আলোচনা সভায় সাইফুল হক
স্টাফ রিপোর্টার
সরকারকে আমরা প্রতিনিয়ত সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি, এই সমর্থনকে তারা দুর্বলতা হিসেবে বিবেচনা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বিদ্যুৎ গ্রাহক ও সেচ পাম্প মালিক সমিতি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
এসময় তিনি বলেন, বিপ্লবের মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতা অর্জন করতে পারলেও দুর্নীতি কিন্তু বন্ধ হয়নি। বর্তমানে সামাজিক নৈরাজ্য খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ছে। আর এই নৈরাজ্যকে যদি দমানো না যায় তাহলে তা রাজনৈতিক নৈরাজ্যে পরিণত হবে।
সাইফুল হক বলেন, আমি বিদ্যুৎ খাতের চুরি ও দুর্নীতি রোধ করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার নিকট একটি কমিশন তৈরি করার দাবি জানাচ্ছি। তাছাড়া বিদ্যুৎ খাতে যেসব মেগা প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, সেসব বিষয়ে পর্যালোচনা গ্রহণ করা দরকার। যদি কমিশন গঠনে বিলম্ব হয়,তাহলে বিদ্যুৎ খাত নিয়ে একটি গণ-শুনানির আয়োজন করতে হবে। তাছাড়া গ্রাহকের উপর যেভাবে প্রিপেইড মিটার চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে,তা গ্রহণযোগ্য নয়।
এদিকে, আলোচনা সভায় সমিতির সভাপতি আনাউর রহমান বলেন, আমরা বর্তমানে ১ কিলোওয়াটে ডিমান্ড চার্জ ৪২ টাকা দিয়ে থাকি। অন্যদিকে প্রিপ্রেইড মিটারের ক্ষেত্রে আমাদের ১৬৬ টাকা দিতে হচ্ছে। এই অতিরিক্ত চার্জের হিসাব আজ পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিভাগে নেই।
তিনি বলেন, বিদ্যুৎ বিল প্রদানের ক্ষেত্রে ০-২০০ ইউনিট পর্যন্ত প্রতি ইউনিটের মূল্য এক হতে হবে এবং স্লাপ পদ্ধতির বিল বাতিল করতে হবে। দেশে কুইক-রেন্টাল ও বিদেশিদের কাছ থেকে চড়াদামে বিদ্যুৎ ক্রয় করে সরকার টাকা অপচয় করছে,যার দায় সম্পূর্ণ গ্রাহকের উপর পড়ছে। এসব চুক্তি বাতিল করে দেশে সরকারী ও বেসরকারি ভাবে সোলার পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে বিদ্যুৎ এর দাম কমাতে হবে।
এছাড়া আলোচনা সভা থেকে ৫ টি দাবি জানানো হয়েছে। দাবিগুলো হলো: প্রি-প্রেইড মিটার সংযোগ বন্ধ করতে হবে; ডিমান্ড চার্জ ও মিটার ভাড়া বাতিল করতে হবে; স্লাপ পদ্ধতির নিল বাতিল করে ০-২০০ ইউনিট পর্যন্ত ফ্লাট পদ্ধতিতে বিল নিতে হবে; কুইক-রেন্টাল সহ বিদেশ থেকে বেশী দামে বিদ্যুৎ ক্রয় বন্ধ করতে হবে; পরিবেশবান্ধব নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে অধিক মনোযোগী হতে হবে।
সরকারকে আমরা প্রতিনিয়ত সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি, এই সমর্থনকে তারা দুর্বলতা হিসেবে বিবেচনা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বিদ্যুৎ গ্রাহক ও সেচ পাম্প মালিক সমিতি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
এসময় তিনি বলেন, বিপ্লবের মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতা অর্জন করতে পারলেও দুর্নীতি কিন্তু বন্ধ হয়নি। বর্তমানে সামাজিক নৈরাজ্য খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ছে। আর এই নৈরাজ্যকে যদি দমানো না যায় তাহলে তা রাজনৈতিক নৈরাজ্যে পরিণত হবে।
সাইফুল হক বলেন, আমি বিদ্যুৎ খাতের চুরি ও দুর্নীতি রোধ করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার নিকট একটি কমিশন তৈরি করার দাবি জানাচ্ছি। তাছাড়া বিদ্যুৎ খাতে যেসব মেগা প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, সেসব বিষয়ে পর্যালোচনা গ্রহণ করা দরকার। যদি কমিশন গঠনে বিলম্ব হয়,তাহলে বিদ্যুৎ খাত নিয়ে একটি গণ-শুনানির আয়োজন করতে হবে। তাছাড়া গ্রাহকের উপর যেভাবে প্রিপেইড মিটার চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে,তা গ্রহণযোগ্য নয়।
এদিকে, আলোচনা সভায় সমিতির সভাপতি আনাউর রহমান বলেন, আমরা বর্তমানে ১ কিলোওয়াটে ডিমান্ড চার্জ ৪২ টাকা দিয়ে থাকি। অন্যদিকে প্রিপ্রেইড মিটারের ক্ষেত্রে আমাদের ১৬৬ টাকা দিতে হচ্ছে। এই অতিরিক্ত চার্জের হিসাব আজ পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিভাগে নেই।
তিনি বলেন, বিদ্যুৎ বিল প্রদানের ক্ষেত্রে ০-২০০ ইউনিট পর্যন্ত প্রতি ইউনিটের মূল্য এক হতে হবে এবং স্লাপ পদ্ধতির বিল বাতিল করতে হবে। দেশে কুইক-রেন্টাল ও বিদেশিদের কাছ থেকে চড়াদামে বিদ্যুৎ ক্রয় করে সরকার টাকা অপচয় করছে,যার দায় সম্পূর্ণ গ্রাহকের উপর পড়ছে। এসব চুক্তি বাতিল করে দেশে সরকারী ও বেসরকারি ভাবে সোলার পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে বিদ্যুৎ এর দাম কমাতে হবে।
এছাড়া আলোচনা সভা থেকে ৫ টি দাবি জানানো হয়েছে। দাবিগুলো হলো: প্রি-প্রেইড মিটার সংযোগ বন্ধ করতে হবে; ডিমান্ড চার্জ ও মিটার ভাড়া বাতিল করতে হবে; স্লাপ পদ্ধতির নিল বাতিল করে ০-২০০ ইউনিট পর্যন্ত ফ্লাট পদ্ধতিতে বিল নিতে হবে; কুইক-রেন্টাল সহ বিদেশ থেকে বেশী দামে বিদ্যুৎ ক্রয় বন্ধ করতে হবে; পরিবেশবান্ধব নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে অধিক মনোযোগী হতে হবে।
নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১১ মিনিট আগেএর আগে বিকেল ৫টার দিকে তারা যমুনায় পৌঁছান। নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন- দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
৩৬ মিনিট আগেপ্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে। এতে থাকা প্রতিশ্রুতিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।
২ ঘণ্টা আগে