ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে রাজধানীতে বৃষ্টি

স্টাফ রিপোর্টার

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আজ সকাল থেকেই আকাশ মেঘলা রয়েছে। রাজধানীতে বিকাল তিনটা পর্যন্ত ঝিরিঝিরি বৃষ্টিও হয়েছে। আগামীকাল বুধবার থেকে সারাদেশেই বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে এবং আগামী ২ অক্টোবর নাগাদ এ ধারা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এদিকে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’ শক্তি সঞ্চয় করে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। এটি এখন পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে আঘাত হানতে পারে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলেও বৃষ্টি হতে পারে। তবে বিশেষ বড় ধরনের কেনে প্রভাব পড়বে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
মঙ্গলবার দুপুরে সংস্থাটির বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পশ্চিম-মধ্য ও দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড়টি বর্তমানে একই এলাকায় অবস্থান করছে এবং উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় এটি চট্টগ্রাম থেকে প্রায় ১২৬৫, কক্সবাজার থেকে ১২৩০, মোংলা থেকে ১১০৫ এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১১২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার, যা দমকা বা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে কেন্দ্রের কাছাকাছি এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি অবস্থান করতে এবং গভীর সাগরে না যেতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং সিলেট বিভাগের কিছু স্থানে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণও হতে পারে, যা ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আজ সকাল থেকেই সারাদেশের আকাশ মেঘলা রয়েছে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হচ্ছে। রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় খুবই সামান্য বৃষ্টির খবর পাওয়া গেছে।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আমার দেশকে বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আজ সকাল থেকেই আকাশ মেঘলা রয়েছে। রাজধানীতে বিকাল তিনটা পর্যন্ত সামান্য বৃষ্টি হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টা নাগাদ সারাদেশে বৃষ্টির পরিমাণ জানা যাবে।
তিনি আরো বলেন, আগামীকাল বুধবার থেকে সারাদেশেই বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে এবং আগামী ২ অক্টোবর নাগাদ এ ধারা অব্যাহত থাকতে পারে।

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আজ সকাল থেকেই আকাশ মেঘলা রয়েছে। রাজধানীতে বিকাল তিনটা পর্যন্ত ঝিরিঝিরি বৃষ্টিও হয়েছে। আগামীকাল বুধবার থেকে সারাদেশেই বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে এবং আগামী ২ অক্টোবর নাগাদ এ ধারা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এদিকে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’ শক্তি সঞ্চয় করে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। এটি এখন পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে আঘাত হানতে পারে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলেও বৃষ্টি হতে পারে। তবে বিশেষ বড় ধরনের কেনে প্রভাব পড়বে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
মঙ্গলবার দুপুরে সংস্থাটির বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পশ্চিম-মধ্য ও দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড়টি বর্তমানে একই এলাকায় অবস্থান করছে এবং উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় এটি চট্টগ্রাম থেকে প্রায় ১২৬৫, কক্সবাজার থেকে ১২৩০, মোংলা থেকে ১১০৫ এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১১২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার, যা দমকা বা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে কেন্দ্রের কাছাকাছি এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি অবস্থান করতে এবং গভীর সাগরে না যেতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং সিলেট বিভাগের কিছু স্থানে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণও হতে পারে, যা ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আজ সকাল থেকেই সারাদেশের আকাশ মেঘলা রয়েছে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হচ্ছে। রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় খুবই সামান্য বৃষ্টির খবর পাওয়া গেছে।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আমার দেশকে বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আজ সকাল থেকেই আকাশ মেঘলা রয়েছে। রাজধানীতে বিকাল তিনটা পর্যন্ত সামান্য বৃষ্টি হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টা নাগাদ সারাদেশে বৃষ্টির পরিমাণ জানা যাবে।
তিনি আরো বলেন, আগামীকাল বুধবার থেকে সারাদেশেই বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে এবং আগামী ২ অক্টোবর নাগাদ এ ধারা অব্যাহত থাকতে পারে।

পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’ পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আরও শক্তি সঞ্চয় করছে। এটি মঙ্গলবার মধ্যরাতে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৬ ঘণ্টা আগে
ঘূর্ণিঝড় মোন্থা উপকূলের খুব কাছে চলে এসেছে। এর প্রভাবে আজ মঙ্গলবার দুপুর থেকেই বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম (বিডব্লিউওটি)।
১৬ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আরো ঘণীভূত হয়েছে। গত রাতে এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে ‘মন্থা’ নাম ধারণ করেছে। বর্তমানে ঘূর্ণিঝড়টি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরো পশ্চিম
২ দিন আগে
দক্ষিণপূর্ব ও দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-তে রূপ নিয়েছে। বর্তমানে এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় (১১.৭° উত্তর অক্ষাংশ ও ৮৫.৫° পূর্ব দ্রাঘিমাংশে) অবস্থান করছে। সোমবার সকালে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ
২ দিন আগে