আল-আমিন
জুলাই বিপ্লবের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পুলিশের কর্মকাণ্ডে ঢিলেঢালা ভাব লক্ষ করা গেছে। এতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটে। এই পুলিশ দিয়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে কি নাÑতা নিয়ে বোদ্ধা মহলেও ছিল নানা প্রশ্ন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের (ডাকসু) উত্তেজনাকর পরিস্থিতি পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে কি না-সেটি নিয়েও ছিল সংশয়। এই সংশয়ের মধ্যেই ব্যাপক উত্তেজনায় ঠাঁসা দেশের ‘মিনি পার্লামেন্ট’খ্যাত ডাকসু নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ায় প্রশংসিত হয়েছে পুলিশ।
বিশেষ করে ভোটের পর, অর্থাৎ ফলাফলের আগে দেশের বড় দুটি রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রবেশমুখে অবস্থান নেন। সময় যত গড়িয়েছে, দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনাও তত ছড়িয়েছে। এমন পরিস্থিতি খুব দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে সামলেছে পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ঢাকা মহানগর পুলিশের একাধিক দায়িত্বশীল কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ডাকসু ভোটের তফসিল ঘোষণার আগেই তারা মাঠে সক্রিয় ছিল। বিশেষ করে ডাকসুর তফসিল ঘোষণার পর তারা আরো বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে।
ভোটের আগে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি কমিশনারের সভাপতিত্বে একাধিক সভা হয়। সেখানে রমনা জোনের পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ওই সভাগুলোতে পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) বিভিন্ন গোয়েন্দা তথ্য পর্যালোচনা করা হয়।
ভোটের আগে, ভোটের দিন ও ভোটের পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে কেমন নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে- তার পরিকল্পনা করে পুলিশ। সেসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ক্রাইম কন্ট্রোল সেন্টার থেকে একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তদারকি করেন। ওয়াকিটকিতে তথ্য পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফোর্স পাঠানো এবং হট্টগোল হওয়ার আগেই সেখান থেকে জনতাকে সরিয়ে দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছিল।
বিষয়টি জানতে চাইলে ডাকসু নির্বাচনে পুলিশের নিরাপত্তার অন্যতম সমন্বয়ক ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার মো. শফিকুল ইসলাম আমার দেশকে বলেন, ‘আমরা প্রায় এক মাস ধরে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে কাজ করছি। পর্যাপ্ত ফোর্স আমাদের মোতায়েন ছিল।’
ডিএমপির একাধিক পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ডাকসু নির্বাচনের আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্র, যাতায়াতের স্থল, ভোট গণনার স্থান ও সার্বিক চিত্রের তথ্য সংগ্রহ করে পুলিশ। শুধু তথ্য সংগ্রহই নয়, বরং এগুলো সঠিক কি নাÑতাও পুলিশি প্রথাগত সোর্স দিয়ে তারা যাচাই-বাছাই করেন। পরে সেগুলো নোট আকারে ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সভায় উপস্থাপন করা হলে সেগুলোর নিরাপত্তার ব্যাপারে বাড়তি উদ্যোগ নেওয়া হয়।
এ ছাড়া পুলিশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে আলাদা বৈঠক করে। বৈঠকে সিদ্ধান্ত ছিল যে, তারা প্রবেশপথ ও ভোটকেন্দ্রগুলোতে দায়িত্ব পালন করবেন। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তারা সেখানে দায়িত্ব পালন করেছেন। এতে প্রবেশপথগুলোতে বহিরাগতরা ঢুকতে পারেননি। বিশেষ করে তফসিল ঘোষণার পর বিশ্ববিদ্যালয়ে কারা যাতায়াত করছে, কারা বেশি তৎপর ছিলÑএসব বিষয়ে সার্বক্ষণিক নজর ছিল পুলিশের। এতে করে নিরাপত্তাবেষ্টিত একটি সুষ্ঠু ও অবাধ ভোটে পুলিশের ভূমিকা লক্ষ করা গেছে।
সূত্র জানায়, ডাকসুর ভোটকে কেন্দ্র করে ঢাবির প্রবেশপথ ছাড়াও ভেতরে পর্যাপ্ত পুলিশ সদস্যের উপস্থিতি ছিল। পাশাপাশি পুলিশের বিশেষায়িত ফোর্স র্যাব টহল ও বিজিবি সদস্য মোতায়েন ছিল।
পুলিশ জানিয়েছে, ভোটের পর উত্তেজনাকর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে একাধিক উদ্যোগ ছিল তাদের। কোনো প্রবেশপথে দুই প্রতিপক্ষকে এক স্থানে না রাখা, ভারী ব্যাগ তল্লাশি করা, ব্যারিকেড ভেঙে যাতে কেউ ভেতরে প্রবেশ করতে না পারেÑ সেদিকে লক্ষ করা, প্রবেশপথ ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোয় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েনের বিষয় নিশ্চিত করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সামলে নেওয়া হয়েছে। ঢাবির প্রবেশপথগুলোর বিভিন্ন স্থানে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপির নেতাকর্মীরা যেখানেই জড়ো হয়েছিলেন, সেখানে থাকা ওই দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাদের দলের নেতাকর্মীদের শান্ত থাকা এবং হট্টগোল পরিস্থিতি যাতে না হয়Ñসে জন্য আহ্বান জানিয়েছিল। পুলিশের আহ্বানে দলগুলোও নির্বিঘ্নে সাড়া দিয়েছে। এ ছাড়া পুলিশের সঙ্গে ঢাবির স্কাউটিং সদস্য, সিটিটিসির ডগ স্কোয়াড ও সোয়াট টিম সক্রিয় রাখা হয়েছিল। ভোট উপলক্ষে যাতে পূর্ণ কর্মদিবসে যানজট না হয়, সে জন্য ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে আলাদা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়েছিল। একাধিক সড়কে গাড়িগুলো পুলিশ বিকল্প সড়কে ঘুরিয়ে দিয়েছিল।
জুলাই বিপ্লবের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পুলিশের কর্মকাণ্ডে ঢিলেঢালা ভাব লক্ষ করা গেছে। এতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটে। এই পুলিশ দিয়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে কি নাÑতা নিয়ে বোদ্ধা মহলেও ছিল নানা প্রশ্ন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের (ডাকসু) উত্তেজনাকর পরিস্থিতি পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে কি না-সেটি নিয়েও ছিল সংশয়। এই সংশয়ের মধ্যেই ব্যাপক উত্তেজনায় ঠাঁসা দেশের ‘মিনি পার্লামেন্ট’খ্যাত ডাকসু নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ায় প্রশংসিত হয়েছে পুলিশ।
বিশেষ করে ভোটের পর, অর্থাৎ ফলাফলের আগে দেশের বড় দুটি রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রবেশমুখে অবস্থান নেন। সময় যত গড়িয়েছে, দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনাও তত ছড়িয়েছে। এমন পরিস্থিতি খুব দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে সামলেছে পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ঢাকা মহানগর পুলিশের একাধিক দায়িত্বশীল কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ডাকসু ভোটের তফসিল ঘোষণার আগেই তারা মাঠে সক্রিয় ছিল। বিশেষ করে ডাকসুর তফসিল ঘোষণার পর তারা আরো বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে।
ভোটের আগে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি কমিশনারের সভাপতিত্বে একাধিক সভা হয়। সেখানে রমনা জোনের পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ওই সভাগুলোতে পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) বিভিন্ন গোয়েন্দা তথ্য পর্যালোচনা করা হয়।
ভোটের আগে, ভোটের দিন ও ভোটের পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে কেমন নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে- তার পরিকল্পনা করে পুলিশ। সেসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ক্রাইম কন্ট্রোল সেন্টার থেকে একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তদারকি করেন। ওয়াকিটকিতে তথ্য পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফোর্স পাঠানো এবং হট্টগোল হওয়ার আগেই সেখান থেকে জনতাকে সরিয়ে দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছিল।
বিষয়টি জানতে চাইলে ডাকসু নির্বাচনে পুলিশের নিরাপত্তার অন্যতম সমন্বয়ক ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার মো. শফিকুল ইসলাম আমার দেশকে বলেন, ‘আমরা প্রায় এক মাস ধরে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে কাজ করছি। পর্যাপ্ত ফোর্স আমাদের মোতায়েন ছিল।’
ডিএমপির একাধিক পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ডাকসু নির্বাচনের আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্র, যাতায়াতের স্থল, ভোট গণনার স্থান ও সার্বিক চিত্রের তথ্য সংগ্রহ করে পুলিশ। শুধু তথ্য সংগ্রহই নয়, বরং এগুলো সঠিক কি নাÑতাও পুলিশি প্রথাগত সোর্স দিয়ে তারা যাচাই-বাছাই করেন। পরে সেগুলো নোট আকারে ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সভায় উপস্থাপন করা হলে সেগুলোর নিরাপত্তার ব্যাপারে বাড়তি উদ্যোগ নেওয়া হয়।
এ ছাড়া পুলিশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে আলাদা বৈঠক করে। বৈঠকে সিদ্ধান্ত ছিল যে, তারা প্রবেশপথ ও ভোটকেন্দ্রগুলোতে দায়িত্ব পালন করবেন। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তারা সেখানে দায়িত্ব পালন করেছেন। এতে প্রবেশপথগুলোতে বহিরাগতরা ঢুকতে পারেননি। বিশেষ করে তফসিল ঘোষণার পর বিশ্ববিদ্যালয়ে কারা যাতায়াত করছে, কারা বেশি তৎপর ছিলÑএসব বিষয়ে সার্বক্ষণিক নজর ছিল পুলিশের। এতে করে নিরাপত্তাবেষ্টিত একটি সুষ্ঠু ও অবাধ ভোটে পুলিশের ভূমিকা লক্ষ করা গেছে।
সূত্র জানায়, ডাকসুর ভোটকে কেন্দ্র করে ঢাবির প্রবেশপথ ছাড়াও ভেতরে পর্যাপ্ত পুলিশ সদস্যের উপস্থিতি ছিল। পাশাপাশি পুলিশের বিশেষায়িত ফোর্স র্যাব টহল ও বিজিবি সদস্য মোতায়েন ছিল।
পুলিশ জানিয়েছে, ভোটের পর উত্তেজনাকর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে একাধিক উদ্যোগ ছিল তাদের। কোনো প্রবেশপথে দুই প্রতিপক্ষকে এক স্থানে না রাখা, ভারী ব্যাগ তল্লাশি করা, ব্যারিকেড ভেঙে যাতে কেউ ভেতরে প্রবেশ করতে না পারেÑ সেদিকে লক্ষ করা, প্রবেশপথ ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোয় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েনের বিষয় নিশ্চিত করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সামলে নেওয়া হয়েছে। ঢাবির প্রবেশপথগুলোর বিভিন্ন স্থানে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপির নেতাকর্মীরা যেখানেই জড়ো হয়েছিলেন, সেখানে থাকা ওই দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাদের দলের নেতাকর্মীদের শান্ত থাকা এবং হট্টগোল পরিস্থিতি যাতে না হয়Ñসে জন্য আহ্বান জানিয়েছিল। পুলিশের আহ্বানে দলগুলোও নির্বিঘ্নে সাড়া দিয়েছে। এ ছাড়া পুলিশের সঙ্গে ঢাবির স্কাউটিং সদস্য, সিটিটিসির ডগ স্কোয়াড ও সোয়াট টিম সক্রিয় রাখা হয়েছিল। ভোট উপলক্ষে যাতে পূর্ণ কর্মদিবসে যানজট না হয়, সে জন্য ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে আলাদা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়েছিল। একাধিক সড়কে গাড়িগুলো পুলিশ বিকল্প সড়কে ঘুরিয়ে দিয়েছিল।
মাছ রক্ষার জন্য মা মাছ ধরা বন্ধের আহ্বান জানিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, আমাদের নদী ও সাগরে জেলেরা যেসব মাছ ধরে তা প্রাকৃতিক। এই মাছগুলো আমরা যদি রক্ষা না করি তাহলে আগামীতে মাছ পাবো না। তাই মাছ ধরা নিষিদ্ধ সময়ে আইন মানতে হবে। আইন মানলে প্রকৃতপক্ষে লাভবান হবে জেলেরা।
১৮ মিনিট আগেআইন উপদেষ্টা বলেন, তারা চেয়েছেন ইন্টেরিম গভর্নমেন্ট যেন তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকা পালন করেন, নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করেন। আমরা তাদের বলেছি নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য প্রধান উপদেষ্টা এমনকি এই অ্যাসুরেন্স (নিশ্চয়তা) দিয়েছেন- এখন থেকে প্রশাসন বা অন্য কোনো জায়গায় বড় বড় বদলির ব্যাপারটা তিনি নিজে দেখবেন।
২২ মিনিট আগেআইন উপদেষ্টা বলেন, তাদেরকে সাব-জেল বা অন্য কোথায় রাখা হবে, সেটা দেখা ও তদারকির দায়িত্ব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। ওনারা যেটা যথোপযুক্ত মনে করবেন, সেটাই করবেন। বুধবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা এসব কথা জানান।
১ ঘণ্টা আগেআইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, আমাদের বিরুদ্ধে সবদলই অভিযোগ করে। একদল বলে ওই দলের লোক আছে, আরেক দল বলে এই দলের লোক আছে। যেহেতু সবদলই অভিযোগ করে অন্য দলের লোক আছে, তার মানে হচ্ছে আমরা নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করছি।
২ ঘণ্টা আগে