মানববন্ধনে ডা. তাহের

স্টাফ রিপোর্টার

বর্তমান সরকারের চার-পাঁচজন উপদেষ্টা একটি দলের পক্ষে নিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে দলীয় সরকারে পরিণত করেছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তিনি বলেন, প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে একটি দলের লোকদের বসিয়ে যে নীল নকশার নির্বাচনের ষড়যন্ত্র চলছে, তাতে আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখি না। তিনি অবিলম্বে ষড়যন্ত্রকারী উপদেষ্টাদের সরানোর দাবি জানান। অন্যথায় জাতির সামনে তাদের মুখোশ উন্মোচন করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মৎস্যভবন মোড়ে পাঁচ দফা দাবিতে ঢাকা মহানগর জামায়াত আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা ১১টায় যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী পর্যন্ত এই মানববন্ধন শুরু হয়ে সাড়ে ১২টায় শেষ হয়। ঢাকার বাইরে বিভাগীয় শহরগুলোতেও একই কর্মসূচি পালন করে জামায়াতসহ সমমনা সাতটি দল।
ডা. তাহের বলেন, আগামী নির্বাচনের জন্য প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে আমরা নিরপেক্ষ লোক নিয়োগ দিতে সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছিলাম। সরকার আমাদেরকে আশ্বাস দিলেও পরে এমন লোককে নিয়োগ দেয়া হয়েছে, যার অতীত ইতিহাস লম্বা এবং একটি দলের অনুগত।
তিনি সরকারকে দৃষ্ট আকর্ষণ করে বলেন, প্রশাসনে যে ষড়যন্ত্র চলছে তা বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ লোকদের পদায়ন করুন। না হলে কোন কোন উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আমরা তাদের সব রেকর্ডসহ মুখোশ উন্মোচন করে দেবো।
বর্তমান সরকার জুলাই শহীদদের রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে বেইমানি করছে দাবি করে বলেন, অতীতে জনগণের সঙ্গে বেইমানি করে যারা বিতাড়িত হয়েছে, আপনাদের অবস্থা তার চেয়ে ভয়াবহ হবে।
ডা. তাহের ষযযন্ত্রকারী উপদেষ্টাদের সরানোর পাশাপাশি নভেম্বরে গণভোট প্রদান, পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়ন, খুনিদের দৃশ্যমান ন্যায়বিচারসহ জামায়াতের সব দাবি মেনে নেয়ার আহ্বান জানান। অন্যথায় আন্দোলন সবে মাত্র শুরু হয়েছে এবং দাবি আদায়ে পর্যায়ক্রমে যা যা করা দরকার তা করা হবে।
এ সময় সভাপতির বক্তব্যে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, আমাদের দাবি পরিষ্কার। পাঁচ দফা গণদাবি অবিলম্বে মেনে নিন। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট দিন। দাবি আদায়ে প্রয়োজনে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ঘেরাও করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি।
মানববন্ধনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন—দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম। মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করীমের পরিচালনায় এতে আরো বক্তব্য দেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, দক্ষিণের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।
এসময় ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী পর্যন্ত অনুষ্ঠিত মানবন্ধনে মহানগর নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

বর্তমান সরকারের চার-পাঁচজন উপদেষ্টা একটি দলের পক্ষে নিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে দলীয় সরকারে পরিণত করেছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তিনি বলেন, প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে একটি দলের লোকদের বসিয়ে যে নীল নকশার নির্বাচনের ষড়যন্ত্র চলছে, তাতে আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখি না। তিনি অবিলম্বে ষড়যন্ত্রকারী উপদেষ্টাদের সরানোর দাবি জানান। অন্যথায় জাতির সামনে তাদের মুখোশ উন্মোচন করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মৎস্যভবন মোড়ে পাঁচ দফা দাবিতে ঢাকা মহানগর জামায়াত আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা ১১টায় যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী পর্যন্ত এই মানববন্ধন শুরু হয়ে সাড়ে ১২টায় শেষ হয়। ঢাকার বাইরে বিভাগীয় শহরগুলোতেও একই কর্মসূচি পালন করে জামায়াতসহ সমমনা সাতটি দল।
ডা. তাহের বলেন, আগামী নির্বাচনের জন্য প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে আমরা নিরপেক্ষ লোক নিয়োগ দিতে সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছিলাম। সরকার আমাদেরকে আশ্বাস দিলেও পরে এমন লোককে নিয়োগ দেয়া হয়েছে, যার অতীত ইতিহাস লম্বা এবং একটি দলের অনুগত।
তিনি সরকারকে দৃষ্ট আকর্ষণ করে বলেন, প্রশাসনে যে ষড়যন্ত্র চলছে তা বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ লোকদের পদায়ন করুন। না হলে কোন কোন উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আমরা তাদের সব রেকর্ডসহ মুখোশ উন্মোচন করে দেবো।
বর্তমান সরকার জুলাই শহীদদের রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে বেইমানি করছে দাবি করে বলেন, অতীতে জনগণের সঙ্গে বেইমানি করে যারা বিতাড়িত হয়েছে, আপনাদের অবস্থা তার চেয়ে ভয়াবহ হবে।
ডা. তাহের ষযযন্ত্রকারী উপদেষ্টাদের সরানোর পাশাপাশি নভেম্বরে গণভোট প্রদান, পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়ন, খুনিদের দৃশ্যমান ন্যায়বিচারসহ জামায়াতের সব দাবি মেনে নেয়ার আহ্বান জানান। অন্যথায় আন্দোলন সবে মাত্র শুরু হয়েছে এবং দাবি আদায়ে পর্যায়ক্রমে যা যা করা দরকার তা করা হবে।
এ সময় সভাপতির বক্তব্যে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, আমাদের দাবি পরিষ্কার। পাঁচ দফা গণদাবি অবিলম্বে মেনে নিন। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট দিন। দাবি আদায়ে প্রয়োজনে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ঘেরাও করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি।
মানববন্ধনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন—দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম। মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করীমের পরিচালনায় এতে আরো বক্তব্য দেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, দক্ষিণের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।
এসময় ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী পর্যন্ত অনুষ্ঠিত মানবন্ধনে মহানগর নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমাদ বলেছেন, গণ অভ্যুত্থানের মধ্যে দিয়ে রাষ্ট্র মেরামতের যে সুযোগ তৈরি হয়েছে তা কোনভাবেই ব্যর্থ হতে দেয়া যাবে না। আমরা যারা চব্বিশের জুলাইতে জীবনবাজী রেখে লড়াই করেছি তারা প্রয়োজনে আবারো রাজপথে গণজোয়ার তৈরি করবো; ইনশাআল্লাহ।
৪ ঘণ্টা আগে
প্রথম বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়ে, বিগত সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় যথাক্রমে ১ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা সৈয়দ তৌফিকুল হাদী ও মুফতি কমর উদ্দীন কামু; ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা মিজানুর রহমান মিঠু; ৫ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা মো. কামাল মিয়া, খালেদ আকবর চৌধুরী....
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে নববর্ষ ২০২৬ উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী প্রকাশনা উৎসবের উদ্বোধন হয়েছে। রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে মোড়ক উন্মোচন ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ রোববার বিবৃতিতে বলেন, সরকার পরিচালনার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হলো শিক্ষা। দেশের লক্ষ লক্ষ শিশুদের প্রথম ধাপের জ্ঞান দান করেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ। তাদের ন্যায়সঙ্গত দাবী উপেক্ষা করা হলে শিক্ষা ব্যবস্থার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বেই।
৭ ঘণ্টা আগে