আলী রীয়াজ
স্টাফ রিপোর্টার
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই সনদের প্রাথমিক খসড়া দেওয়া হয়েছে, সে অনুযায়ী তারা মন্তব্য করেছে। খসড়া থেকে এ সব মন্তব্যের ভিত্তিতে ‘সমন্বিত পূর্ণাঙ্গ খসড়া’ আবার পাঠাবো আগামী দুদিনের মধ্যে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে সকলেই একমত হয় স্বাক্ষরের দিন তারিখ ঠিক করা যাবে। যদি অন্য কোনো মতামত থাকে তাহলে বিবেচনায় নিতে হবে বলে জানান ঐকমত্য কমিশনের সহ সভাপতি।
শুক্রবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, দলগুলো আলোচনা অব্যাহত রেখেছে। আমাদের লক্ষ্য আশা করি, সনদ স্বাক্ষরিত হবে। সেটার জন্য আমরা কাজ করছি।
ঐকমত্য কমিশন ‘সফল’ কিনা এবং মেয়াদ বাড়ছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, সাফল্য বিষয়টা সব সময় পারসপেকটিভের উপর নির্ভর করে। আমরা জুলাইয়ের মধ্যে করতে চেয়েছিলাম। ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে উপনীত হতে পেরেছি, প্রথমে ৬২টিতে ঐকমত্য হয়ে। পরবর্তীতে ১৯টির মধ্যে ১০টিতে পুরোপুরি একমত হয়েছে।
তিনি বলেন, এ জায়গা থেকে বিবেচনা করলে দেশের ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে এটা একটা বড় রকমের অর্জন। সেজন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ। তারা চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। কমিশন সহযোগিতা করেছে। কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে, শেষ পর্যন্ত একটা জায়গায় আসতে পারে। দলগুলোর ভিন্নতা থাকলেও সমঝোতা আসবে বলে আশা করেন তিনি।
নির্বাচনের আগে সংস্কার কমিশনের কাজ বাস্তবায়ন সম্ভব কিনা এমন প্রশ্নে আলী রীয়াজ বলেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কিছু প্রস্তাব আশু, কিছু প্রস্তাব দীর্ঘমেয়াদি। এর কিছু বাস্তবায়ন হচ্ছে। ইতোমধ্যে সংস্কার পদক্ষেপ নেওয়া দরকার ইসির পক্ষ থেকে নেওয়া হচ্ছে ও আরও পদক্ষেপ নেবে।
নাগরিক হিসেবে আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু হবে বলে আশা রাখে ঐকমত্য কমিশন। আলী রীয়াজ বলেন, আমরা আশাবাদ রেখেই কাজ করেছি, দেশের সব নাগরিক চান একটা সুষ্ঠু নির্বাচন। দেশ একটা গণতানিন্ত্রক কাঠামোর দিকে অগ্রসর হই।
জুলাই সনদ কবে নাগাদ সই হতে পারে এমন প্রশ্নে আলী রীয়াজ বলেন, কবে নাগাদ জুলাই সনদ-সেটা নির্ভর করছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আমাদের আলোচনার তৃতীয় পর্বে, বিশেষত বিশেষজ্ঞদের মতামত পাওয়ার পর।
তৃতীয় ধাপের সংলাপ দীর্ঘমেয়াদি হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কমিশনের সহসভাপতি বলেন, স্বল্পতম সময়ে আলোচনাটা এ পর্যায়ে করতে চাই। বিশেষজ্ঞদের সাথে দীর্ঘমেয়াদে আলোচনার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। কারণ, তাদের মতামতের ভিত্তিতে এবং রাজনৈতিক দলগুলোও তাদের অবস্থান জানে- সেগুলোর ভিত্তিতে এক জায়গায় আসা যায় কিনা আসার চেষ্টা করবো আমরা। সেটা খুব দীর্ঘমেয়াদি হবে না।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই সনদের প্রাথমিক খসড়া দেওয়া হয়েছে, সে অনুযায়ী তারা মন্তব্য করেছে। খসড়া থেকে এ সব মন্তব্যের ভিত্তিতে ‘সমন্বিত পূর্ণাঙ্গ খসড়া’ আবার পাঠাবো আগামী দুদিনের মধ্যে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে সকলেই একমত হয় স্বাক্ষরের দিন তারিখ ঠিক করা যাবে। যদি অন্য কোনো মতামত থাকে তাহলে বিবেচনায় নিতে হবে বলে জানান ঐকমত্য কমিশনের সহ সভাপতি।
শুক্রবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, দলগুলো আলোচনা অব্যাহত রেখেছে। আমাদের লক্ষ্য আশা করি, সনদ স্বাক্ষরিত হবে। সেটার জন্য আমরা কাজ করছি।
ঐকমত্য কমিশন ‘সফল’ কিনা এবং মেয়াদ বাড়ছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, সাফল্য বিষয়টা সব সময় পারসপেকটিভের উপর নির্ভর করে। আমরা জুলাইয়ের মধ্যে করতে চেয়েছিলাম। ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে উপনীত হতে পেরেছি, প্রথমে ৬২টিতে ঐকমত্য হয়ে। পরবর্তীতে ১৯টির মধ্যে ১০টিতে পুরোপুরি একমত হয়েছে।
তিনি বলেন, এ জায়গা থেকে বিবেচনা করলে দেশের ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে এটা একটা বড় রকমের অর্জন। সেজন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ। তারা চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। কমিশন সহযোগিতা করেছে। কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে, শেষ পর্যন্ত একটা জায়গায় আসতে পারে। দলগুলোর ভিন্নতা থাকলেও সমঝোতা আসবে বলে আশা করেন তিনি।
নির্বাচনের আগে সংস্কার কমিশনের কাজ বাস্তবায়ন সম্ভব কিনা এমন প্রশ্নে আলী রীয়াজ বলেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কিছু প্রস্তাব আশু, কিছু প্রস্তাব দীর্ঘমেয়াদি। এর কিছু বাস্তবায়ন হচ্ছে। ইতোমধ্যে সংস্কার পদক্ষেপ নেওয়া দরকার ইসির পক্ষ থেকে নেওয়া হচ্ছে ও আরও পদক্ষেপ নেবে।
নাগরিক হিসেবে আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু হবে বলে আশা রাখে ঐকমত্য কমিশন। আলী রীয়াজ বলেন, আমরা আশাবাদ রেখেই কাজ করেছি, দেশের সব নাগরিক চান একটা সুষ্ঠু নির্বাচন। দেশ একটা গণতানিন্ত্রক কাঠামোর দিকে অগ্রসর হই।
জুলাই সনদ কবে নাগাদ সই হতে পারে এমন প্রশ্নে আলী রীয়াজ বলেন, কবে নাগাদ জুলাই সনদ-সেটা নির্ভর করছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আমাদের আলোচনার তৃতীয় পর্বে, বিশেষত বিশেষজ্ঞদের মতামত পাওয়ার পর।
তৃতীয় ধাপের সংলাপ দীর্ঘমেয়াদি হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কমিশনের সহসভাপতি বলেন, স্বল্পতম সময়ে আলোচনাটা এ পর্যায়ে করতে চাই। বিশেষজ্ঞদের সাথে দীর্ঘমেয়াদে আলোচনার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। কারণ, তাদের মতামতের ভিত্তিতে এবং রাজনৈতিক দলগুলোও তাদের অবস্থান জানে- সেগুলোর ভিত্তিতে এক জায়গায় আসা যায় কিনা আসার চেষ্টা করবো আমরা। সেটা খুব দীর্ঘমেয়াদি হবে না।
ভোটের দায়িত্ব পালনকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। আপনাদের যে কাজের দায়িত্ব পড়ুক না কেন, সেটা আইনসম্মত, নিউট্রালি, প্রফেশনালি করবেন।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বুধবার বিকেল ৫টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যম পোর্টালে এখনো জুয়া ও অনিরাপদ কনটেন্টের বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেমসজিদ ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা প্রণয়ন বিষয়ে কর্মশালা করেছে বাংলাদেশ মসজিদ মিশন। মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাটাবন সেন্ট্রাল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ কর্মশালা সভাপতিত্ব করেন মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন।
১০ ঘণ্টা আগে