অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপ বাছাই
স্পোর্টস রিপোর্টার
পয়েন্ট টেবিল জানাচ্ছে, অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ‘এইচ’ গ্রুপে দক্ষিণ কোরিয়াকে পেছনে ফেলে শীর্ষে বাংলাদেশ। দুদলই দুটি করে ম্যাচ জিতেছে। দুদলেরই অর্জন সমান ৬ পয়েন্ট করে। তাদের গোলগড়ও সমান +১০। তবে গত দুই ম্যাচে কোরিয়ার চেয়ে বেশি গোল করায় পয়েন্ট টেবিলে এক নম্বরে বাংলাদেশ নারী দল। গত দুই ম্যাচে বাংলাদেশ গোল করেছে ১১টি। আর কোরিয়ার গোল ১০টি। ইতিহাস গড়া থেকে মাত্র এক পয়েন্ট দূরে বাংলাদেশের মেয়েরা।
আজ কোরিয়ানদের বিপক্ষে ড্র করতে পারলেই ইতিহাসের পাতায় নাম উঠবে তাদের। প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বের টিকিট নিশ্চিত করবে বাংলাদেশ। আর কোরিয়ার বিপক্ষে জিতলে, তা হবে দুর্দান্ত এক অর্জন। সিনিয়র দলের মতো বাছাই পর্বে সব ম্যাচ জিতে এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বে উঠার কীর্তি গড়বে জুনিয়ররাও। গত মাসে মিয়ানমারে বাছাই পর্বে সব ম্যাচ জিতে প্রথমবার এশিয়ান কাপে খেলা নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ সিনিয়র নারী দল। অন্যদিকে, কোরিয়ার কাছে হারলে বাংলাদেশের সামনে সমীকরণ হয়ে যাবে অনেক কঠিন। তখন অপর দলগুলোর সঙ্গে সেরা তিন রানার্সআপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে থাকার হিসাবনিকাশ মেলাতে হবে তাদের। কেননা বাছাই পর্বের আট গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দলের পাশাপাশি সেরা তিন রানার্সআপ দলও টুর্নামেন্টের মূল পর্বে খেলার সুযোগ পাবে।
বাংলাদেশের গ্রুপে ফেভারিট দল দক্ষিণ কোরিয়া। এশিয়া মহাদেশে নারী ফুটবলের শীর্ষ দলগুলো একটি তারা। তাদের বিপক্ষে যে কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে বাংলাদেশকে- সেটি আগে থেকেই জানা। এর আগে ২০১৮ সালের অক্টোবরে তাজিকিস্তানে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৯ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাই পর্বে দক্ষিণ কোরিয়ার মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ। ওই ম্যাচে কোরিয়ার কাছে ৭-০ গোলে হেরেছে লাল-সবুজের জার্সিধারীরা। শক্তিশালী প্রতিপক্ষ হলেও এবার কোরিয়ার বিপক্ষে সর্বশক্তি নিংড়ে দিয়েই লড়াই করবে বাংলাদেশের মেয়েরা। এ বার্তা আগেই দিয়ে রেখেছেন নারী দলের কোচ পিটার বাটলার। তিমুর লেস্তের বিপক্ষে বড় জয়ের পর এই ইংলিশ কোচ বলেন, ‘আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা দিয়েই খেলার চেষ্টা করব। আমরা যা শিখেছি, সেগুলো কাজে লাগানোর চেষ্টা করব।’
তিমুর লেস্তের বিপক্ষে ৯-০ গোলে জিতলেও লাওসের বিপক্ষে লড়াই করতে হয়েছে কোরিয়াকে। লাওসের বিপক্ষে ১-০ গোলের কষ্টের জয় পায় তারা। অন্যদিকে, লাওসকে লাওসের ঘরের মাঠে ৩-১ গোলে হারিয়ে বাছাই পর্বের মিশন শুরু করে বাংলাদেশ নারী দল। এরপর তিমুর লেস্তেকে ৮-০ গোলে হারায় তারা। এই দুটি জয়ে কোরিয়া ম্যাচের আগে অনেক আত্মবিশ্বাসী করে তুলছে বাংলাদেশকে। তা ছাড়া ঘরের মাঠে অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সব ম্যাচ জিতে শিরোপা জয়ও তাদের জন্য আত্মবিশ্বাসের জ্বালানি হিসেবে কাজ করবে। কোরিয়ার বিপক্ষে দেশকে ভালো কিছু উপহার দেওয়ার লক্ষ্য মেয়েদের।
গতকাল বাফুফের পাঠানো ভিডিও বার্তায় বাংলাদেশ নারী দলের ম্যানেজার মাহমুদা বলেন, ‘লাওসে দুটি ম্যাচেই ভালোভাবে খেলে মাঠ থেকে ফিরে এসেছি। সামনে আরেকটা ম্যাচ। দক্ষিণ কোরিয়া যদিও অনেক শক্তিশালী টিম। আশা করছি, ভালো একটা ম্যাচ উপহার দিতে পারব।’ তিনি আরো বলেন, ‘যারা দেশে ও দেশের বাইরে আছেন আমাদের সাপোর্ট করছেন, আরেকটা ম্যাচ যেন ভালো খেলে ভালো কিছু উপহার দিতে পারি ও দেশবাসীর জন্য কিছু নিয়ে যেতে পারি, সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন। ইনশাআল্লাহ, আরেকটা হাসি সবার জন্য যেন নিয়ে যেতে পারি।’ এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বে খেলার লক্ষ্য অনূর্ধ্ব-২০ দলের। তাদের এ লক্ষ্য পূরণের ঐতিহাসিক দিন হোক আজ।
