হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়
স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশে বিদ্যমান ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টে যারাই চেষ্টা করবে, তাদের শক্ত হাতে প্রতিহত করা হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দীন আহমদ।
রোববার সন্ধ্যায় ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের সাথে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এ কথা বলেন সালাহউদ্দিন। আসন্ন শারদীয়া দুর্গাপূজা উপলক্ষে এই মতবিনিময় করেন তিনি। আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠীপূজার মধ্য দিয়ে এ বছর শারদীয়া দুর্গাপূজা শুরু হবে। ২ অক্টোবর বিজয়া দশমী এবং প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসব সম্পন্ন হবে।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, পরিস্থিতি আমরা যেটা লক্ষ করছি, বিভিন্নভাবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের জন্য কিছু চক্রান্ত গড়ে উঠছে। এমনকি স্বধর্মের মধ্যেও বিভিন্ন রকমের এমন কিছু ঘোলাটে পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে, যার সবকিছুর একটা উদ্দেশ্য হচ্ছে বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিনষ্টের মধ্য দিয়ে আগামী নির্বাচনকে যাতে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। এটার সবকিছুর সাথে কিন্তু বাংলাদেশের গণতন্ত্রের প্রশ্ন জড়িত। সেজন্য আমরা মনে করেছি যে, যথেষ্ট সময় আগে থেকে যেন এগুলোর ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করি এবং সহযোগিতার হাত বাড়াই।
তিনি বলেন, আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে এই বার্তা দিতে চাই যে, অতীতের মতো ভবিষ্যতেও সবসময় আমরা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পাশে থাকব। তাদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গাপূজা নির্বিঘ্নে উপযাপনের জন্য অতীতেও আমরা সহযোগিতা করে এসেছি। নির্বিঘ্নে ও উৎসবমুখর পরিবেশে গত বছর দুর্গাপূজা সম্পন্নে অন্তর্বর্তী সরকারের পাশাপাশি বিএনপির সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা দেশের সব জায়গায় পাহারায় রত ছিল এবং সর্বোত্তম সহযোগিতা করেছে। এবারও আমরা জাতির কাছে এই বার্তাটা দিতে চাই যে, বাংলাদেশে ধর্মীয় সম্প্রীতি, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় থাকবে।
মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বাসুদেব ধর, সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ শর্মা, সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট তাপস কুমার পাল, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন ফ্রন্টের সভাপতি অপর্ণা রায় দাস, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক সুভাষ চন্দ্র দাস, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিজন কান্তি সরকার, ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির পরিচালনা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান তপন চন্দ্র মজুমদার, মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি জয়ন্ত কুমার দেব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সঞ্জয় দে রিপন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আজিজুল বারী হেলাল, জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ প্রমুখ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশে বিদ্যমান ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টে যারাই চেষ্টা করবে, তাদের শক্ত হাতে প্রতিহত করা হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দীন আহমদ।
রোববার সন্ধ্যায় ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের সাথে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এ কথা বলেন সালাহউদ্দিন। আসন্ন শারদীয়া দুর্গাপূজা উপলক্ষে এই মতবিনিময় করেন তিনি। আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠীপূজার মধ্য দিয়ে এ বছর শারদীয়া দুর্গাপূজা শুরু হবে। ২ অক্টোবর বিজয়া দশমী এবং প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসব সম্পন্ন হবে।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, পরিস্থিতি আমরা যেটা লক্ষ করছি, বিভিন্নভাবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের জন্য কিছু চক্রান্ত গড়ে উঠছে। এমনকি স্বধর্মের মধ্যেও বিভিন্ন রকমের এমন কিছু ঘোলাটে পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে, যার সবকিছুর একটা উদ্দেশ্য হচ্ছে বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিনষ্টের মধ্য দিয়ে আগামী নির্বাচনকে যাতে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। এটার সবকিছুর সাথে কিন্তু বাংলাদেশের গণতন্ত্রের প্রশ্ন জড়িত। সেজন্য আমরা মনে করেছি যে, যথেষ্ট সময় আগে থেকে যেন এগুলোর ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করি এবং সহযোগিতার হাত বাড়াই।
তিনি বলেন, আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে এই বার্তা দিতে চাই যে, অতীতের মতো ভবিষ্যতেও সবসময় আমরা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পাশে থাকব। তাদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গাপূজা নির্বিঘ্নে উপযাপনের জন্য অতীতেও আমরা সহযোগিতা করে এসেছি। নির্বিঘ্নে ও উৎসবমুখর পরিবেশে গত বছর দুর্গাপূজা সম্পন্নে অন্তর্বর্তী সরকারের পাশাপাশি বিএনপির সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা দেশের সব জায়গায় পাহারায় রত ছিল এবং সর্বোত্তম সহযোগিতা করেছে। এবারও আমরা জাতির কাছে এই বার্তাটা দিতে চাই যে, বাংলাদেশে ধর্মীয় সম্প্রীতি, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় থাকবে।
মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বাসুদেব ধর, সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ শর্মা, সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট তাপস কুমার পাল, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন ফ্রন্টের সভাপতি অপর্ণা রায় দাস, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক সুভাষ চন্দ্র দাস, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিজন কান্তি সরকার, ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির পরিচালনা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান তপন চন্দ্র মজুমদার, মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি জয়ন্ত কুমার দেব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সঞ্জয় দে রিপন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আজিজুল বারী হেলাল, জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ প্রমুখ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, জনগণের রক্ষক সেনাবাহিনীকে কোনদিন যেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো না হয়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)’র সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ৭১ সাল থেকেই একসাথে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল।
১ ঘণ্টা আগেকারাগারে পাঠানো সেনা কর্মকর্তারা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবিরকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব (আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে