ইসলাম ডেস্ক
স্নেহ, মমতা ও সম্মান মহান আল্লাহর দান। দয়া মমতা ও সম্মানহীন অন্তর আল্লাহর বিশেষ রহমত থেকে বঞ্চিত। যার অন্তরে মায়া-মমতা কিংবা সম্মানবোধ থাকবে না আল্লাহর দরবারে তার কোনো মূল্যায়ন হবে না। আমাদের সমাজ থেকে দিন দিন সভ্যতা, নৈতিকতা ও আদর্শ হারিয়ে যাচ্ছে। এখনকার অনেক মানুষের মাঝে ছোট ও বড়র পার্থক্য নেই। নেই বড়দের সম্মান, ছোটদের স্নেহ।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বড়দের সম্মান ও ছোটদের স্নেহের বিষয়ে অনেক গুরুত্বারোপ করেছেন। ছোটদের স্নেহ করা আর বড়দের সম্মান করা, তার নির্দেশ ও অন্যতম সুন্নত আমল। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে আমাদের ছোটদের স্নেহ করে না এবং বড়দের হক আদায় করে না, সে আমাদের দলভুক্ত নয়।’ (আবু দাউদ, হাদিস: ৪৯৪৩)
হাদিসে আছে, ‘কয়েকজন লোক একটি হত্যা মামলা নিয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসেছেন। নিহতের ছোট সন্তান আগে কথা বলতে চাইলে রাসুলুল্লাহ (সা.) তাকে থামিয়ে বড় ভাইকে কথা বলার আদেশ দিলেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস: ৬১৪২)
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর উম্মত হওয়ার ফলে পৃথিবীর সব নবির উম্মত থেকে আমরা শ্রেষ্ঠ। এটা আমাদের গৌরবের ব্যাপার। কিন্তু বড়দের সম্মান এবং ছোটদের স্নেহ না করলে তার উম্মত থাকা যায় না। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সে আমার উম্মতভুক্ত নয়, যে আমাদের বড়দের সম্মান করে না এবং আমাদের ছোটদের স্নেহ করে না, আর আমাদের আলেমের অধিকার বিষয়ে সচেষ্ট নয়।’ (মাজমাউজ জাওয়াইদ, ৮/১৪)
দয়া মহৎ গুণ। দয়ার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) তার নাতি হাসানকে চুমু খেলেন। একজন বললেন, হে আল্লাহর রাসুল, আমার ১০টি সন্তান রয়েছে। আমি কখনো তাদের কাউকে চুমু খাইনি। রাসুলুল্লাহ (সা.) তার দিকে তাকিয়ে বললেন, যে দয়া করে না, তার প্রতি দয়া করা হবে না।’ (বুখারি, হাদিস: ৫৬৫১)
আজকের এই সমাজে বড়দের সম্মান, ছোটদের স্নেহ কমে গেছে। কারণ আমরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে পাঠ করি না। তাকে পূর্ণাঙ্গভাবে জানি না। তার আদর্শের অনুসরণ করি না। সুন্দর ও হৃদ্যপূর্ণ সমাজব্যবস্থা বিনির্মাণ করতে হলে বড়দের সম্মান ও ছোটদের স্নেহ করতে হবে। নবিজি (সা.)-এর আদর্শের বাস্তবায়ন করতে হবে।
স্নেহ, মমতা ও সম্মান মহান আল্লাহর দান। দয়া মমতা ও সম্মানহীন অন্তর আল্লাহর বিশেষ রহমত থেকে বঞ্চিত। যার অন্তরে মায়া-মমতা কিংবা সম্মানবোধ থাকবে না আল্লাহর দরবারে তার কোনো মূল্যায়ন হবে না। আমাদের সমাজ থেকে দিন দিন সভ্যতা, নৈতিকতা ও আদর্শ হারিয়ে যাচ্ছে। এখনকার অনেক মানুষের মাঝে ছোট ও বড়র পার্থক্য নেই। নেই বড়দের সম্মান, ছোটদের স্নেহ।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বড়দের সম্মান ও ছোটদের স্নেহের বিষয়ে অনেক গুরুত্বারোপ করেছেন। ছোটদের স্নেহ করা আর বড়দের সম্মান করা, তার নির্দেশ ও অন্যতম সুন্নত আমল। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে আমাদের ছোটদের স্নেহ করে না এবং বড়দের হক আদায় করে না, সে আমাদের দলভুক্ত নয়।’ (আবু দাউদ, হাদিস: ৪৯৪৩)
হাদিসে আছে, ‘কয়েকজন লোক একটি হত্যা মামলা নিয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসেছেন। নিহতের ছোট সন্তান আগে কথা বলতে চাইলে রাসুলুল্লাহ (সা.) তাকে থামিয়ে বড় ভাইকে কথা বলার আদেশ দিলেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস: ৬১৪২)
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর উম্মত হওয়ার ফলে পৃথিবীর সব নবির উম্মত থেকে আমরা শ্রেষ্ঠ। এটা আমাদের গৌরবের ব্যাপার। কিন্তু বড়দের সম্মান এবং ছোটদের স্নেহ না করলে তার উম্মত থাকা যায় না। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সে আমার উম্মতভুক্ত নয়, যে আমাদের বড়দের সম্মান করে না এবং আমাদের ছোটদের স্নেহ করে না, আর আমাদের আলেমের অধিকার বিষয়ে সচেষ্ট নয়।’ (মাজমাউজ জাওয়াইদ, ৮/১৪)
দয়া মহৎ গুণ। দয়ার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) তার নাতি হাসানকে চুমু খেলেন। একজন বললেন, হে আল্লাহর রাসুল, আমার ১০টি সন্তান রয়েছে। আমি কখনো তাদের কাউকে চুমু খাইনি। রাসুলুল্লাহ (সা.) তার দিকে তাকিয়ে বললেন, যে দয়া করে না, তার প্রতি দয়া করা হবে না।’ (বুখারি, হাদিস: ৫৬৫১)
আজকের এই সমাজে বড়দের সম্মান, ছোটদের স্নেহ কমে গেছে। কারণ আমরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে পাঠ করি না। তাকে পূর্ণাঙ্গভাবে জানি না। তার আদর্শের অনুসরণ করি না। সুন্দর ও হৃদ্যপূর্ণ সমাজব্যবস্থা বিনির্মাণ করতে হলে বড়দের সম্মান ও ছোটদের স্নেহ করতে হবে। নবিজি (সা.)-এর আদর্শের বাস্তবায়ন করতে হবে।
মক্কার মসজিদুল হারামের অন্যতম পবিত্র স্থান হাতিম। কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত এ স্থানটি মুসল্লিদের জন্য অত্যন্ত সম্মানিত ও নামাজ আদায়ের আকাঙ্ক্ষিত জায়গা। এখানে শৃঙ্খলাপূর্ণ উপায়ে ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য আলাদা সময় নির্ধারণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
১ দিন আগেখাদ্যগ্রহণ যেমন ক্ষুধা মেটানোর জন্য অপরিহার্য, প্রাত্যহিক জীবনের অংশ হিসেবে খাদ্যগ্রহণের ক্ষেত্রে উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার অনুসরণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ যা খায়, যেভাবে খায়—তা তার চরিত্র, নীতি ও রুচির পরিচয় বহন করে। তাই ইসলাম আমাদের খাওয়ার উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার শিখিয়েছে।
২ দিন আগেসম্প্রতি ইসলামি আলোচক আমীর হামজা আল্লাহর রাসুল (সা.)–কে ‘সাংবাদিক’ বলেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছেন, যেহেতু নবী (সা.) ছিলেন আল্লাহর বার্তাবাহক, তাই রূপক অর্থে তাঁকে সাংবাদিক বলা যেতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এই তুলনা ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে বিভ্রান্তিকর এবং রাসুলের মর্যাদার পরিপন্থী।
৫ দিন আগেআমাদের সমাজে বেশ পরিচিত দুটি শব্দ হলো অলি-আওলিয়া। বাঙালি মুসলমান সমাজে সাধারণত মুসলমানদের একটি বিশেষ শ্রেণিকে অলি-আওলিয়া মনে করা হয়। অলি-আওলিয়াদের বিশেষ মর্যাদা ও ক্ষমতা আছে এমন বিশ্বাসও সাধারণ মুসলমানদের রয়েছে।
৫ দিন আগে