আমার দেশ অনলাইন
মক্কার মসজিদুল হারামের পবিত্র স্থান হাতিম কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত। এ স্থানটি মুসল্লিদের জন্য অত্যন্ত সম্মানিত ও নামাজ আদায়ের আকাঙ্ক্ষিত জায়গা। এখানে শৃঙ্খলাপূর্ণ উপায়ে ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য আলাদা সময় নির্ধারণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
পুরুষদের নামাজের সময়
রাত ১০টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত পুরুষ মুসল্লিরা হাতিমে নামাজ আদায় করতে পারেন। এ সময়টিতে সাধারণত ভিড় কম থাকে, ফলে তাওয়াফ ও অন্যান্য ইবাদতের পর শান্তভাবে নামাজে মনোনিবেশের সুযোগ পাওয়া যায়।
নারীদের নামাজের সময়
সকাল ৭টা ৩০ মিনিট থেকে ১১টা পর্যন্ত নারীদের জন্য হাতিম খোলা থাকে। এই সময়ে নারীরা নিরিবিলি পরিবেশে নামাজ আদায় করতে পারেন।
বিজ্ঞাপন
তবে মসজিদুল হারাম প্রশাসন জানিয়েছে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, রক্ষণাবেক্ষণ বা অন্যান্য কার্যক্রমের কারণে সময়সূচিতে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।
প্রবেশপথ ও সময়সীমা
হাতিমে প্রবেশের জন্য নির্ধারিত গেট হলো পশ্চিম পাশের প্রবেশদ্বার। প্রতিবার প্রবেশের জন্য সময়সীমা রাখা হয়েছে প্রায় ১০ মিনিট। এতে প্রত্যেক মুসল্লি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ইবাদতের সুযোগ পান, অন্যদেরও একইভাবে সুযোগ করে দেওয়া হয়।
হাতিম যে কারণে গুরুত্বপূর্ণ
বিশ্বাস করা হয়, হাতিম বা হাজরে ইসমাইল কাবার মূল কাঠামোর অংশ, যা নবী ইবরাহিম (আ.) নির্মাণ করেছিলেন। ফলে এখানে নামাজ আদায় করা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ হিসেবে গণ্য হয়।
হজ ও ওমরাহ পালন করতে আসা অসংখ্য মুসল্লি এ স্থানে নামাজ আদায়ের জন্য বিশেষভাবে অপেক্ষা করেন।
ভ্রমণপূর্ব পরামর্শ
যারা হাতিমে নামাজের পরিকল্পনা করছেন, তাদের সর্বশেষ সময়সূচি জেনে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন মসজিদুল হারাম কর্তৃপক্ষ। এতে ইবাদত নির্বিঘ্ন ও স্বস্তিকর হয়।
সংক্ষেপে
পুরুষদের জন্য সময় : রাত ১০টা – রাত ২টা।
নারীদের জন্য সময় : সকাল ৭টা ৩০ মিনিট – ১১টা।
প্রবেশপথ: পশ্চিম দিক।
সময়সীমা: ১০ মিনিট।
মক্কার মসজিদুল হারামের পবিত্র স্থান হাতিম কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত। এ স্থানটি মুসল্লিদের জন্য অত্যন্ত সম্মানিত ও নামাজ আদায়ের আকাঙ্ক্ষিত জায়গা। এখানে শৃঙ্খলাপূর্ণ উপায়ে ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য আলাদা সময় নির্ধারণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
পুরুষদের নামাজের সময়
রাত ১০টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত পুরুষ মুসল্লিরা হাতিমে নামাজ আদায় করতে পারেন। এ সময়টিতে সাধারণত ভিড় কম থাকে, ফলে তাওয়াফ ও অন্যান্য ইবাদতের পর শান্তভাবে নামাজে মনোনিবেশের সুযোগ পাওয়া যায়।
নারীদের নামাজের সময়
সকাল ৭টা ৩০ মিনিট থেকে ১১টা পর্যন্ত নারীদের জন্য হাতিম খোলা থাকে। এই সময়ে নারীরা নিরিবিলি পরিবেশে নামাজ আদায় করতে পারেন।
বিজ্ঞাপন
তবে মসজিদুল হারাম প্রশাসন জানিয়েছে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, রক্ষণাবেক্ষণ বা অন্যান্য কার্যক্রমের কারণে সময়সূচিতে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।
প্রবেশপথ ও সময়সীমা
হাতিমে প্রবেশের জন্য নির্ধারিত গেট হলো পশ্চিম পাশের প্রবেশদ্বার। প্রতিবার প্রবেশের জন্য সময়সীমা রাখা হয়েছে প্রায় ১০ মিনিট। এতে প্রত্যেক মুসল্লি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ইবাদতের সুযোগ পান, অন্যদেরও একইভাবে সুযোগ করে দেওয়া হয়।
হাতিম যে কারণে গুরুত্বপূর্ণ
বিশ্বাস করা হয়, হাতিম বা হাজরে ইসমাইল কাবার মূল কাঠামোর অংশ, যা নবী ইবরাহিম (আ.) নির্মাণ করেছিলেন। ফলে এখানে নামাজ আদায় করা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ হিসেবে গণ্য হয়।
হজ ও ওমরাহ পালন করতে আসা অসংখ্য মুসল্লি এ স্থানে নামাজ আদায়ের জন্য বিশেষভাবে অপেক্ষা করেন।
ভ্রমণপূর্ব পরামর্শ
যারা হাতিমে নামাজের পরিকল্পনা করছেন, তাদের সর্বশেষ সময়সূচি জেনে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন মসজিদুল হারাম কর্তৃপক্ষ। এতে ইবাদত নির্বিঘ্ন ও স্বস্তিকর হয়।
সংক্ষেপে
পুরুষদের জন্য সময় : রাত ১০টা – রাত ২টা।
নারীদের জন্য সময় : সকাল ৭টা ৩০ মিনিট – ১১টা।
প্রবেশপথ: পশ্চিম দিক।
সময়সীমা: ১০ মিনিট।
খাদ্যগ্রহণ যেমন ক্ষুধা মেটানোর জন্য অপরিহার্য, প্রাত্যহিক জীবনের অংশ হিসেবে খাদ্যগ্রহণের ক্ষেত্রে উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার অনুসরণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ যা খায়, যেভাবে খায়—তা তার চরিত্র, নীতি ও রুচির পরিচয় বহন করে। তাই ইসলাম আমাদের খাওয়ার উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার শিখিয়েছে।
২ দিন আগেসম্প্রতি ইসলামি আলোচক আমীর হামজা আল্লাহর রাসুল (সা.)–কে ‘সাংবাদিক’ বলেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছেন, যেহেতু নবী (সা.) ছিলেন আল্লাহর বার্তাবাহক, তাই রূপক অর্থে তাঁকে সাংবাদিক বলা যেতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এই তুলনা ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে বিভ্রান্তিকর এবং রাসুলের মর্যাদার পরিপন্থী।
৫ দিন আগেআমাদের সমাজে বেশ পরিচিত দুটি শব্দ হলো অলি-আওলিয়া। বাঙালি মুসলমান সমাজে সাধারণত মুসলমানদের একটি বিশেষ শ্রেণিকে অলি-আওলিয়া মনে করা হয়। অলি-আওলিয়াদের বিশেষ মর্যাদা ও ক্ষমতা আছে এমন বিশ্বাসও সাধারণ মুসলমানদের রয়েছে।
৫ দিন আগেবিজ্ঞানীরা যা আজ নোবেলজয়ী আবিষ্কার হিসেবে দেখছে, মহান আল্লাহ তা বহু আগে মরুভূমির নিঃশব্দ গাছের পাতায় লিখে রেখেছেন! ২০২৫ সালের নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন একদল বিজ্ঞানী, যারা মরুভূমির শুকনো বাতাস থেকেও পানি বের করার এক জাদুকরী উপায় আবিষ্কার করেছেন!
৫ দিন আগে