ড. সালাহ বিন মুহাম্মাদ বুদাইর
ইলম বা জ্ঞান এমনই উচ্চমর্যাদার বিষয়, যার অন্বেষণকারীকে শ্রদ্ধা করা হয় এবং মানুষের চোখে জ্ঞানীকে বড় করে দেখা হয়। যে ব্যক্তি জ্ঞানকে ভালোবেসেছে, জ্ঞানের শ্রেষ্ঠত্ব ও মাহাত্ম্য তাকে ঘিরে রেখেছে। তার অঙ্গনে জ্ঞানের সৌন্দর্য বিরাজ করেছে। মুজাইনি (রহ.) বলেন, ‘আমি ইমাম শাফেঈ (রহ.)-কে বলতে শুনেছি, যে কোরআন শিখেছে, তার মূল্য বিশালত্ব লাভ করেছে। যে ফিকহ বিষয়ে গবেষণা করেছে, তার মর্যাদা উন্নীত হয়েছে। যে হাদিস সংকলন করেছে, তার প্রমাণযোগ্যতা শক্তিশালী হয়েছে। যে ভাষা নিয়ে চিন্তা করেছে, তার স্বভাব কোমল হয়েছে। যে গণিত নিয়ে ভেবেছে, তার মত বিশুদ্ধ হয়েছে। যে নিজেকে সুরক্ষিত করতে পারেনি, তার জ্ঞান তার উপকারে আসেনি।’
হে শিক্ষার্থীরা, তোমরা আগ্রহ-উদ্দীপনা, প্রফুল্লতা, মুক্তমন, মনোবল ও দৃঢ়চিত্ততার সঙ্গে শিক্ষার আসনে ফিরে যাও। উদাসীনতা, স্থবিরতা, অবহেলা ও অলসতার লাঞ্ছনা ও গ্লানি থেকে মুক্ত হও। পরিশ্রমে আছে মর্যাদা ও অলসতায় আছে বঞ্চনা। তাই জেগে ওঠো, অচিরেই পেয়ে যাবে কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। প্রকৃত তরুণ তো সে, যে দৃঢ়সংকল্পে ভূষিত, যে কথা ও কর্মের দ্বীনতায় অভ্যস্ত নয়।
হে শিক্ষার্থী, তুমি শিষ্টাচার, ভদ্রতা, পরিচ্ছন্নতা, স্বচ্ছতা, পবিত্রতা, শিক্ষকের সম্মান, নিয়মনীতির নিষ্ঠা, শিক্ষা কার্যালয় ও পাঠ্যপুস্তকের প্রতি যত্মশীল হও। আল্লাহকে ভয় করো। কেননা আল্লাহর কাছে হৃদয়ের কোনো কিছুই গোপন থাকে না। সামান্য ক্ষুদ্র বস্তুও তার কাছ থেকে দূরে থাকে না। জ্ঞানকে তোমার পাথেয় বানাও। ভদ্রতাকে তোমার আত্মমর্যাদাবোধে পরিণত করো। মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভদ্র হও। সবচেয়ে বেশি নম্র হও। ধার্মিকতা ও পবিত্রতায় অধিক এগিয়ে থাকো। ক্রোধ ও হঠকারিতার মাত্রা একেবারে কমিয়ে দাও। ভালো লোকদের সাহচর্যে থাকো। মন্দ লোকদের থেকে দূরে থাকো।
এমন বিদ্রুপ ও উপহাস বর্জন করো, যা ঘৃণা সৃষ্টি করে ও শ্রদ্ধা নষ্ট করে দেয়। সম্মান পোশাকে নয়, বরং জ্ঞান, ভদ্রতা ও ধার্মিকতায়। জিহ্বা মানুষের মন্ত্রীর মতো, যদি বলার মতো সঠিক কথা না পাও, তবে ভুল না বলে তোমার চুপ থাকাটাই ঠিক হবে। এমন হয়ো না যে অন্যকে দোষ দেয় বা যার দোষ ধরা হয়, যে বেশি বেশি গালি দেয়, সঙ্গীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দেয়। যে দোষ অদৃশ্যের জ্ঞানের অধিকারী আল্লাহ গোপন রাখে, সেটি প্রকাশ করো না। কোনো অবস্থাতেই অলসদের সঙ্গে মিশবে না। অনেক ভালো মানুষ অন্যের নষ্টামিতে নষ্ট হয়ে যায়।
হে শিক্ষার্থীরা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতি আগ্রহী ও যত্নশীল হও। বিদ্যালয়গুলো হলো রোপণস্থল। যে পাঠ থেকে বঞ্চিত, সে বৃক্ষ থেকে বঞ্চিত। বইয়ের দিকে দীর্ঘ দৃষ্টি দাও। অধ্যয়নে ও গবেষণায়, পাঠে ও লেখায়, পাঠপর্যালোচনা ও পড়া শেখায় বিরক্তি প্রকাশ করো না। ইবনুল জাওজি (রহ.) বলেন, ‘যদি আমি বলতাম, আমি বিশ হাজার বই অধ্যয়ন করেছি, তাহলে তা বেশি হতো, তারপরও আমি অধ্যয়নের মধ্যেই থাকতাম।’
বই-খাতা, কালি-কলম, রোলারের মধ্যে মনোযোগ ও গুরুত্বসহকারে নিবিষ্ট থাকো, তোমাদের উদ্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছা পর্যন্ত। জনৈক ব্যক্তি বলেন, ‘আমি চল্লিশ বছর আমার বুকের উপর বই রেখে দুপুরের বিশ্রাম করেছি, রাতযাপন করেছি ও হেলান দিয়েছি।’ ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বলকে (রহ.) প্রশ্ন করা হয়, ‘আপনি আর কত ইলম অর্জন করবেন? তিনি বললেন, ‘দোয়াত-কলমের সময় থেকে কবর পর্যন্ত।’
তোমরা ধীরতা, স্থিরতা ও দৃঢ়তা অবলম্বন করো। চলার পথে তাড়াহুড়ো করো না। অস্থিরতা, চপলতা ও অমনোযোগিতা ত্যাগ করবে, নইলে তা অনিষ্ট বয়ে আনবে, আফসোস ও অনুতাপে ফেলে দেবে। যে পথে চলার সময় মোবাইল ব্যবহার করে, সে নিজের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলে। অন্যকেও বিপদের সম্মুখীন করে। মোবাইল তখন বিবেকবুদ্ধি লোপ করে দেয়। মনোযোগ ও উপস্থিতি কেড়ে নেয়। চলার পথে যে মোবাইলে গান-বাজনা, ভিডিও ও চ্যাটিংয়ে চোখ-কান ব্যস্ত রাখে, সে অপরাধ করে বসল।
শিক্ষকের মর্যাদা দেওয়া, শ্রদ্ধা প্রদর্শন ও তার সামনে নম্র আচরণ করা আবশ্যক। তার জ্ঞানের অবদান স্বীকার করা এবং কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা উন্নত চরিত্রের বিষয়। শিক্ষার্থী শ্রেণিকক্ষে সহপাঠীদের সঙ্গে ভদ্র আচরণ করবে। এতে জ্ঞানের ও জ্ঞানীর মর্যাদা প্রকাশ পায়। উমর ইবনে খাত্তাব (রা.) বলেন, ‘তোমরা জ্ঞান অর্জন করো ও তা মানুষকে শিক্ষা দাও। জ্ঞানের জন্য তোমরা ভাবগাম্ভীর্য ও শান্ত মনোভাব শিখবে। যাদের কাছে জ্ঞান শিখবে ও যাদের তা শেখাবে, তাদের জন্য তোমরা নম্রতা বজায় রাখো। তোমরা পীড়ক ও কঠোর জ্ঞানী হয়ো না।’
শিক্ষক হলেন আমাদের বড়দের অন্তর্ভুক্ত। আর বড়দের সম্মান করা সুন্নাহর বর্ণিত নীতি। আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে আমাদের ছোটদের স্নেহ করে না এবং আমাদের বড়দের শ্রদ্ধা করে না, সে আমাদের দলভুক্ত নয়।’ (আল-আদাবুল মুফরাদ) কবি বলেন, ‘শিক্ষকের জন্য দাঁড়িয়ে যাও এবং তাকে পূর্ণ সম্মান দাও। শিক্ষক তো রাসুল হওয়ার উপক্রম।’
২৯ জিলহজ, ১৪৪০ হিজরি, মসজিদে নববির জুমার খুতবা থেকে সংক্ষিপ্ত ভাষান্তর-মাহমুদুল হাসান জুনাইদ
ইলম বা জ্ঞান এমনই উচ্চমর্যাদার বিষয়, যার অন্বেষণকারীকে শ্রদ্ধা করা হয় এবং মানুষের চোখে জ্ঞানীকে বড় করে দেখা হয়। যে ব্যক্তি জ্ঞানকে ভালোবেসেছে, জ্ঞানের শ্রেষ্ঠত্ব ও মাহাত্ম্য তাকে ঘিরে রেখেছে। তার অঙ্গনে জ্ঞানের সৌন্দর্য বিরাজ করেছে। মুজাইনি (রহ.) বলেন, ‘আমি ইমাম শাফেঈ (রহ.)-কে বলতে শুনেছি, যে কোরআন শিখেছে, তার মূল্য বিশালত্ব লাভ করেছে। যে ফিকহ বিষয়ে গবেষণা করেছে, তার মর্যাদা উন্নীত হয়েছে। যে হাদিস সংকলন করেছে, তার প্রমাণযোগ্যতা শক্তিশালী হয়েছে। যে ভাষা নিয়ে চিন্তা করেছে, তার স্বভাব কোমল হয়েছে। যে গণিত নিয়ে ভেবেছে, তার মত বিশুদ্ধ হয়েছে। যে নিজেকে সুরক্ষিত করতে পারেনি, তার জ্ঞান তার উপকারে আসেনি।’
হে শিক্ষার্থীরা, তোমরা আগ্রহ-উদ্দীপনা, প্রফুল্লতা, মুক্তমন, মনোবল ও দৃঢ়চিত্ততার সঙ্গে শিক্ষার আসনে ফিরে যাও। উদাসীনতা, স্থবিরতা, অবহেলা ও অলসতার লাঞ্ছনা ও গ্লানি থেকে মুক্ত হও। পরিশ্রমে আছে মর্যাদা ও অলসতায় আছে বঞ্চনা। তাই জেগে ওঠো, অচিরেই পেয়ে যাবে কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। প্রকৃত তরুণ তো সে, যে দৃঢ়সংকল্পে ভূষিত, যে কথা ও কর্মের দ্বীনতায় অভ্যস্ত নয়।
হে শিক্ষার্থী, তুমি শিষ্টাচার, ভদ্রতা, পরিচ্ছন্নতা, স্বচ্ছতা, পবিত্রতা, শিক্ষকের সম্মান, নিয়মনীতির নিষ্ঠা, শিক্ষা কার্যালয় ও পাঠ্যপুস্তকের প্রতি যত্মশীল হও। আল্লাহকে ভয় করো। কেননা আল্লাহর কাছে হৃদয়ের কোনো কিছুই গোপন থাকে না। সামান্য ক্ষুদ্র বস্তুও তার কাছ থেকে দূরে থাকে না। জ্ঞানকে তোমার পাথেয় বানাও। ভদ্রতাকে তোমার আত্মমর্যাদাবোধে পরিণত করো। মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভদ্র হও। সবচেয়ে বেশি নম্র হও। ধার্মিকতা ও পবিত্রতায় অধিক এগিয়ে থাকো। ক্রোধ ও হঠকারিতার মাত্রা একেবারে কমিয়ে দাও। ভালো লোকদের সাহচর্যে থাকো। মন্দ লোকদের থেকে দূরে থাকো।
এমন বিদ্রুপ ও উপহাস বর্জন করো, যা ঘৃণা সৃষ্টি করে ও শ্রদ্ধা নষ্ট করে দেয়। সম্মান পোশাকে নয়, বরং জ্ঞান, ভদ্রতা ও ধার্মিকতায়। জিহ্বা মানুষের মন্ত্রীর মতো, যদি বলার মতো সঠিক কথা না পাও, তবে ভুল না বলে তোমার চুপ থাকাটাই ঠিক হবে। এমন হয়ো না যে অন্যকে দোষ দেয় বা যার দোষ ধরা হয়, যে বেশি বেশি গালি দেয়, সঙ্গীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দেয়। যে দোষ অদৃশ্যের জ্ঞানের অধিকারী আল্লাহ গোপন রাখে, সেটি প্রকাশ করো না। কোনো অবস্থাতেই অলসদের সঙ্গে মিশবে না। অনেক ভালো মানুষ অন্যের নষ্টামিতে নষ্ট হয়ে যায়।
হে শিক্ষার্থীরা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতি আগ্রহী ও যত্নশীল হও। বিদ্যালয়গুলো হলো রোপণস্থল। যে পাঠ থেকে বঞ্চিত, সে বৃক্ষ থেকে বঞ্চিত। বইয়ের দিকে দীর্ঘ দৃষ্টি দাও। অধ্যয়নে ও গবেষণায়, পাঠে ও লেখায়, পাঠপর্যালোচনা ও পড়া শেখায় বিরক্তি প্রকাশ করো না। ইবনুল জাওজি (রহ.) বলেন, ‘যদি আমি বলতাম, আমি বিশ হাজার বই অধ্যয়ন করেছি, তাহলে তা বেশি হতো, তারপরও আমি অধ্যয়নের মধ্যেই থাকতাম।’
বই-খাতা, কালি-কলম, রোলারের মধ্যে মনোযোগ ও গুরুত্বসহকারে নিবিষ্ট থাকো, তোমাদের উদ্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছা পর্যন্ত। জনৈক ব্যক্তি বলেন, ‘আমি চল্লিশ বছর আমার বুকের উপর বই রেখে দুপুরের বিশ্রাম করেছি, রাতযাপন করেছি ও হেলান দিয়েছি।’ ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বলকে (রহ.) প্রশ্ন করা হয়, ‘আপনি আর কত ইলম অর্জন করবেন? তিনি বললেন, ‘দোয়াত-কলমের সময় থেকে কবর পর্যন্ত।’
তোমরা ধীরতা, স্থিরতা ও দৃঢ়তা অবলম্বন করো। চলার পথে তাড়াহুড়ো করো না। অস্থিরতা, চপলতা ও অমনোযোগিতা ত্যাগ করবে, নইলে তা অনিষ্ট বয়ে আনবে, আফসোস ও অনুতাপে ফেলে দেবে। যে পথে চলার সময় মোবাইল ব্যবহার করে, সে নিজের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলে। অন্যকেও বিপদের সম্মুখীন করে। মোবাইল তখন বিবেকবুদ্ধি লোপ করে দেয়। মনোযোগ ও উপস্থিতি কেড়ে নেয়। চলার পথে যে মোবাইলে গান-বাজনা, ভিডিও ও চ্যাটিংয়ে চোখ-কান ব্যস্ত রাখে, সে অপরাধ করে বসল।
শিক্ষকের মর্যাদা দেওয়া, শ্রদ্ধা প্রদর্শন ও তার সামনে নম্র আচরণ করা আবশ্যক। তার জ্ঞানের অবদান স্বীকার করা এবং কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা উন্নত চরিত্রের বিষয়। শিক্ষার্থী শ্রেণিকক্ষে সহপাঠীদের সঙ্গে ভদ্র আচরণ করবে। এতে জ্ঞানের ও জ্ঞানীর মর্যাদা প্রকাশ পায়। উমর ইবনে খাত্তাব (রা.) বলেন, ‘তোমরা জ্ঞান অর্জন করো ও তা মানুষকে শিক্ষা দাও। জ্ঞানের জন্য তোমরা ভাবগাম্ভীর্য ও শান্ত মনোভাব শিখবে। যাদের কাছে জ্ঞান শিখবে ও যাদের তা শেখাবে, তাদের জন্য তোমরা নম্রতা বজায় রাখো। তোমরা পীড়ক ও কঠোর জ্ঞানী হয়ো না।’
শিক্ষক হলেন আমাদের বড়দের অন্তর্ভুক্ত। আর বড়দের সম্মান করা সুন্নাহর বর্ণিত নীতি। আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে আমাদের ছোটদের স্নেহ করে না এবং আমাদের বড়দের শ্রদ্ধা করে না, সে আমাদের দলভুক্ত নয়।’ (আল-আদাবুল মুফরাদ) কবি বলেন, ‘শিক্ষকের জন্য দাঁড়িয়ে যাও এবং তাকে পূর্ণ সম্মান দাও। শিক্ষক তো রাসুল হওয়ার উপক্রম।’
২৯ জিলহজ, ১৪৪০ হিজরি, মসজিদে নববির জুমার খুতবা থেকে সংক্ষিপ্ত ভাষান্তর-মাহমুদুল হাসান জুনাইদ
মক্কার মসজিদুল হারামের অন্যতম পবিত্র স্থান হাতিম। কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত এ স্থানটি মুসল্লিদের জন্য অত্যন্ত সম্মানিত ও নামাজ আদায়ের আকাঙ্ক্ষিত জায়গা। এখানে শৃঙ্খলাপূর্ণ উপায়ে ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য আলাদা সময় নির্ধারণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
১ দিন আগেখাদ্যগ্রহণ যেমন ক্ষুধা মেটানোর জন্য অপরিহার্য, প্রাত্যহিক জীবনের অংশ হিসেবে খাদ্যগ্রহণের ক্ষেত্রে উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার অনুসরণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ যা খায়, যেভাবে খায়—তা তার চরিত্র, নীতি ও রুচির পরিচয় বহন করে। তাই ইসলাম আমাদের খাওয়ার উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার শিখিয়েছে।
২ দিন আগেসম্প্রতি ইসলামি আলোচক আমীর হামজা আল্লাহর রাসুল (সা.)–কে ‘সাংবাদিক’ বলেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছেন, যেহেতু নবী (সা.) ছিলেন আল্লাহর বার্তাবাহক, তাই রূপক অর্থে তাঁকে সাংবাদিক বলা যেতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এই তুলনা ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে বিভ্রান্তিকর এবং রাসুলের মর্যাদার পরিপন্থী।
৫ দিন আগেআমাদের সমাজে বেশ পরিচিত দুটি শব্দ হলো অলি-আওলিয়া। বাঙালি মুসলমান সমাজে সাধারণত মুসলমানদের একটি বিশেষ শ্রেণিকে অলি-আওলিয়া মনে করা হয়। অলি-আওলিয়াদের বিশেষ মর্যাদা ও ক্ষমতা আছে এমন বিশ্বাসও সাধারণ মুসলমানদের রয়েছে।
৫ দিন আগে