• facebook
  • fb_group
  • twitter
  • tiktok
  • whatsapp
  • pinterest
  • youtube
  • linkedin
  • instagram
  • google
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বাণিজ্য
সারা দেশ
বিশ্ব
খেলা
আইন-আদালত
ধর্ম ও ইসলাম
বিনোদন
ফিচার
আমার দেশ পরিবার
ইপেপার
আমার দেশযোগাযোগশর্তাবলি ও নীতিমালাগোপনীয়তা নীতিডিএমসিএ
facebookfb_grouptwittertiktokwhatsapppinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার দেশ | সম্পাদক ও প্রকাশক, মাহমুদুর রহমান 
মাহমুদুর রহমান কর্তৃক ঢাকা ট্রেড সেন্টার (৮ম ফ্লোর), ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫ থেকে প্রকাশিত এবং আমার দেশ পাবলিকেশন লিমিটেড প্রেস, ৪৪৬/সি ও ৪৪৬/ডি, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত।
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ: ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।ফোন: ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল: info@dailyamardesh.comবার্তা: ফোন: ০৯৬৬৬-৭৪৭৪০০। ই-মেইল: news@dailyamardesh.comবিজ্ঞাপন: ফোন: +৮৮০-১৭১৫-০২৫৪৩৪ । ই-মেইল: ad@dailyamardesh.comসার্কুলেশন: ফোন: +৮৮০-০১৮১৯-৮৭৮৬৮৭ । ই-মেইল: circulation@dailyamardesh.com
ওয়েব মেইল
কনভার্টারআর্কাইভবিজ্ঞাপনসাইটম্যাপ
> জাতীয়

রাজসাক্ষী আব্দুল্লাহ আল-মামুন যা যা বলেছিলেন আদালতে

আমার দেশ অনলাইন
প্রকাশ : ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ১৮: ১৪
logo
রাজসাক্ষী আব্দুল্লাহ আল-মামুন যা যা বলেছিলেন আদালতে

আমার দেশ অনলাইন

প্রকাশ : ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ১৮: ১৪

জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায় স্বীকার করে রাজসাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছিলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড দেন।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রাজসাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে এ জবানবন্দি দেন তিনি। জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি বলেন…

রাজসাক্ষী হওয়ার কারণ:

তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনালে স্বজন হারানো পরিবারের আহাজারি ও আন্দোলনে সংগঠিত নৃশংসতা দেখে আমার রাজসাক্ষী হওয়ার সিদ্ধান্তটি যৌক্তিক ছিলো বলে আমি মনে করি।

লাশ আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে:

তিনি বলেন, আন্দোলনে মানুষ মেরেছে, আবার কতগুলো লাশ একত্রিত করে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। আবার চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা দিতে বাধা দেয়া হয়েছে। এসব বীভৎসতা আমাকে ভীষণ ভাবে মর্মাহত করেছে।

গণহত্যার দায় আমি এড়াতে পারি না:

তিনি বলেন, পুলিশ একটি ট্রিকি চাকরি করে। পুলিশের বিরুদ্ধে সব সময়ই বিভিন্ন অভিযোগ আসে। কিন্তু আমার সাড়ে ৩৬ বছরের পুলিশে চাকরি করার সময় আমার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আসেনি। আমি পুলিশের আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব পালনের শেষ সময়ে এসে এত বড় গণহত্যার দায় আমি এড়াতে পারি না। এজন্য আমি দেশবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থী।

র‌্যাব-১ এ টিআইএফ নামে গোপন বন্দিশালা ছিল:

মামুন জবানবন্দিতে বলেন, র‌্যাব-১ এ টিআইএফ নামে গোপন বন্দিশালা ছিল। অন্যান্য র‌্যাবের ইউনিটে ছিল এমন বন্দিশালা। রাজনৈতিক ভিন্নমত ও সরকারের জন্য হুমকি হয়- এমন মানুষদের ধরে আনা হতো এখানে।

কখনো নির্দেশনা দিতেন তারেক সিদ্দিকী:

মামুন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে আসতো এসব নির্দেশনা। কখনো নির্দেশনা দিতেন তারেক সিদ্দিকী। আর আয়নাঘরে আটক ও ক্রসফায়ারে হত্যার মতো কাজগুলো করতেন র‌্যাবের এডিসি অপারেশন ও গোয়েন্দা বিভাগের পরিচালক।

২০১৮ সালের পর পুলিশে রাজনৈতিক প্রভাব আরো বেড়ে যায়:

জবানবন্দিতে সাবেক এই আইজিপি বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর পুলিশে রাজনৈতিক প্রভাব আরো বেড়ে যায়। প্রভাবশালী হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠেন কিছু কিছু কর্মকর্তা। ঊর্ধ্বতন রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে তাদের সরাসরি যোগাযোগ ছিল।

যেসব কর্মকর্তা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় বৈঠক করতেন:

সাবেক আইজিপি বলেন, এসব কর্মকর্তা প্রায় রাতেই সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বাসায় বৈঠক করতেন। গোপন সেসব বৈঠক গভীর রাত পর্যন্ত চলত। বৈঠকে অংশ নেওয়া কর্মকর্তারা হলেন- সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিবিপ্রধান হারুনুর রশীদ, এসবির মনিরুল ইসলাম, ঢাকার ডিআইজি নুরুল ইসলাম, অ্যাডিশনাল ডিআইজি বিপ্লব কুমার, এএসপি কাফী, ওসি মাজহার, ফোরকান অপূর্বসহ আরো অনেকে। এর মধ্যে কারও কারও সঙ্গে শেখ হাসিনার সরাসরি যোগাযোগ ছিল।

চেইন অব কমান্ড মানতেন না কর্মকর্তা:

রাজসাক্ষী মামুন আরো বলেন, সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলের ব্যক্তিদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ থাকায় চেইন অব কমান্ড মানতেন না এসব কর্মকর্তা।

দুইটি গ্রুপ যে সব কর্মকাণ্ড চালাত:

তার দাবি, আমি চাইতাম তারা (পুলিশ কর্মকর্তারা) পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করুক। মূলত পুলিশ বাহিনীতে গড়ে তোলা দুটি গ্রুপই এসব কর্মকাণ্ড চালাত। এছাড়া দুই গ্রুপের নেতৃত্বদানকারীরা চাইতেন তাদের নিজস্ব বলয়ের লোকজন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পোস্টিং পাক এবং ঢাকায় থাকুক।

আসাদুজ্জামান খান কামালের নির্দেশে সমন্বয়কদের মানসিক নির্যাতন:

সমন্বয়কদের আটক ও নির্যাতনের বিষয়ে মামুন বলেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের নির্দেশে সমন্বয়কদের আটক করে মানসিক নির্যাতন করা হয়। একইসঙ্গে আন্দোলন প্রত্যাহারের বক্তব্য দিতে বাধ্য করা হয়।

এ বছরের ২৪ মার্চ মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন। তিনি জানান, স্বেচ্ছায় আসামি থেকে রাজসাক্ষী হয়ে সত্য উন্মোচন করতে চান তিনি।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মাহমুদুর রহমান কর্তৃক প্রকাশিত এবং আল-ফালাহ প্রিন্টিং প্রেস, ৪২৩, এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭ থেকে এবং অস্থায়ীভাবে মিডিয়া প্রিন্টার্স লি. ৪৪৬/এইচ, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ : ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম এভিণিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫। পিএবিএক্স : ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল : info@dailyamardesh.com

জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায় স্বীকার করে রাজসাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছিলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড দেন।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রাজসাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে এ জবানবন্দি দেন তিনি। জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি বলেন…

বিজ্ঞাপন

রাজসাক্ষী হওয়ার কারণ:

তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনালে স্বজন হারানো পরিবারের আহাজারি ও আন্দোলনে সংগঠিত নৃশংসতা দেখে আমার রাজসাক্ষী হওয়ার সিদ্ধান্তটি যৌক্তিক ছিলো বলে আমি মনে করি।

লাশ আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে:

তিনি বলেন, আন্দোলনে মানুষ মেরেছে, আবার কতগুলো লাশ একত্রিত করে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। আবার চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা দিতে বাধা দেয়া হয়েছে। এসব বীভৎসতা আমাকে ভীষণ ভাবে মর্মাহত করেছে।

গণহত্যার দায় আমি এড়াতে পারি না:

তিনি বলেন, পুলিশ একটি ট্রিকি চাকরি করে। পুলিশের বিরুদ্ধে সব সময়ই বিভিন্ন অভিযোগ আসে। কিন্তু আমার সাড়ে ৩৬ বছরের পুলিশে চাকরি করার সময় আমার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আসেনি। আমি পুলিশের আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব পালনের শেষ সময়ে এসে এত বড় গণহত্যার দায় আমি এড়াতে পারি না। এজন্য আমি দেশবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থী।

র‌্যাব-১ এ টিআইএফ নামে গোপন বন্দিশালা ছিল:

মামুন জবানবন্দিতে বলেন, র‌্যাব-১ এ টিআইএফ নামে গোপন বন্দিশালা ছিল। অন্যান্য র‌্যাবের ইউনিটে ছিল এমন বন্দিশালা। রাজনৈতিক ভিন্নমত ও সরকারের জন্য হুমকি হয়- এমন মানুষদের ধরে আনা হতো এখানে।

কখনো নির্দেশনা দিতেন তারেক সিদ্দিকী:

মামুন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে আসতো এসব নির্দেশনা। কখনো নির্দেশনা দিতেন তারেক সিদ্দিকী। আর আয়নাঘরে আটক ও ক্রসফায়ারে হত্যার মতো কাজগুলো করতেন র‌্যাবের এডিসি অপারেশন ও গোয়েন্দা বিভাগের পরিচালক।

২০১৮ সালের পর পুলিশে রাজনৈতিক প্রভাব আরো বেড়ে যায়:

জবানবন্দিতে সাবেক এই আইজিপি বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর পুলিশে রাজনৈতিক প্রভাব আরো বেড়ে যায়। প্রভাবশালী হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠেন কিছু কিছু কর্মকর্তা। ঊর্ধ্বতন রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে তাদের সরাসরি যোগাযোগ ছিল।

যেসব কর্মকর্তা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় বৈঠক করতেন:

সাবেক আইজিপি বলেন, এসব কর্মকর্তা প্রায় রাতেই সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বাসায় বৈঠক করতেন। গোপন সেসব বৈঠক গভীর রাত পর্যন্ত চলত। বৈঠকে অংশ নেওয়া কর্মকর্তারা হলেন- সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিবিপ্রধান হারুনুর রশীদ, এসবির মনিরুল ইসলাম, ঢাকার ডিআইজি নুরুল ইসলাম, অ্যাডিশনাল ডিআইজি বিপ্লব কুমার, এএসপি কাফী, ওসি মাজহার, ফোরকান অপূর্বসহ আরো অনেকে। এর মধ্যে কারও কারও সঙ্গে শেখ হাসিনার সরাসরি যোগাযোগ ছিল।

চেইন অব কমান্ড মানতেন না কর্মকর্তা:

রাজসাক্ষী মামুন আরো বলেন, সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলের ব্যক্তিদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ থাকায় চেইন অব কমান্ড মানতেন না এসব কর্মকর্তা।

দুইটি গ্রুপ যে সব কর্মকাণ্ড চালাত:

তার দাবি, আমি চাইতাম তারা (পুলিশ কর্মকর্তারা) পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করুক। মূলত পুলিশ বাহিনীতে গড়ে তোলা দুটি গ্রুপই এসব কর্মকাণ্ড চালাত। এছাড়া দুই গ্রুপের নেতৃত্বদানকারীরা চাইতেন তাদের নিজস্ব বলয়ের লোকজন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পোস্টিং পাক এবং ঢাকায় থাকুক।

আসাদুজ্জামান খান কামালের নির্দেশে সমন্বয়কদের মানসিক নির্যাতন:

সমন্বয়কদের আটক ও নির্যাতনের বিষয়ে মামুন বলেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের নির্দেশে সমন্বয়কদের আটক করে মানসিক নির্যাতন করা হয়। একইসঙ্গে আন্দোলন প্রত্যাহারের বক্তব্য দিতে বাধ্য করা হয়।

এ বছরের ২৪ মার্চ মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন। তিনি জানান, স্বেচ্ছায় আসামি থেকে রাজসাক্ষী হয়ে সত্য উন্মোচন করতে চান তিনি।

আমার দেশের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

বিষয়:

আমার দেশআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালচৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন
সর্বশেষ
১

বিশ্বকাপের ৩২ দল চূড়ান্ত, বাকি রইল ১৬

২

এই রায় শুধু হাসিনার অপরাধের বিচার নয়, স্বৈরশাসনের কবর

৩

হাসিনার রায় আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় তাৎপর্যপূর্ণ দৃষ্টান্ত: আ স ম রব

৪

‘লেডি ফেরাউন হাসিনা হাজার হাজার মায়ের বুক খালি করেছে’

৫

রাজধানীতে যুবদল নেতাকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত

এই রায় শুধু হাসিনার অপরাধের বিচার নয়, স্বৈরশাসনের কবর

মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত সাবেক স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের মাটিতে সকল ধরনের স্বৈরশাসকদের কবর রচিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

৮ মিনিট আগে

রাজধানীতে যুবদল নেতাকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আজ সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে পল্লবী সেকশন-১২ এ অবস্থিত বিক্রমপুর হার্ডওয়্যার অ্যান্ড স্যানিটারিতে বসে থাকা অবস্থায় পল্লবী থানা যুবদল সদস্য সচিব গোলাম কিবরিয়াকে মোটরসাইকেলযোগে এসে তিনজন দুর্বৃত্ত ভেতরে ঢুকে তার মাথা, বুকে ও পিঠে পিস্তল ঠেকিয়ে ৭ রাউন্ড গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস

১৭ মিনিট আগে

এই রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

১৮ মিনিট আগে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা, কে এই বিচারক গোলাম মর্তুজা

মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য পুনঃগঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদার বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারক। তিনি ফেনী জেলার ফুলগাজী উপজেলার আনন্দপুর ইউনিয়নের হাসানপুর মজুমদার বাড়ির বাসিন্দা।

৩০ মিনিট আগে
এই রায় শুধু হাসিনার অপরাধের বিচার নয়, স্বৈরশাসনের কবর

এই রায় শুধু হাসিনার অপরাধের বিচার নয়, স্বৈরশাসনের কবর

রাজধানীতে যুবদল নেতাকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা

রাজধানীতে যুবদল নেতাকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা

এই রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

এই রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা, কে এই বিচারক গোলাম মর্তুজা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা, কে এই বিচারক গোলাম মর্তুজা