স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশ সফররত পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর একটি প্রতিনিধি দল। শনিবার বিকালে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
এতে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল অংশ নেন। প্রতিনিধি দলে থাকারা অন্যরা হলেন- জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা‘ছুম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ ও অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।
পরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, সফররত পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের জন্য আমাদেরকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। আমরা পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল সৌজন্য সাক্ষাৎ করি।
তিনি বলেন, সাক্ষাৎকালে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়, আঞ্চলিক বাণিজ্য এবং পারস্পারিক সম্পর্ক কীভাবে বৃদ্ধি করা যায়, এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া আগামীতে দুটি ভ্রাতৃপ্রতিম মুসলিম রাষ্ট্রের সঙ্গে আরও কীভাবে বিনিময় বৃদ্ধি করা যায় এবং সার্ককে কীভাবে আরও শক্তিশালী করা যায়- এসব বিষয়ে কথা বলেছি।
ডা. তাহের বলেন, গত ১৫ বছর তো বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি কিছুটা একপেশে ছিল। বাংলাদেশ সরকার ও আমরা মনে করি, এই অঞ্চলে সব প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক থাকা দরকার। সেটার ব্যাপারে ওনারাও জোর দিয়েছেন, আমরাও জোর দিয়েছি।
তিনি বলেন, রোববার সরকারের সঙ্গে তাদের বৈঠক আছে। আমরা বলেছি, যেসব অমীমাংসিত ইস্যু আছে, সেগুলো দ্রুত শেষ করা দরকার।
সব মুসলিম রাষ্ট্রের মধ্যে সুসম্পর্কের মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন যেসব সমস্যা রয়েছে, বিশেষ করে ফিলিস্তিনের মুসলমানদের যে সমস্যা- এর বিরুদ্ধে মানবতার পক্ষে যেন ঐক্যবদ্ধ একটা অবস্থান নেয়া যায়, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ডা. তাহের বলেন, জাতীয় নির্বাচন কখন কীভাবে হবে, প্রাসঙ্গিকভাবে বিষয়টি এসেছে, তবে এ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
একাত্তরের অমীমাংসিত কোনো বিষয়ে আলোচনা করেছেন কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, এসব বিষয়ে দুটি সরকারের আলোচনার বিষয়। আমরা আশা করি, তারা সেটা আলোচনা করবে।
বাংলাদেশ সফররত পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর একটি প্রতিনিধি দল। শনিবার বিকালে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
এতে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল অংশ নেন। প্রতিনিধি দলে থাকারা অন্যরা হলেন- জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা‘ছুম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ ও অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।
পরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, সফররত পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের জন্য আমাদেরকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। আমরা পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল সৌজন্য সাক্ষাৎ করি।
তিনি বলেন, সাক্ষাৎকালে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়, আঞ্চলিক বাণিজ্য এবং পারস্পারিক সম্পর্ক কীভাবে বৃদ্ধি করা যায়, এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া আগামীতে দুটি ভ্রাতৃপ্রতিম মুসলিম রাষ্ট্রের সঙ্গে আরও কীভাবে বিনিময় বৃদ্ধি করা যায় এবং সার্ককে কীভাবে আরও শক্তিশালী করা যায়- এসব বিষয়ে কথা বলেছি।
ডা. তাহের বলেন, গত ১৫ বছর তো বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি কিছুটা একপেশে ছিল। বাংলাদেশ সরকার ও আমরা মনে করি, এই অঞ্চলে সব প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক থাকা দরকার। সেটার ব্যাপারে ওনারাও জোর দিয়েছেন, আমরাও জোর দিয়েছি।
তিনি বলেন, রোববার সরকারের সঙ্গে তাদের বৈঠক আছে। আমরা বলেছি, যেসব অমীমাংসিত ইস্যু আছে, সেগুলো দ্রুত শেষ করা দরকার।
সব মুসলিম রাষ্ট্রের মধ্যে সুসম্পর্কের মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন যেসব সমস্যা রয়েছে, বিশেষ করে ফিলিস্তিনের মুসলমানদের যে সমস্যা- এর বিরুদ্ধে মানবতার পক্ষে যেন ঐক্যবদ্ধ একটা অবস্থান নেয়া যায়, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ডা. তাহের বলেন, জাতীয় নির্বাচন কখন কীভাবে হবে, প্রাসঙ্গিকভাবে বিষয়টি এসেছে, তবে এ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
একাত্তরের অমীমাংসিত কোনো বিষয়ে আলোচনা করেছেন কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, এসব বিষয়ে দুটি সরকারের আলোচনার বিষয়। আমরা আশা করি, তারা সেটা আলোচনা করবে।
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
১ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
১ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগেইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে