বিশেষ প্রতিনিধি
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আওয়ামী লীগ ও এর নেতাদের বিচারকাজ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দলটির যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে ইসলামী ঐক্যজোট (আইওজে)। সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে জোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল কাদের ও মহাসচিব মুফতী সাখাওয়াত হোসাইন রাজী এই সিদ্ধান্তকে ‘জুলুমের বিরুদ্ধে মজলুমের বিজয়’ বলে আখ্যায়িত করেছেন।
বিবৃতিতে ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান ও মহাসচিব বলেন, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ বিগত ১৬ বছরে হাজার হাজার মানুষকে খুন করেছে, গুম করেছে, বছরের পর বছর বিনা বিচারে আলেম-উলামা ও বিরোধী দলমতের মানুষকে কারাগারে আটকে রেখে বাংলাদেশকে একটি নরকে পরিণত করেছিল। গত বছরের ৫ আগষ্ট ছাত্রজনতার গণঅভ্যূত্থানে তাদের পতন হয়েছে। তবুও তারা দেশের বিরুদ্ধে তাদের অপতৎপরতা অব্যহত রেখেছিল।
আমরা মনে করি, ছাত্রজনতা, সম্প্রতি আলেম-উলামাদের রাজপথে তিন দিনের লাগাতার অবস্থান কর্মসূচির পর দলটির যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় ‘জুলুমের বিরুদ্ধে মজলুমের প্রাথমিক বিজয়’ অর্জিত হয়েছে। এর মাধ্যমে রাজনীতিতে দলটির ফিরে আসার পথ সংকোচিত হলো। এখন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকাজ সম্পন্ন করে দলটিকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে এবং নিবন্ধন বাতিল করে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করতে হবে। অন্যথায় স্বৈরাচারী দলটি ফিরে আসার সমূহ সম্ভাবনা থেকে যাবে।
তারা বলেন, ২৪-এর গণঅভ্যূত্থান প্রমাণ করেছে বাংলার প্রতিবাদী জনতা যখন জেগে উঠে, তখন স্বৈরাচার পালাতে বাধ্য হয়। আগামী দিনে যারাই নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চাইবে, গুম-খুন-লুটের মতো অপকর্ম করবে, তাদেরকেও আওয়ামী লীগের মতো ভাগ্যবরণ করতে হবে।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের বিচার ও দলীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় অর্ন্তবর্তী সরকারকে অভিনন্দন জানাই। একই সাথে এই দাবি আদায়ে রাজপথের আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী ও সমর্থন দানকারী সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
এমএস
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আওয়ামী লীগ ও এর নেতাদের বিচারকাজ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দলটির যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে ইসলামী ঐক্যজোট (আইওজে)। সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে জোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল কাদের ও মহাসচিব মুফতী সাখাওয়াত হোসাইন রাজী এই সিদ্ধান্তকে ‘জুলুমের বিরুদ্ধে মজলুমের বিজয়’ বলে আখ্যায়িত করেছেন।
বিবৃতিতে ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান ও মহাসচিব বলেন, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ বিগত ১৬ বছরে হাজার হাজার মানুষকে খুন করেছে, গুম করেছে, বছরের পর বছর বিনা বিচারে আলেম-উলামা ও বিরোধী দলমতের মানুষকে কারাগারে আটকে রেখে বাংলাদেশকে একটি নরকে পরিণত করেছিল। গত বছরের ৫ আগষ্ট ছাত্রজনতার গণঅভ্যূত্থানে তাদের পতন হয়েছে। তবুও তারা দেশের বিরুদ্ধে তাদের অপতৎপরতা অব্যহত রেখেছিল।
আমরা মনে করি, ছাত্রজনতা, সম্প্রতি আলেম-উলামাদের রাজপথে তিন দিনের লাগাতার অবস্থান কর্মসূচির পর দলটির যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় ‘জুলুমের বিরুদ্ধে মজলুমের প্রাথমিক বিজয়’ অর্জিত হয়েছে। এর মাধ্যমে রাজনীতিতে দলটির ফিরে আসার পথ সংকোচিত হলো। এখন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকাজ সম্পন্ন করে দলটিকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে এবং নিবন্ধন বাতিল করে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করতে হবে। অন্যথায় স্বৈরাচারী দলটি ফিরে আসার সমূহ সম্ভাবনা থেকে যাবে।
তারা বলেন, ২৪-এর গণঅভ্যূত্থান প্রমাণ করেছে বাংলার প্রতিবাদী জনতা যখন জেগে উঠে, তখন স্বৈরাচার পালাতে বাধ্য হয়। আগামী দিনে যারাই নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চাইবে, গুম-খুন-লুটের মতো অপকর্ম করবে, তাদেরকেও আওয়ামী লীগের মতো ভাগ্যবরণ করতে হবে।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের বিচার ও দলীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় অর্ন্তবর্তী সরকারকে অভিনন্দন জানাই। একই সাথে এই দাবি আদায়ে রাজপথের আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী ও সমর্থন দানকারী সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
এমএস
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে