স্পোর্টস ডেস্ক
একটি শিরোপার জন্য দীর্ঘ প্রতীক্ষা। কম তো নয় রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর ১৮ বছরের অপেক্ষা। অবশেষে কাটল সেই শিরোপা খরা। নাটকীয় ফাইনালে পাঞ্জাব কিংসকে মাত্র ৬ রানে হারিয়ে আইপিএলে প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। আর পাঞ্জাব আবারও ফাইনালে বঞ্চিত হলো শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট থেকে।
২০১৪ সালে আইপিএলে ফাইনাল খেলেছিল পাঞ্জাব। সে আসরে কলকাতা নাইট রাইডার্সের কাছে ৩ উইকেটে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল তাদের। এবার বেঙ্গালুরুর কাছে শিরোপা খোয়াল পাঞ্জাব। এর আগে তিনবার ফাইনাল খেলেছে ব্যাঙ্গালুরু- ২০০৯, ২০১১ ও ২০১৬। প্রতিবারই রানার্সআপ হয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে তাদের। এবার শিরোপা ধরা দিলো কোহলিদের হাতে।
জয়ের খুব কাছে পৌছে গিয়ে ছিল পাঞ্জাব। কিন্তু দুর্ভাগ্য! ৭ উইকেটে ১৮৪ রান তুলতেই গুটিয়ে গেছে পাঞ্জাবের ইনিংস। তাই তো জয়ের দোড়গড়ায় পৌঁছে গিয়েও শিরোপা হাতছাড়া করেছে দলটি। বৃথাই গেছে শশাঙ্ক সিংয়ের (৬১*) হার না মানা ফিফটি। ৩৯ রান আসে জস
ইংলিসের থেকে।
তার আগে আইপিএলের ফাইনালে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৯০ রানের বড় পুঁজি গড়ে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। বিরাট কোহলি ব্যাট হাতে ঝলক দেখালেও ফিফটি ছুঁতে পারেননি। ৪৪ রানের দারুণ কার্যকরী ইনিংস খেলে সাজঘরে ফিরেছেন। দলের বাকি ব্যাটসম্যানদের কেউ ২৬ রানের স্কোর পেরিয়ে যেতে পারেননি। টুর্নামেন্টে প্রথম শিরোপা জিততে পাঞ্জাব কিংসের দরকার এখন ১৯১।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বেঙ্গালুরু: ১৯০/৯, ২০ ওভার (কোহলি ৪৩, পতিদার ২৬, লিভিংস্টোন ২৫, মায়াঙ্ক ২৪, জিতেশ ২৪, শেফার্ড ১৭ ও সল্ট ১৬; আর্শদীপ ৩/৪০ ও জেমিসন ৩/৪৮)।
পাঞ্জাব: ১৮৪/৭, ২০ ওভার (শশাঙ্ক ৬১*, ইংলিস ৩৯, প্রভসিমরন ২৬, প্রিয়াংশ ২৪, নেহাল ১৫; ভুবনেশ্বর ২/৩৮ ও ক্রুনাল ২/১৭)
ফল: বেঙ্গালুরু ৬ রানে জয়ী।
ম্যাচসেরা: ক্রুনাল পান্ডিয়া (বেঙ্গালুরু)।
প্লেয়ার অব দ্য সিরিজ: সূর্যকুমার যাদব (মুম্বাই ইন্ডিয়ানস)।
একটি শিরোপার জন্য দীর্ঘ প্রতীক্ষা। কম তো নয় রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর ১৮ বছরের অপেক্ষা। অবশেষে কাটল সেই শিরোপা খরা। নাটকীয় ফাইনালে পাঞ্জাব কিংসকে মাত্র ৬ রানে হারিয়ে আইপিএলে প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। আর পাঞ্জাব আবারও ফাইনালে বঞ্চিত হলো শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট থেকে।
২০১৪ সালে আইপিএলে ফাইনাল খেলেছিল পাঞ্জাব। সে আসরে কলকাতা নাইট রাইডার্সের কাছে ৩ উইকেটে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল তাদের। এবার বেঙ্গালুরুর কাছে শিরোপা খোয়াল পাঞ্জাব। এর আগে তিনবার ফাইনাল খেলেছে ব্যাঙ্গালুরু- ২০০৯, ২০১১ ও ২০১৬। প্রতিবারই রানার্সআপ হয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে তাদের। এবার শিরোপা ধরা দিলো কোহলিদের হাতে।
জয়ের খুব কাছে পৌছে গিয়ে ছিল পাঞ্জাব। কিন্তু দুর্ভাগ্য! ৭ উইকেটে ১৮৪ রান তুলতেই গুটিয়ে গেছে পাঞ্জাবের ইনিংস। তাই তো জয়ের দোড়গড়ায় পৌঁছে গিয়েও শিরোপা হাতছাড়া করেছে দলটি। বৃথাই গেছে শশাঙ্ক সিংয়ের (৬১*) হার না মানা ফিফটি। ৩৯ রান আসে জস
ইংলিসের থেকে।
তার আগে আইপিএলের ফাইনালে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৯০ রানের বড় পুঁজি গড়ে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। বিরাট কোহলি ব্যাট হাতে ঝলক দেখালেও ফিফটি ছুঁতে পারেননি। ৪৪ রানের দারুণ কার্যকরী ইনিংস খেলে সাজঘরে ফিরেছেন। দলের বাকি ব্যাটসম্যানদের কেউ ২৬ রানের স্কোর পেরিয়ে যেতে পারেননি। টুর্নামেন্টে প্রথম শিরোপা জিততে পাঞ্জাব কিংসের দরকার এখন ১৯১।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বেঙ্গালুরু: ১৯০/৯, ২০ ওভার (কোহলি ৪৩, পতিদার ২৬, লিভিংস্টোন ২৫, মায়াঙ্ক ২৪, জিতেশ ২৪, শেফার্ড ১৭ ও সল্ট ১৬; আর্শদীপ ৩/৪০ ও জেমিসন ৩/৪৮)।
পাঞ্জাব: ১৮৪/৭, ২০ ওভার (শশাঙ্ক ৬১*, ইংলিস ৩৯, প্রভসিমরন ২৬, প্রিয়াংশ ২৪, নেহাল ১৫; ভুবনেশ্বর ২/৩৮ ও ক্রুনাল ২/১৭)
ফল: বেঙ্গালুরু ৬ রানে জয়ী।
ম্যাচসেরা: ক্রুনাল পান্ডিয়া (বেঙ্গালুরু)।
প্লেয়ার অব দ্য সিরিজ: সূর্যকুমার যাদব (মুম্বাই ইন্ডিয়ানস)।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
২ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
২ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৩ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে