স্টাফ রিপোর্টার
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির সভায় সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, জাতীয় সনদ হতে হবে জনগণের প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিচ্ছবি।
তিনি জানান, জাতীয় সনদ কেবল রাজনৈতিক সমঝোতার ফরমায়েশি দলিল হতে পারে না; এটি জনগণের রক্ত, ত্যাগ ও সংগ্রামের অমূল্য ফসল। এটি হতে হবে গণতান্ত্রিক অংশীদারিত্বের অবিচ্ছেদ্য দলিল, যা জনগণের ক্ষমতা, মর্যাদা ও অধিকারকে সাংবিধানিক ও রাজনৈতিকভাবে সুদৃঢ় করবে।
শনিবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে আ স ম আবদুর রব আরও বলেন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণাপত্রে যেমন সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচারের দর্শন স্থান পেয়েছিল, তেমনি স্বাধীনতার পাঁচ দশক পর নতুন প্রেক্ষাপটে জাতীয় সনদেও সেই অভিপ্রায়ের পূর্ণ প্রতিফলন ঘটাতে হবে। অন্যথায় এটি জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
তিনি বলেন, জাতীয় সনদ হবে এমন এক সামাজিক চুক্তি, যা জনগণকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অংশীদারিত্বের নিশ্চয়তা দেবে। জনগণকে বাদ দিয়ে, তাদের আকাঙ্ক্ষা উপেক্ষা করে জাতীয় সনদ রচনা হলে তা টেকসই হবে না।
সভায় দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন দেশের সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতির উপর বক্তব্য দিতে গিয়ে বলেন, জাতীয় সনদ কেবল একটি কাগজ নয়; এটি জনগণের গণতান্ত্রিক অংশীদারিত্বের প্রতিশ্রুতি।
যদি জনগণের আকাঙ্ক্ষা এবং অংশগ্রহণকে বাদ দিয়ে রচনা করা হয়, তবে সনদ কখনো টেকসই হবে না। দেশের সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে হলে বিকশিত সমাজ শক্তিকে ক্ষমতার কেন্দ্রে রাখতে হবে।এটাই হবে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত।
সভায় জ্যৈষ্ঠ সহ-সভাপতি তানিয়া রব বলেন, ক্ষমতা কাঠামোতে জনগণের প্রতিনিধিত্ব ও কার্যকর অংশগ্রহণের সুযোগ না দিলে কোনো কাঠামোই স্থায়ী হয় না। তাই আমাদের লক্ষ্য হবে—রাষ্ট্রীয় সকল স্তরে নীতি নির্ধারণে সিদ্ধান্ত গ্রহণে এবং বাস্তবায়নে সমাজের সকল অংশের জনগণের সক্রিয় ভূমিকা নিশ্চিত করার নামই ‘অংশীদারিত্বের গণতন্ত্র’। এটা বাস্তবায়নে আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
সভায় সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি, জাতীয় সনদ প্রণয়ন প্রক্রিয়া এবং জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন অ্যাডভোকেট ছানোয়ার হোসেন তালুকদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সিরাজ মিয়া,মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন, কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম আনোয়ার হোসেন, মো. সোহরাব হোসেন,অ্যাডভোকেট মিয়া হোসেন, আমিন উদ্দিন বিএসসি, আবদুল লতিফ খান, নুরুল আকতার, অ্যাডভোকেট সৈয়দ ফাতেমা হেনা, অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, মতিউর রহমান মতি, লোকমান হাকিম, অ্যাডভোকেট বিকাশ চন্দ্র সাহা, আমির উদ্দিন মাস্টার, বোরহান উদ্দিন চৌধুরী রোমান, অধ্যক্ষ হারুন অর রশীদ বাবুল, মোশারফ হোসেন মন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওবাদুল কবির মোহন, আব্দুল্লাহ আল মামুন, মোশারেফ হোসেন মন্টু, আজম খান, মহুয়া কুদরত খোদা, ইলোরা খাতুন সোমা, বিপ্লব আজাদ, এইচ এম জাহাঙ্গীর, শাহাদাত হোসেন খোকন প্রমুখ।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির সভায় সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, জাতীয় সনদ হতে হবে জনগণের প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিচ্ছবি।
