স্টাফ রিপোর্টার
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ঘিরে নিবন্ধিত কথিত তিনটি দলের সমন্বয়ে ‘বৃহত্তর সুন্নী জোটের’ আত্মপ্রকাশ হয়েছে। শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জোটের ঘোষণা দেওয়া হয়। দল তিনটি হলো- ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্ট ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি)।
বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান এমএ মতিন এই জোটের ঘোষণা করে ২১ দফা ঘোষণাপত্র পাঠ করেন। এতে তিনটি দলের মহাসচিবরা স্বাক্ষর করেন। পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার সরকারের অধীনে ২০২৪ সালেন বিতর্কিত নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল এই তিনটি দলই।
এ সময় বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী বলেন, বিগত সময়ে যারা ক্ষমতায় এসেছিল তারা দুর্নীতি ও কালো টাকার প্রভাব বিস্তার করেছিল। তারা মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে। উগ্রবাদীদের প্রশ্রয় দেয়া হয়েছে। সামনে এ ধরনের সরকার আর দেখতে চাই না।
তিনি বলেন, আমরা একাত্তরের চেতনায় দুর্নীতিমুক্ত ও সম্প্রীতির দেশ গড়ার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। বৃহত্তর এ জোট করে সুন্নি ও ন্যায়ের পক্ষে যারা তাদেরকে নিয়ে এগিয়ে যাব।
আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগ প্রসঙ্গে সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, সুন্নি দলগুলোকে দোসর বলে কী কারণে অভিযোগ করা হয় তা জানি না। কারণ যে সরকারের অধীনে ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নিলে যদি দোসর না হয় তাহলে ২০২৪ সালের নির্বাচনে অংশ নেয়ায় দোসর বলা হবে কেন? আসলে সত্যকে মিথ্যা দিয়ে সুন্নি জোটকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে।
এ সময় ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের চেয়ারম্যান সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী বলেন, আমরা ৩০০ আসনেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা আল্লাহ ও বান্দার হক বাস্তবায়ন করতে চাই। জনগণের ম্যান্ডেড নিয়ে ক্ষমতায় যেতে চাই।
সংবাদ সম্মেলন থেকে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানানো হয়।
প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের ভোটারবিহীন নির্বাচনের আগে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকারের মদদে এই তিনটি দলসহ আরও কিছু দলের সরব উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। সে সময় কিছু দলকে কিংস পার্টি আখ্যা দিয়ে ব্যাপক ট্রল করা হয়। সেই সঙ্গে বিএনপির সাবেক নেতা মেজর (অব.) শাহজাহান ওমর এবং কল্যাণ পার্টির মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমসহ আরও কিছু পরিচিত ব্যক্তিকে নানা প্রলোভন কিংবা ভয় দেখিয়ে সেই নির্বাচনে অংশ নিতে বাধ্য করা হয়।
ওই নির্বাচনের কয়েক মাস পরই তীব্র গণআন্দোলনের মুখে পতন ঘটে ফ্যাসিস্ট সরকারের। তারাই আবার নানাভাবে আওয়ামী লীগ তথা ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে নির্বাচনকে টার্গেট করে এমন জোট করছে বলে মনে করা হচ্ছে।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ঘিরে নিবন্ধিত কথিত তিনটি দলের সমন্বয়ে ‘বৃহত্তর সুন্নী জোটের’ আত্মপ্রকাশ হয়েছে। শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জোটের ঘোষণা দেওয়া হয়। দল তিনটি হলো- ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্ট ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি)।
বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান এমএ মতিন এই জোটের ঘোষণা করে ২১ দফা ঘোষণাপত্র পাঠ করেন। এতে তিনটি দলের মহাসচিবরা স্বাক্ষর করেন। পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার সরকারের অধীনে ২০২৪ সালেন বিতর্কিত নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল এই তিনটি দলই।
এ সময় বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী বলেন, বিগত সময়ে যারা ক্ষমতায় এসেছিল তারা দুর্নীতি ও কালো টাকার প্রভাব বিস্তার করেছিল। তারা মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে। উগ্রবাদীদের প্রশ্রয় দেয়া হয়েছে। সামনে এ ধরনের সরকার আর দেখতে চাই না।
তিনি বলেন, আমরা একাত্তরের চেতনায় দুর্নীতিমুক্ত ও সম্প্রীতির দেশ গড়ার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। বৃহত্তর এ জোট করে সুন্নি ও ন্যায়ের পক্ষে যারা তাদেরকে নিয়ে এগিয়ে যাব।
আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগ প্রসঙ্গে সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, সুন্নি দলগুলোকে দোসর বলে কী কারণে অভিযোগ করা হয় তা জানি না। কারণ যে সরকারের অধীনে ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নিলে যদি দোসর না হয় তাহলে ২০২৪ সালের নির্বাচনে অংশ নেয়ায় দোসর বলা হবে কেন? আসলে সত্যকে মিথ্যা দিয়ে সুন্নি জোটকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে।
এ সময় ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের চেয়ারম্যান সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী বলেন, আমরা ৩০০ আসনেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা আল্লাহ ও বান্দার হক বাস্তবায়ন করতে চাই। জনগণের ম্যান্ডেড নিয়ে ক্ষমতায় যেতে চাই।
সংবাদ সম্মেলন থেকে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানানো হয়।
প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের ভোটারবিহীন নির্বাচনের আগে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকারের মদদে এই তিনটি দলসহ আরও কিছু দলের সরব উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। সে সময় কিছু দলকে কিংস পার্টি আখ্যা দিয়ে ব্যাপক ট্রল করা হয়। সেই সঙ্গে বিএনপির সাবেক নেতা মেজর (অব.) শাহজাহান ওমর এবং কল্যাণ পার্টির মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমসহ আরও কিছু পরিচিত ব্যক্তিকে নানা প্রলোভন কিংবা ভয় দেখিয়ে সেই নির্বাচনে অংশ নিতে বাধ্য করা হয়।
ওই নির্বাচনের কয়েক মাস পরই তীব্র গণআন্দোলনের মুখে পতন ঘটে ফ্যাসিস্ট সরকারের। তারাই আবার নানাভাবে আওয়ামী লীগ তথা ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে নির্বাচনকে টার্গেট করে এমন জোট করছে বলে মনে করা হচ্ছে।
নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১৪ মিনিট আগেএর আগে বিকেল ৫টার দিকে তারা যমুনায় পৌঁছান। নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন- দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
৩৯ মিনিট আগেপ্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে। এতে থাকা প্রতিশ্রুতিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।
২ ঘণ্টা আগে