ব্যারিস্টার আরমান

স্টাফ রিপোর্টার

‘নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছে তরুণ শিক্ষার্থীদের কারণে। আন্দোলনে অংশ নিয়ে বেশি হাত ও পা হারিয়েছে তরুণরাই। তাদের এই ত্যাগের বিনিময়ে আজকে আমি মুক্ত হতে পেরেছি বলে মন্তব্য করেছেন ব্যারিস্টার আরমান।
রাজধানীর সরকারি বাঙলা কলেজের ২০২৫-২৬ সেশনের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তার বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কলেজ শাখা ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে অংশ নেন নবীন ৫০০ শিক্ষার্থী।
ঢাকা-১৪ আসনের জামায়াত মনোনীত এমপি প্রার্থী ব্যারিস্টার আরমান বলেন, ছাত্রসমাজ যদি সজাগ থাকে বা সোচ্চার থাকে তাহলে এই বাংলার মাটিতে আর কোনোদিন কেউ জুলুমবাজ হতে পারবে না ইনশাল্লাহ । ভবিষ্যতে এদেশে আর জুলুম হবে কী হবে না, এটা নির্ভর করবে তরুণ ছাত্র সমাজের ওপর।
দীর্ঘ ৮ বছর আয়নাঘরে থাকা ব্যারিস্টার আরমান বাবার উপদেশ স্মরণ করে বলেন, আমার বাবা (মীর কাশেম আলী মিন্টু) আলী আমাকে শিক্ষা দিয়েছিলেন—এই জীবন শেষ নয়; এরপর আরেকটা জীবন আছে। সেটাকে মাথায় রেখে চলার চেষ্টা করি।
ছাত্রশিবিরের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ছাত্রশিবিরের কিছু ভাই আমাকে কুরআন- হাদিস পড়তে উৎসাহিত করেছিল বলেই নবী-রাসুল-সাহাবীদের জীবনী পড়ার সুযোগ পেয়েছি।
কুরআন-হাদিস পড়া শিখেছি। শুধু তাই নয়, ছাত্রশিবির আমাকে শিখিয়েছে হাজারো জ্ঞান অর্জন করতে পারি কিন্তু যদি কুরআনের জ্ঞান অর্জন করতে না পারি; তাহলে আমি পরিপূর্ণ মানুষ নয়। আমি আজ ছাত্রশিবিরের কাছে চিরকৃতজ্ঞ।
আল্লাহকে হাজির-নাজির করে বলছি—এই ছাত্রশিবিরের সংস্পর্শে আসার কারণেই সেই আয়নাঘরের অন্ধকার ঘরে থাকার ধৈর্য শক্তি আল্লাহ আমাকে দিয়েছেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) মাজহারুল ইসলাম বলেন, এসএসসি পাস করার পর একজন শিক্ষার্থীর শুধুমাত্র এইচএসসি গোল হওয়া উচিত নয়; বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন দেখা উচিৎ। এখন থেকেই স্বপ্ন দেখতে হবে—কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ব; সে অনুযায়ী পড়াশুনা করতে হবে।
ইন্টারমেডিয়েট সেশনে নানা চ্যালেঞ্জের কথা উল্লেখ করে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে জাকসু জিএস বলেন, এই সময়ে অনেকে নিজেদেরকে অনেক বেশি রঙিন করে ফেলি। নতুন কলেজ, নতুন বন্ধু, নতুন আমেজ ও নতুন পরিচয়ে উল্লসিত হয়ে নিজেকে মাতিয়ে ফেলি। ফলে অনেকে পরবর্তী ধাপের রেজাল্টে খারাপ করে ফেলে।
আমরা মনে করি—এই সময়ে সাদা কালো জীবন যাপন করতে হবে। দুই বছর একটু কষ্ট করলে পরবর্তী লাইফটা কালারফুল হবে।
কলেজ শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আবির মাহমুদ সোহাগের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি সাইফুর রহমান সাকিবের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, ঢাকা মহানগর পশ্চিমের সভাপতি হাফেজ মো. আবু তাহের, সাধারণ সম্পাদক মুহিবুল্লাহ আল হোসাইনী, অর্থ সম্পাদক আব্দুল মালেক জিহাদী প্রমুখ।

‘নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছে তরুণ শিক্ষার্থীদের কারণে। আন্দোলনে অংশ নিয়ে বেশি হাত ও পা হারিয়েছে তরুণরাই। তাদের এই ত্যাগের বিনিময়ে আজকে আমি মুক্ত হতে পেরেছি বলে মন্তব্য করেছেন ব্যারিস্টার আরমান।
রাজধানীর সরকারি বাঙলা কলেজের ২০২৫-২৬ সেশনের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তার বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কলেজ শাখা ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে অংশ নেন নবীন ৫০০ শিক্ষার্থী।
ঢাকা-১৪ আসনের জামায়াত মনোনীত এমপি প্রার্থী ব্যারিস্টার আরমান বলেন, ছাত্রসমাজ যদি সজাগ থাকে বা সোচ্চার থাকে তাহলে এই বাংলার মাটিতে আর কোনোদিন কেউ জুলুমবাজ হতে পারবে না ইনশাল্লাহ । ভবিষ্যতে এদেশে আর জুলুম হবে কী হবে না, এটা নির্ভর করবে তরুণ ছাত্র সমাজের ওপর।
দীর্ঘ ৮ বছর আয়নাঘরে থাকা ব্যারিস্টার আরমান বাবার উপদেশ স্মরণ করে বলেন, আমার বাবা (মীর কাশেম আলী মিন্টু) আলী আমাকে শিক্ষা দিয়েছিলেন—এই জীবন শেষ নয়; এরপর আরেকটা জীবন আছে। সেটাকে মাথায় রেখে চলার চেষ্টা করি।
ছাত্রশিবিরের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ছাত্রশিবিরের কিছু ভাই আমাকে কুরআন- হাদিস পড়তে উৎসাহিত করেছিল বলেই নবী-রাসুল-সাহাবীদের জীবনী পড়ার সুযোগ পেয়েছি।
কুরআন-হাদিস পড়া শিখেছি। শুধু তাই নয়, ছাত্রশিবির আমাকে শিখিয়েছে হাজারো জ্ঞান অর্জন করতে পারি কিন্তু যদি কুরআনের জ্ঞান অর্জন করতে না পারি; তাহলে আমি পরিপূর্ণ মানুষ নয়। আমি আজ ছাত্রশিবিরের কাছে চিরকৃতজ্ঞ।
আল্লাহকে হাজির-নাজির করে বলছি—এই ছাত্রশিবিরের সংস্পর্শে আসার কারণেই সেই আয়নাঘরের অন্ধকার ঘরে থাকার ধৈর্য শক্তি আল্লাহ আমাকে দিয়েছেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) মাজহারুল ইসলাম বলেন, এসএসসি পাস করার পর একজন শিক্ষার্থীর শুধুমাত্র এইচএসসি গোল হওয়া উচিত নয়; বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন দেখা উচিৎ। এখন থেকেই স্বপ্ন দেখতে হবে—কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ব; সে অনুযায়ী পড়াশুনা করতে হবে।
ইন্টারমেডিয়েট সেশনে নানা চ্যালেঞ্জের কথা উল্লেখ করে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে জাকসু জিএস বলেন, এই সময়ে অনেকে নিজেদেরকে অনেক বেশি রঙিন করে ফেলি। নতুন কলেজ, নতুন বন্ধু, নতুন আমেজ ও নতুন পরিচয়ে উল্লসিত হয়ে নিজেকে মাতিয়ে ফেলি। ফলে অনেকে পরবর্তী ধাপের রেজাল্টে খারাপ করে ফেলে।
আমরা মনে করি—এই সময়ে সাদা কালো জীবন যাপন করতে হবে। দুই বছর একটু কষ্ট করলে পরবর্তী লাইফটা কালারফুল হবে।
কলেজ শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আবির মাহমুদ সোহাগের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি সাইফুর রহমান সাকিবের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, ঢাকা মহানগর পশ্চিমের সভাপতি হাফেজ মো. আবু তাহের, সাধারণ সম্পাদক মুহিবুল্লাহ আল হোসাইনী, অর্থ সম্পাদক আব্দুল মালেক জিহাদী প্রমুখ।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যরা। এ সময় তারা বিএনপির সঙ্গে একযোগে কাজ করার আশ্বাস প্রদান করেন।
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকের উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, এ ব্যাংক শরীয়াহ অনুযায়ী পরিচালিত হলেও সব ধর্মের নাগরিকেরাই এর সেবা পেয়ে থাকে। সেখানে কে কোন ধর্মের বিবেচনা করা হয় না। জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলেও সমানভাবে সবার নাগরিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
মাতুয়া বহুজন সমাজের কাছে থেকে পাওয়া দাবি তারেক রহমানের কাছে তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, এই দাবি গুলো তখনই বাস্তবায়ন হবে, যখন আমাদের নেতা তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রীর পদে বসাতে পারবেন। ধানের শীষে ভোট দিতে হবে। সেই ব্যাপারে কি আপনারা আজ কথা দিচ্ছেন? আমি আপনাদের কাছ থেকে সেই প্রতিশ্রুতি শুনতে চাই। ক
৩ ঘণ্টা আগে