স্টাফ রিপোর্টার
সিটিজেন ইনিশিয়েটিভ (সিআই) গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছে যে, ডাউটি স্ট্রিট চেম্বার্স-এর ব্যারিস্টার স্টিভেন সাচা পাউলস কেসি এবং অ্যালেক্স টিন্সলি সম্প্রতি জাতিসংঘের গণতান্ত্রিক আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা প্রচারের স্বাধীন বিশেষজ্ঞ-এর নিকট শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষে একটি আবেদন জমা দিয়েছেন, যেখানে বাংলাদেশের আওয়ামী লীগের আইনসম্মত নিষেধাজ্ঞাকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।
সিআই মনে করে, এই লবিং প্রচেষ্টা ইচ্ছাকৃতভাবে আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের স্বৈরাচারী শাসন, পদ্ধতিগত মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং জুলাই-আগস্ট ২০২৪ গণহত্যা নৃশংসতা উপেক্ষা করছে, যেখানে এক হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত এবং প্রায় ত্রিশ হাজার মানুষ আহত হয়েছিল জনগণের গণঅভ্যুত্থানে। এটি গভীরভাবে উদ্বেগজনক যে একটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আইন সংস্থা এমন একটি দলের পক্ষে অবস্থান নিচ্ছে, যার নেতৃত্ব গত পনেরো বছরে মানবতাবিরোধী অপরাধ, গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং পদ্ধতিগত নির্বাচন জালিয়াতিতে জড়িত।
সংগঠনটির দাবী-
বাংলাদেশ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যেন অবিলম্বে আওয়ামী লীগের এই আইনি লবিং প্রচারের অর্থায়নের উৎস তদন্ত শুরু করে।
বাংলাদেশ সরকার যেন ভারতের সাথে আনুষ্ঠানিকভাবে উত্থাপন করে যে শেখ হাসিনা ভারতে নির্বাসিত অবস্থায় কীভাবে রাজনৈতিক ও লবিং কার্যক্রম চালাচ্ছেন।
জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিবেদকদের যেন আওয়ামী লীগের অপরাধ যেমন ২৪ জুলাই হত্যাযজ্ঞ, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা দমন, সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা এবং পদ্ধতিগত দুর্নীতি সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে অবহিত করা হয়।
বাংলাদেশের জনগণের ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াই ও গণতান্ত্রিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে কোনোভাবেই এমন বাছাই করা মানবাধিকার আখ্যান দিয়ে দুর্বল করা যাবে না, যা অপরাধীদের রক্ষা করার উদ্দেশ্যে তৈরি। সিটিজেন ইনিশিয়েটিভ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বান জানাচ্ছে,তারা যেন ভুক্তভোগীদের পাশে দাঁড়ায়, অত্যাচারীদের নয়।
সিটিজেন ইনিশিয়েটিভ (সিআই) গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছে যে, ডাউটি স্ট্রিট চেম্বার্স-এর ব্যারিস্টার স্টিভেন সাচা পাউলস কেসি এবং অ্যালেক্স টিন্সলি সম্প্রতি জাতিসংঘের গণতান্ত্রিক আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা প্রচারের স্বাধীন বিশেষজ্ঞ-এর নিকট শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষে একটি আবেদন জমা দিয়েছেন, যেখানে বাংলাদেশের আওয়ামী লীগের আইনসম্মত নিষেধাজ্ঞাকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।
সিআই মনে করে, এই লবিং প্রচেষ্টা ইচ্ছাকৃতভাবে আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের স্বৈরাচারী শাসন, পদ্ধতিগত মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং জুলাই-আগস্ট ২০২৪ গণহত্যা নৃশংসতা উপেক্ষা করছে, যেখানে এক হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত এবং প্রায় ত্রিশ হাজার মানুষ আহত হয়েছিল জনগণের গণঅভ্যুত্থানে। এটি গভীরভাবে উদ্বেগজনক যে একটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আইন সংস্থা এমন একটি দলের পক্ষে অবস্থান নিচ্ছে, যার নেতৃত্ব গত পনেরো বছরে মানবতাবিরোধী অপরাধ, গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং পদ্ধতিগত নির্বাচন জালিয়াতিতে জড়িত।
সংগঠনটির দাবী-
বাংলাদেশ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যেন অবিলম্বে আওয়ামী লীগের এই আইনি লবিং প্রচারের অর্থায়নের উৎস তদন্ত শুরু করে।
বাংলাদেশ সরকার যেন ভারতের সাথে আনুষ্ঠানিকভাবে উত্থাপন করে যে শেখ হাসিনা ভারতে নির্বাসিত অবস্থায় কীভাবে রাজনৈতিক ও লবিং কার্যক্রম চালাচ্ছেন।
জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিবেদকদের যেন আওয়ামী লীগের অপরাধ যেমন ২৪ জুলাই হত্যাযজ্ঞ, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা দমন, সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা এবং পদ্ধতিগত দুর্নীতি সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে অবহিত করা হয়।
বাংলাদেশের জনগণের ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াই ও গণতান্ত্রিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে কোনোভাবেই এমন বাছাই করা মানবাধিকার আখ্যান দিয়ে দুর্বল করা যাবে না, যা অপরাধীদের রক্ষা করার উদ্দেশ্যে তৈরি। সিটিজেন ইনিশিয়েটিভ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বান জানাচ্ছে,তারা যেন ভুক্তভোগীদের পাশে দাঁড়ায়, অত্যাচারীদের নয়।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) সাবেক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এবং বাংলাদেশ পানি ও বিদ্যুৎ প্রকৌশলী সমিতির বিউবো শাখার সাবেক সম্পাদক প্রকৌশলী এ. জে. এম. লুৎফে রব্বানী শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) মৃত্যুবরণ করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
৩ দিন আগেবাংলাদেশ পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের (এফইজেবি) নতুন নির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে। শনিবার ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে সংগঠনের এক বিশেষ সাধারণ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে ১৭ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটি গঠিত হয়।
৩০ আগস্ট ২০২৫মানবিক সেবার অংশ হিসেবে ভাসানচরে অবস্থানরত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ৬৬ টন খাদ্যসামগ্রী বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছে আল-মারকাজুল ইসলামী (এএমআই)। এতে প্রায় ৩ হাজার পরিবার পর্যায়ক্রমে সহায়তা পাবে। এর আগে সংস্থাটি গত সপ্তাহে ৫০০ রোহিঙ্গা শিশুর সুন্নতে খতনা সম্পন্ন করেছে।
২৩ আগস্ট ২০২৫আন্তর্জাতিক যুব দিবস আজ। প্রতি বছর ১২ আগস্ট এ দিবসটি পালন করা হয়। এটি বিশ্বব্যাপী যুব বিষয়গুলোর প্রতি সরকার এবং অন্যদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার একটি সুযোগ হিসেবে বিবেচিত হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