ইমাম খতিব পরিষদের সভায় বক্তারা
স্টাফ রিপোর্টার
ইসলামী সমাজ ব্যবস্থায় ইমাম ও খতিবগণ শুধু নামাজের নেতৃত্বদানকারী নন, বরং তাঁরা সমাজের নৈতিক দিশারি, আত্মিক পথপ্রদর্শক এবং সংস্কার আন্দোলনের অগ্রণী নেতা। বর্তমান সময়ে নৈতিক অবক্ষয়, পারিবারিক টানাপোড়েন, ধর্মীয় বিভ্রান্তি এবং সামাজিক অনৈক্য প্রতিরোধে তাঁদের সুদৃঢ় ভূমিকা অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেছেন বক্তারা।
সোমবার বিকেল ৩টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে পল্টন সেগুনবাগিচা ইমাম খতিব পরিষদের কাউন্সিল ও নসিহা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন পরিষদের সভাপতি মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম সুবহানী এবং পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মুফতি জুবায়ের রশীদ।
বক্তারা বলেন, ইমাম ও খতিবগণ প্রতিদিন মসজিদের মাধ্যমে মানুষের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করেন। তাই দাওয়াত, শিক্ষা ও সমাজগঠনে তাঁদের দায়িত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনের জন্য একটি শক্তিশালী সংগঠনের প্রয়োজন, যা ইমাম-খতিবদের অধিকার রক্ষা, প্রশিক্ষণ প্রদান, নীতিগত দিকনির্দেশনা ও ঐক্যবদ্ধ কণ্ঠস্বর হিসেবে কাজ করবে।
তাঁরা আরও বলেন, ধর্মীয় অপপ্রচার ও বিভ্রান্তির বিরুদ্ধে সম্মিলিত অবস্থান, জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে ইমামদের ন্যায্য অধিকার ও মর্যাদা রক্ষা এবং ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সঠিক আকিদার প্রচারে ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা সময়ের দাবি। দেশের প্রতিটি মসজিদের ইমাম-খতিবদের ঐক্যবদ্ধ ও নীতি-ভিত্তিক সংগঠন প্রতিষ্ঠা জরুরি।
এ সময় ৩১ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটি ঘোষণা করেন পুরানা পল্টন কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মাওলানা ড. আবদুর রশিদ। এতে সভাপতি হিসেবে মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম সুবহানী, কার্যকরী সভাপতি মুফতি তাওহিদুল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক মুফতি জুবায়ের রশীদ নির্বাচিত হন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা মহিউদ্দীন রব্বানী। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম মুফতি মুহিবুল্লাহিল বাকী আন-নদভী, মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, মাওলানা রুহুল আমিন সাদী, ড. মুফতি জাকারিয়া নুর, মুফতি ইমরানুল বারী সিরাজী, মুফতি তাওহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
ইসলামী সমাজ ব্যবস্থায় ইমাম ও খতিবগণ শুধু নামাজের নেতৃত্বদানকারী নন, বরং তাঁরা সমাজের নৈতিক দিশারি, আত্মিক পথপ্রদর্শক এবং সংস্কার আন্দোলনের অগ্রণী নেতা। বর্তমান সময়ে নৈতিক অবক্ষয়, পারিবারিক টানাপোড়েন, ধর্মীয় বিভ্রান্তি এবং সামাজিক অনৈক্য প্রতিরোধে তাঁদের সুদৃঢ় ভূমিকা অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেছেন বক্তারা।
সোমবার বিকেল ৩টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে পল্টন সেগুনবাগিচা ইমাম খতিব পরিষদের কাউন্সিল ও নসিহা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন পরিষদের সভাপতি মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম সুবহানী এবং পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মুফতি জুবায়ের রশীদ।
বক্তারা বলেন, ইমাম ও খতিবগণ প্রতিদিন মসজিদের মাধ্যমে মানুষের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করেন। তাই দাওয়াত, শিক্ষা ও সমাজগঠনে তাঁদের দায়িত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনের জন্য একটি শক্তিশালী সংগঠনের প্রয়োজন, যা ইমাম-খতিবদের অধিকার রক্ষা, প্রশিক্ষণ প্রদান, নীতিগত দিকনির্দেশনা ও ঐক্যবদ্ধ কণ্ঠস্বর হিসেবে কাজ করবে।
তাঁরা আরও বলেন, ধর্মীয় অপপ্রচার ও বিভ্রান্তির বিরুদ্ধে সম্মিলিত অবস্থান, জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে ইমামদের ন্যায্য অধিকার ও মর্যাদা রক্ষা এবং ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সঠিক আকিদার প্রচারে ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা সময়ের দাবি। দেশের প্রতিটি মসজিদের ইমাম-খতিবদের ঐক্যবদ্ধ ও নীতি-ভিত্তিক সংগঠন প্রতিষ্ঠা জরুরি।
এ সময় ৩১ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটি ঘোষণা করেন পুরানা পল্টন কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মাওলানা ড. আবদুর রশিদ। এতে সভাপতি হিসেবে মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম সুবহানী, কার্যকরী সভাপতি মুফতি তাওহিদুল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক মুফতি জুবায়ের রশীদ নির্বাচিত হন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা মহিউদ্দীন রব্বানী। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম মুফতি মুহিবুল্লাহিল বাকী আন-নদভী, মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, মাওলানা রুহুল আমিন সাদী, ড. মুফতি জাকারিয়া নুর, মুফতি ইমরানুল বারী সিরাজী, মুফতি তাওহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
মক্কার মসজিদুল হারামের অন্যতম পবিত্র স্থান হাতিম। কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত এ স্থানটি মুসল্লিদের জন্য অত্যন্ত সম্মানিত ও নামাজ আদায়ের আকাঙ্ক্ষিত জায়গা। এখানে শৃঙ্খলাপূর্ণ উপায়ে ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য আলাদা সময় নির্ধারণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
১ দিন আগেখাদ্যগ্রহণ যেমন ক্ষুধা মেটানোর জন্য অপরিহার্য, প্রাত্যহিক জীবনের অংশ হিসেবে খাদ্যগ্রহণের ক্ষেত্রে উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার অনুসরণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ যা খায়, যেভাবে খায়—তা তার চরিত্র, নীতি ও রুচির পরিচয় বহন করে। তাই ইসলাম আমাদের খাওয়ার উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার শিখিয়েছে।
২ দিন আগেসম্প্রতি ইসলামি আলোচক আমীর হামজা আল্লাহর রাসুল (সা.)–কে ‘সাংবাদিক’ বলেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছেন, যেহেতু নবী (সা.) ছিলেন আল্লাহর বার্তাবাহক, তাই রূপক অর্থে তাঁকে সাংবাদিক বলা যেতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এই তুলনা ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে বিভ্রান্তিকর এবং রাসুলের মর্যাদার পরিপন্থী।
৫ দিন আগেআমাদের সমাজে বেশ পরিচিত দুটি শব্দ হলো অলি-আওলিয়া। বাঙালি মুসলমান সমাজে সাধারণত মুসলমানদের একটি বিশেষ শ্রেণিকে অলি-আওলিয়া মনে করা হয়। অলি-আওলিয়াদের বিশেষ মর্যাদা ও ক্ষমতা আছে এমন বিশ্বাসও সাধারণ মুসলমানদের রয়েছে।
৫ দিন আগে