স্টাফ রিপোর্টার
জুলাই সনদ বাস্তবায় প্রক্রিয়া রাজনীতিতে যে অচল অবস্থা তৈরি হয়েছে, তা নিরসনের উদ্যেগ নিয়েছে গণতন্ত্র মঞ্চ। সংগঠনটি গতকাল সোমবার রাজধানীর হাতিরপুলে মঞ্চের শীর্ষ সংগঠন গণসংহতি আন্দোলন অফিসে কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবির নেতৃত্বাধীন বাম গণতান্ত্রিক জোটের সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া কিভাবে হবে এবং বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্য যে জটিলতা তৈরি হয়েছে, তা নিরসন কিভাবে করা যায় সেই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
এর আগে, বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা করেছিল কমিশন। ২৯টি দল লিখিতভাবে তাদের মতামত কমিশনকে পাঠিয়েছিল। বাস্তবায়নের পদ্ধতি প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভিন্নতা প্রকট। বিশেষ করে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)—এই তিন দল তিন ধরনের পদ্ধতির কথা বলেছে।
বৈঠকে ছিলেন এমন একাধিক নেতা আমার দেশকে জানান, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো মধ্য একটা মতবিরোধ সৃষ্টি হয়েছে। একেক দল একেকভাবে বাস্তবায়ন করার পক্ষে মতামত দিচ্ছে। দলগুলোর মধ্য এমন মতবিরোধে আটকে আছে জুলাই সনদ সাক্ষর।
বিশেষ সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের বাস্তবায়ন চায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। আর বিএনপি চায় সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো আগামী জাতীয় সংসদ গঠনের দুই বছরের মধ্যে বাস্তবায়নের পক্ষে বিএনপি।
বৈঠকের বিষয়ে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক আমার দেশকে জানান, জুলাই সনদ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্য যে মতপার্থক্যের তৈরি হয়েছে, তা নিরসনের জন্য আমরা দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করছি। তার ধারাবাহিকতায় আজকে আমরা বাম কয়েকটি দলের সঙ্গে বসেছি। সেখানে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে তাদের মতামত শুনেছি।
তিনি আরো বলেন, সামনে আমরা বিএনপি ও জামায়াত ইসলামীর সঙ্গেও বসবো।
সিপিবির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স আমার দেশকে বলেন, গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আজকে আমাদের একটি মতবিনিময় হয়ছে। এখানে আমরা জুলাই সনদ ও সংস্কার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বিশেষ করে আমরা বলেছি জুলাই বাস্তবায়নে গণভোট বা বিশেষ সাংবিধানিক আদেশে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরিবেশ আমাদের দেশে নাই।
ঐকমত্য কমিশন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের যেসব বিষয়ে দ্বিমত রয়েছে এবং অন্যান্য দলের যে বিষয়ে দ্বিমত আছে সেগুলো নিয়ে কমিশন আলোচনা করতে পারে। এইক্ষেত্রে দলগুলো আলাদা আলাদা করে বৈঠক করতে পারে।
গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, জুলাই সনদের বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। গণতন্ত্র মঞ্চ এ নিয়ে কয়েকদিনের মধ্য আরো অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করবে।
জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে দলগুলোর মধ্যকার মতানৈক্য দূর করে বৃহত্তর ঐকমত্য তৈরির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে মতবিনিময় করছে গণতন্ত্র মঞ্চভুক্ত দলগুলো। এরই ধারাবাহিকতায় আজকের বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পরে গত সংহতি আন্দোলনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৈঠকে নেতৃবৃন্দ চলমান রাজনৈতিক সংকট ও সমাধান নিয়ে আলোচনা করেন। সেইসঙ্গে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের পথরেখা নিয়ে আলোচনা করেন তারা।
বৈঠক গণতন্ত্র মঞ্চের জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আর বাম দলগুলোর মধ্য বাসদ, বাসদ মাক্সবাদী, কমিউনিস্ট পার্টি, সিপিবির নতুন নেতৃত্বসহ বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জেএসডির জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি তানিয়া রব, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম।
জুলাই সনদ বাস্তবায় প্রক্রিয়া রাজনীতিতে যে অচল অবস্থা তৈরি হয়েছে, তা নিরসনের উদ্যেগ নিয়েছে গণতন্ত্র মঞ্চ। সংগঠনটি গতকাল সোমবার রাজধানীর হাতিরপুলে মঞ্চের শীর্ষ সংগঠন গণসংহতি আন্দোলন অফিসে কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবির নেতৃত্বাধীন বাম গণতান্ত্রিক জোটের সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া কিভাবে হবে এবং বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্য যে জটিলতা তৈরি হয়েছে, তা নিরসন কিভাবে করা যায় সেই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
এর আগে, বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা করেছিল কমিশন। ২৯টি দল লিখিতভাবে তাদের মতামত কমিশনকে পাঠিয়েছিল। বাস্তবায়নের পদ্ধতি প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভিন্নতা প্রকট। বিশেষ করে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)—এই তিন দল তিন ধরনের পদ্ধতির কথা বলেছে।
বৈঠকে ছিলেন এমন একাধিক নেতা আমার দেশকে জানান, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো মধ্য একটা মতবিরোধ সৃষ্টি হয়েছে। একেক দল একেকভাবে বাস্তবায়ন করার পক্ষে মতামত দিচ্ছে। দলগুলোর মধ্য এমন মতবিরোধে আটকে আছে জুলাই সনদ সাক্ষর।
বিশেষ সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের বাস্তবায়ন চায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। আর বিএনপি চায় সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো আগামী জাতীয় সংসদ গঠনের দুই বছরের মধ্যে বাস্তবায়নের পক্ষে বিএনপি।
বৈঠকের বিষয়ে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক আমার দেশকে জানান, জুলাই সনদ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্য যে মতপার্থক্যের তৈরি হয়েছে, তা নিরসনের জন্য আমরা দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করছি। তার ধারাবাহিকতায় আজকে আমরা বাম কয়েকটি দলের সঙ্গে বসেছি। সেখানে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে তাদের মতামত শুনেছি।
তিনি আরো বলেন, সামনে আমরা বিএনপি ও জামায়াত ইসলামীর সঙ্গেও বসবো।
সিপিবির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স আমার দেশকে বলেন, গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আজকে আমাদের একটি মতবিনিময় হয়ছে। এখানে আমরা জুলাই সনদ ও সংস্কার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বিশেষ করে আমরা বলেছি জুলাই বাস্তবায়নে গণভোট বা বিশেষ সাংবিধানিক আদেশে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরিবেশ আমাদের দেশে নাই।
ঐকমত্য কমিশন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের যেসব বিষয়ে দ্বিমত রয়েছে এবং অন্যান্য দলের যে বিষয়ে দ্বিমত আছে সেগুলো নিয়ে কমিশন আলোচনা করতে পারে। এইক্ষেত্রে দলগুলো আলাদা আলাদা করে বৈঠক করতে পারে।
গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, জুলাই সনদের বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। গণতন্ত্র মঞ্চ এ নিয়ে কয়েকদিনের মধ্য আরো অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করবে।
জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে দলগুলোর মধ্যকার মতানৈক্য দূর করে বৃহত্তর ঐকমত্য তৈরির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে মতবিনিময় করছে গণতন্ত্র মঞ্চভুক্ত দলগুলো। এরই ধারাবাহিকতায় আজকের বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পরে গত সংহতি আন্দোলনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৈঠকে নেতৃবৃন্দ চলমান রাজনৈতিক সংকট ও সমাধান নিয়ে আলোচনা করেন। সেইসঙ্গে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের পথরেখা নিয়ে আলোচনা করেন তারা।
বৈঠক গণতন্ত্র মঞ্চের জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আর বাম দলগুলোর মধ্য বাসদ, বাসদ মাক্সবাদী, কমিউনিস্ট পার্টি, সিপিবির নতুন নেতৃত্বসহ বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জেএসডির জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি তানিয়া রব, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম।
দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংশোধিত বিধির গেজেট প্রকাশ করে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করাসহ ২ দফা দাবিতে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ৪৩তম বিসিএস নন–ক্যাডার প্রত্যাশী আবেদনকারী প্রার্থীরা।
১৯ মিনিট আগেসরকারী কর্মকমিশনের (পিএসসি) নবনিয়োগপ্রাপ্ত সদস্য একেএম আফতাব হোসেন প্রামাণিক শপথ গ্রহণ করেছেন।
৩৯ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডি ও বনানীতে পৃথক ঘটনায় দুই অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে তাদের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়।
১ ঘণ্টা আগেনতুন কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক ঐক্যজোট। বুধবার (২২ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্মারকলিপি দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সংগঠনের নেতারা। এ ঘটনায় নতুন কর্মসূচি হিসেবে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ মিছিলের ঘোষণা দিয়েছে
১ ঘণ্টা আগে