েছে।
লিরা জামান বলেন, ছোটবেলা থেকে গাছ ও প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা থেকেই এ বাগানের জন্ম। ফুলগাছগুলো প্রকৃতির সৌন্দর্য ধরে রেখেছে, যা সবাইকে মুগ্ধ করে। এখান থেকে ফরমালিনমুক্ত ফল ও সবজি পাওয়া যায়। নিজেদের চাহিদা পূরণ করে প্রতিবেশী ও স্বজনদের দেওয়া হয় এসব ফল এবং সবজি।
তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন জেলা থেকে গাছগুলো সংগ্রহ করতে এ পর্যন্ত ২ লক্ষাধিক টাকা খরচ হয়েছে। দুজন শ্রমিক বাগানে কাজ করেন। বাগানটি আরো বড় করার ইচ্ছা আছে। তার বাগান দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে প্রতিবেশী ও স্বজনরা বাগান করেছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ খন্দকার ফরিদ জানান, লিরা জামান একজন শৌখিন বাগানি। তার বাগান দেখে এলাকার অনেকেই বাড়ির উঠান ও ছাদে বাগান করতে আগ্রহী হচ্ছেন। কৃষি বিভাগ সবসময় তার পাশে রয়েছে। যারা ফুল, ফল ও সবজি বাগান করতে আগ্রহী, আমরা তাদের পরামর্শ এবং কারিগরি সহায়তাসহ যাবতীয় সহযোগিতা করে থাকি। যাতে তাদের দেখে অন্যরাও উদ্বুদ্ধ হতে পারেন। কৃষি বিভাগ সবসময় তাদের সঙ্গে রয়েছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
২৩ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
১ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
১ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ আইনের মামলায় বুয়েটের ২১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী শ্রীশান্ত রায়কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে জামিনের বিষয়ে অধিকতর শুনানির জন্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন বিচার
২ ঘণ্টা আগে