মো. জাহিদুল ইসলাম
বাংলাদেশে স্টারলিংকের পরীক্ষামূলক ইন্টারনেটের গতি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ ২২০ মেগাবিট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস) গতি ও সর্বনিম্ন ১৭০ এমবিপিএস গতি পাওয়া গিয়েছিল। স্টারলিংকের কার্যক্রম শুরুর ফলে দুর্গম এলাকায় খুব সহজে উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।
ফলে ইন্টারনেট সেবার ক্ষেত্রে গ্রাম ও শহরের মধ্যে পার্থক্য একেবারেই ঘুচে যাবে। এর ফলে মানুষ গ্রামে এবং দুর্গম এলাকায় উচ্চগতির ইন্টারনেট ব্যবহার করে ইন্টারনেটভিত্তিক সব কাজ করতে পারবেন। এ ছাড়া দুর্যোগের পর দ্রুত যোগাযোগ প্রতিস্থাপনে বড় ভূমিকা রাখবে স্টারলিংক।
তবে স্যাটেলাইট ইন্টারনেটের প্রযুক্তির মাধ্যমে কোনো তার ছাড়াই সরাসরি স্যাটেলাইট থেকে গ্রাহকদের ইন্টারনেট সেবা দেওয়া হয়। প্রত্যন্ত অঞ্চল বা গ্রামে যেখানে ফাইবার নেটওয়ার্ক স্থাপন করা কঠিন, ঠিক সেখানে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট সেবা দেওয়া সম্ভব। স্যাটেলাইট ইন্টারনেট প্রযুক্তিতে পৃথিবীর যেকোনো স্থান থেকে অন্য কোনো কম্পিউটারের সঙ্গে ইন্টারনেটে যোগাযোগ করতে হলে প্রথমে স্টারলিংক গ্রাহকের কম্পিউটার অথবা মোবাইল থেকে রিকোয়েস্ট কাছাকাছি স্যাটেলাইটে যায়।
এরপর সেই রিকোয়েস্ট সেলুলার নেটওয়ার্কের মতো একটা থেকে আরেকটা স্যাটেলাইট হয়ে নির্দিষ্ট সার্ভারে পৌঁছায়। এরপর কাঙ্ক্ষিত তথ্য নিয়ে একই পদ্ধতিতে গ্রাহকের কম্পিউটারে অথবা মোবাইলে ফিরে আসে। এভাবে পৃথিবীর যেকোনো স্থানে ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া হয়। এমনকি দুর্গম পাহাড় বা জঙ্গলেও ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া যায়।
স্টারলিংক অনেকটা স্যাটেলাইট টেলিভিশনের মতো কাজ করে। পৃথিবীর বাইরে অনেকগুলো জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট স্থাপন করা হয়েছে। পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৩৫ হাজার ৭৮৬ কিলোমিটার দূরের পৃথিবীর কক্ষপথে অবস্থিত এই স্যাটেলাইটগুলোকে জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট বলে। স্টারলিংক মূলত এই স্যাটেলাইটগুলোর মাধ্যমে ইন্টারনেট সরবরাহ করে। স্টারলিংক ইন্টারনেটের বড় সুবিধা হলো এটি অনেক উচ্চগতির ইন্টারনেট। তারবিহীন হওয়ায় কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে ইন্টারনেটে বিঘ্ন ঘটার সম্ভাবনা নেই।
স্যাটেলাইটগুলোর মধ্যে নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ রক্ষার্থে গেটওয়ে হিসেবে বসানো হয় গ্রাউন্ড স্টেশন। এগুলো উপগ্রহ থেকে ডাটা গ্রহণ করে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছানোর পথ সুগম রাখে। একটি গ্রাউন্ড স্টেশন সাধারণত ৪,৩০৬ বর্গফুট জায়গাজুড়ে প্রশস্ত হয়। এখানে বন্ধনীতে ঘেরা থাকে ৯ দশমিক ৪ ফুট উচ্চতার ৯টি অ্যান্টেনা।
স্টারলিংকের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে দ্রুতগতির ডাউনলোড সুবিধা। স্টারলিংকের ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য গ্রাহককে টেলিভিশনের ডিশ অ্যান্টেনার মতো একটি যন্ত্র বসাতে হবে। এটি সেই স্যাটেলাইটগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে। যন্ত্রটি কেনার সময় এর সঙ্গে পুরো একটি টুলকিট দেওয়া হয়। এতে স্টারলিংক অ্যান্টেনা ছাড়াও থাকে স্ট্যান্ড, স্টারলিংক শুধু, জেন থ্রি রাউটার, এসি ক্যাবল এবং পাওয়ার অ্যাডাপ্টার। অ্যান্টেনা যেকোনো জায়গায় মাউন্টের জন্য উপযোগী। এমনকি ট্রেনের মতো দ্রুতগামী কোনো বস্তুর ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য।
তবে শর্ত হচ্ছেÑ আকাশ ও অ্যান্টেনার মধ্যে কোনো প্রতিবন্ধকতা থাকা যাবে না। এই অ্যান্টেনার সঙ্গে স্টারলিংকের রাউটারটি যুক্ত করে গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন। এই টুলকিট এবং গ্রাউন্ড স্টেশন সম্মিলিতভাবে স্টারলিংককে সম্ভাবনাময় করে তুলেছে। কেননা এতে করে দুর্গম পাহাড় বা জঙ্গলেও উচ্চগতির ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপন সম্ভব হবে।
স্পেসএক্সের মালিকানাধীন স্টারলিংক মূলত লো-আর্থ অরবিট (এলইও) স্যাটেলাইট ব্যবহার করে ইন্টারনেট সেবা দিয়ে থাকে। স্টারলিংকের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্যানুযায়ী, স্টারলিংক কিটে একটি রিসিভার বা অ্যান্টেনা, কিকস্ট্যান্ড, রাউটার, ক্যাবল এবং পাওয়ার সাপ্লাই থাকে। এ কিটের দাম ৩৪৯-৫৯৯ মার্কিন ডলারের মধ্যে। বাংলাদেশে এর সম্ভাব্য দাম ৬০-৭০ হাজার টাকা হতে পারে। এরপর প্রতি মাসে সাবস্ক্রিপশন ফি দিতে হবে। এই ফি প্রায় ১২-১৭ হাজার টাকা হতে পারে।
আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্টারলিংককে বিশ্বের যেকোনো অঞ্চলে সেবা দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট দেশের বিধিনিষেধ মেনে চলতে হয়। সেখানকার জাতীয় টেলিযোগাযোগ কর্তৃপক্ষের অনুমতির পরই সেবার বিপণন শুরু হয়। এর জন্য স্টারলিংক নির্দিষ্ট দেশের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী আন্তর্জাতিক চুক্তিতে যায়। এই চুক্তির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে লাইসেন্সিংয়ের সাধারণ সময়সীমা এবং করনীতি।
বাংলাদেশে স্টারলিংক ইন্টারনেটের পরীক্ষামূলক যাত্রা ডিজিটাল পরিসরে এক নতুন যুগের সূচনা করেছে। এই সেবা দেশব্যাপী উচ্চগতির ইন্টারনেট সহজলভ্য করতে সহায়ক হবে। বর্তমানে এটি বাংলাদেশের জন্য প্রযুক্তিতে সমতা প্রতিষ্ঠার পথে বড় এক পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
লেখক : নেটওয়ার্ক টেকনিশিয়ান (আইসিটি সেল)
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
বাংলাদেশে স্টারলিংকের পরীক্ষামূলক ইন্টারনেটের গতি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ ২২০ মেগাবিট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস) গতি ও সর্বনিম্ন ১৭০ এমবিপিএস গতি পাওয়া গিয়েছিল। স্টারলিংকের কার্যক্রম শুরুর ফলে দুর্গম এলাকায় খুব সহজে উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।
ফলে ইন্টারনেট সেবার ক্ষেত্রে গ্রাম ও শহরের মধ্যে পার্থক্য একেবারেই ঘুচে যাবে। এর ফলে মানুষ গ্রামে এবং দুর্গম এলাকায় উচ্চগতির ইন্টারনেট ব্যবহার করে ইন্টারনেটভিত্তিক সব কাজ করতে পারবেন। এ ছাড়া দুর্যোগের পর দ্রুত যোগাযোগ প্রতিস্থাপনে বড় ভূমিকা রাখবে স্টারলিংক।
তবে স্যাটেলাইট ইন্টারনেটের প্রযুক্তির মাধ্যমে কোনো তার ছাড়াই সরাসরি স্যাটেলাইট থেকে গ্রাহকদের ইন্টারনেট সেবা দেওয়া হয়। প্রত্যন্ত অঞ্চল বা গ্রামে যেখানে ফাইবার নেটওয়ার্ক স্থাপন করা কঠিন, ঠিক সেখানে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট সেবা দেওয়া সম্ভব। স্যাটেলাইট ইন্টারনেট প্রযুক্তিতে পৃথিবীর যেকোনো স্থান থেকে অন্য কোনো কম্পিউটারের সঙ্গে ইন্টারনেটে যোগাযোগ করতে হলে প্রথমে স্টারলিংক গ্রাহকের কম্পিউটার অথবা মোবাইল থেকে রিকোয়েস্ট কাছাকাছি স্যাটেলাইটে যায়।
এরপর সেই রিকোয়েস্ট সেলুলার নেটওয়ার্কের মতো একটা থেকে আরেকটা স্যাটেলাইট হয়ে নির্দিষ্ট সার্ভারে পৌঁছায়। এরপর কাঙ্ক্ষিত তথ্য নিয়ে একই পদ্ধতিতে গ্রাহকের কম্পিউটারে অথবা মোবাইলে ফিরে আসে। এভাবে পৃথিবীর যেকোনো স্থানে ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া হয়। এমনকি দুর্গম পাহাড় বা জঙ্গলেও ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া যায়।
স্টারলিংক অনেকটা স্যাটেলাইট টেলিভিশনের মতো কাজ করে। পৃথিবীর বাইরে অনেকগুলো জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট স্থাপন করা হয়েছে। পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৩৫ হাজার ৭৮৬ কিলোমিটার দূরের পৃথিবীর কক্ষপথে অবস্থিত এই স্যাটেলাইটগুলোকে জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট বলে। স্টারলিংক মূলত এই স্যাটেলাইটগুলোর মাধ্যমে ইন্টারনেট সরবরাহ করে। স্টারলিংক ইন্টারনেটের বড় সুবিধা হলো এটি অনেক উচ্চগতির ইন্টারনেট। তারবিহীন হওয়ায় কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে ইন্টারনেটে বিঘ্ন ঘটার সম্ভাবনা নেই।
স্যাটেলাইটগুলোর মধ্যে নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ রক্ষার্থে গেটওয়ে হিসেবে বসানো হয় গ্রাউন্ড স্টেশন। এগুলো উপগ্রহ থেকে ডাটা গ্রহণ করে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছানোর পথ সুগম রাখে। একটি গ্রাউন্ড স্টেশন সাধারণত ৪,৩০৬ বর্গফুট জায়গাজুড়ে প্রশস্ত হয়। এখানে বন্ধনীতে ঘেরা থাকে ৯ দশমিক ৪ ফুট উচ্চতার ৯টি অ্যান্টেনা।
স্টারলিংকের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে দ্রুতগতির ডাউনলোড সুবিধা। স্টারলিংকের ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য গ্রাহককে টেলিভিশনের ডিশ অ্যান্টেনার মতো একটি যন্ত্র বসাতে হবে। এটি সেই স্যাটেলাইটগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে। যন্ত্রটি কেনার সময় এর সঙ্গে পুরো একটি টুলকিট দেওয়া হয়। এতে স্টারলিংক অ্যান্টেনা ছাড়াও থাকে স্ট্যান্ড, স্টারলিংক শুধু, জেন থ্রি রাউটার, এসি ক্যাবল এবং পাওয়ার অ্যাডাপ্টার। অ্যান্টেনা যেকোনো জায়গায় মাউন্টের জন্য উপযোগী। এমনকি ট্রেনের মতো দ্রুতগামী কোনো বস্তুর ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য।
তবে শর্ত হচ্ছেÑ আকাশ ও অ্যান্টেনার মধ্যে কোনো প্রতিবন্ধকতা থাকা যাবে না। এই অ্যান্টেনার সঙ্গে স্টারলিংকের রাউটারটি যুক্ত করে গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন। এই টুলকিট এবং গ্রাউন্ড স্টেশন সম্মিলিতভাবে স্টারলিংককে সম্ভাবনাময় করে তুলেছে। কেননা এতে করে দুর্গম পাহাড় বা জঙ্গলেও উচ্চগতির ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপন সম্ভব হবে।
স্পেসএক্সের মালিকানাধীন স্টারলিংক মূলত লো-আর্থ অরবিট (এলইও) স্যাটেলাইট ব্যবহার করে ইন্টারনেট সেবা দিয়ে থাকে। স্টারলিংকের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্যানুযায়ী, স্টারলিংক কিটে একটি রিসিভার বা অ্যান্টেনা, কিকস্ট্যান্ড, রাউটার, ক্যাবল এবং পাওয়ার সাপ্লাই থাকে। এ কিটের দাম ৩৪৯-৫৯৯ মার্কিন ডলারের মধ্যে। বাংলাদেশে এর সম্ভাব্য দাম ৬০-৭০ হাজার টাকা হতে পারে। এরপর প্রতি মাসে সাবস্ক্রিপশন ফি দিতে হবে। এই ফি প্রায় ১২-১৭ হাজার টাকা হতে পারে।
আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্টারলিংককে বিশ্বের যেকোনো অঞ্চলে সেবা দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট দেশের বিধিনিষেধ মেনে চলতে হয়। সেখানকার জাতীয় টেলিযোগাযোগ কর্তৃপক্ষের অনুমতির পরই সেবার বিপণন শুরু হয়। এর জন্য স্টারলিংক নির্দিষ্ট দেশের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী আন্তর্জাতিক চুক্তিতে যায়। এই চুক্তির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে লাইসেন্সিংয়ের সাধারণ সময়সীমা এবং করনীতি।
বাংলাদেশে স্টারলিংক ইন্টারনেটের পরীক্ষামূলক যাত্রা ডিজিটাল পরিসরে এক নতুন যুগের সূচনা করেছে। এই সেবা দেশব্যাপী উচ্চগতির ইন্টারনেট সহজলভ্য করতে সহায়ক হবে। বর্তমানে এটি বাংলাদেশের জন্য প্রযুক্তিতে সমতা প্রতিষ্ঠার পথে বড় এক পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
লেখক : নেটওয়ার্ক টেকনিশিয়ান (আইসিটি সেল)
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
এই বছর অর্থনীতির নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে উদ্ভাবন ও সৃজনশীল ধ্বংসের প্রক্রিয়া (creative destruction) কীভাবে দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে সেই গবেষণার ওপর। নতুন প্রযুক্তি ও ধারণা পুরোনো ব্যবস্থাকে প্রতিস্থাপন করে সমাজ যখন পরিবর্তনের জন্য উন্মুক্ত থাকে, তখনই টেক
৪ ঘণ্টা আগে‘মনের তালা খুলল কে, চাবিওয়ালা, চাবিওয়ালা!’ প্রখ্যাত শিল্পী রুনা লায়লার সেই সুরেলা প্রশ্নের উত্তর আজও খুঁজে বেড়াচ্ছি! তবে ব্যক্তিগত জীবনে নয়, রাষ্ট্রীয় জীবনে। এই রাষ্ট্রের জীবনেও একটা বিশেষ তালা আছে, আর তার নাম আর্টিকেল ৭০! এই তালা লাগানো হয়েছিল সেই সব মাননীয়র জন্য, যাদের মধ্যে ‘ছাগলীয়’ প্রবৃত্তি রয়ে
৪ ঘণ্টা আগেভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইসরাইলের যুদ্ধাপরাধী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে প্রায়ই তার পরম বন্ধু বলে বেশ গৌরবের সঙ্গে প্রচার করে থাকেন। ভিন্ন দেশের এ দুই রাজনীতিবিদের প্রগাঢ় বন্ধুত্বের মূল সূত্র হলো মুসলমানদের প্রতি তাদের তীব্র ঘৃণা। বর্তমান বিশ্বে ইসলামোফোবিয়ায় আক্রান্ত শীর্ষ দুটি
৪ ঘণ্টা আগেগাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে যখন হতাশা চরমে, তখনই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন এক নতুন ‘২০ দফার শান্তি পরিকল্পনা’। সেখানে তিনি নিজেকে বসিয়েছেন একটি তথাকথিত ‘বোর্ড অব পিস’-এর চেয়ারম্যান হিসেবে।
১ দিন আগে