• facebook
  • fb_group
  • twitter
  • tiktok
  • whatsapp
  • pinterest
  • youtube
  • linkedin
  • instagram
  • google
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বাণিজ্য
সারা দেশ
বিশ্ব
খেলা
আইন-আদালত
ধর্ম ও ইসলাম
বিনোদন
ফিচার
আমার দেশ পরিবার
ইপেপার
আমার দেশযোগাযোগশর্তাবলি ও নীতিমালাগোপনীয়তা নীতিডিএমসিএ
facebookfb_grouptwittertiktokwhatsapppinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার দেশ | সম্পাদক ও প্রকাশক, মাহমুদুর রহমান 
মাহমুদুর রহমান কর্তৃক ঢাকা ট্রেড সেন্টার (৮ম ফ্লোর), ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫ থেকে প্রকাশিত এবং আমার দেশ পাবলিকেশন লিমিটেড প্রেস, ৪৪৬/সি ও ৪৪৬/ডি, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত।
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ: ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।ফোন: ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল: info@dailyamardesh.comবার্তা: ফোন: ০৯৬৬৬-৭৪৭৪০০। ই-মেইল: news@dailyamardesh.comবিজ্ঞাপন: ফোন: +৮৮০-১৭১৫-০২৫৪৩৪ । ই-মেইল: ad@dailyamardesh.comসার্কুলেশন: ফোন: +৮৮০-০১৮১৯-৮৭৮৬৮৭ । ই-মেইল: circulation@dailyamardesh.com
ওয়েব মেইল
কনভার্টারআর্কাইভবিজ্ঞাপনসাইটম্যাপ
> জুলাই বিপ্লব

বারান্দায় দাঁড়ানো লিজার জীবন কেড়ে নেয় বুলেট

মাহমুদা ডলি
প্রকাশ : ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৮: ৪০
logo
বারান্দায় দাঁড়ানো লিজার জীবন কেড়ে নেয় বুলেট

মাহমুদা ডলি

প্রকাশ : ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৮: ৪০

মা-বাবার সংসারে উপার্জনক্ষম মেয়ে ছিলেন মোসাম্মৎ লিজা। সাত বছর সংসারের খরচ চালিয়েছেন। আবার নিজেও মাদরাসায় পড়াশোনা করেছেন। মেয়েকে হারিয়ে দিশাহারা অসুস্থ বাবা-মা। বিয়ে দেওয়ার জন্য কিছু খরচও জোগাড় করেছিলেন নির্মাণশ্রমিক বড় ভাই।

কিন্তু সব স্বপ্ন জিইয়ে রেখে চলে গেলেন লিজা। জুলাই বিপ্লবে শহীদ হওয়া লিজা ঘরের কোণে দাঁড়িয়ে থেকেও ফ্যাসিবাদের বুলেট থেকে রেহাই পাননি। সেই থেকে পরিবারটিতে এখনো স্বজন হারানোর গভীর শোক।

জুলাই বিপ্লবে যুবলীগের সন্ত্রাসীদের গুলিতে আহত হয়ে চার ঘণ্টা জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থেকে মারা যান লিজা। গ্রামের বাড়ি ভোলার বোরহানউদ্দিন থানার দেউলাশিবপুর গ্রামে। শহীদ লিজার লাশ দাফন করা হয় পারিবারিক কবরস্থানে।

বড় ভাই মো. রাকিবুল ইসলাম বলেন, ‘বোনটার বিয়ের বয়স হয়েছিল, তাই বাবা-মা কিছুদিন ধরেই তাকে বাড়িতে যাওয়ার জন্য তাড়া দিচ্ছিলেন। লিজা বলতেন, কোরআনের ১৮ পারা মুখস্থ হইছে, হেফজ শেষ করতে আর তিন মাস লাগবে। হাফেজ হওয়ার পরই সে বাড়িতে যাবে। কিন্তু হেফজ শেষ হলো না, আর বিয়ের পিঁড়িতেও বসা হলো না লিজার।’

১৮ বছর বয়সি লিজা আর্থিক অনটনে বছর ছয়েক আগে বড় ভাই রাকিবের মাধ্যমে ঢাকায় কাজ করতে আসেন। রাজধানীর শান্তিনগরের একটি বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেন লিজা। ওই বাসায় কাজ করার পাশাপাশি কাছের একটি মহিলা মাদরাসায় হাফেজি বিভাগে পড়তেন। শান্তিনগরের যে বাসায় কাজ করতেন সেই ভবনটি ছিল ১৪তলা। তারা থাকতেন সপ্তম তলায়।

২০২৪ সালের ১৮ জুলাই বিকেলে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশ-ছাত্রলীগ-যুবলীগ গুলি চালায়। গোলাগুলির মধ্যে বাসা থেকে চিৎকার চেঁচামেচির আওয়াজে বারান্দায় গিয়ে দেখতে যান লিজা। বারান্দায় দাঁড়িয়ে বাইরে তাকিয়ে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার দৃশ্য দেখেন। এরই মধ্যে যুবলীগ সন্ত্রাসীদের একটি গুলি এসে লাগে তার মাথায়। মুহূর্তেই মেঝেতে লুটিয়ে পড়েন লিজা।

লিজার চিৎকার শুনে দৌড়ে বারান্দায় আসেন বাসার লোকজন। উদ্ধার করে দ্রুত নিয়ে যান পাশের হাসপাতালে। এর মধ্যে বিকাল সাড়ে ৩টায় খবর পাঠানো হয় তার বড় ভাই রাকিবকে। রাকিব ছিলেন গাজীপুরে। গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পেয়ে হতভম্ব হয়ে পড়েন ভাই। বাড়িতে কী বলবেন বুঝে উঠতে পারছিলেন না। এর মধ্যে ভাই ঢাকায় আসতে চেষ্টা করলেও প্রতিটি পয়েন্টে বাধার সম্মুখীন হন। না আসতে পেরে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে থাকেন মেডিকেলে বোনের সঙ্গে থাকা মানুষদের সঙ্গে। তারা সবাই সান্ত্বনা দেন, পরিস্থিতি উন্নতির দিকে যাচ্ছে।

রাকিব আমার দেশকে বলেন, ‘২০ জুলাই ভেঙে ভেঙে রিকশায় ও হেঁটে শান্তিনগরে আসেন। ২১ জুলাই উন্নত চিকিৎসার জন্য লিজাকে নিয়ে যাওয়া হয় পপুলার হাসপাতালে। সেদিন রাত ৮টায় লিজার অপারেশনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর একদিন পরে না ফেরার দেশে চলে যান লিজা।’

পাঁচ বোন ও দুই ভাইয়ের মধ্যে লিজা ছিলেন চতুর্থ। মারা যাওয়ার আগের দিনগুলোতে ভাইয়ের সঙ্গে কথা হলে তাকে বোঝাতেন ভাই, ‘তুই বড় হয়ে গেছস। বাবা-মা তোর জন্য ছেলে দেখতেছে। তুই বাড়িতে চল বোন।’

বোন হারানোর আক্ষেপ জানিয়ে রাকিব বলেন, ‘সর্বশেষ কথোপকথনে লিজা বলেছিল, ‘আর তিন মাস, আমি এর মধ্যে হাফেজ হয়ে যাব। তখন একবারে বাড়িতে চলে যাব।’ তিন মাস হয়নি, তার আগেই লিজা একবারেই বাড়িতে চলে এলো। তবে জীবিত নয়, শহীদ হয়ে।’

সম্পাদক ও প্রকাশক : মাহমুদুর রহমান কর্তৃক প্রকাশিত এবং আল-ফালাহ প্রিন্টিং প্রেস, ৪২৩, এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭ থেকে এবং অস্থায়ীভাবে মিডিয়া প্রিন্টার্স লি. ৪৪৬/এইচ, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ : ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম এভিণিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫। পিএবিএক্স : ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল : info@dailyamardesh.com

মা-বাবার সংসারে উপার্জনক্ষম মেয়ে ছিলেন মোসাম্মৎ লিজা। সাত বছর সংসারের খরচ চালিয়েছেন। আবার নিজেও মাদরাসায় পড়াশোনা করেছেন। মেয়েকে হারিয়ে দিশাহারা অসুস্থ বাবা-মা। বিয়ে দেওয়ার জন্য কিছু খরচও জোগাড় করেছিলেন নির্মাণশ্রমিক বড় ভাই।

কিন্তু সব স্বপ্ন জিইয়ে রেখে চলে গেলেন লিজা। জুলাই বিপ্লবে শহীদ হওয়া লিজা ঘরের কোণে দাঁড়িয়ে থেকেও ফ্যাসিবাদের বুলেট থেকে রেহাই পাননি। সেই থেকে পরিবারটিতে এখনো স্বজন হারানোর গভীর শোক।

বিজ্ঞাপন

জুলাই বিপ্লবে যুবলীগের সন্ত্রাসীদের গুলিতে আহত হয়ে চার ঘণ্টা জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থেকে মারা যান লিজা। গ্রামের বাড়ি ভোলার বোরহানউদ্দিন থানার দেউলাশিবপুর গ্রামে। শহীদ লিজার লাশ দাফন করা হয় পারিবারিক কবরস্থানে।

বড় ভাই মো. রাকিবুল ইসলাম বলেন, ‘বোনটার বিয়ের বয়স হয়েছিল, তাই বাবা-মা কিছুদিন ধরেই তাকে বাড়িতে যাওয়ার জন্য তাড়া দিচ্ছিলেন। লিজা বলতেন, কোরআনের ১৮ পারা মুখস্থ হইছে, হেফজ শেষ করতে আর তিন মাস লাগবে। হাফেজ হওয়ার পরই সে বাড়িতে যাবে। কিন্তু হেফজ শেষ হলো না, আর বিয়ের পিঁড়িতেও বসা হলো না লিজার।’

১৮ বছর বয়সি লিজা আর্থিক অনটনে বছর ছয়েক আগে বড় ভাই রাকিবের মাধ্যমে ঢাকায় কাজ করতে আসেন। রাজধানীর শান্তিনগরের একটি বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেন লিজা। ওই বাসায় কাজ করার পাশাপাশি কাছের একটি মহিলা মাদরাসায় হাফেজি বিভাগে পড়তেন। শান্তিনগরের যে বাসায় কাজ করতেন সেই ভবনটি ছিল ১৪তলা। তারা থাকতেন সপ্তম তলায়।

২০২৪ সালের ১৮ জুলাই বিকেলে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশ-ছাত্রলীগ-যুবলীগ গুলি চালায়। গোলাগুলির মধ্যে বাসা থেকে চিৎকার চেঁচামেচির আওয়াজে বারান্দায় গিয়ে দেখতে যান লিজা। বারান্দায় দাঁড়িয়ে বাইরে তাকিয়ে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার দৃশ্য দেখেন। এরই মধ্যে যুবলীগ সন্ত্রাসীদের একটি গুলি এসে লাগে তার মাথায়। মুহূর্তেই মেঝেতে লুটিয়ে পড়েন লিজা।

লিজার চিৎকার শুনে দৌড়ে বারান্দায় আসেন বাসার লোকজন। উদ্ধার করে দ্রুত নিয়ে যান পাশের হাসপাতালে। এর মধ্যে বিকাল সাড়ে ৩টায় খবর পাঠানো হয় তার বড় ভাই রাকিবকে। রাকিব ছিলেন গাজীপুরে। গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পেয়ে হতভম্ব হয়ে পড়েন ভাই। বাড়িতে কী বলবেন বুঝে উঠতে পারছিলেন না। এর মধ্যে ভাই ঢাকায় আসতে চেষ্টা করলেও প্রতিটি পয়েন্টে বাধার সম্মুখীন হন। না আসতে পেরে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে থাকেন মেডিকেলে বোনের সঙ্গে থাকা মানুষদের সঙ্গে। তারা সবাই সান্ত্বনা দেন, পরিস্থিতি উন্নতির দিকে যাচ্ছে।

রাকিব আমার দেশকে বলেন, ‘২০ জুলাই ভেঙে ভেঙে রিকশায় ও হেঁটে শান্তিনগরে আসেন। ২১ জুলাই উন্নত চিকিৎসার জন্য লিজাকে নিয়ে যাওয়া হয় পপুলার হাসপাতালে। সেদিন রাত ৮টায় লিজার অপারেশনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর একদিন পরে না ফেরার দেশে চলে যান লিজা।’

পাঁচ বোন ও দুই ভাইয়ের মধ্যে লিজা ছিলেন চতুর্থ। মারা যাওয়ার আগের দিনগুলোতে ভাইয়ের সঙ্গে কথা হলে তাকে বোঝাতেন ভাই, ‘তুই বড় হয়ে গেছস। বাবা-মা তোর জন্য ছেলে দেখতেছে। তুই বাড়িতে চল বোন।’

