এম. এম. মাসুক
স্টেডিয়াম চত্বরে দোকানপাট, রিকশা-ভ্যান, যানজট, গাড়ি পার্কিং, ময়লা-আবর্জনার দুর্গন্ধ, হকারদের দৌরাত্ম্যে জাতীয় স্টেডিয়ামের আসল সৌন্দর্যটাই হারিয়ে যেতে বসেছে। বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই যে, এখানে কয়েকদিন পর আন্তর্জাতিক মানের একটি অত্যাধুনিক ফুটবল স্টেডিয়ামের নতুন যাত্রা শুরু হতে যাচ্ছে। তবে স্টেডিয়ামের ভেতরে প্রবেশ করলে আপনার চোখের সামনে সুসজ্জিত, নতুন গোছানো সুন্দর একটি মনোরম চিত্রই ভেসে উঠবে। স্টেডিয়ামের দ্বিতীয় কিংবা তিনতলায় গেলে পুরো স্টেডিয়ামের চিত্রটা এক নজরে দেখতে পাবেন। চোখে পড়বে- স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে রঙিন চেয়ার বসানো হয়েছে। ভিআইপি, ভিভিআইপি গ্যালারিতেও নতুন চেয়ার এসেছে। বড় স্ক্রিনও স্থাপন করা হয়েছে। ফ্লাডলাইট লাগানো হয়েছে। প্রেসবক্স, ড্রেসিংরুমগুলো নতুনভাবে সেজেছে। অ্যাথলেটিকস ট্র্যাক তো আগেই বসানো। মাঠে সবুজ ঘাসের পরিচর্যা চলছে। সব মিলিয়ে দীর্ঘ প্রায় চার বছরের সংস্কারের ফলে নবরূপেই সেজেছে জাতীয় স্টেডিয়াম।
স্টেডিয়ামটির সংস্কার কাজে ব্যয় হচ্ছে ১৫৯ কোটি টাকা। ২০২১ সালের আগস্টে সংস্কার কাজ শুরু হয়েছিল। এই স্টেডিয়ামের মূল কাঠামো ঠিক রেখে সংস্কার কাজের নতুন নকশা তৈরি করে দেন দেশের খ্যাতিমান স্থপতি মাসুদুর রহমান। মিরপুরের শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও আকর্ষণীয় স্থাপনার ডিজাইন তার হাতে করা। স্টেডিয়ামের প্রাথমিক বাজেট ধরা হয়েছিল ৯৮ কোটি টাকা। সময় বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সেই অঙ্ক অনেক মোটাতাজা হয়েছে। নানা জটিলতায় সংস্কার কাজের সময় ও অর্থ ব্যয় বাড়লেও স্টেডিয়ামটির ছাড়পত্র এখনো দিতে পারেনি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। চলতি মাসের মধ্যে পুরো কাজ সম্পন্ন করে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে (বাফুফে) স্টেডিয়ামটি বুঝিয়ে দেওয়ার কথা এনএসসির।
নতুন সংস্কারে আন্তর্জাতিক মানের অত্যাধুনিক ফুটবল ভেন্যু হচ্ছে জাতীয় স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটির বেশ কিছু স্থাপনায় নতুনত্ব এসেছে। বিশেষ করে গ্যালারির শেড, মাঠ, ড্রেসিং রুম, ফ্লাডলাইট, গ্যালারির চেয়ার, সিসিটিভি ক্যামেরা, জেনারেটর, এলইডি জায়ান্ট স্ক্রিন, অ্যাথলেটিক ট্র্যাক, ডিজিটাল বিজ্ঞাপন বোর্ড, প্রেস বক্স, টিকিট কাউন্টার, ডোপ টেস্ট রুম, মেডিকেল রুম, ভিআইপি বক্স, প্রেসিডেন্ট বক্স নতুন করে সাজানো হয়েছে। মাঠে পানি সরবরাহের সিস্টেমেও পরিবর্তন এসেছে। বাফুফের চাহিদা অনুযায়ী স্প্রিংলারের পরিবর্তে অত্যাধুনিক পপ-আপ সিস্টেম করা হয়েছে। দেড় ফুটের মতো মাটি সরিয়ে ফেলে মাঠ নতুন করে তৈরি করা এবং পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা উন্নয়ন করা হয়েছে। দেশি দূর্বাঘাস লাগানো হয়েছে খেলার মাঠে। খেলোয়াড়দের ড্রেসিংরুম নতুন করে তৈরি করা হয়েছে। আগের দুটির বদলে এখন আন্তর্জাতিক ও লোকাল দুটি করে মোট চারটি ড্রেসিং রুম জাতীয় স্টেডিয়ামে।
পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মানের জিম, মেডিকেল রুম, ডোপ টেস্ট রুম তৈরি করা হয়েছে। বর্ধিত ও সুসজ্জিত হয়েছে পাঁচতলার মিডিয়া সেন্টার। ভিআইপি বক্সে ২০ ফুট বাই ৮ ফিটের বুলেটপ্রুফ গ্লাস লাগানো হয়েছে। এ ছাড়া পুরো স্টেডিয়ামের লাইটিং ব্যবস্থায় ঢেলে সাজানো হয়েছে। বড় অঙ্কের অর্থে স্পেনের মাদ্রিদ থেকে ফিলিপস ব্র্যান্ডের ফ্লাডলাইট আনা হয়েছে। জাতীয় স্টেডিয়ামে সন্ধ্যার পর এ ফ্লাডলাইট জ্বালিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে দেখা যায়। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন শাখার সহকারী প্রকৌশলী (ইলেকট্রিক্যাল) মোহাম্মদ কামরুজ্জামান আমার দেশকে বলেন, ‘এখন আমাদের শেষ সময়ে ক্যাবল স্থাপনের কাজ চলছে। আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়ামে মতোই জাতীয় স্টেডিয়ামে আলোর ব্যবস্থা থাকবে।
জাতীয় স্টেডিয়ামের প্রশাসক কামরুল ইসলাম কিরন আমার দেশকে বলেন, ‘স্টেডিয়ামের কাজ শেষের দিকে। এখন ফিনিশিং টাচ চলছে। বড় কাজগুলো শেষ। এখন যে কাজ বাকি, সেটি হলে সবকিছু পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হবে।’ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক মো. আজমুল হক আমার দেশকে জানান, আগামী ২৩ মে বাফুফেকে মাঠ বুঝিয়ে দেওয়ার লক্ষ্য তাদের। তিনি বলেন, ‘মাঠ এখন ব্যবহার উপযোগী হয়েছে। লাইট লাগানো হয়েছে। দোকানপাটগুলোর দখলে থাকা জায়গা মুক্ত করছি। গেটের ফিনিশিং ও ধোঁয়া-মোছার কাজ শুধু বাকি।’
আগামী ১০ জুন জাতীয় স্টেডিয়ামে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এএফসি বাছাই পর্বের ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। এর আগে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জাতীয় স্টেডিয়ামের কাজ শেষ হবে এবং বাফুফেকে বুঝিয়ে দিতে পারবেন বলে মনে করেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম। আমার দেশকে তিনি বলেন, ‘আমরা ওভাবেই আগাচ্ছি। আমরা কাজ শেষ করতে পারব। না পারার কোনো সুযোগ নেই। আমাদের পারতেই হবে। সবকিছু আমাদের শেষের পথে। বাফুফের কিছু চাহিদা ছিল, সেগুলো কিছু বাকি আছে। যেমন- রেফারির রুম, ম্যাচ কমিশনারের রুম। প্রেসবক্সের ব্যাপারেও তাদের কিছু পর্যবেক্ষণ ছিল। এই সবগুলো কাজ আমরা করছি।’
বাফুফে ২২ মে’র মধ্যে মাঠ বুঝে পাবে বলে আশা করছেন বাফুফের কম্পিটিশন কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম গাউস। আমার দেশকে তিনি বলেন, ‘আশা করছি, আমরা ২২ তারিখের মধ্যে মাঠ বুঝে পাব। তবে কিছু কাজ এখনো বাকি। যেমন- অ্যাথলেটিকসের একটা টিনশেডের গোডাউন রয়েছে। সেটি সরানোর জন্য আমরা চিঠি দিয়েছি। আবাহনী গ্যালারির সামনে অ্যাথলেটিকসের টাওয়ারও সরাতে হবে। এ ছাড়া সেনাবাহিনী এখনো মাঠে অবস্থান করছে। তারা সরে গেলে ক্লিনের কাজটাই শুধু বাকি থাকবে।’
স্টেডিয়াম চত্বরে দোকানপাট, রিকশা-ভ্যান, যানজট, গাড়ি পার্কিং, ময়লা-আবর্জনার দুর্গন্ধ, হকারদের দৌরাত্ম্যে জাতীয় স্টেডিয়ামের আসল সৌন্দর্যটাই হারিয়ে যেতে বসেছে। বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই যে, এখানে কয়েকদিন পর আন্তর্জাতিক মানের একটি অত্যাধুনিক ফুটবল স্টেডিয়ামের নতুন যাত্রা শুরু হতে যাচ্ছে। তবে স্টেডিয়ামের ভেতরে প্রবেশ করলে আপনার চোখের সামনে সুসজ্জিত, নতুন গোছানো সুন্দর একটি মনোরম চিত্রই ভেসে উঠবে। স্টেডিয়ামের দ্বিতীয় কিংবা তিনতলায় গেলে পুরো স্টেডিয়ামের চিত্রটা এক নজরে দেখতে পাবেন। চোখে পড়বে- স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে রঙিন চেয়ার বসানো হয়েছে। ভিআইপি, ভিভিআইপি গ্যালারিতেও নতুন চেয়ার এসেছে। বড় স্ক্রিনও স্থাপন করা হয়েছে। ফ্লাডলাইট লাগানো হয়েছে। প্রেসবক্স, ড্রেসিংরুমগুলো নতুনভাবে সেজেছে। অ্যাথলেটিকস ট্র্যাক তো আগেই বসানো। মাঠে সবুজ ঘাসের পরিচর্যা চলছে। সব মিলিয়ে দীর্ঘ প্রায় চার বছরের সংস্কারের ফলে নবরূপেই সেজেছে জাতীয় স্টেডিয়াম।
স্টেডিয়ামটির সংস্কার কাজে ব্যয় হচ্ছে ১৫৯ কোটি টাকা। ২০২১ সালের আগস্টে সংস্কার কাজ শুরু হয়েছিল। এই স্টেডিয়ামের মূল কাঠামো ঠিক রেখে সংস্কার কাজের নতুন নকশা তৈরি করে দেন দেশের খ্যাতিমান স্থপতি মাসুদুর রহমান। মিরপুরের শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও আকর্ষণীয় স্থাপনার ডিজাইন তার হাতে করা। স্টেডিয়ামের প্রাথমিক বাজেট ধরা হয়েছিল ৯৮ কোটি টাকা। সময় বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সেই অঙ্ক অনেক মোটাতাজা হয়েছে। নানা জটিলতায় সংস্কার কাজের সময় ও অর্থ ব্যয় বাড়লেও স্টেডিয়ামটির ছাড়পত্র এখনো দিতে পারেনি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। চলতি মাসের মধ্যে পুরো কাজ সম্পন্ন করে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে (বাফুফে) স্টেডিয়ামটি বুঝিয়ে দেওয়ার কথা এনএসসির।
নতুন সংস্কারে আন্তর্জাতিক মানের অত্যাধুনিক ফুটবল ভেন্যু হচ্ছে জাতীয় স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটির বেশ কিছু স্থাপনায় নতুনত্ব এসেছে। বিশেষ করে গ্যালারির শেড, মাঠ, ড্রেসিং রুম, ফ্লাডলাইট, গ্যালারির চেয়ার, সিসিটিভি ক্যামেরা, জেনারেটর, এলইডি জায়ান্ট স্ক্রিন, অ্যাথলেটিক ট্র্যাক, ডিজিটাল বিজ্ঞাপন বোর্ড, প্রেস বক্স, টিকিট কাউন্টার, ডোপ টেস্ট রুম, মেডিকেল রুম, ভিআইপি বক্স, প্রেসিডেন্ট বক্স নতুন করে সাজানো হয়েছে। মাঠে পানি সরবরাহের সিস্টেমেও পরিবর্তন এসেছে। বাফুফের চাহিদা অনুযায়ী স্প্রিংলারের পরিবর্তে অত্যাধুনিক পপ-আপ সিস্টেম করা হয়েছে। দেড় ফুটের মতো মাটি সরিয়ে ফেলে মাঠ নতুন করে তৈরি করা এবং পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা উন্নয়ন করা হয়েছে। দেশি দূর্বাঘাস লাগানো হয়েছে খেলার মাঠে। খেলোয়াড়দের ড্রেসিংরুম নতুন করে তৈরি করা হয়েছে। আগের দুটির বদলে এখন আন্তর্জাতিক ও লোকাল দুটি করে মোট চারটি ড্রেসিং রুম জাতীয় স্টেডিয়ামে।
পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মানের জিম, মেডিকেল রুম, ডোপ টেস্ট রুম তৈরি করা হয়েছে। বর্ধিত ও সুসজ্জিত হয়েছে পাঁচতলার মিডিয়া সেন্টার। ভিআইপি বক্সে ২০ ফুট বাই ৮ ফিটের বুলেটপ্রুফ গ্লাস লাগানো হয়েছে। এ ছাড়া পুরো স্টেডিয়ামের লাইটিং ব্যবস্থায় ঢেলে সাজানো হয়েছে। বড় অঙ্কের অর্থে স্পেনের মাদ্রিদ থেকে ফিলিপস ব্র্যান্ডের ফ্লাডলাইট আনা হয়েছে। জাতীয় স্টেডিয়ামে সন্ধ্যার পর এ ফ্লাডলাইট জ্বালিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে দেখা যায়। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন শাখার সহকারী প্রকৌশলী (ইলেকট্রিক্যাল) মোহাম্মদ কামরুজ্জামান আমার দেশকে বলেন, ‘এখন আমাদের শেষ সময়ে ক্যাবল স্থাপনের কাজ চলছে। আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়ামে মতোই জাতীয় স্টেডিয়ামে আলোর ব্যবস্থা থাকবে।
জাতীয় স্টেডিয়ামের প্রশাসক কামরুল ইসলাম কিরন আমার দেশকে বলেন, ‘স্টেডিয়ামের কাজ শেষের দিকে। এখন ফিনিশিং টাচ চলছে। বড় কাজগুলো শেষ। এখন যে কাজ বাকি, সেটি হলে সবকিছু পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হবে।’ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক মো. আজমুল হক আমার দেশকে জানান, আগামী ২৩ মে বাফুফেকে মাঠ বুঝিয়ে দেওয়ার লক্ষ্য তাদের। তিনি বলেন, ‘মাঠ এখন ব্যবহার উপযোগী হয়েছে। লাইট লাগানো হয়েছে। দোকানপাটগুলোর দখলে থাকা জায়গা মুক্ত করছি। গেটের ফিনিশিং ও ধোঁয়া-মোছার কাজ শুধু বাকি।’
আগামী ১০ জুন জাতীয় স্টেডিয়ামে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এএফসি বাছাই পর্বের ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। এর আগে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জাতীয় স্টেডিয়ামের কাজ শেষ হবে এবং বাফুফেকে বুঝিয়ে দিতে পারবেন বলে মনে করেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম। আমার দেশকে তিনি বলেন, ‘আমরা ওভাবেই আগাচ্ছি। আমরা কাজ শেষ করতে পারব। না পারার কোনো সুযোগ নেই। আমাদের পারতেই হবে। সবকিছু আমাদের শেষের পথে। বাফুফের কিছু চাহিদা ছিল, সেগুলো কিছু বাকি আছে। যেমন- রেফারির রুম, ম্যাচ কমিশনারের রুম। প্রেসবক্সের ব্যাপারেও তাদের কিছু পর্যবেক্ষণ ছিল। এই সবগুলো কাজ আমরা করছি।’
বাফুফে ২২ মে’র মধ্যে মাঠ বুঝে পাবে বলে আশা করছেন বাফুফের কম্পিটিশন কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম গাউস। আমার দেশকে তিনি বলেন, ‘আশা করছি, আমরা ২২ তারিখের মধ্যে মাঠ বুঝে পাব। তবে কিছু কাজ এখনো বাকি। যেমন- অ্যাথলেটিকসের একটা টিনশেডের গোডাউন রয়েছে। সেটি সরানোর জন্য আমরা চিঠি দিয়েছি। আবাহনী গ্যালারির সামনে অ্যাথলেটিকসের টাওয়ারও সরাতে হবে। এ ছাড়া সেনাবাহিনী এখনো মাঠে অবস্থান করছে। তারা সরে গেলে ক্লিনের কাজটাই শুধু বাকি থাকবে।’
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৫ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৫ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে