হাবিবুল বাশার সুমন
ড. তাজাম্মুল হকের জন্ম কুমিল্লার লাঙ্গলকোট উপজেলার একটি ধর্মীয়, মানবিক ও বিদ্যোৎসাহী পরিবারে ১৯৮৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি। শৈশব থেকে তার মধ্যে ধর্মীয় অনুশাসনের প্রতি অবিচল শ্রদ্ধাবোধ আছে। তবে সেই ছোটবেলা থেকে তার হৃদয়ে আরো বাসা বেঁধেছিল জ্ঞানচর্চার প্রতি নিরন্তর আকর্ষণ। ফলে তিনি হয়েছেন ভিন্ন এক দিগন্তের মানুষ। তার মধ্যে আছে এই বোধ—ধর্ম আর আধুনিকতা পরস্পরের পরিপূরক, মুখোমুখি কোনো ব্যাপার নয়। তিনি লেখাপড়ায় ছিলেন অসম্ভব মেধাবী। শিক্ষাজীবনের প্রতিটি পর্যায়ে রেখেছেন মেধার স্বাক্ষর। পড়ালেখা করেছেন দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়—ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। অনার্স ও মাস্টার্সে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়েছেন। জয় করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বর্ণপদক। এরপর এমফিল ও পিএইচডি করেছেন। পিএইচডি গবেষণায় কোরআন ও হাদিসে উল্লেখিত ভৌগোলিক স্থানগুলোর ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করেছেন।
ড. হকের গবেষণার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো—তিনি এমন সব বিষয় গবেষণার জন্য নির্বাচন করেন, যেগুলো একই সঙ্গে প্রথাগত ও সময়োপযোগী। ফলে অপূর্ব সুষমায় তিনি ধর্মীয় পাঠ ও আধুনিক বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের মধ্যে মেলবন্ধন তৈরি করেন। উদাহরণ হিসেবে তিনি ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্লেষণ করে একদিকে নৈতিকতা অন্যদিকে আধুনিক প্রযুক্তির সীমা ও সম্ভাবনা উন্মোচন করেছেন। তিনি আধুনিক মানবিক বোধকে যুক্তি ও গবেষণার মাধ্যমে যুক্ত করেছেন।
তার সম্পর্কে ছাত্রছাত্রীরা বলেন, কখনো কখনো একজন মানুষ তার দায়িত্ব, নৈতিকতা ও দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে সময়ের ধারাকে পাল্টে দেন। তিনি হয়ে ওঠেন তার প্রতিষ্ঠানের, অর্থাৎ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কণ্ঠস্বর। তার নীতির শব্দমালা, জ্ঞানের অনুরণন ও মানবিকতার প্রতিধ্বনি শোনা যায়। এমনই একজন বিরল মানুষ ড. তাজাম্মুল হক। তিনি একজন কৃতী অধ্যাপক হিসেবে গড়ে তুলেছেন অসংখ্য ছাত্রছাত্রী; আর প্রক্টর হিসেবে হয়েছেন অনন্য ব্যক্তিত্ব। তিনি দেখিয়ে চলেছেন প্রশাসন মানে কঠোরতা নয়, কার্যকর সহানুভূতির চর্চা। বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থায় প্রশাসনিক পদগুলো প্রভাব-প্রতিপত্তির প্রতীক হয়ে উঠলেও ড. তাজাম্মুল হক সেসব চূর্ণ করে দেখিয়ে চলেছেন—একজন প্রকৃত শিক্ষক কীভাবে প্রশাসনিক কাঠামোর ভেতরে থেকেও শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়াতে পারেন, কীভাবে নীতি সহমর্মিতা ও সাহসিকতা মিশিয়ে প্রতিষ্ঠা করতে পারেন এক নতুন নীতি ও আদর্শ।
ড. তাজাম্মুল হক শ্রেণিকক্ষে কেবল পাঠদানই করেন না, গড়ে তোলেন চিন্তাশীল নাগরিক। তার শিক্ষকতা কেবল পাঠ্যবই-নির্ভর নয়, তিনি শ্রেণি আলোচনায় আনেন চিন্তা, তর্ক, মতভেদ ও মূল্যবোধ। তার ক্লাসগুলোয় যেমন ইসলামি দর্শন থাকে, তেমনি থাকে রাজনৈতিক তত্ত্ব, ধর্মীয় সহনশীলতা ও বৈশ্বিক বাস্তবতা। তিনি তার ক্লাসগুলোয় বারবার ছাত্রছাত্রীদের বলেন, ধর্ম শুধু পালনীয় নয়, বোধগম্য হওয়া প্রয়োজন। ছাত্রছাত্রীরা জানান, স্যারের ক্লাস মানে জ্ঞান ও নীতির নতুন উদ্ভাস। ছাত্রছাত্রীদের ব্যক্তিগত সমস্যায়ও তিনি সবসময় সঠিক পরামর্শদাতা হিসেবে পাশে থাকেন। তার রুমের দরজা ও ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন সবসময় ছাত্রছাত্রীদের জন্য উন্মুক্ত থাকে এবং তিনি মানসিকভাবেও সাহায্যোন্মুখ থাকেন। প্রয়োজনে ও বিপদে তিনি এক দারুণ সহায়।
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন ড. তাজাম্মুল হক। তিনি দেখিয়ে দেন প্রশাসন শুধুই বিধিনিষেধ আর কড়াকড়ি নয়—প্রশাসন মানে হলো শ্রবণ, সহানুভূতি, সাহসিকতা ও সমাধান। তার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাস সংকট, টিউশন ফি ইস্যু, চিকিৎসাসেবা ও আন্দোলনের উত্তপ্ত মুহূর্তে কখনোই তিনি কক্ষে বসে থাকেননি। তিনি নিজেই গিয়েছেন ঘটনাস্থলে, কথা বলেছেন ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে, বুঝেছেন সমস্যা এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছেন। বিশেষত ২০২৪-২৫ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাস সংকট নিয়ে আন্দোলনের সময় ক্যাম্পাসজুড়ে যখন উত্তেজনা, তখন গভীর রাতে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের কাছে গিয়েছিলেন তিনি। নিজের হাতে খাওয়ার পানি দিয়েছেন। শান্তি বজায় রাখতে নিজেকে সামনে এনেছিলেন ড. তাজাম্মুল হক। প্রশাসনিক হুকুম নয়, দিয়েছেন তাদের ভরসা, যেমনটি একজন অভিভাবক দেন তার সন্তানের দুর্দিনে।
২০২৫ সালের জানুয়ারিতে ড. তাজাম্মুল হকের ওপর মুখোশধারী সন্ত্রাসীদের হামলা পুরো বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারকে নাড়া দেয়। তারা জানলেন, তার গাড়ির ওপর চালানো হলো পরিকল্পিত আক্রমণ। গুরুতর আহতাবস্থায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হলো। এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানালো শিক্ষক সমিতি, বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন ও সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা। এই হামলার প্রতিক্রিয়ায় অভূতপূর্ব সংহতির চিত্র দেখা যায়। ছাত্রছাত্রীরা জানান, এটি স্যারের ওপর হামলা নয়, একটি আদর্শের ওপর আঘাত। অনেকেই তার প্রিয় ক্যাম্পাসে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়েছেন—একজন তাজাম্মুল হককে সরিয়ে মানবিক নেতৃত্বকে সরানো যাবে না। আর তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের খোঁজখবর রেখেছেন। চিকিৎসা শেষে তিনি ফিরেছেন প্রিয় কর্মস্থলে। তার প্রশাসনিক কার্যক্রমের মূল ভিত্তি তিনটি—স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও সহমর্মিতা। তিনি বলেন, যদি কেউ অভিযোগ করে, তার মানে হলো তারা বিশ্বাস করে শোনার মতো কেউ আছে। তার অধীনস্থ একজন কর্মচারী জানান, স্যারকে ফোন করলে তিনি নিজেই ধরেন, শোনেন মন দিয়ে, ব্যবস্থা নেন দ্রুত এবং সবই করেন হাসিমুখে।
ড. তাজাম্মুল হকের জন্ম কুমিল্লার লাঙ্গলকোট উপজেলার একটি ধর্মীয়, মানবিক ও বিদ্যোৎসাহী পরিবারে ১৯৮৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি। শৈশব থেকে তার মধ্যে ধর্মীয় অনুশাসনের প্রতি অবিচল শ্রদ্ধাবোধ আছে। তবে সেই ছোটবেলা থেকে তার হৃদয়ে আরো বাসা বেঁধেছিল জ্ঞানচর্চার প্রতি নিরন্তর আকর্ষণ। ফলে তিনি হয়েছেন ভিন্ন এক দিগন্তের মানুষ। তার মধ্যে আছে এই বোধ—ধর্ম আর আধুনিকতা পরস্পরের পরিপূরক, মুখোমুখি কোনো ব্যাপার নয়। তিনি লেখাপড়ায় ছিলেন অসম্ভব মেধাবী। শিক্ষাজীবনের প্রতিটি পর্যায়ে রেখেছেন মেধার স্বাক্ষর। পড়ালেখা করেছেন দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়—ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। অনার্স ও মাস্টার্সে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়েছেন। জয় করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বর্ণপদক। এরপর এমফিল ও পিএইচডি করেছেন। পিএইচডি গবেষণায় কোরআন ও হাদিসে উল্লেখিত ভৌগোলিক স্থানগুলোর ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করেছেন।
ড. হকের গবেষণার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো—তিনি এমন সব বিষয় গবেষণার জন্য নির্বাচন করেন, যেগুলো একই সঙ্গে প্রথাগত ও সময়োপযোগী। ফলে অপূর্ব সুষমায় তিনি ধর্মীয় পাঠ ও আধুনিক বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের মধ্যে মেলবন্ধন তৈরি করেন। উদাহরণ হিসেবে তিনি ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্লেষণ করে একদিকে নৈতিকতা অন্যদিকে আধুনিক প্রযুক্তির সীমা ও সম্ভাবনা উন্মোচন করেছেন। তিনি আধুনিক মানবিক বোধকে যুক্তি ও গবেষণার মাধ্যমে যুক্ত করেছেন।
তার সম্পর্কে ছাত্রছাত্রীরা বলেন, কখনো কখনো একজন মানুষ তার দায়িত্ব, নৈতিকতা ও দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে সময়ের ধারাকে পাল্টে দেন। তিনি হয়ে ওঠেন তার প্রতিষ্ঠানের, অর্থাৎ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কণ্ঠস্বর। তার নীতির শব্দমালা, জ্ঞানের অনুরণন ও মানবিকতার প্রতিধ্বনি শোনা যায়। এমনই একজন বিরল মানুষ ড. তাজাম্মুল হক। তিনি একজন কৃতী অধ্যাপক হিসেবে গড়ে তুলেছেন অসংখ্য ছাত্রছাত্রী; আর প্রক্টর হিসেবে হয়েছেন অনন্য ব্যক্তিত্ব। তিনি দেখিয়ে চলেছেন প্রশাসন মানে কঠোরতা নয়, কার্যকর সহানুভূতির চর্চা। বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থায় প্রশাসনিক পদগুলো প্রভাব-প্রতিপত্তির প্রতীক হয়ে উঠলেও ড. তাজাম্মুল হক সেসব চূর্ণ করে দেখিয়ে চলেছেন—একজন প্রকৃত শিক্ষক কীভাবে প্রশাসনিক কাঠামোর ভেতরে থেকেও শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়াতে পারেন, কীভাবে নীতি সহমর্মিতা ও সাহসিকতা মিশিয়ে প্রতিষ্ঠা করতে পারেন এক নতুন নীতি ও আদর্শ।
ড. তাজাম্মুল হক শ্রেণিকক্ষে কেবল পাঠদানই করেন না, গড়ে তোলেন চিন্তাশীল নাগরিক। তার শিক্ষকতা কেবল পাঠ্যবই-নির্ভর নয়, তিনি শ্রেণি আলোচনায় আনেন চিন্তা, তর্ক, মতভেদ ও মূল্যবোধ। তার ক্লাসগুলোয় যেমন ইসলামি দর্শন থাকে, তেমনি থাকে রাজনৈতিক তত্ত্ব, ধর্মীয় সহনশীলতা ও বৈশ্বিক বাস্তবতা। তিনি তার ক্লাসগুলোয় বারবার ছাত্রছাত্রীদের বলেন, ধর্ম শুধু পালনীয় নয়, বোধগম্য হওয়া প্রয়োজন। ছাত্রছাত্রীরা জানান, স্যারের ক্লাস মানে জ্ঞান ও নীতির নতুন উদ্ভাস। ছাত্রছাত্রীদের ব্যক্তিগত সমস্যায়ও তিনি সবসময় সঠিক পরামর্শদাতা হিসেবে পাশে থাকেন। তার রুমের দরজা ও ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন সবসময় ছাত্রছাত্রীদের জন্য উন্মুক্ত থাকে এবং তিনি মানসিকভাবেও সাহায্যোন্মুখ থাকেন। প্রয়োজনে ও বিপদে তিনি এক দারুণ সহায়।
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন ড. তাজাম্মুল হক। তিনি দেখিয়ে দেন প্রশাসন শুধুই বিধিনিষেধ আর কড়াকড়ি নয়—প্রশাসন মানে হলো শ্রবণ, সহানুভূতি, সাহসিকতা ও সমাধান। তার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাস সংকট, টিউশন ফি ইস্যু, চিকিৎসাসেবা ও আন্দোলনের উত্তপ্ত মুহূর্তে কখনোই তিনি কক্ষে বসে থাকেননি। তিনি নিজেই গিয়েছেন ঘটনাস্থলে, কথা বলেছেন ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে, বুঝেছেন সমস্যা এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছেন। বিশেষত ২০২৪-২৫ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাস সংকট নিয়ে আন্দোলনের সময় ক্যাম্পাসজুড়ে যখন উত্তেজনা, তখন গভীর রাতে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের কাছে গিয়েছিলেন তিনি। নিজের হাতে খাওয়ার পানি দিয়েছেন। শান্তি বজায় রাখতে নিজেকে সামনে এনেছিলেন ড. তাজাম্মুল হক। প্রশাসনিক হুকুম নয়, দিয়েছেন তাদের ভরসা, যেমনটি একজন অভিভাবক দেন তার সন্তানের দুর্দিনে।
২০২৫ সালের জানুয়ারিতে ড. তাজাম্মুল হকের ওপর মুখোশধারী সন্ত্রাসীদের হামলা পুরো বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারকে নাড়া দেয়। তারা জানলেন, তার গাড়ির ওপর চালানো হলো পরিকল্পিত আক্রমণ। গুরুতর আহতাবস্থায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হলো। এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানালো শিক্ষক সমিতি, বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন ও সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা। এই হামলার প্রতিক্রিয়ায় অভূতপূর্ব সংহতির চিত্র দেখা যায়। ছাত্রছাত্রীরা জানান, এটি স্যারের ওপর হামলা নয়, একটি আদর্শের ওপর আঘাত। অনেকেই তার প্রিয় ক্যাম্পাসে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়েছেন—একজন তাজাম্মুল হককে সরিয়ে মানবিক নেতৃত্বকে সরানো যাবে না। আর তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের খোঁজখবর রেখেছেন। চিকিৎসা শেষে তিনি ফিরেছেন প্রিয় কর্মস্থলে। তার প্রশাসনিক কার্যক্রমের মূল ভিত্তি তিনটি—স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও সহমর্মিতা। তিনি বলেন, যদি কেউ অভিযোগ করে, তার মানে হলো তারা বিশ্বাস করে শোনার মতো কেউ আছে। তার অধীনস্থ একজন কর্মচারী জানান, স্যারকে ফোন করলে তিনি নিজেই ধরেন, শোনেন মন দিয়ে, ব্যবস্থা নেন দ্রুত এবং সবই করেন হাসিমুখে।
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
২১ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগে