
স্টাফ রিপোর্টার

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব তাসনিম জারা বলেছেন, স্বাস্থ্যক্ষেত্রে একদম আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। শুধুমাত্র স্বাস্থ্যে যারা কাজ করছেন তাদের জন্য না, স্বাস্থ্যসেবা গ্রহীতা যারা আছেন তাদের জন্য। কারণ এই স্বাস্থ্য ব্যবস্থা কোথাও কাজ করছে না।
বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিলনায়তনে স্বাস্থ্য, পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীদের যৌথ মঞ্চ ন্যাশনাল হেলথ অ্যালায়েন্সের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আপনারা আজকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে গেলে দেখবেন কীভাবে মেঝেতে মানুষ শুয়ে আছে। একটা জায়গায় যেখানে একজনের শোয়ারও জায়গা নেই, সেখানে দুই-তিনজন শুয়ে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। আমরা তো সুস্থ অবস্থায় মেঝেতে শুই না। কিন্তু অসুস্থ অবস্থায় যেখানে আমার খুবই ক্রিটিক্যাল কন্ডিশন, সেখানে রোগীদেরকে মেঝেতে থাকতে হচ্ছে।
তাসনিম জারা বলেন, এই স্বাস্থ্য ব্যবস্থার এখন যে বর্তমান পরিস্থিতি, সেটার অনেকটাই প্রভাব আমাদের যারা রাজনীতিবিদ ছিলেন, যেভাবে স্বাস্থ্যব্যবস্থা পরিচালিত হয়েছে, যে দুর্নীতি, অর্থায়ন চলেছে সেটার ফল। এই জায়গাটাতে আমাদের আর ফেরত যাওয়া যাবে না। আমাদের একদম সবকিছু আমূল পরিবর্তন আনতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা জাতীয় নাগরিক কমিটি এবং পরে জাতীয় নাগরিক পার্টি থেকে অনেক স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ইন্টারেক্ট করেছি। অনেকগুলো সমস্যা শনাক্ত করেছি। আমাদের স্বাস্থ্য সংস্থা কমিশনে যারা ছিলেন তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটা— সবার জন্য যাতে স্বাস্থ্যটা নিশ্চিত করা যায়, স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিত করা যায়— সেই জায়গায় আমরা কাজ করব।
তিনি আরও বলেন, আমাদের ইমার্জেন্সি কেয়ার একদমই নেই। হার্ট অ্যাটাক হলে সঠিক জায়গা ও সময়ে চিকিৎসা না পেলে মানুষের প্রাণ যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের দেশে এখনো কার্যকর জরুরি চিকিৎসা ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। হাসপাতালে পৌঁছালেও চিকিৎসা শুরু হতে দেরি হয়। আমরা প্রস্তাব করেছিলাম, রোগীকে যখনই অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হবে, সেখান থেকেই চিকিৎসা শুরু করতে হবে। এটি একটি অত্যন্ত ভালো উদ্যোগ ছিল এবং প্রশংসনীয়ভাবে স্বাস্থ্য সংস্থা কমিশন আমাদের প্রস্তাবটি গ্রহণ করেছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব তাসনিম জারা বলেছেন, স্বাস্থ্যক্ষেত্রে একদম আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। শুধুমাত্র স্বাস্থ্যে যারা কাজ করছেন তাদের জন্য না, স্বাস্থ্যসেবা গ্রহীতা যারা আছেন তাদের জন্য। কারণ এই স্বাস্থ্য ব্যবস্থা কোথাও কাজ করছে না।
বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিলনায়তনে স্বাস্থ্য, পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীদের যৌথ মঞ্চ ন্যাশনাল হেলথ অ্যালায়েন্সের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আপনারা আজকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে গেলে দেখবেন কীভাবে মেঝেতে মানুষ শুয়ে আছে। একটা জায়গায় যেখানে একজনের শোয়ারও জায়গা নেই, সেখানে দুই-তিনজন শুয়ে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। আমরা তো সুস্থ অবস্থায় মেঝেতে শুই না। কিন্তু অসুস্থ অবস্থায় যেখানে আমার খুবই ক্রিটিক্যাল কন্ডিশন, সেখানে রোগীদেরকে মেঝেতে থাকতে হচ্ছে।
তাসনিম জারা বলেন, এই স্বাস্থ্য ব্যবস্থার এখন যে বর্তমান পরিস্থিতি, সেটার অনেকটাই প্রভাব আমাদের যারা রাজনীতিবিদ ছিলেন, যেভাবে স্বাস্থ্যব্যবস্থা পরিচালিত হয়েছে, যে দুর্নীতি, অর্থায়ন চলেছে সেটার ফল। এই জায়গাটাতে আমাদের আর ফেরত যাওয়া যাবে না। আমাদের একদম সবকিছু আমূল পরিবর্তন আনতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা জাতীয় নাগরিক কমিটি এবং পরে জাতীয় নাগরিক পার্টি থেকে অনেক স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ইন্টারেক্ট করেছি। অনেকগুলো সমস্যা শনাক্ত করেছি। আমাদের স্বাস্থ্য সংস্থা কমিশনে যারা ছিলেন তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটা— সবার জন্য যাতে স্বাস্থ্যটা নিশ্চিত করা যায়, স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিত করা যায়— সেই জায়গায় আমরা কাজ করব।
তিনি আরও বলেন, আমাদের ইমার্জেন্সি কেয়ার একদমই নেই। হার্ট অ্যাটাক হলে সঠিক জায়গা ও সময়ে চিকিৎসা না পেলে মানুষের প্রাণ যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের দেশে এখনো কার্যকর জরুরি চিকিৎসা ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। হাসপাতালে পৌঁছালেও চিকিৎসা শুরু হতে দেরি হয়। আমরা প্রস্তাব করেছিলাম, রোগীকে যখনই অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হবে, সেখান থেকেই চিকিৎসা শুরু করতে হবে। এটি একটি অত্যন্ত ভালো উদ্যোগ ছিল এবং প্রশংসনীয়ভাবে স্বাস্থ্য সংস্থা কমিশন আমাদের প্রস্তাবটি গ্রহণ করেছে।

‘দি ডে অব জার্মান ইউনিটি’ উদযাপন উপলক্ষে বুধবার সন্ধ্যায় জার্মান দূতাবাসে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। জার্মানীর নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লোৎজ ও ইভানা লোৎজ-এর আমন্ত্রণে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার, কূটনীতিক, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা,
১ ঘণ্টা আগে
বক্তারা বলেন, জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। দলটির নেতারা দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। নতুন বাংলাদেশের অভিযাত্রাকে ব্যহত করতে ফ্যাসিবাদিরা আবার নৈরাজ্য সৃষ্টির ষড়যন্ত্র করছে। জনগণ পতিত ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের আর কোন সুযোগ দেবে না।
১ ঘণ্টা আগে
শিবির সভাপতি বলেন, গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকার রাজনৈতিক সংস্কারের লক্ষ্যে ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছে এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে একটি সংস্কার রূপরেখা প্রণয়ন করেছে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে “নোট অব ডিসেন্ট” দিয়ে ফ্যাসিবাদী রাজনীতির ধ্বংসাবশেষকে টিকিয়ে রাখ
২ ঘণ্টা আগে
মিছিল শেষে রাজধানীর অন্তত ১৪টি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে শিবিরের নেতাকর্মীরা। এসব স্থান হলো—উত্তরা বিএনএস, খিলখেত, বসুন্ধরা গেট, গাবতলি, মিরপুর ১০, ধানমন্ডি ৩২, সায়েন্স ল্যাব, শাহবাগ, রামপুরা, মহাখালী, গুলিস্তান, বাহাদুর শাহ পার্ক, যাত্রাবাড়ী ও চিটাগাং রোড।
২ ঘণ্টা আগে