স্টাফ রিপোর্টার
মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন জেলেদের জন্য দুঃস্থদের খাদ্য সহায়তা (ভিজিএফ) কার্ড বাড়ানোর চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। এরই অংশ হিসেবে নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সরকার সব জেলেকে ভিজিএফ কার্ড দেবে বলে জানান তিনি। পাশাপাশি জেলেদের দেওয়া চালের পরিমাণ বাড়ানোর কথা ভাবছে সরকার।
মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতির ১২তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে ফরিদা আখতার বলেন, ‘জেলেদের জন্য দেওয়া ৪৫ বা ২৫ কেজি কোনো চাল না। এটা দিয়ে আসলে কিছু হয় না। এটা দিতে আমারও লজ্জা লাগে। কিন্তু এখন কোনো উপায় নেই। সে জন্য আমরা দুটো কাজ করার চেষ্টা করছি এর মধ্যে একটা হচ্ছে জেলেদের সংখ্যা যেটা আছে, তাদের সবাইকে যেন আমরা (ভিজিএফ কার্ডের চাল) দিতে পারি সেই চেষ্টা করব। কারণ আমরা সব জেলেকে দিতে পারিনি। এ ছাড়া প্রতি জেলে পরিবারকে যেন ৫০ কেজি চাল দেওয়া যায় আমরা সেটারও চেষ্টা করছি।
এর আগে উপদেষ্টার কাছে ছয় দফা দাবি তুলে ধরেন সমিতির নেতার। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, ২০১৩ সালের পরিপত্র পরিবর্তন করে ২০০৮ সালের পরিপত্র বহাল রাখা; খাদ্য বা অন্যান্য সামগ্রী বিতরণের জন্য তালিকা করার ক্ষেত্রে মৎস্যজীবী প্রতিনিধির স্বাক্ষর বাধ্যতামূলক করা; মৎস্যজীবীদের জন্য একটি স্বতন্ত্র্য ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত করা; ভিজিএফের ৪০ কেজির পরিবর্তে ৬০ কেজি চাল ও নগদ দুই হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া এবং কোনো জেলে নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে মারা গেলে তার পরিবারের পুনর্বাসনের জন্য এককালীন ৫ লাখ টাকা সমিতির সুপারিশের মাধ্যমে দেওয়া।
এ ছাড়া কোস্টগার্ড, নৌ-পুলিশ ও মৎস্য বিভাগের পরিচালিত অভিযানে মৎস্যজীবী সমিতির মনোনীত মাঝিকে অবশ্যই নিয়োগ দেওয়া।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসরাইল পন্ডিত। সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল মীরের সঞ্চালনায় এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বরিশাল জজ কোর্টের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মো. হুমায়ুন কবির, বিজিবি ট্রাইব্যুনালের সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এম হেলাল উদ্দিন, বাংলাদেশ সংযুক্ত শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মোসাদেক হোসেন স্বপন প্রমুখ।
মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন জেলেদের জন্য দুঃস্থদের খাদ্য সহায়তা (ভিজিএফ) কার্ড বাড়ানোর চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। এরই অংশ হিসেবে নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সরকার সব জেলেকে ভিজিএফ কার্ড দেবে বলে জানান তিনি। পাশাপাশি জেলেদের দেওয়া চালের পরিমাণ বাড়ানোর কথা ভাবছে সরকার।
মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতির ১২তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে ফরিদা আখতার বলেন, ‘জেলেদের জন্য দেওয়া ৪৫ বা ২৫ কেজি কোনো চাল না। এটা দিয়ে আসলে কিছু হয় না। এটা দিতে আমারও লজ্জা লাগে। কিন্তু এখন কোনো উপায় নেই। সে জন্য আমরা দুটো কাজ করার চেষ্টা করছি এর মধ্যে একটা হচ্ছে জেলেদের সংখ্যা যেটা আছে, তাদের সবাইকে যেন আমরা (ভিজিএফ কার্ডের চাল) দিতে পারি সেই চেষ্টা করব। কারণ আমরা সব জেলেকে দিতে পারিনি। এ ছাড়া প্রতি জেলে পরিবারকে যেন ৫০ কেজি চাল দেওয়া যায় আমরা সেটারও চেষ্টা করছি।
এর আগে উপদেষ্টার কাছে ছয় দফা দাবি তুলে ধরেন সমিতির নেতার। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, ২০১৩ সালের পরিপত্র পরিবর্তন করে ২০০৮ সালের পরিপত্র বহাল রাখা; খাদ্য বা অন্যান্য সামগ্রী বিতরণের জন্য তালিকা করার ক্ষেত্রে মৎস্যজীবী প্রতিনিধির স্বাক্ষর বাধ্যতামূলক করা; মৎস্যজীবীদের জন্য একটি স্বতন্ত্র্য ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত করা; ভিজিএফের ৪০ কেজির পরিবর্তে ৬০ কেজি চাল ও নগদ দুই হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া এবং কোনো জেলে নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে মারা গেলে তার পরিবারের পুনর্বাসনের জন্য এককালীন ৫ লাখ টাকা সমিতির সুপারিশের মাধ্যমে দেওয়া।
এ ছাড়া কোস্টগার্ড, নৌ-পুলিশ ও মৎস্য বিভাগের পরিচালিত অভিযানে মৎস্যজীবী সমিতির মনোনীত মাঝিকে অবশ্যই নিয়োগ দেওয়া।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসরাইল পন্ডিত। সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল মীরের সঞ্চালনায় এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বরিশাল জজ কোর্টের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মো. হুমায়ুন কবির, বিজিবি ট্রাইব্যুনালের সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এম হেলাল উদ্দিন, বাংলাদেশ সংযুক্ত শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মোসাদেক হোসেন স্বপন প্রমুখ।
মসজিদ ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা প্রণয়ন বিষয়ে কর্মশালা করেছে বাংলাদেশ মসজিদ মিশন। মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাটাবন সেন্ট্রাল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ কর্মশালা সভাপতিত্ব করেন মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন।
২৯ মিনিট আগেতৌহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, প্রত্যেকে নিজ নিজ কাজ করবে- আমরা এটাই মনে করি। মানবাধিকার সংগঠনগুলো তাদের কাজ করবে। তবে সরকারের পক্ষে তাদের সবকিছু মেনে নেওয়া কখনোই সম্ভব হবে না।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় ও পদ্ধতি নিয়ে বিশেষ আদেশের খসড়া আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে জমা দেবেন বিশেষজ্ঞরা।
২ ঘণ্টা আগেদেশে গত একযুগে ৬৭ হাজার ৮৯০টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে এক লাখ ১৬ হাজার ৭২৬ জন নিহত এবং এক লাখ ৬৫ হাজার ২১ জন আহত হয়েছেন। ২০১৪ থেকে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হতাহতের এই পরিসংখ্যান জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
৩ ঘণ্টা আগে