হেফাজতের আলোচনায় সালাহউদ্দিন আহমেদ
স্টাফ রিপোর্টার
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোন আলোচনা ছাড়াই বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস স্থাপনের বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের অনুমতি দেয়ার সিদ্ধান্ত ন্যায়ানুগ হয়নি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সংস্কৃতি, ধর্মীয় সংষ্কৃতি কি অ্যালাউ করে আর কি করে না, সে বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখা উচিত। এদেশের মানুষ এলজিবিটিকিউ মেনে নেবে না। এটা রাষ্ট্রের অখন্ডতার জন্য হুমকি হবে। দেশের পারিবারিক বন্ধন, হাজার বছরের সংষ্কৃতি ধরে রাখতে হবে।
তিনি সোমবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির শফিকুল কবির মিলনায়তনে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের উদ্যোগে “ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস সংক্রান্ত চুক্তিকে কেন্দ্র করে করণীয় নির্ধারণ” শীর্ষক একটি গোলটেবিল আলোচনায় এসব কথাব বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস স্থাপনের বিষয়ে আমরাও উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশের চেয়ে ফিলিস্তিনসহ অনেক দেশে বেশি মানবাধিকার লংঘন হচ্ছে, সেসব দেশে এই অফিস স্থাপন হয়নি।
তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সময়ে দেশে ব্যাপক মানবাধিকার লংঘনের ঘটনা ঘটেছে। একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গুম, খুন, বিচারবহির্ভুত হত্যা সহ নানাভাবে ৭ হাজার ৮৬১ জন নির্যাতিত হয়েছেন। এটা প্রকৃত সংখ্যা নয়। শাপলা চত্ত্বরের হত্যাকান্ড ঘটেছে। সেখানে কতজন হত্যাকান্ড হয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া যায়নি। চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের সময় ব্যাপক হত্যাকান্ড ও মানবাধিকার লংঘন হয়েছে। এসব কারণে জাতিসংঘ মনে করেছে, এখানে একটি অফিস স্থাপন করা উচিত।
তবে বৃহত্তর পরিসরে এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে চুক্তি হলে এ ধরণের বিতর্ক হতো না। তবে তিন বছরের এ চুক্তি এক/দুই বছর পর রিভিউয়ের সুযোগ আছে। সরকার যেন যাচাই বাছাই করে পুন:বিবেচনা করেন।
এসময় বাংলাদেশে খেলাফত আন্দোলনের আমির ও হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করে সরকার যদি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি খোলসা করে তাহলে হেফাজত তাতে স্বাগত জানাবে। তবে দেশ ও ইসলামের স্বার্থে আমরা কারও দিকে তাকিয়ে কথা বলতে পারব না। এ বিষয়ে শক্ত অবস্থান নিতে হেফাজত কুণ্ঠিত হবে না।
হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব আল্লামা সাজিদুর রহমানের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদীর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সংগঠনটির নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুর রব ইউসূফী, মাওলানা সালাহউদ্দিন নানুপুরী, মাওলানা মাহফুজুল হক, এবি পার্টির সভাপতি মজিবুর রহমান মঞ্জু, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর, হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দিন আহমদ প্রমুখ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোন আলোচনা ছাড়াই বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস স্থাপনের বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের অনুমতি দেয়ার সিদ্ধান্ত ন্যায়ানুগ হয়নি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সংস্কৃতি, ধর্মীয় সংষ্কৃতি কি অ্যালাউ করে আর কি করে না, সে বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখা উচিত। এদেশের মানুষ এলজিবিটিকিউ মেনে নেবে না। এটা রাষ্ট্রের অখন্ডতার জন্য হুমকি হবে। দেশের পারিবারিক বন্ধন, হাজার বছরের সংষ্কৃতি ধরে রাখতে হবে।
তিনি সোমবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির শফিকুল কবির মিলনায়তনে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের উদ্যোগে “ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস সংক্রান্ত চুক্তিকে কেন্দ্র করে করণীয় নির্ধারণ” শীর্ষক একটি গোলটেবিল আলোচনায় এসব কথাব বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস স্থাপনের বিষয়ে আমরাও উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশের চেয়ে ফিলিস্তিনসহ অনেক দেশে বেশি মানবাধিকার লংঘন হচ্ছে, সেসব দেশে এই অফিস স্থাপন হয়নি।
তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সময়ে দেশে ব্যাপক মানবাধিকার লংঘনের ঘটনা ঘটেছে। একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গুম, খুন, বিচারবহির্ভুত হত্যা সহ নানাভাবে ৭ হাজার ৮৬১ জন নির্যাতিত হয়েছেন। এটা প্রকৃত সংখ্যা নয়। শাপলা চত্ত্বরের হত্যাকান্ড ঘটেছে। সেখানে কতজন হত্যাকান্ড হয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া যায়নি। চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের সময় ব্যাপক হত্যাকান্ড ও মানবাধিকার লংঘন হয়েছে। এসব কারণে জাতিসংঘ মনে করেছে, এখানে একটি অফিস স্থাপন করা উচিত।
তবে বৃহত্তর পরিসরে এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে চুক্তি হলে এ ধরণের বিতর্ক হতো না। তবে তিন বছরের এ চুক্তি এক/দুই বছর পর রিভিউয়ের সুযোগ আছে। সরকার যেন যাচাই বাছাই করে পুন:বিবেচনা করেন।
এসময় বাংলাদেশে খেলাফত আন্দোলনের আমির ও হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করে সরকার যদি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি খোলসা করে তাহলে হেফাজত তাতে স্বাগত জানাবে। তবে দেশ ও ইসলামের স্বার্থে আমরা কারও দিকে তাকিয়ে কথা বলতে পারব না। এ বিষয়ে শক্ত অবস্থান নিতে হেফাজত কুণ্ঠিত হবে না।
হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব আল্লামা সাজিদুর রহমানের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদীর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সংগঠনটির নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুর রব ইউসূফী, মাওলানা সালাহউদ্দিন নানুপুরী, মাওলানা মাহফুজুল হক, এবি পার্টির সভাপতি মজিবুর রহমান মঞ্জু, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর, হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দিন আহমদ প্রমুখ।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিশেষ আদেশ রাষ্ট্রপতি নয়, প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে জারি করার কথা বলেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
১ ঘণ্টা আগেপরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৫ ঘণ্টা আগে