ডেস্ক রিপোর্ট
লেখকদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ ইসলামি লেখক ফোরামের সদস্যদের সাহিত্য চর্চা ও সাংবাদিকতায় উৎসাহিত করার পাশাপাশি তাদের সাহিত্যকর্ম ও সাংবাদিকতার স্বীকৃতি দিতে গতবারের মতো এবারও ‘লেখক ফোরাম গ্রন্থ সম্মাননা-২০২৪’ প্রদান করা হয়েছে। এ বছর লেখক ফোরাম গ্রন্থ সম্মাননা পেয়েছেন দশ লেখক ও তিন সাংবাদিক।
গতকাল রাজধানীর বাংলামোটরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ী লেখক ও সাংবাদিকদের বিশেষ উত্তরীয় পরিয়ে দিয়ে সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদপত্র তুলে দেওয়া হয়।
ফোরাম সভাপতি কবি মুনীরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আমিন ইকবালের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড (বেফাক) মহাসচিব মুফতি মাহফুজুল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন বরেণ্য লেখক ও মুহাদ্দিস মুহাম্মদ যাইনুল আবিদীন, মাসিক আদর্শ নারীর সম্পাদক আবুল হাসান শামসাবাদী, লেখক অনুবাদক জুবাইর আহমদ আশরাফ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ গোলাম রাব্বানী, বার্তা টুয়েন্টফোরের সহকারী সম্পাদক ও ইসলামি লেখক ফোরামের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি মুফতি এনায়েতুল্লাহ, ঢাকামেইলের বার্তা সম্পাদক ও ইসলামি লেখক ফোরামের সাবেক সভাপতি জহির উদ্দিন বাবর, আওয়ার ইসলাম টুয়েন্টিফোর ডটকমের সম্পাদক হুমায়ুন আইয়ুব, দৈনিক খবরের কাগজের ইসলাম বিভাগীয় প্রধান মিরাজ রহমান, লেখক সাংবাদিক মাসউদুল কাদির প্রমুখ।
২০২৩ সালে প্রকাশিত ফোরাম সদস্যদের পাঠানো প্রায় পঞ্চাশ বইয়ের ওপর মূল্যায়ন করে সেরা ১০ জনকে গ্রন্থ সম্মাননা প্রদান করা হয়। ৩ জনকে দেওয়া হয় মিডিয়ায় সেরা প্রতিবেদন তৈরির জন্য ফিচার সম্মাননা।
লেখক ফোরাম গ্রন্থ সম্মাননা-২০২৪ প্রাপ্তরা হলেন—
১. মাসউদুল কাদির
বই: অনুপম সাহিত্য (শিশু সাহিত্য)
২. মিরাজ রহমান
বই:দ্য গ্রেটেস্ট অন্ট্রাপ্রেনর মুহাম্মাদ সা. (গবেষণা)
৩. জুবায়ের রশীদ
বই: সাহাবিদের জ্ঞানচর্চার ইতিহাস (ইতিহাস-জীবনী)
৪. মুফতি শরিফুল ইসলাম নাঈম
বই: বিশ্ববিখ্যাত ১০০ আলেম (ইতিহাস-জীবনী)
৫. সায়ীদ উসমান
বই: দ্য টাইগার অব ফিলিস্তিন (গল্প-উপন্যাস)
৬. আবদুল্লাহ আশরাফ
বই: ঝিলামের রাজকন্যা (গল্প-উপন্যাস)
৭. আবদুল্লাহ আল মুনীর
বই: শরিয়তনামা (গল্প-উপন্যাস)
৮. মামুনুর রশীদ নদভি
বই: সীরাতুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (অনুবাদ)
৯. আবু নাঈম ফয়জুল্লাহ
বই: মুহতামিমের রোজনামচা (প্রবন্ধ-আলোচনা)
১০. মিযানুর রহমান জামীল
বই: শিউলি ফোটার দিনে (ছড়া-কবিতা)
প্রতিবেদন সম্মাননা ২০২৪ পেলেন যারা
১. মুফতি আবদুল্লাহ তামিম
ফিচার : 'মধ্যপ্রাচ্যে দেখা যায় বিশ্বের বড় বড় গ্রন্থাগার'
২. কাউসার লাবীব
ফিচার : 'মাদরাসা সংকটে পড়লে সমাধানের দায়িত্ব কার? কে আসবে এগিয়ে?'
৩. নুরুদ্দীন তাসলিম
ফিচার : 'হাজরে আসওয়াদ : জান্নাতি পাথরটি এলো যেভাবে'।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে আয়োজিত জুলাই বিপ্লবের স্বরচিত কবিতা পাঠ প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছেন মাহফুজ ইকরাম, দ্বিতীয় হয়েছেন আনিস আরমান, তৃতীয় হয়েছেন নাঈমুর রহমান, চতুর্থ হয়েছেন মাহমুদ হাসান এবং পঞ্চম হয়েছেন আহমাদ যুবায়ের খান।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ইসলামি লেখক ফোরাম ইসলামি ধারার তরুণ লেখকদের জাতীয় সংগঠন। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কর্মরত এবং সারাদেশে ছড়ানো লেখকদের নিয়ে ২০১৩ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এই সংগঠনটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে। এর মধ্যে সারাদেশের প্রায় পাঁচশ লেখক এই সংগঠনের সদস্য।
লেখকদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ ইসলামি লেখক ফোরামের সদস্যদের সাহিত্য চর্চা ও সাংবাদিকতায় উৎসাহিত করার পাশাপাশি তাদের সাহিত্যকর্ম ও সাংবাদিকতার স্বীকৃতি দিতে গতবারের মতো এবারও ‘লেখক ফোরাম গ্রন্থ সম্মাননা-২০২৪’ প্রদান করা হয়েছে। এ বছর লেখক ফোরাম গ্রন্থ সম্মাননা পেয়েছেন দশ লেখক ও তিন সাংবাদিক।
গতকাল রাজধানীর বাংলামোটরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ী লেখক ও সাংবাদিকদের বিশেষ উত্তরীয় পরিয়ে দিয়ে সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদপত্র তুলে দেওয়া হয়।
ফোরাম সভাপতি কবি মুনীরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আমিন ইকবালের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড (বেফাক) মহাসচিব মুফতি মাহফুজুল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন বরেণ্য লেখক ও মুহাদ্দিস মুহাম্মদ যাইনুল আবিদীন, মাসিক আদর্শ নারীর সম্পাদক আবুল হাসান শামসাবাদী, লেখক অনুবাদক জুবাইর আহমদ আশরাফ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ গোলাম রাব্বানী, বার্তা টুয়েন্টফোরের সহকারী সম্পাদক ও ইসলামি লেখক ফোরামের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি মুফতি এনায়েতুল্লাহ, ঢাকামেইলের বার্তা সম্পাদক ও ইসলামি লেখক ফোরামের সাবেক সভাপতি জহির উদ্দিন বাবর, আওয়ার ইসলাম টুয়েন্টিফোর ডটকমের সম্পাদক হুমায়ুন আইয়ুব, দৈনিক খবরের কাগজের ইসলাম বিভাগীয় প্রধান মিরাজ রহমান, লেখক সাংবাদিক মাসউদুল কাদির প্রমুখ।
২০২৩ সালে প্রকাশিত ফোরাম সদস্যদের পাঠানো প্রায় পঞ্চাশ বইয়ের ওপর মূল্যায়ন করে সেরা ১০ জনকে গ্রন্থ সম্মাননা প্রদান করা হয়। ৩ জনকে দেওয়া হয় মিডিয়ায় সেরা প্রতিবেদন তৈরির জন্য ফিচার সম্মাননা।
লেখক ফোরাম গ্রন্থ সম্মাননা-২০২৪ প্রাপ্তরা হলেন—
১. মাসউদুল কাদির
বই: অনুপম সাহিত্য (শিশু সাহিত্য)
২. মিরাজ রহমান
বই:দ্য গ্রেটেস্ট অন্ট্রাপ্রেনর মুহাম্মাদ সা. (গবেষণা)
৩. জুবায়ের রশীদ
বই: সাহাবিদের জ্ঞানচর্চার ইতিহাস (ইতিহাস-জীবনী)
৪. মুফতি শরিফুল ইসলাম নাঈম
বই: বিশ্ববিখ্যাত ১০০ আলেম (ইতিহাস-জীবনী)
৫. সায়ীদ উসমান
বই: দ্য টাইগার অব ফিলিস্তিন (গল্প-উপন্যাস)
৬. আবদুল্লাহ আশরাফ
বই: ঝিলামের রাজকন্যা (গল্প-উপন্যাস)
৭. আবদুল্লাহ আল মুনীর
বই: শরিয়তনামা (গল্প-উপন্যাস)
৮. মামুনুর রশীদ নদভি
বই: সীরাতুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (অনুবাদ)
৯. আবু নাঈম ফয়জুল্লাহ
বই: মুহতামিমের রোজনামচা (প্রবন্ধ-আলোচনা)
১০. মিযানুর রহমান জামীল
বই: শিউলি ফোটার দিনে (ছড়া-কবিতা)
প্রতিবেদন সম্মাননা ২০২৪ পেলেন যারা
১. মুফতি আবদুল্লাহ তামিম
ফিচার : 'মধ্যপ্রাচ্যে দেখা যায় বিশ্বের বড় বড় গ্রন্থাগার'
২. কাউসার লাবীব
ফিচার : 'মাদরাসা সংকটে পড়লে সমাধানের দায়িত্ব কার? কে আসবে এগিয়ে?'
৩. নুরুদ্দীন তাসলিম
ফিচার : 'হাজরে আসওয়াদ : জান্নাতি পাথরটি এলো যেভাবে'।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে আয়োজিত জুলাই বিপ্লবের স্বরচিত কবিতা পাঠ প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছেন মাহফুজ ইকরাম, দ্বিতীয় হয়েছেন আনিস আরমান, তৃতীয় হয়েছেন নাঈমুর রহমান, চতুর্থ হয়েছেন মাহমুদ হাসান এবং পঞ্চম হয়েছেন আহমাদ যুবায়ের খান।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ইসলামি লেখক ফোরাম ইসলামি ধারার তরুণ লেখকদের জাতীয় সংগঠন। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কর্মরত এবং সারাদেশে ছড়ানো লেখকদের নিয়ে ২০১৩ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এই সংগঠনটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে। এর মধ্যে সারাদেশের প্রায় পাঁচশ লেখক এই সংগঠনের সদস্য।
রাজধানীর মিটফোর্ড এলাকায় সম্প্রতি ঘটে যাওয়া এক হৃদয়বিদারক ঘটনা পুরো জাতির বিবেককে নাড়া দিয়েছে। সামান্য চাঁদা না দেওয়ায় একজন নিরীহ ব্যবসায়ী সোহাগকে পাথর মেরে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।
২ দিন আগেআবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যার হাতে আমার প্রাণ, তার শপথ! আমার ইচ্ছা হয়, জ্বালানি কাঠ সংগ্রহ করতে আদেশ দিই, অতঃপর নামাজ আদায়ের আদেশ দিই, তারপর নামাজের আজান দেওয়া হলে এক ব্যক্তিকে লোকদের ইমামতি করার নির্দেশ দিই।
২ দিন আগে৬১৫ খ্রিষ্টাব্দ। এ ছিল মানব ইতিহাসের প্রথম আলোঝলমল হিজরত, যা সংঘটিত হয়েছিল নবুয়তের পঞ্চম বছরে। আল্লাহর ইচ্ছায় সে সময় আবিসিনিয়ার শাসনভার ছিল যার, তিনি ছিলেন সম্রাট আসহামা ইবনে আবহার।
২ দিন আগে‘আত্মীয়’ শব্দের অর্থ হচ্ছে স্বজন, জ্ঞাতি, কুটুম্ব। এর আরবি প্রতিশব্দ হচ্ছে আর-রাহিমু বা যুর রাহিমে। আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষার অর্থ ও তাৎপর্য হচ্ছে স্বজন ও আপনজনের সার্বিক খোঁজখবর রাখা ও তাদের সাথে উত্তম ব্যবহার করা। ইবনুল আছীর বলেন, এটা হচ্ছে বংশীয় ও বৈবাহিক সম্পর্কীয় আত্মীয়দের প্রতি
৪ দিন আগে