স্টাফ রিপোর্টার
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হতেই হবে, এর সঙ্গে কোনো আপোষ নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হলে গণতন্ত্র রক্ষা পাবে। তাই যত বাঁধা-বিপত্তি আসে না কেন এই সময়ের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে।
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে 'বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের উদ্যোগে জুলাই আগস্ট গণঅভ্যুত্থান: প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি শীর্ষক আলোচনা সভায়' তিনি এসব কথা বলেন।
দুদু বলেন, যারা সকালে এক কথা, দুপুরে এক কথা আবার বিকালে আরেক কথা বলছেন তাদেরকে বলবো—আসেন আমরা সবাই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করি। ত্রুটিবিচ্যুতি যেগুলো থাকবে আমরা বসে সমাধান করি। আর মানুষ যাকে ভোট দিবে সেই দল সরকার গঠন করবে। আসুন আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করি।
তিনি বলেন, স্বৈরাতন্ত্রের যারা বিরোধিতা করে, তারা গণতন্ত্র প্রত্যাশা করে। আর যারা গণতন্ত্রকে ধ্বংস করতে চায়, তারা স্বৈরাতন্ত্রকে সরাসরি অথবা পরোক্ষভাবে সমর্থন করে। কিন্তু, গণতন্ত্র উত্তরণের একমাত্র পথ হচ্ছে নির্বাচন। আর সেই নির্বাচনকে যদি বাদ দেয়া হয়, বিতর্ক করা হয় তাহলে তো পরোক্ষভাবে স্বৈরাতন্ত্রের পক্ষ হয়ে যায়। আমি কোনো দলের সমালোচনা করছি না। তবে সকলের মতামত থাকতে পারে।
জামায়াতে ইসলামকে উদ্দেশ্য করে বিএনপির এই নেতা বলেন, নির্বাচন হলে আমরা জানি কারা কত ভোটের অধিকারী। বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন পার্টি, বিএনপিরও অনেক আগে তাদের জন্ম। পাকিস্তান আমলে হওয়ার পরেও পাকিস্তান আন্দোলন তারা সমর্থন করেনি। ইসলামিক রিপাবলিকেও তারা দু'চারটার বেশি আসন পায়নি। একা একা ইলেকশন করলে কয়টা সিট পান আর বিএনপির সাথে ইলেকশন করলে কয়টা সিট পান। আমরা জানি আপনাদের অবস্থা। এখন ইলেকশনে গেলে যতটুকু আছে সেটাও থাকবে না। সংকটের মধ্যে আপনারা আছেন। ভিন্নমতকে আমরা শ্রদ্ধা করি।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের সভাপতি হুমায়ুন কবির বেপারীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা সাবেক মন্ত্রীপরিষদ সচিব আব্দুল হালিম, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, বাংলাদেশ সংবাদপত্র এডিটর অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদার, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাবুল আহমেদ, নাগরিক অধিকার বাস্তবায়ন পরিষদের সভাপতি এস এম মিজানুর রহমান, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের সভাপতি কালাম ফয়েজী, মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের সভাপতি সৈয়দ মোজাম্মেল হোসেন শাহীন, সাংবাদিক আসাদুজ্জামান বাবুল, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের সাধারণ সম্পাদক এম আহমেদ খান মন্টু, সহ-সাধারণ সম্পাদক মজনুর রহমানসহ প্রমুখ।
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হতেই হবে, এর সঙ্গে কোনো আপোষ নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হলে গণতন্ত্র রক্ষা পাবে। তাই যত বাঁধা-বিপত্তি আসে না কেন এই সময়ের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে।
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে 'বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের উদ্যোগে জুলাই আগস্ট গণঅভ্যুত্থান: প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি শীর্ষক আলোচনা সভায়' তিনি এসব কথা বলেন।
দুদু বলেন, যারা সকালে এক কথা, দুপুরে এক কথা আবার বিকালে আরেক কথা বলছেন তাদেরকে বলবো—আসেন আমরা সবাই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করি। ত্রুটিবিচ্যুতি যেগুলো থাকবে আমরা বসে সমাধান করি। আর মানুষ যাকে ভোট দিবে সেই দল সরকার গঠন করবে। আসুন আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করি।
তিনি বলেন, স্বৈরাতন্ত্রের যারা বিরোধিতা করে, তারা গণতন্ত্র প্রত্যাশা করে। আর যারা গণতন্ত্রকে ধ্বংস করতে চায়, তারা স্বৈরাতন্ত্রকে সরাসরি অথবা পরোক্ষভাবে সমর্থন করে। কিন্তু, গণতন্ত্র উত্তরণের একমাত্র পথ হচ্ছে নির্বাচন। আর সেই নির্বাচনকে যদি বাদ দেয়া হয়, বিতর্ক করা হয় তাহলে তো পরোক্ষভাবে স্বৈরাতন্ত্রের পক্ষ হয়ে যায়। আমি কোনো দলের সমালোচনা করছি না। তবে সকলের মতামত থাকতে পারে।
জামায়াতে ইসলামকে উদ্দেশ্য করে বিএনপির এই নেতা বলেন, নির্বাচন হলে আমরা জানি কারা কত ভোটের অধিকারী। বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন পার্টি, বিএনপিরও অনেক আগে তাদের জন্ম। পাকিস্তান আমলে হওয়ার পরেও পাকিস্তান আন্দোলন তারা সমর্থন করেনি। ইসলামিক রিপাবলিকেও তারা দু'চারটার বেশি আসন পায়নি। একা একা ইলেকশন করলে কয়টা সিট পান আর বিএনপির সাথে ইলেকশন করলে কয়টা সিট পান। আমরা জানি আপনাদের অবস্থা। এখন ইলেকশনে গেলে যতটুকু আছে সেটাও থাকবে না। সংকটের মধ্যে আপনারা আছেন। ভিন্নমতকে আমরা শ্রদ্ধা করি।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের সভাপতি হুমায়ুন কবির বেপারীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা সাবেক মন্ত্রীপরিষদ সচিব আব্দুল হালিম, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, বাংলাদেশ সংবাদপত্র এডিটর অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদার, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাবুল আহমেদ, নাগরিক অধিকার বাস্তবায়ন পরিষদের সভাপতি এস এম মিজানুর রহমান, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের সভাপতি কালাম ফয়েজী, মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের সভাপতি সৈয়দ মোজাম্মেল হোসেন শাহীন, সাংবাদিক আসাদুজ্জামান বাবুল, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের সাধারণ সম্পাদক এম আহমেদ খান মন্টু, সহ-সাধারণ সম্পাদক মজনুর রহমানসহ প্রমুখ।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে