
স্টাফ রিপোর্টার

সরকার স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় ফার্মাসিস্টদের যুক্ত করতে পদ সৃষ্টির কথা ভাবছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান। একই সাথে ক্যারিয়ার পরিকল্পনার ক্ষেত্রে কমিউনিটি ফার্মাসিস্টকে গুরুত্ব দিতে হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
শুক্রবার রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে বাংলাদেশ ফার্মেসি কাউন্সিলের উদ্যোগে আয়োজিত ‘স্বাস্থ্যসেবায় হাসপাতালে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের ভূমিকা এবং নিয়োগদান’ বিষয়ক অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ফার্মেসি কাউন্সিলের হাসপাতাল ফার্মাসি কমিটির সভাপতি মো. নাসের শাহরিয়ার জাহেদী সভাপতিত্বে একে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মোহাম্মাদ সাইদুর রাহমান, ফার্মেসি কাউন্সিলের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. চৌধুরি মাহমুদ হাসান।
মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফেডারেল অব এশিয়ান ফার্মাসিউটিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ড. ইউ লি চ্যাং। এছাড়াও ফার্মেসি কাউন্সিলেন সচিব মোহাম্মাদ মাহবুবুল হক, বাংলাদেশ ফার্মাসিস্ট ফোরামের সভাপতি মো. আজিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান তানভীর।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান বলেন, ‘বর্তমান চর্চা অনুযায়ী হাসপাতালে চিকিৎসক ও নার্সদের মধ্যে একটি সামঞ্জস্য রয়েছে। তবে ফার্মাসিস্ট একটি পৃথক বিষয়। নতুন গাইডলাইনে আমরা হাসপাতালে ফার্মাসিস্ট পদ সৃষ্টি করছি।’
তবে ক্যারিয়ার পরিকল্পনার ক্ষেত্রে কমিউনিটি ফার্মাসিস্টকেও মাথায় রাখতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অনেকে হয়ত বলবেন—ফার্মাসিস্ট দোকানে কোভাবে বসবে? আসলে মানি বা না মানি, আমাদের অনেক মানুষ ওখান থেকেই সেবা নিয়ে জীবন পার করেছেন। তারাও সমাজের একটি বড় অংশের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।’
এ সময় তিনি ফার্মাসি বিভাগের শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, 'পাঠ্যক্রমে পরিবর্তনের পাশাপাশি ফার্মাসি শিক্ষার্থীদের মানসিকতায়ও পরিবর্তন আনতে হবে। তাদের এমনভাবে উৎসাহিত করতে হবে যেন তারা স্বাস্থ্যসেবায় যুক্ত হতে আগ্রহী হয়। যেমন—চিকিৎসকরা শুরু থেকেই জানেন তাদের গ্রামে গিয়ে কাজ করতে হতে পারে, তেমনি এখানেও প্রতিষ্ঠিত করতে হবে যে, একজন গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টের উপস্থিতিতেই একটি ওষুধের দোকান ‘ফার্মেসি’ হিসেবে গণ্য হবে।'
বিশেষ সহকারী বলেন, ‘আমরা নতুন কিছু উদ্যোগ নিচ্ছি। এসব উদ্যোগকে স্বাগত জানাতে হবে। আমরা বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় ফার্মাসিস্টদের রাখার জন্য পদ তৈরি করছি। আপনাদেরও টিমওয়ার্কের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।’
একই সঙ্গে হাসপাতালের সেবার মান খারাপ হওয়ার পেছনে মূল কারণ হিসেবে সামর্থ্যের চেয়ে রোগীর সংখ্যা বেশি হওয়াকেও দায়ী করেছেন অধ্যাপক সায়েদুর রহমান।
ফার্মেসি কাউন্সিলের সভাপতি ও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমান বলেন, ৬ শত শয্যার হাসপাতালে ফার্মাসিস্টদের জন্য ছয়টি পদ নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এগুলো ব্লক পদ হিসেবে রাখা হয়েছে, যেখানে পদোন্নতির সুযোগ নেই। ফলে মেধাবী ফার্মাসিস্টরা এসব পদে আগ্রহ হারাতে পারেন। ভবিষ্যতে এই বিষয়গুলো নিয়ে ভাবতে হবে।'
সভাপতির বক্তব্যে নাসের শাহরিয়ার জাহেদী বলেন, আধুনিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ‘হসপিটাল ফার্মাসিস্ট’ ছাড়া গুণগত স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া আদৌ সম্ভব নয়। আমাদের দেশে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট ছাড়াই ওষুধ সংরক্ষণ, ডিসপেন্সিং ও ওষুধ বিতরণ করা হয়ে থাকে। গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট হাসপাতালে নিযুক্ত হলে এদেশের হাসপাতালে ডাক্তার, নার্স ও গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট তাদের পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
বিশেষ অতিথি অধ্যাপক ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান বলেন, 'জাতীয় ওষুধনীতি ২০১৬ এর ৪.৩ অনুচ্ছেদে ওষুধের যৌক্তিক ও নিরাপদ ব্যবহার সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ৪.৩ অনুচ্ছেদের ‘ঙ’ উপ-অনুচ্ছেদে দেশে পর্যায়ক্রমে সকল সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে আন্তঃবিভাগ ও বহির্বিভাগে ‘হসপিটাল ফার্মেসি’ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত তা বাস্তবায়ন হয়নি। দেশে সরকারি হাসপাতালগুলোতে (জেলা হাসপাতাল, মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল) ওষুধের নিরাপদ সংরক্ষণ, ওষুধের অপব্যবহার রোধ ও যৌক্তিক ব্যবহারে ফার্মাসিস্টের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রান্তিক পর্যায়ে ওষুধ বিপণন ও ডিস্পেন্সিং ব্যবস্থায় গুণগত পরিবর্তন আনয়নের লক্ষে সরকারি হাসপাতালগুলোতে উন্নততর বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণের লক্ষে বহির্বিভাগ ফার্মেসিতে একজন গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট ও আন্তঃবিভাগে প্রতি ৫০ (পঞ্চাশ) শয্যার বিপরীতে একজন গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট নিয়োগদান এবং নিয়োগকৃত ফার্মাসিস্টদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে পদোন্নতির লক্ষ্যে হসপিটাল ফার্মেসিতে পদবিন্যাস করা প্রয়োজন।
বাংলাদেশ ফার্মাসিস্ট ফোরামের সভাপতি আজিবুর রহমান বলেন, গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের তত্ত্বাবধানে দেশের ৯৮ ভাগ ওষুধ উৎপাদিত হচ্ছে। বিশ্বের প্রায় দেড় শতাধিক দেশে ওষুধ রপ্তানি হচ্ছে, করোনাকালীন সময়ে কোন গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট একদিনও ঘরে বসে থাকেনি, ফার্মাসিস্টদের তত্ত্বাবধানে যেমন গুণগত ওষুধ উৎপাদিত হচ্ছে তেমনি করে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের তত্ত্বাবধানে হসপিটাল ক্লিনিক্যাল ফার্মেসি প্র্যাকটিসের মাধ্যমে ওষুধের নিরাপদ ব্যবহারও নিশ্চিত হবে।

সরকার স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় ফার্মাসিস্টদের যুক্ত করতে পদ সৃষ্টির কথা ভাবছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান। একই সাথে ক্যারিয়ার পরিকল্পনার ক্ষেত্রে কমিউনিটি ফার্মাসিস্টকে গুরুত্ব দিতে হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
শুক্রবার রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে বাংলাদেশ ফার্মেসি কাউন্সিলের উদ্যোগে আয়োজিত ‘স্বাস্থ্যসেবায় হাসপাতালে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের ভূমিকা এবং নিয়োগদান’ বিষয়ক অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ফার্মেসি কাউন্সিলের হাসপাতাল ফার্মাসি কমিটির সভাপতি মো. নাসের শাহরিয়ার জাহেদী সভাপতিত্বে একে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মোহাম্মাদ সাইদুর রাহমান, ফার্মেসি কাউন্সিলের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. চৌধুরি মাহমুদ হাসান।
মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফেডারেল অব এশিয়ান ফার্মাসিউটিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ড. ইউ লি চ্যাং। এছাড়াও ফার্মেসি কাউন্সিলেন সচিব মোহাম্মাদ মাহবুবুল হক, বাংলাদেশ ফার্মাসিস্ট ফোরামের সভাপতি মো. আজিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান তানভীর।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান বলেন, ‘বর্তমান চর্চা অনুযায়ী হাসপাতালে চিকিৎসক ও নার্সদের মধ্যে একটি সামঞ্জস্য রয়েছে। তবে ফার্মাসিস্ট একটি পৃথক বিষয়। নতুন গাইডলাইনে আমরা হাসপাতালে ফার্মাসিস্ট পদ সৃষ্টি করছি।’
তবে ক্যারিয়ার পরিকল্পনার ক্ষেত্রে কমিউনিটি ফার্মাসিস্টকেও মাথায় রাখতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অনেকে হয়ত বলবেন—ফার্মাসিস্ট দোকানে কোভাবে বসবে? আসলে মানি বা না মানি, আমাদের অনেক মানুষ ওখান থেকেই সেবা নিয়ে জীবন পার করেছেন। তারাও সমাজের একটি বড় অংশের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।’
এ সময় তিনি ফার্মাসি বিভাগের শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, 'পাঠ্যক্রমে পরিবর্তনের পাশাপাশি ফার্মাসি শিক্ষার্থীদের মানসিকতায়ও পরিবর্তন আনতে হবে। তাদের এমনভাবে উৎসাহিত করতে হবে যেন তারা স্বাস্থ্যসেবায় যুক্ত হতে আগ্রহী হয়। যেমন—চিকিৎসকরা শুরু থেকেই জানেন তাদের গ্রামে গিয়ে কাজ করতে হতে পারে, তেমনি এখানেও প্রতিষ্ঠিত করতে হবে যে, একজন গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টের উপস্থিতিতেই একটি ওষুধের দোকান ‘ফার্মেসি’ হিসেবে গণ্য হবে।'
বিশেষ সহকারী বলেন, ‘আমরা নতুন কিছু উদ্যোগ নিচ্ছি। এসব উদ্যোগকে স্বাগত জানাতে হবে। আমরা বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় ফার্মাসিস্টদের রাখার জন্য পদ তৈরি করছি। আপনাদেরও টিমওয়ার্কের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।’
একই সঙ্গে হাসপাতালের সেবার মান খারাপ হওয়ার পেছনে মূল কারণ হিসেবে সামর্থ্যের চেয়ে রোগীর সংখ্যা বেশি হওয়াকেও দায়ী করেছেন অধ্যাপক সায়েদুর রহমান।
ফার্মেসি কাউন্সিলের সভাপতি ও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমান বলেন, ৬ শত শয্যার হাসপাতালে ফার্মাসিস্টদের জন্য ছয়টি পদ নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এগুলো ব্লক পদ হিসেবে রাখা হয়েছে, যেখানে পদোন্নতির সুযোগ নেই। ফলে মেধাবী ফার্মাসিস্টরা এসব পদে আগ্রহ হারাতে পারেন। ভবিষ্যতে এই বিষয়গুলো নিয়ে ভাবতে হবে।'
সভাপতির বক্তব্যে নাসের শাহরিয়ার জাহেদী বলেন, আধুনিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ‘হসপিটাল ফার্মাসিস্ট’ ছাড়া গুণগত স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া আদৌ সম্ভব নয়। আমাদের দেশে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট ছাড়াই ওষুধ সংরক্ষণ, ডিসপেন্সিং ও ওষুধ বিতরণ করা হয়ে থাকে। গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট হাসপাতালে নিযুক্ত হলে এদেশের হাসপাতালে ডাক্তার, নার্স ও গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট তাদের পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
বিশেষ অতিথি অধ্যাপক ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান বলেন, 'জাতীয় ওষুধনীতি ২০১৬ এর ৪.৩ অনুচ্ছেদে ওষুধের যৌক্তিক ও নিরাপদ ব্যবহার সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ৪.৩ অনুচ্ছেদের ‘ঙ’ উপ-অনুচ্ছেদে দেশে পর্যায়ক্রমে সকল সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে আন্তঃবিভাগ ও বহির্বিভাগে ‘হসপিটাল ফার্মেসি’ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত তা বাস্তবায়ন হয়নি। দেশে সরকারি হাসপাতালগুলোতে (জেলা হাসপাতাল, মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল) ওষুধের নিরাপদ সংরক্ষণ, ওষুধের অপব্যবহার রোধ ও যৌক্তিক ব্যবহারে ফার্মাসিস্টের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রান্তিক পর্যায়ে ওষুধ বিপণন ও ডিস্পেন্সিং ব্যবস্থায় গুণগত পরিবর্তন আনয়নের লক্ষে সরকারি হাসপাতালগুলোতে উন্নততর বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণের লক্ষে বহির্বিভাগ ফার্মেসিতে একজন গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট ও আন্তঃবিভাগে প্রতি ৫০ (পঞ্চাশ) শয্যার বিপরীতে একজন গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট নিয়োগদান এবং নিয়োগকৃত ফার্মাসিস্টদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে পদোন্নতির লক্ষ্যে হসপিটাল ফার্মেসিতে পদবিন্যাস করা প্রয়োজন।
বাংলাদেশ ফার্মাসিস্ট ফোরামের সভাপতি আজিবুর রহমান বলেন, গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের তত্ত্বাবধানে দেশের ৯৮ ভাগ ওষুধ উৎপাদিত হচ্ছে। বিশ্বের প্রায় দেড় শতাধিক দেশে ওষুধ রপ্তানি হচ্ছে, করোনাকালীন সময়ে কোন গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট একদিনও ঘরে বসে থাকেনি, ফার্মাসিস্টদের তত্ত্বাবধানে যেমন গুণগত ওষুধ উৎপাদিত হচ্ছে তেমনি করে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের তত্ত্বাবধানে হসপিটাল ক্লিনিক্যাল ফার্মেসি প্র্যাকটিসের মাধ্যমে ওষুধের নিরাপদ ব্যবহারও নিশ্চিত হবে।

রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে এক পথচারী নিহত হওয়ার ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি দেখে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন মেট্রোরেলের পুরো প্রকল্প অডিট করে এর নকশার পুনর্মূল্যায়ন জরুরি হয়ে পড়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তের জন্য তুরস্কের আট সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ দল ঢাকায় এসেছে।
৭ ঘণ্টা আগে
মাঠ থেকে দল নিবন্ধনের তথ্য আসছে, তা পর্যালোচনা চলছে। এ সপ্তাহের ভিতরে করে দেবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবলায়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
৮ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় ও পদ্ধতি সম্পর্কিত সুপারিশ চূড়ান্ত করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সোমবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে সাক্ষাৎ করে সুপারিশ জমা দেবে কমিশনের সদস্যরা। রোববার কমিশনের একজন সদস্য এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৮ ঘণ্টা আগে