বোন হারানোর আক্ষেপ জানিয়ে রাকিব বলেন, ‘সর্বশেষ কথোপকথনে লিজা বলেছিল, ‘আর তিন মাস, আমি এর মধ্যে হাফেজ হয়ে যাব। তখন একবারে বাড়িতে চলে যাব।’ তিন মাস হয়নি, তার আগেই লিজা একবারেই বাড়িতে চলে এলো। তবে জীবিত নয়, শহীদ হয়ে।’

আমার দেশের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

বিষয়:

নিহতজুলাই বিপ্লবগুলিজুলাই গণহত্যা
সর্বশেষ
১

রমিজ উদ্দিন লন্ডনি ও দিলারা শিরিনের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২

দ্বিতীয় দফায় গড়াল চিলির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

৩

আসাদুজ্জামান কামালের মৃত্যুদণ্ড

৪

যে অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড হলো হাসিনার

৫

বিমর্ষ মুখে চুপচাপ রায় শুনলেন আব্দুল্লাহ আল মামুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত

জুলাই যোদ্ধাকে বাদী সাজিয়ে বানোয়াট মামলা

জুলাই আন্দোলনে গুলিতে দৃষ্টিশক্তি হারানো এক যোদ্ধাকে বাদী দেখিয়ে অভিনব কায়দায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ করা হয়েছে।

১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

অর্থাভাবে অপারেশন করাতে পারছেন না জসিম

২০২৪ সালের ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে মৌলভীবাজার শহরে অন্যান্য শ্রমিকদের সঙ্গে মিছিলে অংশ নেন জসিমও। চৌমুহনায় মিছিলকারী ছাত্র-জনতার সঙ্গে পুলিশ ও আ.লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। তবুও পিছু হটেনি সাহস নিয়ে পুলিশের বন্দুকের সামনে বুক পেতে পুলিশ ও ছাত্রলীগকে লক্ষ্য

৩১ আগস্ট ২০২৫

মাদরাসা ও সংসার হারিয়ে দিশেহারা জুলাইযোদ্ধা শফিকুর

চব্বিশের জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম একজন যোদ্ধা তরুণ আলেম মাওলানা শফিকুর রহমান। আন্দোলন ঘিরে যাত্রাবাড়ীর কাজলা এলাকায় পতিত আওয়ামী সরকারের পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে তার বাগবিতন্ডার একটি ছবি ভাইরাল হয়ে যায়। রামপুরা এলাকায় আন্দোলনকারীদের মাঝে খাবার বিতরণ করতে দেখা যায় তাকে।

২৯ আগস্ট ২০২৫

গুলি খেয়ে কাতরাচ্ছিলেন তাইম, দাঁড়িয়ে উপভোগ করছিল পুলিশ

তাইমুরের বাবা পুলিশের এসআই মো. ময়নাল হোসেন ভুঁইয়া তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বলেছিলেন, ‘একজন মানুষকে মারতে কয়টা গুলি লাগে স্যার’। আমার ছেলের কি দোষ ছিল, কেন তাকে এত কষ্ট দিয়ে মারা হলো? কেন তার শরীরে দুইশ গুলি মারা হলো।

১৯ আগস্ট ২০২৫
জুলাই যোদ্ধাকে বাদী সাজিয়ে বানোয়াট মামলা

জুলাই যোদ্ধাকে বাদী সাজিয়ে বানোয়াট মামলা

অর্থাভাবে অপারেশন করাতে পারছেন না জসিম

অর্থাভাবে অপারেশন করাতে পারছেন না জসিম

মাদরাসা ও সংসার হারিয়ে দিশেহারা জুলাইযোদ্ধা শফিকুর

মাদরাসা ও সংসার হারিয়ে দিশেহারা জুলাইযোদ্ধা শফিকুর

গুলি খেয়ে কাতরাচ্ছিলেন তাইম, দাঁড়িয়ে উপভোগ করছিল  পুলিশ

গুলি খেয়ে কাতরাচ্ছিলেন তাইম, দাঁড়িয়ে উপভোগ করছিল পুলিশ