পয়েন্ট টেবিল জানাচ্ছে, অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ‘এইচ’ গ্রুপে দক্ষিণ কোরিয়াকে পেছনে ফেলে শীর্ষে বাংলাদেশ। দুদলই দুটি করে ম্যাচ জিতেছে। দুদলেরই অর্জন সমান ৬ পয়েন্ট করে। তাদের গোলগড়ও সমান +১০। তবে গত দুই ম্যাচে কোরিয়ার চেয়ে বেশি গোল করায় পয়েন্ট টেবিলে এক নম্বরে বাংলাদেশ নারী দল। গত দুই ম্যাচে বাংলাদেশ গোল করেছে ১১টি। আর কোরিয়ার গোল ১০টি। ইতিহাস গড়া থেকে মাত্র এক পয়েন্ট দূরে বাংলাদেশের মেয়েরা।
আজ কোরিয়ানদের বিপক্ষে ড্র করতে পারলেই ইতিহাসের পাতায় নাম উঠবে তাদের। প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বের টিকিট নিশ্চিত করবে বাংলাদেশ। আর কোরিয়ার বিপক্ষে জিতলে, তা হবে দুর্দান্ত এক অর্জন। সিনিয়র দলের মতো বাছাই পর্বে সব ম্যাচ জিতে এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বে উঠার কীর্তি গড়বে জুনিয়ররাও। গত মাসে মিয়ানমারে বাছাই পর্বে সব ম্যাচ জিতে প্রথমবার এশিয়ান কাপে খেলা নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ সিনিয়র নারী দল। অন্যদিকে, কোরিয়ার কাছে হারলে বাংলাদেশের সামনে সমীকরণ হয়ে যাবে অনেক কঠিন। তখন অপর দলগুলোর সঙ্গে সেরা তিন রানার্সআপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে থাকার হিসাবনিকাশ মেলাতে হবে তাদের। কেননা বাছাই পর্বের আট গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দলের পাশাপাশি সেরা তিন রানার্সআপ দলও টুর্নামেন্টের মূল পর্বে খেলার সুযোগ পাবে।
বাংলাদেশের গ্রুপে ফেভারিট দল দক্ষিণ কোরিয়া। এশিয়া মহাদেশে নারী ফুটবলের শীর্ষ দলগুলো একটি তারা। তাদের বিপক্ষে যে কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে বাংলাদেশকে- সেটি আগে থেকেই জানা। এর আগে ২০১৮ সালের অক্টোবরে তাজিকিস্তানে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৯ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাই পর্বে দক্ষিণ কোরিয়ার মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ। ওই ম্যাচে কোরিয়ার কাছে ৭-০ গোলে হেরেছে লাল-সবুজের জার্সিধারীরা। শক্তিশালী প্রতিপক্ষ হলেও এবার কোরিয়ার বিপক্ষে সর্বশক্তি নিংড়ে দিয়েই লড়াই করবে বাংলাদেশের মেয়েরা। এ বার্তা আগেই দিয়ে রেখেছেন নারী দলের কোচ পিটার বাটলার। তিমুর লেস্তের বিপক্ষে বড় জয়ের পর এই ইংলিশ কোচ বলেন, ‘আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা দিয়েই খেলার চেষ্টা করব। আমরা যা শিখেছি, সেগুলো কাজে লাগানোর চেষ্টা করব।’
তিমুর লেস্তের বিপক্ষে ৯-০ গোলে জিতলেও লাওসের বিপক্ষে লড়াই করতে হয়েছে কোরিয়াকে। লাওসের বিপক্ষে ১-০ গোলের কষ্টের জয় পায় তারা। অন্যদিকে, লাওসকে লাওসের ঘরের মাঠে ৩-১ গোলে হারিয়ে বাছাই পর্বের মিশন শুরু করে বাংলাদেশ নারী দল। এরপর তিমুর লেস্তেকে ৮-০ গোলে হারায় তারা। এই দুটি জয়ে কোরিয়া ম্যাচের আগে অনেক আত্মবিশ্বাসী করে তুলছে বাংলাদেশকে। তা ছাড়া ঘরের মাঠে অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সব ম্যাচ জিতে শিরোপা জয়ও তাদের জন্য আত্মবিশ্বাসের জ্বালানি হিসেবে কাজ করবে। কোরিয়ার বিপক্ষে দেশকে ভালো কিছু উপহার দেওয়ার লক্ষ্য মেয়েদের।
গতকাল বাফুফের পাঠানো ভিডিও বার্তায় বাংলাদেশ নারী দলের ম্যানেজার মাহমুদা বলেন, ‘লাওসে দুটি ম্যাচেই ভালোভাবে খেলে মাঠ থেকে ফিরে এসেছি। সামনে আরেকটা ম্যাচ। দক্ষিণ কোরিয়া যদিও অনেক শক্তিশালী টিম। আশা করছি, ভালো একটা ম্যাচ উপহার দিতে পারব।’ তিনি আরো বলেন, ‘যারা দেশে ও দেশের বাইরে আছেন আমাদের সাপোর্ট করছেন, আরেকটা ম্যাচ যেন ভালো খেলে ভালো কিছু উপহার দিতে পারি ও দেশবাসীর জন্য কিছু নিয়ে যেতে পারি, সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন। ইনশাআল্লাহ, আরেকটা হাসি সবার জন্য যেন নিয়ে যেতে পারি।’ এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বে খেলার লক্ষ্য অনূর্ধ্ব-২০ দলের। তাদের এ লক্ষ্য পূরণের ঐতিহাসিক দিন হোক আজ।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৮ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৮ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৯ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগে