অভিভাবক ঐক্য ফোরামের বিবৃতি
বিশেষ প্রতিনিধি
শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম।
সোমবার এক বিবৃতিতে ফোরামের সভাপতি মো: জিয়াউল কবির দুলু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করার জন্য মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে আহ্বান জানান তিনি।
জিয়াউল কবির দুলু বলেন, সরকারি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে আশানুরূপ কোনো লেখাপড়া হয় না। কতিপয় শিক্ষক নৈতিকতা বিবর্জিত হয়ে শিক্ষার্থীদেরকে পরীক্ষার খাতায় কম নম্বর দিয়ে, ফেল করানোর ভয়ভীতি প্রদর্শন করে শিক্ষার্থীদের নিজ কোচিং সেন্টারে যেতে বাধ্য করে এবং অভিভাবকরা অনুপায় হয়ে সন্তানকে পরীক্ষায় ফলাফল ভাল করানোর জন্যই শিক্ষকের কোচিংয়ে পাঠাতে উৎসাহিত হয়।
তিনি বলেন, শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধের জন্য হাইকোর্টে আমার দাখিল করা রিট মামলার আদেশের প্রেক্ষিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১২ সালে একটি নীতিমালা জারি করেন। ওই নীতিমালায় বলা হয়েছে শিক্ষকরা নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রীদেরকে কোচিং বা প্রাইভেট পড়াতে পারবেন না। এজন্য একটি মনিটরিং কমিটিও গঠন করা হয়েছিল। গত ১৩ বছরে রাজধানী ঢাকায় বিভাগীয় কমিশনের দপ্তরে ওই মনিটরিং কমিটির মাত্র একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ঢাকা বিভাগের কমিশনার অফিসের কর্মকর্তারা আদৌ এই মনিটরিং কমিটির খোঁজ জানেন না। এই সুযোগে কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান অধ্যক্ষ/প্রধান শিক্ষক ও গভর্নিং বডি/এডহক কমিটির চেয়ারম্যান ও সদস্যদেরকে মাসিক হারে চাঁদা দিয়ে ম্যানেজ করে কোচিং বাণিজ্য ও শিক্ষা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে।
দুলু বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও মাউশি সম্প্রতি শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করার নীতিমালাটি ওয়েবসাইটে সার্কুলার আকারে জারি করে শিক্ষকদের সতর্ক করে দিয়েছেন। কিন্তু এই লোক দেখানো বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ঘুণে ধরা সমাজের কতিপয় নৈতিকতা বিবর্জিত শিক্ষককে এই অনৈতিক কোচিং ব্যবসা থেকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব না। এ জন্য প্রয়োজন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে সারাদেশে সাঁড়াশি অভিযান চালানো। এর ফলেই মনে হয় কোচিং বাণিজ্য দমিয়ে রাখা সম্ভব। এবং পাশাপাশি কোচিং বাণিজ্য বন্ধে আইন প্রণয়ন করেই শিক্ষকদেরকে ক্লাসরুমে ফিরিয়ে আনতে হবে নতুবা শিক্ষাকে বা আগামী প্রজন্মকে রক্ষা করা সম্ভব নয়।
এমএস
শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম।
সোমবার এক বিবৃতিতে ফোরামের সভাপতি মো: জিয়াউল কবির দুলু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করার জন্য মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে আহ্বান জানান তিনি।
জিয়াউল কবির দুলু বলেন, সরকারি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে আশানুরূপ কোনো লেখাপড়া হয় না। কতিপয় শিক্ষক নৈতিকতা বিবর্জিত হয়ে শিক্ষার্থীদেরকে পরীক্ষার খাতায় কম নম্বর দিয়ে, ফেল করানোর ভয়ভীতি প্রদর্শন করে শিক্ষার্থীদের নিজ কোচিং সেন্টারে যেতে বাধ্য করে এবং অভিভাবকরা অনুপায় হয়ে সন্তানকে পরীক্ষায় ফলাফল ভাল করানোর জন্যই শিক্ষকের কোচিংয়ে পাঠাতে উৎসাহিত হয়।
তিনি বলেন, শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধের জন্য হাইকোর্টে আমার দাখিল করা রিট মামলার আদেশের প্রেক্ষিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১২ সালে একটি নীতিমালা জারি করেন। ওই নীতিমালায় বলা হয়েছে শিক্ষকরা নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রীদেরকে কোচিং বা প্রাইভেট পড়াতে পারবেন না। এজন্য একটি মনিটরিং কমিটিও গঠন করা হয়েছিল। গত ১৩ বছরে রাজধানী ঢাকায় বিভাগীয় কমিশনের দপ্তরে ওই মনিটরিং কমিটির মাত্র একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ঢাকা বিভাগের কমিশনার অফিসের কর্মকর্তারা আদৌ এই মনিটরিং কমিটির খোঁজ জানেন না। এই সুযোগে কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান অধ্যক্ষ/প্রধান শিক্ষক ও গভর্নিং বডি/এডহক কমিটির চেয়ারম্যান ও সদস্যদেরকে মাসিক হারে চাঁদা দিয়ে ম্যানেজ করে কোচিং বাণিজ্য ও শিক্ষা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে।
দুলু বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও মাউশি সম্প্রতি শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করার নীতিমালাটি ওয়েবসাইটে সার্কুলার আকারে জারি করে শিক্ষকদের সতর্ক করে দিয়েছেন। কিন্তু এই লোক দেখানো বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ঘুণে ধরা সমাজের কতিপয় নৈতিকতা বিবর্জিত শিক্ষককে এই অনৈতিক কোচিং ব্যবসা থেকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব না। এ জন্য প্রয়োজন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে সারাদেশে সাঁড়াশি অভিযান চালানো। এর ফলেই মনে হয় কোচিং বাণিজ্য দমিয়ে রাখা সম্ভব। এবং পাশাপাশি কোচিং বাণিজ্য বন্ধে আইন প্রণয়ন করেই শিক্ষকদেরকে ক্লাসরুমে ফিরিয়ে আনতে হবে নতুবা শিক্ষাকে বা আগামী প্রজন্মকে রক্ষা করা সম্ভব নয়।
এমএস
ভারতের সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষায় ভূরুঙ্গামারী, থানচি ও মেহেরপুরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নতুন তিনটি ব্যাটালিয়ন গঠন করা হচ্ছে। এই তিন ব্যাটালিয়নসহ বিজিবির জন্য মোট ২ হাজার ২৫৮টি নতুন পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সীমান্ত-১ শাখা থেকে মঙ্গলবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিন দ্বীপে নৌযান চলাচলের জন্য পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। বুধবার মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেতিনি আরো বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় ও এসেম্বলিতে তামাকের ক্ষতিকারক দিকগুলো তুলে ধরতে হবে। এছাড়া শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের সময়েও এ বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। এ সময় উপদেষ্টা তামাকমুক্ত বিদ্যালয় ক্যাম্পাস গড়ে তুলতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
৩ ঘণ্টা আগে