নুরুল ইসলাম তানঈম
গাজা পুনরুদ্ধারের এই সময়ে ‘ফিলিস্তিন সাংস্কৃতিক পুরস্কার’ ঘোষণা করেছে ‘ফিলিস্তিন ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট’। ১৩তম আসরের মূল থিম নির্ধারণ করা হয়েছে—‘জেরুজালেম, গাজা উপত্যকা, গোটা ফিলিস্তিন ও জায়নবাদের বিরোধিতা’। ফিলিস্তিন সংকটের প্রেক্ষাপটে জাতীয় ও মানবিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে এবারও প্রতিটি বিভাগে দুটি করে প্রথম পুরস্কার দেওয়া হবে। প্রথম পুরস্কারটি নির্দিষ্টভাবে গাজা থেকে অংশগ্রহণকারীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে তাদের অদম্য সাহস, ত্যাগ ও ফিলিস্তিনের জন্য জীবন উৎসর্গের স্বীকৃতি হিসেবে। দ্বিতীয় পুরস্কারটি আগের মতো সাধারণ প্রতিযোগীদের জন্য উন্মুক্ত।
গাজা উপত্যকার অংশগ্রহণকারীদের জন্য নির্ধারিত বিশেষায়িত থিম হলো—‘ধ্বংসের মাঝেও সৃষ্টি’। অন্যদিকে ‘এডওয়ার্ড সাঈদ: আলোকিত চিন্তা ও প্রাচ্যবাদ সমালোচনা পুরস্কার’-এর জন্য এ বছরের থিম নির্ধারণ করা হয়েছে—‘জায়োনিস্ট প্রাচ্যবাদী চিন্তার বিরোধিতা’।
এছাড়া অনারব দেশের ফিলিস্তিন সমর্থক প্রতিযোগীদের জন্য ‘নাজি আলি কার্টুন পুরস্কার’, ‘ওয়ালিদ খতিব ফটোগ্রাফি পুরস্কার’ এবং ‘জামাল বদরান চারুকলা পুরস্কার’—এ অংশগ্রহণের সুযোগ থাকবে। এই পুরস্কারগুলোকে আরব ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার হিসেবে বিবেচনা করা হবে এবং তা উন্মুক্ত থাকবে তরুণ প্রজন্ম ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর (মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের অনধিক ৪০ বছর বয়সি) জন্য। এসব প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের ভাষা হবে আরবি। তবে ‘এডওয়ার্ড সাঈদ: আলোকিত চিন্তা ও প্রাচ্যবাদ সমালোচনা পুরস্কার’-এ অংশ নেওয়া যাবে ইংরেজি ভাষায় এবং বয়স-সংক্রান্ত শর্ত নির্ধারণ করবে ওই পুরস্কারের জন্য গঠিত বিশেষ কমিটি।
ফিলিস্তিন সাংস্কৃতিক পুরস্কার বোর্ডের মহাসচিব ড. আসাদ আবদুর রহমান বলেন, ‘আমরা কেবল পুরস্কারই প্রদান করি না; আমরা ফিলিস্তিনকে নতুন করে লেখার সুযোগ দিই—যেন সেটি যথাযথ সৃষ্টিশীলতার ভাষায় বর্ণিত হয়, জরুরি সংবাদের ভাষায় নয়।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘আমাদের সব কার্যক্রম ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচি ফিলিস্তিনের ঘটনাবলির ছন্দে পরিচালিত হয়, যাতে দখলদার ইসরায়েলের মানবতাবিরোধী কর্মকাণ্ড ও অপরাধগুলো বিশ্ববাসীর সামনে উন্মোচিত হয়।’ মহাসচিব বিশ্বব্যাপী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আহ্বান জানান, ফিলিস্তিনের জনগণের পাশে দাঁড়াতে।
অংশগ্রহণের জন্য আবেদন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৩১ জানুয়ারি, ২০২৬। পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজিত হবে মার্চের শুরুতে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য অফিশিয়ালি জানানো হয় ‘ফিলিস্তিন ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন’-এর ওয়েবসাইটে (https://pii-diaspora.org)।
গ্রন্থনা : নুরুল ইসলাম
গাজা পুনরুদ্ধারের এই সময়ে ‘ফিলিস্তিন সাংস্কৃতিক পুরস্কার’ ঘোষণা করেছে ‘ফিলিস্তিন ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট’। ১৩তম আসরের মূল থিম নির্ধারণ করা হয়েছে—‘জেরুজালেম, গাজা উপত্যকা, গোটা ফিলিস্তিন ও জায়নবাদের বিরোধিতা’। ফিলিস্তিন সংকটের প্রেক্ষাপটে জাতীয় ও মানবিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে এবারও প্রতিটি বিভাগে দুটি করে প্রথম পুরস্কার দেওয়া হবে। প্রথম পুরস্কারটি নির্দিষ্টভাবে গাজা থেকে অংশগ্রহণকারীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে তাদের অদম্য সাহস, ত্যাগ ও ফিলিস্তিনের জন্য জীবন উৎসর্গের স্বীকৃতি হিসেবে। দ্বিতীয় পুরস্কারটি আগের মতো সাধারণ প্রতিযোগীদের জন্য উন্মুক্ত।
গাজা উপত্যকার অংশগ্রহণকারীদের জন্য নির্ধারিত বিশেষায়িত থিম হলো—‘ধ্বংসের মাঝেও সৃষ্টি’। অন্যদিকে ‘এডওয়ার্ড সাঈদ: আলোকিত চিন্তা ও প্রাচ্যবাদ সমালোচনা পুরস্কার’-এর জন্য এ বছরের থিম নির্ধারণ করা হয়েছে—‘জায়োনিস্ট প্রাচ্যবাদী চিন্তার বিরোধিতা’।
এছাড়া অনারব দেশের ফিলিস্তিন সমর্থক প্রতিযোগীদের জন্য ‘নাজি আলি কার্টুন পুরস্কার’, ‘ওয়ালিদ খতিব ফটোগ্রাফি পুরস্কার’ এবং ‘জামাল বদরান চারুকলা পুরস্কার’—এ অংশগ্রহণের সুযোগ থাকবে। এই পুরস্কারগুলোকে আরব ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার হিসেবে বিবেচনা করা হবে এবং তা উন্মুক্ত থাকবে তরুণ প্রজন্ম ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর (মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের অনধিক ৪০ বছর বয়সি) জন্য। এসব প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের ভাষা হবে আরবি। তবে ‘এডওয়ার্ড সাঈদ: আলোকিত চিন্তা ও প্রাচ্যবাদ সমালোচনা পুরস্কার’-এ অংশ নেওয়া যাবে ইংরেজি ভাষায় এবং বয়স-সংক্রান্ত শর্ত নির্ধারণ করবে ওই পুরস্কারের জন্য গঠিত বিশেষ কমিটি।
ফিলিস্তিন সাংস্কৃতিক পুরস্কার বোর্ডের মহাসচিব ড. আসাদ আবদুর রহমান বলেন, ‘আমরা কেবল পুরস্কারই প্রদান করি না; আমরা ফিলিস্তিনকে নতুন করে লেখার সুযোগ দিই—যেন সেটি যথাযথ সৃষ্টিশীলতার ভাষায় বর্ণিত হয়, জরুরি সংবাদের ভাষায় নয়।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘আমাদের সব কার্যক্রম ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচি ফিলিস্তিনের ঘটনাবলির ছন্দে পরিচালিত হয়, যাতে দখলদার ইসরায়েলের মানবতাবিরোধী কর্মকাণ্ড ও অপরাধগুলো বিশ্ববাসীর সামনে উন্মোচিত হয়।’ মহাসচিব বিশ্বব্যাপী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আহ্বান জানান, ফিলিস্তিনের জনগণের পাশে দাঁড়াতে।
অংশগ্রহণের জন্য আবেদন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৩১ জানুয়ারি, ২০২৬। পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজিত হবে মার্চের শুরুতে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য অফিশিয়ালি জানানো হয় ‘ফিলিস্তিন ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন’-এর ওয়েবসাইটে (https://pii-diaspora.org)।
গ্রন্থনা : নুরুল ইসলাম
একশ বছর আগের কথা। ১৮৮৯ সাল। তুরিনে আজকের মতোই এক দিনে ফ্রিডরিখ নিৎশে কার্লো আলবার্তো পথের ৬ নম্বর বাড়ির ফটক দিয়ে বেরিয়ে আসেন। কখনো হাঁটতে বের হতেন, আবার কখনো পোস্ট অফিসে চিঠিপত্র তুলতে যেতেন।
৩ দিন আগেবাইতুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে মাসব্যাপী আয়োজিত ইসলামি বইমেলায় প্রতিদিনই জড়ো হন হাজারো মানুষ। বিশেষত সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবারে বইপ্রেমীদের উপস্থিতি থাকে চোখে পড়ার মতো। আর এই জনস্রোতের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে একদল স্বপ্নবাজ তরুণের হাতে গড়া ‘লিটলম্যাগ কর্নার’।
৪ দিন আগেইসলাম-পূর্ব সময়ে এক ভয়ংকর অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়েছিল যেন আরবরা। সমগ্র আরবে চলছিল ভয়াবহ অরাজকতা। গোত্রে গোত্রে শত্রুতা। সারাক্ষণ একে অন্যের ক্ষতি করার চেষ্টায় রত। তুচ্ছ বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি ও মারামারি থেকে শুরু করে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়া; বছরের পর বছর ধরে সেই যুদ্ধ চলা।
৪ দিন আগেসৈয়দ মনজুরুল ইসলামের (১৮ জানুয়ারি ১৯৫১ – ১০ অক্টোবর ২০২৫) সঙ্গে আমার পরিচয় কৈশোরে। আশির দশকের শেষের কথা। হাইস্কুলের ওপরের ক্লাসে পড়ার কালে। সে যুগের ঢাকার কথা আজকে বলে বোঝানো অসম্ভব।
৪ দিন আগে