মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যু
স্টাফ রিপোর্টার
একুশে পদকপ্রাপ্ত আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মায়ের ইন্তেকালে সমবেদনা জানাতে গুলশানের তার বাসায় আসেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
রোববার বেলা পৌনে ১১টার দিকে বাসায় এসে মাহমুদুর রহমানকে সমবেদনা জানান তিনি। এরপর আসেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
এর আগে আসেন সাবেক মন্ত্রী মেজর (অব.) কামরুল ইসলাম, রাজউক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আফরোজা খানম রিতা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ও দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মেজো ছেলে শামীম সাঈদীসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিগণ ও আত্মীয়-স্বজন।
রোববার ভোরে রাজধানীর মগবাজার ইনসাফ বারাকাহ কিডনি হাসপাতালে মাহমুদা বেগম ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। তিনি বেশ কিছু দিন ধরে বার্ধক্যজনিত জটিলতায় ভুগছিলেন।
তিনি একমাত্র ছেলে মাহমুদুর রহমান, পুত্রবধূ ফিরোজা মাহমুদ এবং ছোট বোন মনিরা মাহমুদসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী ও ছাত্র-ছাত্রী রেখে গেছেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, মরহুমার জানাজা নামাজ বাদ জোহর গুলশানের আজাদ মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে।
একুশে পদকপ্রাপ্ত আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মায়ের ইন্তেকালে সমবেদনা জানাতে গুলশানের তার বাসায় আসেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
রোববার বেলা পৌনে ১১টার দিকে বাসায় এসে মাহমুদুর রহমানকে সমবেদনা জানান তিনি। এরপর আসেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
এর আগে আসেন সাবেক মন্ত্রী মেজর (অব.) কামরুল ইসলাম, রাজউক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আফরোজা খানম রিতা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ও দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মেজো ছেলে শামীম সাঈদীসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিগণ ও আত্মীয়-স্বজন।
রোববার ভোরে রাজধানীর মগবাজার ইনসাফ বারাকাহ কিডনি হাসপাতালে মাহমুদা বেগম ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। তিনি বেশ কিছু দিন ধরে বার্ধক্যজনিত জটিলতায় ভুগছিলেন।
তিনি একমাত্র ছেলে মাহমুদুর রহমান, পুত্রবধূ ফিরোজা মাহমুদ এবং ছোট বোন মনিরা মাহমুদসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী ও ছাত্র-ছাত্রী রেখে গেছেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, মরহুমার জানাজা নামাজ বাদ জোহর গুলশানের আজাদ মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে।
বৈদ্যনাথতলা বা ভাবেরপাড়ায় যে ঐতিহাসিক ঘটনাটি ঘটেছিল, সেখান থেকেই বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। পরে সেই স্থানটির নাম দেয়া হয় মুজিবনগর। তিনি কোনোদিন মুজিবনগরেই আসেননি। তার সঙ্গে এই মুজিবনগরের কোনো সম্পর্ক নেই। তাহলে জায়গাটির নাম কেন মুজিবনগর রাখা হলো? এটির নাম হতে পারতো মুক্তিনগর...
১০ মিনিট আগেঅবশেষে রাষ্ট্রীয় সংস্থা আবহাওয়া দপ্তরের ওয়েবসাইট থেকে স্বৈরাচার পলাতক শেখ হাসিনার ছবি ও মুজিব বন্দনা সরানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, “পরিবেশ রক্ষায় আমাদের প্রত্যেককেই দায়িত্ব নিতে হবে। পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে মূল্যবোধ গড়ে তোলার এখনই সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।”
১ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থান স্মরণে জুলাই মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) কর্তৃক শনিবার বিশেষ পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধন অভিযান পরিচালিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে