স্টাফ রিপোর্টার
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, বাঙালি মুসলিম জাতি ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু রুখে দাঁড়াতে যাদের আমরা প্রত্যাশা করি তারা কার্যকর ভূমিকা না নিয়ে নীরবতা পালন করছে।
মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের বর্বরোচিত গণহত্যার প্রতিবাদে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, আমার মনে হয় এটা পরিহার করে সারা বিশ্বের সঙ্গে এই মানবতার সপক্ষে আমাদের দাঁড়াতে হবে।
মানবতা যদি আমরা রক্ষা করতে না পারি তাহলে ইসলামকে রক্ষা করা, হজরত মোহাম্মদ (স.) এর প্রতি আমাদের যে শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা সেটাও প্রশ্নের মধ্যে পড়ে যাবে।
দুদু বলেন, জাতিসংঘের মানবতা সনদের স্বাক্ষরকারী বাংলাদেশ। যেকোনো মানবতা-বিরোধী দেশ, জাতি, গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অবস্থান থাকবে। আমরা সশস্ত্র সংগ্রাম এবং লড়াই করে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের মাতৃভূমি পেয়েছি। গণহত্যা কত নির্মম, ভয়ঙ্কর সেটা জাতি ও দেশ হিসেবে আমরা জানি।
তিনি আরও বলেন, ‘এমনকি ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে আমরা দেখেছি, তৎকালীন গায়ের জোরে প্রধানমন্ত্রী দাবিদার শেখ হাসিনা কিভাবে মানবতা-বিরোধী ভূমিকা নিয়েছিলেন। একটা পর্যায়ে ছাত্র-জনতার রক্ত যখন রাজপথে রঞ্জিত হয়েছে, তখন তিনি পালাতে বাধ্য হয়েছেন। ’
ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলার যখন ইহুদিদের নিশ্চিহ্ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল, তখন বিশ্বের মানুষ কিন্তু সেই ইহুদি হত্যাকাণ্ডের বিরোধিতা করেছিল। তখন মানবতার প্রশ্নে বিরোধিতা করা হয়েছে। এমনকি মুসলমানরাও তখন হিটলারের সেই হত্যাকাণ্ডের বিরোধিতা করেছিল। সেই ইহুদিরা এমন নৃশংস হয়েছে! ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, যে জায়গা এখন ইসরায়েল রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত, সেটিও ফিলিস্তিনিদের ভূমি ছিল। ফিলিস্তিনে ছোট ছোট শিশু, নারী এবং সাধারণ মানুষের যে ভয়ঙ্কর পরিণতি, সেটা কোনোভাবেই কেউ মানতে পারে না।
সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান প্রমুখ।
এমএস
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, বাঙালি মুসলিম জাতি ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু রুখে দাঁড়াতে যাদের আমরা প্রত্যাশা করি তারা কার্যকর ভূমিকা না নিয়ে নীরবতা পালন করছে।
মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের বর্বরোচিত গণহত্যার প্রতিবাদে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, আমার মনে হয় এটা পরিহার করে সারা বিশ্বের সঙ্গে এই মানবতার সপক্ষে আমাদের দাঁড়াতে হবে।
মানবতা যদি আমরা রক্ষা করতে না পারি তাহলে ইসলামকে রক্ষা করা, হজরত মোহাম্মদ (স.) এর প্রতি আমাদের যে শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা সেটাও প্রশ্নের মধ্যে পড়ে যাবে।
দুদু বলেন, জাতিসংঘের মানবতা সনদের স্বাক্ষরকারী বাংলাদেশ। যেকোনো মানবতা-বিরোধী দেশ, জাতি, গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অবস্থান থাকবে। আমরা সশস্ত্র সংগ্রাম এবং লড়াই করে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের মাতৃভূমি পেয়েছি। গণহত্যা কত নির্মম, ভয়ঙ্কর সেটা জাতি ও দেশ হিসেবে আমরা জানি।
তিনি আরও বলেন, ‘এমনকি ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে আমরা দেখেছি, তৎকালীন গায়ের জোরে প্রধানমন্ত্রী দাবিদার শেখ হাসিনা কিভাবে মানবতা-বিরোধী ভূমিকা নিয়েছিলেন। একটা পর্যায়ে ছাত্র-জনতার রক্ত যখন রাজপথে রঞ্জিত হয়েছে, তখন তিনি পালাতে বাধ্য হয়েছেন। ’
ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলার যখন ইহুদিদের নিশ্চিহ্ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল, তখন বিশ্বের মানুষ কিন্তু সেই ইহুদি হত্যাকাণ্ডের বিরোধিতা করেছিল। তখন মানবতার প্রশ্নে বিরোধিতা করা হয়েছে। এমনকি মুসলমানরাও তখন হিটলারের সেই হত্যাকাণ্ডের বিরোধিতা করেছিল। সেই ইহুদিরা এমন নৃশংস হয়েছে! ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, যে জায়গা এখন ইসরায়েল রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত, সেটিও ফিলিস্তিনিদের ভূমি ছিল। ফিলিস্তিনে ছোট ছোট শিশু, নারী এবং সাধারণ মানুষের যে ভয়ঙ্কর পরিণতি, সেটা কোনোভাবেই কেউ মানতে পারে না।
সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান প্রমুখ।
এমএস
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে