
স্টাফ রিপোর্টার

জাতির আকাঙ্ক্ষিত নির্বাচনের জন্যই দীর্ঘ ১৬-১৭ বছর রাজপথে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে বিএনপিসহ ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলো বলে জানিয়েছেন ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটের অন্যতম শীর্ষ নেতা লায়ন মো. ফারুক রহমান।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ১২ দলীয় জোটের উদ্যোগে ‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন ও নির্বাচন বানচালের চক্রান্ত রুখে দাও’ শীর্ষক এক সমাবেশে লায়ন ফারুক এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, পতিত স্বৈরাচার প্রশাসন, ব্যাংক, বীমাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংসের মাধ্যমে দেশকে পেছনের দিকে নিয়ে গিয়েছিল। তারা গালভরা উন্নয়নের গল্প শুনিয়ে দেশকে পরনির্ভরশীল করে তুলেছিল। দেশের সকল পর্যায় লুটপাটের আখড়ায় পরিণত করেছিল।
তিনি অভিযোগ করেন, কৃষিপ্রধান দেশ হওয়া সত্ত্বেও আজ পর্যন্ত কৃষকদের কোনো ডাটাবেজ নেই। ভবিষ্যতে এটা তৈরি করে দেশকে কৃষিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে গড়ে তুলতে হবে।
তিনি মনে করেন, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র এবং সামাজিক ন্যায়বিচারভিত্তিক রাষ্ট্র ও সমাজ গড়ে তুলতে হবে। দেশের প্রায় এক কোটি প্রতিবন্ধীকে বিভিন্নভাবে সহায়তার মাধ্যমে সমাজ ও উন্নয়নের মূল ধারায় সম্পৃক্ত করতে হবে। দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে নতুন নতুন পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে হবে।
লায়ন ফারুক রহমান বলেন, ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানপরবর্তী নতুন বাংলাদেশ গড়বার সময় এখন, যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেন ১৮ কোটি জনতা। যে বাংলাদেশে মানুষে মানুষে কোনো বৈষম্য থাকবে না। ধর্মীয় বিশ্বাস কিংবা রাজনৈতিক দর্শনের কারণে কোনো মানুষের মধ্যে পার্থক্য করা হবে না-এমন বাংলাদেশই আজ মানুষের প্রত্যাশা।
সেই প্রত্যাশা পূরণের জন্য ১৮ কোটি মানুষ যে ব্যক্তির দিকে তাকিয়ে আছেন, তিনি আমাদের প্রিয় নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সবাই গত ১৬ বছর তারেক রহমানের সহযাত্রী ছিলেন বলেই ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করে বাংলাদেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন।
১২ দলীয় জোটের প্রধান ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের সভাপতিত্বে এবং বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব তমিজ উদ্দিন টিটুর সঞ্চালনায় সমাবেশে বাংলাদেশ এলডিপির শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের সৈয়দ এহসানুল হুদা, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) আহসান হাবিব লিংকন, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির শামসুদ্দিন পারভেজ, ইসলামিক পার্টির আবুল কাশেম, ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা আবদুল করিম, ইউনাইটেড লিবারেল পার্টির আমিনুল ইসলাম, নয়া গণতান্ত্রিক পার্টির এম এ মান্নান, প্রগতিশীল জাতীয়তাবাদী দলের (পিএনপি) ফিরোজ মো. লিটন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে ন্যাশনাল লেবার পার্টির দলীয় মুখপাত্র মো. শরিফুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর সভাপতি মাইদুল ইসলাম আসাদসহ ১২ দলীয় জোটের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

জাতির আকাঙ্ক্ষিত নির্বাচনের জন্যই দীর্ঘ ১৬-১৭ বছর রাজপথে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে বিএনপিসহ ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলো বলে জানিয়েছেন ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটের অন্যতম শীর্ষ নেতা লায়ন মো. ফারুক রহমান।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ১২ দলীয় জোটের উদ্যোগে ‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন ও নির্বাচন বানচালের চক্রান্ত রুখে দাও’ শীর্ষক এক সমাবেশে লায়ন ফারুক এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, পতিত স্বৈরাচার প্রশাসন, ব্যাংক, বীমাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংসের মাধ্যমে দেশকে পেছনের দিকে নিয়ে গিয়েছিল। তারা গালভরা উন্নয়নের গল্প শুনিয়ে দেশকে পরনির্ভরশীল করে তুলেছিল। দেশের সকল পর্যায় লুটপাটের আখড়ায় পরিণত করেছিল।
তিনি অভিযোগ করেন, কৃষিপ্রধান দেশ হওয়া সত্ত্বেও আজ পর্যন্ত কৃষকদের কোনো ডাটাবেজ নেই। ভবিষ্যতে এটা তৈরি করে দেশকে কৃষিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে গড়ে তুলতে হবে।
তিনি মনে করেন, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র এবং সামাজিক ন্যায়বিচারভিত্তিক রাষ্ট্র ও সমাজ গড়ে তুলতে হবে। দেশের প্রায় এক কোটি প্রতিবন্ধীকে বিভিন্নভাবে সহায়তার মাধ্যমে সমাজ ও উন্নয়নের মূল ধারায় সম্পৃক্ত করতে হবে। দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে নতুন নতুন পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে হবে।
লায়ন ফারুক রহমান বলেন, ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানপরবর্তী নতুন বাংলাদেশ গড়বার সময় এখন, যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেন ১৮ কোটি জনতা। যে বাংলাদেশে মানুষে মানুষে কোনো বৈষম্য থাকবে না। ধর্মীয় বিশ্বাস কিংবা রাজনৈতিক দর্শনের কারণে কোনো মানুষের মধ্যে পার্থক্য করা হবে না-এমন বাংলাদেশই আজ মানুষের প্রত্যাশা।
সেই প্রত্যাশা পূরণের জন্য ১৮ কোটি মানুষ যে ব্যক্তির দিকে তাকিয়ে আছেন, তিনি আমাদের প্রিয় নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সবাই গত ১৬ বছর তারেক রহমানের সহযাত্রী ছিলেন বলেই ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করে বাংলাদেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন।
১২ দলীয় জোটের প্রধান ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের সভাপতিত্বে এবং বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব তমিজ উদ্দিন টিটুর সঞ্চালনায় সমাবেশে বাংলাদেশ এলডিপির শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের সৈয়দ এহসানুল হুদা, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) আহসান হাবিব লিংকন, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির শামসুদ্দিন পারভেজ, ইসলামিক পার্টির আবুল কাশেম, ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা আবদুল করিম, ইউনাইটেড লিবারেল পার্টির আমিনুল ইসলাম, নয়া গণতান্ত্রিক পার্টির এম এ মান্নান, প্রগতিশীল জাতীয়তাবাদী দলের (পিএনপি) ফিরোজ মো. লিটন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে ন্যাশনাল লেবার পার্টির দলীয় মুখপাত্র মো. শরিফুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর সভাপতি মাইদুল ইসলাম আসাদসহ ১২ দলীয় জোটের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিল্লিতে অবস্থান করে সম্প্রতি যে মন্তব্য করেছেন, তাতে স্পষ্ট দিকনির্দেশনার অভাবে হতাশ হয়ে পড়েছেন কলকাতায় আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতারা। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে ইন্টারভিউয়ে নেত্রীর মন্তব্যে দলের ভবিষ্যৎ কৌশল নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। নেত্রীর মন্তব্যে ‘হুং
৪৪ মিনিট আগে
মানুষ এখন পরিবর্তন চায়, পুরোনো স্বৈরাচারী ও দুর্নীতিপরায়ণ বন্দোবস্তের অবসান ঘটিয়ে ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক কল্যাণরাষ্ট্র গড়তে চায় বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান।
৩ ঘণ্টা আগে
শোভাযাত্রায় কয়েক হাজার মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার ও পিকআপ ভ্যান অংশ নেয়। রাস্তার মোড়ে মোড়ে উৎসুক জনতা ভিড় করেন এবং তারা হাত নেড়ে ও স্লোগান দিয়ে শোভাযাত্রাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। ঢাকা-১৩ আসনের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের কর্মী সমর্থক ও তরুণদের উপস্থিতিতে পুরো এলাকাজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন বাতিলের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত চার মূলনীতি সমুন্নত রাখতে হবে।
৮ ঘণ্টা আগে