বৃহত্তর সুন্নি জোটের আত্মপ্রকাশ ৩০ আগস্ট
স্টাফ রিপোর্টার
সুন্নি ও সুফিবাদী তিনটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে গঠিত হচ্ছে নতুন নির্বাচনি প্লাটফর্ম ‘বৃহত্তর সুন্নি জোট’। আগামী ৩০ আগস্ট জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই জোটের ঘোষণা দেয়া হবে।
দল তিনটি হচ্ছে-বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি। বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান এম এ মতিন শনিবার আমার দেশকে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, আমরা প্রথমে তিনটি দলের এই জোট ঘোষণা দেব। পরে আরও কিছু নিবন্ধিত দল আমাদের সঙ্গে যুক্ত হবে। নির্বাচনে প্রার্থী দেয়ার বিষয়ে পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত হবে।
নতুন এই জোটটি আওয়ামীপন্থীদের কোন প্লাটফর্ম হচ্ছে কিনা- এমন এক প্রশ্নের জবাবে এম এ মতিন বলেন, আমাদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কোন সম্পর্ক নেই। আমাদের সঙ্গে কয়েজন আওয়ামী সুবিধাভোগী থাকলেও অন্য দলের তুলনায় খুব কম।
এদিকে সুন্নি জোট গঠন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সংশ্লিষ্ট ধর্মীয় সংগঠন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের চারটি গ্রুপ শনিবার কাউন্সিলের মধ্য দিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে আয়োজিত এক জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠানে তিন দলের শীর্ষ নেতারা বক্তব্য রাখেন।
কাউন্সিলে শায়খুল হাদীস কাজী মঈনুদ্দিন আশরাফীকে চেয়ারম্যান, আল্লামা আবুল কাশেম নূরীকে নির্বাহী চেয়ারম্যান ও ড. সাইয়্যেদ আবদুল্লাহ আল মারুফকে মহাসচিব নির্বাচিত করে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। এর আগে সুন্নিপন্থী আলাদা চারটি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের শীর্ষ নেতারা ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ঘোষণা দিয়ে স্ব স্ব কমিটি বিলুপ্ত করেন।
তবে হঠাৎ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের ঐক্যবদ্ধ হওয়া এবং তাদের নতুন জোট গঠন তৎপরতা নিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলে নানা গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে। এটি পতিত আওয়ামী লীগের নতুন কোন প্লাটফর্ম বা জোট হচ্ছে কিনা-সে আশঙ্কাও করছেন অনেকে। যদিও জোট নেতা এম এ মতিন তাদের সঙ্গে আওয়ামী সংশ্লিষ্টতা নেই বলে দাবি করেছেন।
সুন্নি ও সুফিবাদী তিনটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে গঠিত হচ্ছে নতুন নির্বাচনি প্লাটফর্ম ‘বৃহত্তর সুন্নি জোট’। আগামী ৩০ আগস্ট জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই জোটের ঘোষণা দেয়া হবে।
দল তিনটি হচ্ছে-বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি। বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান এম এ মতিন শনিবার আমার দেশকে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, আমরা প্রথমে তিনটি দলের এই জোট ঘোষণা দেব। পরে আরও কিছু নিবন্ধিত দল আমাদের সঙ্গে যুক্ত হবে। নির্বাচনে প্রার্থী দেয়ার বিষয়ে পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত হবে।
নতুন এই জোটটি আওয়ামীপন্থীদের কোন প্লাটফর্ম হচ্ছে কিনা- এমন এক প্রশ্নের জবাবে এম এ মতিন বলেন, আমাদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কোন সম্পর্ক নেই। আমাদের সঙ্গে কয়েজন আওয়ামী সুবিধাভোগী থাকলেও অন্য দলের তুলনায় খুব কম।
এদিকে সুন্নি জোট গঠন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সংশ্লিষ্ট ধর্মীয় সংগঠন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের চারটি গ্রুপ শনিবার কাউন্সিলের মধ্য দিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে আয়োজিত এক জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠানে তিন দলের শীর্ষ নেতারা বক্তব্য রাখেন।
কাউন্সিলে শায়খুল হাদীস কাজী মঈনুদ্দিন আশরাফীকে চেয়ারম্যান, আল্লামা আবুল কাশেম নূরীকে নির্বাহী চেয়ারম্যান ও ড. সাইয়্যেদ আবদুল্লাহ আল মারুফকে মহাসচিব নির্বাচিত করে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। এর আগে সুন্নিপন্থী আলাদা চারটি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের শীর্ষ নেতারা ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ঘোষণা দিয়ে স্ব স্ব কমিটি বিলুপ্ত করেন।
তবে হঠাৎ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের ঐক্যবদ্ধ হওয়া এবং তাদের নতুন জোট গঠন তৎপরতা নিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলে নানা গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে। এটি পতিত আওয়ামী লীগের নতুন কোন প্লাটফর্ম বা জোট হচ্ছে কিনা-সে আশঙ্কাও করছেন অনেকে। যদিও জোট নেতা এম এ মতিন তাদের সঙ্গে আওয়ামী সংশ্লিষ্টতা নেই বলে দাবি করেছেন।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে