স্পোর্টস রিপোর্টার
নবম গ্রেডের দাবিতে শাহবাগ মোড় আবারও অবরোধ করেছেন বেসরকারি ট্রেইনি চিকিৎসকরা। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা সড়ক ছাড়বেননা বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
রোববার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে শাহবাগ অবরোধ করেন চিকিৎসকরা।
বেলা দেড়টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সকাল থেকেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) বটতলা চত্বরে জড়ো হতে থাকেন ট্রেইনি চিকিৎসকরা। এরপর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন। এ সময় তারা ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে নানা ধরনের শ্লোগান দিতে থাকেন।
আন্দোলনরত শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত ডা. দীপু শিকদার আমার দেশকে বলেন, আমাদের দাবি নতুন নয়। ২০২২ সাল থেকে নবম গ্রেডের দাবিতে আন্দোলন করে এসেছি। এমনকি মারধরেরও শিকার হয়েছি। গত বছর ৫ হাজার টাকা বাড়ানো হয়। তখনো আমরা নবম গ্রেডের দাবি জানিয়েছি। কথাছিল বছরের শুরুতে দিয়ে দেবে কিন্তু তৎকালীন সরকার করেনি। তাই, আমরা রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছি।
মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত ডা. ফারহান বলেন, প্রতিবছরই স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দের প্রায় অর্ধেকই ফেরত যায়। আমলাদের গাড়ির তেলের খরচ, পিয়নের বেতনও আমাদের চেয়ে বেশি। অথচ আমরা দেশের মানুষের চিকিৎসা দেই। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনেও জীবনে ঝুঁকি নিয়ে আমরা চিকিৎসা দিয়োছি। কিন্তু আমাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। দাবি তুললেই ৫ হাজার টাকা বাড়ানো হয়। আমরা এর স্থায়ী সমাধান চাই। হয় নবম গ্রেড দিবে অথবা ৫০ হাজার টাকা দিতে হবে। এর বাইরে আমরা রাস্তা ছাড়ছি না।
এদিকে, দ্বিতীয় দফায় চিকিৎসকদের এই অবরোধকে কেন্দ্র করে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। শাহবাগ মোড়েই প্রস্তুত রাখা হয়েছে সাঁজোয়া যান এপিসি ও জলকামান। এমনকি প্রথম দফায় আন্দোলনের তুলনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যাপক উপস্থিতি দেখা গেছে।
প্রসঙ্গত, একই দাবিতে গত ২২ ডিসেম্বরও তারা শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছিলেন। তখন পাঁচ হাজার টাকা ভাতা বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিল সরকার
এর আগে ভাতা বাড়াতে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বেধে দিয়েছিলেন ট্রেইনি চিকিৎসকরা। দাবি না মানলে দেশের প্রায় ১৩ হাজার পোস্টগ্র্যাজুয়েট প্রাইভেট ট্রেইনি চিকিৎসক একযোগে কর্মবিরতিতে যাবেন বলে ঘোষণা দেওয়া হয়। কিন্তু বেধে দেওয়া সময়ের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হওয়ায় ২২ ডিসেম্বর ট্রেইনি চিকিৎসকরা আন্দোলন শুরু করেন। তাদেরই একটি অংশ শাহবাগ অবরোধ করে। পরে সরকার ট্রেইনি চিকিৎসকদের ভাতা ২৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ হাজার করার ঘোষণা দেয়। ট্রেইনি চিকিৎসকরা এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন।
নবম গ্রেডের দাবিতে শাহবাগ মোড় আবারও অবরোধ করেছেন বেসরকারি ট্রেইনি চিকিৎসকরা। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা সড়ক ছাড়বেননা বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
রোববার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে শাহবাগ অবরোধ করেন চিকিৎসকরা।
বেলা দেড়টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সকাল থেকেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) বটতলা চত্বরে জড়ো হতে থাকেন ট্রেইনি চিকিৎসকরা। এরপর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন। এ সময় তারা ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে নানা ধরনের শ্লোগান দিতে থাকেন।
আন্দোলনরত শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত ডা. দীপু শিকদার আমার দেশকে বলেন, আমাদের দাবি নতুন নয়। ২০২২ সাল থেকে নবম গ্রেডের দাবিতে আন্দোলন করে এসেছি। এমনকি মারধরেরও শিকার হয়েছি। গত বছর ৫ হাজার টাকা বাড়ানো হয়। তখনো আমরা নবম গ্রেডের দাবি জানিয়েছি। কথাছিল বছরের শুরুতে দিয়ে দেবে কিন্তু তৎকালীন সরকার করেনি। তাই, আমরা রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছি।
মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত ডা. ফারহান বলেন, প্রতিবছরই স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দের প্রায় অর্ধেকই ফেরত যায়। আমলাদের গাড়ির তেলের খরচ, পিয়নের বেতনও আমাদের চেয়ে বেশি। অথচ আমরা দেশের মানুষের চিকিৎসা দেই। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনেও জীবনে ঝুঁকি নিয়ে আমরা চিকিৎসা দিয়োছি। কিন্তু আমাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। দাবি তুললেই ৫ হাজার টাকা বাড়ানো হয়। আমরা এর স্থায়ী সমাধান চাই। হয় নবম গ্রেড দিবে অথবা ৫০ হাজার টাকা দিতে হবে। এর বাইরে আমরা রাস্তা ছাড়ছি না।
এদিকে, দ্বিতীয় দফায় চিকিৎসকদের এই অবরোধকে কেন্দ্র করে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। শাহবাগ মোড়েই প্রস্তুত রাখা হয়েছে সাঁজোয়া যান এপিসি ও জলকামান। এমনকি প্রথম দফায় আন্দোলনের তুলনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যাপক উপস্থিতি দেখা গেছে।
প্রসঙ্গত, একই দাবিতে গত ২২ ডিসেম্বরও তারা শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছিলেন। তখন পাঁচ হাজার টাকা ভাতা বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিল সরকার
এর আগে ভাতা বাড়াতে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বেধে দিয়েছিলেন ট্রেইনি চিকিৎসকরা। দাবি না মানলে দেশের প্রায় ১৩ হাজার পোস্টগ্র্যাজুয়েট প্রাইভেট ট্রেইনি চিকিৎসক একযোগে কর্মবিরতিতে যাবেন বলে ঘোষণা দেওয়া হয়। কিন্তু বেধে দেওয়া সময়ের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হওয়ায় ২২ ডিসেম্বর ট্রেইনি চিকিৎসকরা আন্দোলন শুরু করেন। তাদেরই একটি অংশ শাহবাগ অবরোধ করে। পরে সরকার ট্রেইনি চিকিৎসকদের ভাতা ২৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ হাজার করার ঘোষণা দেয়। ট্রেইনি চিকিৎসকরা এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন।
ভোটের দায়িত্ব পালনকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। আপনাদের যে কাজের দায়িত্ব পড়ুক না কেন, সেটা আইনসম্মত, নিউট্রালি, প্রফেশনালি করবেন।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বুধবার বিকেল ৫টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যম পোর্টালে এখনো জুয়া ও অনিরাপদ কনটেন্টের বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেমসজিদ ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা প্রণয়ন বিষয়ে কর্মশালা করেছে বাংলাদেশ মসজিদ মিশন। মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাটাবন সেন্ট্রাল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ কর্মশালা সভাপতিত্ব করেন মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন।
১০ ঘণ্টা আগে