স্টাফ রিপোর্টার
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক রফিকুল আলম মজনু বলেছেন, যারা আন্দোলন-সংগ্রামে রাজপথে ছিল না তারা বিএনপিতে কোনো পদ-পদবি পাবে না। আজকে অনেক হাইব্রিড নেতাকর্মী বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি করছে। যারা লোভ সামলাতে পারবে না তারা বিএনপি করতে পারবে না।
শুক্রবার রাজধানীর বিজয়নগরে পল্টন থানা বিএনপি আয়োজিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে ৩১ দফা সংস্কার ও জনসম্পৃক্তির ধারাবাহিক কর্মসূচিতে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মজনু বলেন, বাংলাদেশে এর আগেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসেছে। তারা নিরপেক্ষ ভোটের মাধ্যমে নতুন সরকার নির্বাচিত করার কারণে মানুষ তাদের শ্রদ্ধা করে। বর্তমানে আপনারা যারা ক্ষমতায় আছেন তারাও যেন শ্রদ্ধার পাত্র হোন সেই প্রত্যাশা করি। ক্ষমতার লোভ যাতে আপনাদের গ্রাস করতে না পারে।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার যে সংস্কারের কথা বলছেন তা তারেক রহমান তিন বছর আগেই বলেছেন। তিনি যে ৩১ দফার কথা বলেছেন, দেশ ও মানুষের প্রয়োজনেই ৩১ দফা। এখানে ঐক্য, সম্প্রীতি, নারী ক্ষমতায়ন ও অবাধ-সুষ্ঠ নির্বাচন নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে। এতে রাষ্ট্রের নীচু পর্যায় থেকে উচ্চ পর্যায়ের সবাইকে জবাবদিহিতার কথা বলা হয়েছে।
শেখ হাসিনা ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করতে প্রশাসনের শৃঙ্খলাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। এমন পরিবেশ সৃষ্টি করেছিলো যে দেশে আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কোনো দল ছিল না। কারও কাছে কোনো জবাবদিহিতা ছিল না।
এতে বক্তব্য রাখেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনুর রশিদ হারুন, এসকে সেকান্দার কাদের, ফরহাদ হোসেন, গোলাম হোসেন, জাসাসের সদস্য সচিব জাকির হোসেন রোকন, কৃষক দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাজী কামাল হোসেন, শ্রমিক দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য সচিব বদরুল আলম সবুজ, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক সাদ মোর্শেদ পাপ্পা সিকদার, মহিলা দলের সভানেত্রী রুমা আক্তার, পল্টন থানার সাবেক সভাপতি লোকমান হোসেন ফকির, সাধারণ সম্পাদক কাজী হাসিবুর রহমান শাকিল প্রমুখ।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক রফিকুল আলম মজনু বলেছেন, যারা আন্দোলন-সংগ্রামে রাজপথে ছিল না তারা বিএনপিতে কোনো পদ-পদবি পাবে না। আজকে অনেক হাইব্রিড নেতাকর্মী বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি করছে। যারা লোভ সামলাতে পারবে না তারা বিএনপি করতে পারবে না।
শুক্রবার রাজধানীর বিজয়নগরে পল্টন থানা বিএনপি আয়োজিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে ৩১ দফা সংস্কার ও জনসম্পৃক্তির ধারাবাহিক কর্মসূচিতে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মজনু বলেন, বাংলাদেশে এর আগেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসেছে। তারা নিরপেক্ষ ভোটের মাধ্যমে নতুন সরকার নির্বাচিত করার কারণে মানুষ তাদের শ্রদ্ধা করে। বর্তমানে আপনারা যারা ক্ষমতায় আছেন তারাও যেন শ্রদ্ধার পাত্র হোন সেই প্রত্যাশা করি। ক্ষমতার লোভ যাতে আপনাদের গ্রাস করতে না পারে।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার যে সংস্কারের কথা বলছেন তা তারেক রহমান তিন বছর আগেই বলেছেন। তিনি যে ৩১ দফার কথা বলেছেন, দেশ ও মানুষের প্রয়োজনেই ৩১ দফা। এখানে ঐক্য, সম্প্রীতি, নারী ক্ষমতায়ন ও অবাধ-সুষ্ঠ নির্বাচন নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে। এতে রাষ্ট্রের নীচু পর্যায় থেকে উচ্চ পর্যায়ের সবাইকে জবাবদিহিতার কথা বলা হয়েছে।
শেখ হাসিনা ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করতে প্রশাসনের শৃঙ্খলাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। এমন পরিবেশ সৃষ্টি করেছিলো যে দেশে আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কোনো দল ছিল না। কারও কাছে কোনো জবাবদিহিতা ছিল না।
এতে বক্তব্য রাখেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনুর রশিদ হারুন, এসকে সেকান্দার কাদের, ফরহাদ হোসেন, গোলাম হোসেন, জাসাসের সদস্য সচিব জাকির হোসেন রোকন, কৃষক দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাজী কামাল হোসেন, শ্রমিক দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য সচিব বদরুল আলম সবুজ, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক সাদ মোর্শেদ পাপ্পা সিকদার, মহিলা দলের সভানেত্রী রুমা আক্তার, পল্টন থানার সাবেক সভাপতি লোকমান হোসেন ফকির, সাধারণ সম্পাদক কাজী হাসিবুর রহমান শাকিল প্রমুখ।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৪০ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে