এম শামীম
ফিরফিরে কোমল বাতাস, সোনাঝরা শিশিরের টুপটুপ ফোঁটায় বর্ষণ, পাখিদের কলকাকলিতে বাদ্যযন্ত্রের মহড়া, সঙ্গে গগনশিরীষের পাতাদের এলোপাতাড়ি নৃত্য, অতঃপর স্বর্গরাজ্যে আঁধারের বুক চিরে ক্ষীণ আলোর সঙ্গে স্নিগ্ধ প্রভাতের রাজকীয় আগমন। প্রাত্যহিক ঠিক এভাবেই যেন প্রভাত নামে ৭৫৩ একরের সমৃদ্ধ রাজ্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। যদি প্রভাতের নৈসর্গিক সৌন্দর্য কী এবং কেমন হয়ে থাকে তা পরখ করতে চান, তবে আপনাকে অবশ্যই একটি কাকডাকা ভোর অতিবাহিত করতে হবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্যারিস রোডে।
সেখানে উঁচু উঁচু গগনশিরীষগুলো রাজপ্রহরীর ভূমিকায় আপনাকে স্বাগত জানাতে হয়ে থাকবে উদগ্রীব। ফিরফিরে বাতাস যখন আপনাকে চোখ বন্ধ করে দীর্ঘশ্বাস নিতে বাধ্য করবে, ঠিক তখনই গাছ থেকে ফোঁটায় ফোঁটায় শিশিরের স্বচ্ছ জল আপনাকে ফুলের পাপড়ি হয়ে বরণ করবে। মাথার ওপরে তাকাতেই আলো-আঁধারের সন্ধিক্ষণে দেখতে পাবেন কিশলয়ের চরম উন্মাদনা। টিয়া, শালিক ও প্যাঁচার অকাতরে গেয়ে যাওয়া গানের সুরের তালে তালে নাচের অনুরণনের ঘটবেভ। অনুভব করতে পারবেন স্নিগ্ধ বাতাস, নাম না জানা ফুলের সুবাস, শিশিরের জলের ছোঁয়া ও মিষ্টি রোদের নিদারুণ নিষ্পেষণ।
এই অপরূপ নৈসর্গিক দৃশ্যের মাঝে হারিয়ে গিয়ে হাফিজুর রহমান বলেন, ভোরবেলার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় একদমই আলাদা। স্নিগ্ধ বাতাসে ভেসে আসা নাম না জানা ফুলের সুগন্ধ, শিশিরভেজা ঘাসের কোমল স্পর্শ, আর পাখিদের কলরবে ভোরের প্রথম আলোয় যখন চারদিক ধীরে ধীরে জেগে ওঠে, তখন মনে হয় এ যেন স্বর্গীয় কোনো রাজ্য। প্রতিদিন ভোরের এই অনুভূতিটা যেন নতুন করে বাঁচায়, মনে করিয়ে দেয়, প্রকৃতির কাছে আমাদের ঋণ চিরদিনের।
নৈসর্গিক এমন সৌন্দর্যের সুধা পানে ভোরে সেখানে পাড়ি জমান বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অ্যান্ড এনিমেল সায়েন্সেস বিভাগের শিক্ষার্থী সানজিদা বীণা। তিনি বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নিগ্ধ সকালের পরশে ভেজা ঘাসের ওপর হাঁটতে হাঁটতে দেখা যায় এক অভূতপূর্ব সৌন্দর্য। নরম কুয়াশার চাদর মেখে জেগে ওঠে দিগন্ত। ডালে ডালে দুলে ওঠে কচি রোদের আলতো ছোঁয়ায় পাখিদের গানের মিছিল। চড়ুই, দোয়েল ও শালিক প্রতিটি কণ্ঠে যেন একেকটি কবিতা, যা গেয়ে ওঠে ভোরের এক প্রেমময় গল্প। ফুলেরা যেন ধীরে ধীরে চোখ মেলে তাকায় পৃথিবীর দিকে, গোলাপের ঠোঁটে শিশিরবিন্দু, বেলিফুলে বাতাসের কাব্য। হাঁটতে হাঁটতে পায়ে লেগে যায় ঘাসের স্নেহস্পর্শ, মনে হয় প্রকৃতির কোলে বসে থাকা এক শান্ত শিশুর মতো দিন শুরু হয়েছে। এই ভোর যেন হৃদয়েরও এক নতুন জাগরণ। তুমি কি কখনো এই সকালের গন্ধ টেনে নিতে চেয়েছ গভীরভাবে, যেখানে কবিতা আর প্রকৃতি একসঙ্গে নিঃশ্বাস ফেলে?
ফিরফিরে কোমল বাতাস, সোনাঝরা শিশিরের টুপটুপ ফোঁটায় বর্ষণ, পাখিদের কলকাকলিতে বাদ্যযন্ত্রের মহড়া, সঙ্গে গগনশিরীষের পাতাদের এলোপাতাড়ি নৃত্য, অতঃপর স্বর্গরাজ্যে আঁধারের বুক চিরে ক্ষীণ আলোর সঙ্গে স্নিগ্ধ প্রভাতের রাজকীয় আগমন। প্রাত্যহিক ঠিক এভাবেই যেন প্রভাত নামে ৭৫৩ একরের সমৃদ্ধ রাজ্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। যদি প্রভাতের নৈসর্গিক সৌন্দর্য কী এবং কেমন হয়ে থাকে তা পরখ করতে চান, তবে আপনাকে অবশ্যই একটি কাকডাকা ভোর অতিবাহিত করতে হবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্যারিস রোডে।
সেখানে উঁচু উঁচু গগনশিরীষগুলো রাজপ্রহরীর ভূমিকায় আপনাকে স্বাগত জানাতে হয়ে থাকবে উদগ্রীব। ফিরফিরে বাতাস যখন আপনাকে চোখ বন্ধ করে দীর্ঘশ্বাস নিতে বাধ্য করবে, ঠিক তখনই গাছ থেকে ফোঁটায় ফোঁটায় শিশিরের স্বচ্ছ জল আপনাকে ফুলের পাপড়ি হয়ে বরণ করবে। মাথার ওপরে তাকাতেই আলো-আঁধারের সন্ধিক্ষণে দেখতে পাবেন কিশলয়ের চরম উন্মাদনা। টিয়া, শালিক ও প্যাঁচার অকাতরে গেয়ে যাওয়া গানের সুরের তালে তালে নাচের অনুরণনের ঘটবেভ। অনুভব করতে পারবেন স্নিগ্ধ বাতাস, নাম না জানা ফুলের সুবাস, শিশিরের জলের ছোঁয়া ও মিষ্টি রোদের নিদারুণ নিষ্পেষণ।
এই অপরূপ নৈসর্গিক দৃশ্যের মাঝে হারিয়ে গিয়ে হাফিজুর রহমান বলেন, ভোরবেলার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় একদমই আলাদা। স্নিগ্ধ বাতাসে ভেসে আসা নাম না জানা ফুলের সুগন্ধ, শিশিরভেজা ঘাসের কোমল স্পর্শ, আর পাখিদের কলরবে ভোরের প্রথম আলোয় যখন চারদিক ধীরে ধীরে জেগে ওঠে, তখন মনে হয় এ যেন স্বর্গীয় কোনো রাজ্য। প্রতিদিন ভোরের এই অনুভূতিটা যেন নতুন করে বাঁচায়, মনে করিয়ে দেয়, প্রকৃতির কাছে আমাদের ঋণ চিরদিনের।
নৈসর্গিক এমন সৌন্দর্যের সুধা পানে ভোরে সেখানে পাড়ি জমান বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অ্যান্ড এনিমেল সায়েন্সেস বিভাগের শিক্ষার্থী সানজিদা বীণা। তিনি বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নিগ্ধ সকালের পরশে ভেজা ঘাসের ওপর হাঁটতে হাঁটতে দেখা যায় এক অভূতপূর্ব সৌন্দর্য। নরম কুয়াশার চাদর মেখে জেগে ওঠে দিগন্ত। ডালে ডালে দুলে ওঠে কচি রোদের আলতো ছোঁয়ায় পাখিদের গানের মিছিল। চড়ুই, দোয়েল ও শালিক প্রতিটি কণ্ঠে যেন একেকটি কবিতা, যা গেয়ে ওঠে ভোরের এক প্রেমময় গল্প। ফুলেরা যেন ধীরে ধীরে চোখ মেলে তাকায় পৃথিবীর দিকে, গোলাপের ঠোঁটে শিশিরবিন্দু, বেলিফুলে বাতাসের কাব্য। হাঁটতে হাঁটতে পায়ে লেগে যায় ঘাসের স্নেহস্পর্শ, মনে হয় প্রকৃতির কোলে বসে থাকা এক শান্ত শিশুর মতো দিন শুরু হয়েছে। এই ভোর যেন হৃদয়েরও এক নতুন জাগরণ। তুমি কি কখনো এই সকালের গন্ধ টেনে নিতে চেয়েছ গভীরভাবে, যেখানে কবিতা আর প্রকৃতি একসঙ্গে নিঃশ্বাস ফেলে?
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
২৩ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
১ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
১ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ আইনের মামলায় বুয়েটের ২১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী শ্রীশান্ত রায়কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে জামিনের বিষয়ে অধিকতর শুনানির জন্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন বিচার
২ ঘণ্টা আগে