তিনি জানান, জাতীয় সনদ কেবল রাজনৈতিক সমঝোতার ফরমায়েশি দলিল হতে পারে না; এটি জনগণের রক্ত, ত্যাগ ও সংগ্রামের অমূল্য ফসল। এটি হতে হবে গণতান্ত্রিক অংশীদারিত্বের অবিচ্ছেদ্য দলিল, যা জনগণের ক্ষমতা, মর্যাদা ও অধিকারকে সাংবিধানিক ও রাজনৈতিকভাবে সুদৃঢ় করবে।
শনিবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে আ স ম আবদুর রব আরও বলেন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণাপত্রে যেমন সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচারের দর্শন স্থান পেয়েছিল, তেমনি স্বাধীনতার পাঁচ দশক পর নতুন প্রেক্ষাপটে জাতীয় সনদেও সেই অভিপ্রায়ের পূর্ণ প্রতিফলন ঘটাতে হবে। অন্যথায় এটি জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
তিনি বলেন, জাতীয় সনদ হবে এমন এক সামাজিক চুক্তি, যা জনগণকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অংশীদারিত্বের নিশ্চয়তা দেবে। জনগণকে বাদ দিয়ে, তাদের আকাঙ্ক্ষা উপেক্ষা করে জাতীয় সনদ রচনা হলে তা টেকসই হবে না।
সভায় দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন দেশের সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতির উপর বক্তব্য দিতে গিয়ে বলেন, জাতীয় সনদ কেবল একটি কাগজ নয়; এটি জনগণের গণতান্ত্রিক অংশীদারিত্বের প্রতিশ্রুতি।
যদি জনগণের আকাঙ্ক্ষা এবং অংশগ্রহণকে বাদ দিয়ে রচনা করা হয়, তবে সনদ কখনো টেকসই হবে না। দেশের সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে হলে বিকশিত সমাজ শক্তিকে ক্ষমতার কেন্দ্রে রাখতে হবে।এটাই হবে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত।
সভায় জ্যৈষ্ঠ সহ-সভাপতি তানিয়া রব বলেন, ক্ষমতা কাঠামোতে জনগণের প্রতিনিধিত্ব ও কার্যকর অংশগ্রহণের সুযোগ না দিলে কোনো কাঠামোই স্থায়ী হয় না। তাই আমাদের লক্ষ্য হবে—রাষ্ট্রীয় সকল স্তরে নীতি নির্ধারণে সিদ্ধান্ত গ্রহণে এবং বাস্তবায়নে সমাজের সকল অংশের জনগণের সক্রিয় ভূমিকা নিশ্চিত করার নামই ‘অংশীদারিত্বের গণতন্ত্র’। এটা বাস্তবায়নে আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
সভায় সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি, জাতীয় সনদ প্রণয়ন প্রক্রিয়া এবং জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন অ্যাডভোকেট ছানোয়ার হোসেন তালুকদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সিরাজ মিয়া,মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন, কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম আনোয়ার হোসেন, মো. সোহরাব হোসেন,অ্যাডভোকেট মিয়া হোসেন, আমিন উদ্দিন বিএসসি, আবদুল লতিফ খান, নুরুল আকতার, অ্যাডভোকেট সৈয়দ ফাতেমা হেনা, অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, মতিউর রহমান মতি, লোকমান হাকিম, অ্যাডভোকেট বিকাশ চন্দ্র সাহা, আমির উদ্দিন মাস্টার, বোরহান উদ্দিন চৌধুরী রোমান, অধ্যক্ষ হারুন অর রশীদ বাবুল, মোশারফ হোসেন মন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওবাদুল কবির মোহন, আব্দুল্লাহ আল মামুন, মোশারেফ হোসেন মন্টু, আজম খান, মহুয়া কুদরত খোদা, ইলোরা খাতুন সোমা, বিপ্লব আজাদ, এইচ এম জাহাঙ্গীর, শাহাদাত হোসেন খোকন প্রমুখ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, জনগণের রক্ষক সেনাবাহিনীকে কোনদিন যেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো না হয়।
৩৬ মিনিট আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)’র সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ৭১ সাল থেকেই একসাথে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল।
১ ঘণ্টা আগেকারাগারে পাঠানো সেনা কর্মকর্তারা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবিরকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব (আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে